somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ভালবাসার শুরু (ব্লগার কালা মনের ধলা মানুষের গল্প)

২২ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৩০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

অনুভব করলাম আমি খানিকটা নার্ভাস !
নার্ভাস ?
কেন ?
যদিও জানি এই কেনোর উত্তর পাবো না তবুও নিজের কাছেই আবার প্রশ্নটা করলাম ! নিজেকে খানিকটা বোঝানর চেষ্টা করলাম যে এটা খুবই স্বাভাবিক ঘটনা এখন ! নার্ভাস হওয়ার কিছু নাই !
আসলেই কিছু নাই !
রুমি সাহেব নিশ্চই বাঘও না ভাল্লুক না ! রক্তে মাংশে মানুষ ! তার সাথে দেখা করার কথা ! এখনে নার্ভাস হওয়ার কি আছে ?
কিছু নেই ?
আছে ?
অবশ্যই আছে !

আমার মুখের দিকে তাকিয়ে শাহরিয়ার ভাই নিশ্চই কিছু একটা বুঝতে পারলেন ! খানিকটা হেসে বললেন
-তোমাকে এমন কেন লাগছে ? নার্ভাস ?
আমি ফ্যাঁকাসে হেসে বললাম
-নাহ ! নার্ভাস না ! আসলে এটো মানুষ জন তো ! কেমন যেন লাগছে !
আসলেই চারিপাশে অনেক মানুষ জন ! শুক্রবারের এই সময়টাতে এই খানে অনেক মানুষ থাকে ! আগে মাঝে মধ্যে আসা হত কিন্তু চাকরী পাওয়ার পরে এই প্রথম ! অনেক দিন আসা হয় না !

আগে যখন আসতাম এখানে চারিপাশে মানুষ গুলো কে দেখতাম । বন্ধুদের সাথে গল্প করতে করতে বা কোমল পানীয় তে চুমুক দিতে দিতে চোখ চলে যেন দুরে বসে থাকা কোন জোড়ার দিকে । তাকিয়ে দেখতাম দুজন কেমন লজ্জা মিশ্রিত হাসি নিয়ে একে অপরের সাথে কথা বলছে । কেউ বা তার সঙ্গীটির সাথে গাল ফুলিয়ে রয়েছে । আর পাশের মানুষ টি তার রাগ ভাঙ্গানোর চেষ্ট করছে ।
তখন মাঝে মাঝেই মনে হত আমার জীবনেও কি এমন সময় আসবে ?
এমন ভাবে কারো সাথে লজ্জা মিশ্রিত হাসি নিয়ে কথা বলা ! অথবা আমি অভিমান করে গাল ফুলিয়ে থাকবো, সে আমার রাগ ভাঙ্গানোর চেষ্টা করবে । তারপর এক সময় আমি নিজেই হেসে উঠবো !

আর আজকে সত্যি সত্যি আমি এখানে হাজির ! একজন মানুষ আমার সাথে দেখা করতে আসছে । একজন মানুষ !
আমার বুকের ভেতর আবার কেন জানি টিপটিপ করতে লাগলো !
ছেলেটাকে খুব একটা চিনি বলবো না ! শাহরিয়ার ভাইয়ের ফ্রেন্ড ! ফেসবুকে ছবি দেখেছি !

-ঐ তো চলে এসেছে !
আমার চিন্তায় ছেদ পড়লো !
চলে এসেছে ? চলে এসেছে !!!
শাহরিয়ার ভাইয়ের দৃষ্টি অনুসরন করে আমি তাকালাম !
ঐ তো আসছে এদিকে ।
ও মাই গড !
আমার বুকের ভেতরকার ধরফড়ানিটা আবার বেড়ে গেল !
কি হচ্ছে ? কেন হচ্ছে ?
এমন তো কখনও হয় না ! তাহলে আজ কেন হচ্ছে ? একজন মানুষের সাথে কথা বলতে হবে তাই বলে এমন ভাবে নার্ভাস হতে হবে ? হোক না যে তোমাকে বিয়ে করতে আসছে !
বিয়ে ??
হাহা ! বিয়ের বাড়ি কোথায় ? কেবল একটু দেখা করতে এসেছি !

আমি শাফিউল আলম খান কে এগিয়ে আসতে দেখতে লাগলাম !
হুম ! এটাই তো নাম তার ! ফেসবুকে কেবল দেখেছি ! আর আজকে দেখছি সরাসরি !

অফিসের ফাঁকে কলিরা মিলে যখন আড্ডা হত তখনই শাহরিয়ার ভাই জেনে ছিল আমি এখনও সিঙ্গেল ! আসলে নিজের লক্ষ্যের দিকে এতোটাই ঝুকে ছিলাম যে অন্য কিছু ভাবতে পারি নি কোনদিন ! আজকে যখন মোটামুটি নিজের লক্ষ্যের কাছাকাছি চলে এসেছি এখন অন্য কিছু নিয়ে ভাবতে সময় পেলাম !
পরের দিনই শাররিয়ার ভাই আমাকে তার ডেস্কে ডেকে ছেলেটার ছবি দেখালো ! তারপর বলল
-কেমন ?
আমি প্রথমে কিছু বুঝতে পারি নি ! না বুঝেই বললাম
-কেমন মানে ? কিসের কি ?
-না বলতে ছেলেটা দেখতে কেমন ?
আমি প্রথমে খুব ভাল করে দেখি নি আবার দেখলাম !
কালো একটা গেঞ্জি পড়ে আছে । চোখে সাদা ফ্রেমের চশমা । চুলগুলো খানিকটা কোকড়ানো আর গোলগাল চেহারা ! ভালই তো !
আমি কিছু না ভেবেই বললাম
-ভালই তো ! কেন ?
-রুমির বাসা থেকে পাত্রী খুজছে ওর জন্য ! আমি তোমার নাম সাজেষ্ট করেছি আন্টির কাছে !
-সেকি !! কেন ?
-কেন মানে ? বিয়ে শাদী করবা নাকি ?
-শাহরিয়ার ভাই ! আমার কাছে একবার জিজ্ঞেস করবেন না ?
তখন খানিকটা মেজাজ খারাপ হয়ে গেছিল কিন্তু মুখ ফুটে কিছু বলতে পার নি !
-হুম ! জিজ্ঞেস করা দরকার ছিল কিন্তু
-কিন্তু ?
-আসলে রুমি আর তোমার জীবন টা মোটামুটি এক রকম ! তুমি যেমন জীবনে সাথে যুদ্ধ করে এগিয়ে এসেছো সেও ঠিক একই ভাবে জীবনে প্রতিষ্টিত হয়েছে ! নিজের যোগ্যতায় ! স্ট্রাগোল করে । তাই ভেবেছিলাম তোমাদের আন্ডারস্ট্যান্ডিং টা ভাল হবে ! একবার দেখা করতে পারো রুমির সাথে ! দেখা করলেই নিশ্চই বিয়ে হয়ে যাবে না !
আমি কিছু বলতে গিয়েও থেমে গেলাম ! কেন বলতে পারলাম না জানি না !
শাহরিয়ার ভাই বলল
-রুমি যখন ইন্টারে পড়ে তখনই তার বাবা খুব অসুস্থ হয়ে পড়ে ! তারপর থেকেই ও নিজে টিউশনী করে এগিয়ে এসেছে সম্পুর্ন নিজের যোগ্যতায় ! ওদের এমন কেউ ছিলও না ওর এগিয়ে আসবে ! ঠিক তোমার মত !
-আচ্ছা ভাইয়া ! আমাকে একটু ভাবতে সময় দিন !

কেন হঠাৎ এমন একটা কথা বলেছিলা জানি না ! তবে কেবল একটা কথা মনে হয়েছে ছেলেটা আমার মত ! নিজে কষ্ট করে এগিয়ে এসেছে । যখন ইডেনে পড়তাম তখন আমার ক্লাস মেটদের চিন্তা ধারা সাথে নিজের একটা সুক্ষ অমিল আমি সব সময়ই টের পেতাম । এখনও পাই ! সব সময় নিজেকে তাদের কাছ থেকে খানিকটা আলাদা মনে হয়েছে । আলাদা মনে হয়েছে বলেই আজকে হয় তো আমি এখান পৌছাতে পেরেছি !
ছেলেটার সাথে কি আমার চিন্তা ধারা মিল পাওয়া যাবে ?

আমি রুমি সাহেবের দিকে তাকিয়েই রইলাম কিছুক্ষন ! ছবির থেকে এখন আরো বেশি সুন্দর লাগছে । ছবিতে তো সাদা ফ্রেমের একটা চশমা পড়ে ছিল এখন দেখি কালো সালগ্লাস পরে আসছে !
এহ ! ভাব নিতে আইছে !
শফিউল আলম খান আমাদের টেবিলের দিকে এগিয়ে এল ! তারপর শাহরিয়ার ভাইয়ের দিকে হাত বাড়িয়ে দিল !
-একটু দেরি হয়ে গেল নাকি ?
-না না ! ঠিক আছে ! তুই তো সব সময়ই লেট লতিফ !
রুমি সাহেব এখনও শাহরিয়ার ভাইয়ের সাথেই কথা বলছে । আমি যে একজন বসে আছি এটা যেন উনি দেখছেনই না ! নাকি লজ্জাই আমার দিকে তাকাতে পারছেন না !
অবশ্য চোখে কালো সানগ্লাস রয়েছে । আড়চোখে তাকাচ্ছে কি না কে জানে ?
শাহরিয়ার ভাই বলল
-রুমি ! তোকে যার কথা বলেছিলাম ! এই হচ্ছে সেই মেয়ে !
হুম ! এইবার রুমি সাহেব তাকালেন আমার দিকে ! চোখের সান গ্লাসটা খুলে আমার দিকে তাকালেন !
এই প্রথম ছেলেটার চোখ দেখতে পেলাম !
চোখাচোখি হতেই আমার বুকের মাঝে আবার সেই টিপটিপ ভাবটা ফিরে এল ! কেমন একটা গভীর চোখে ছেলেটা আমার দিকে তাকিয়ে আছে !
একটু হেসে আমার দিকে হাত বাড়িয়ে দিল ! আমি কাঁপা হাতে ছেলেটার হাত ধরলাম !
-হ্যালো !
-হ্যালো !
নিজের দৃষ্টি নত করে বসলাম ছেলেটার সোজাসুজি !
শাহরিয়ার ভাই কথা বলতে লাগলো ! আমি মাথা নিচ করে বসে আছে । শাহরিয়ার ভাই কথা বলে চলেছে ! একবার মনে হচ্ছে ছেলেটার দিকে তাকাই ! সে নিশ্চই শাহরিয়ার ভাইয়ের দিকে তাকিয়ে আছে ! কিন্তু আমি যখন আমার দৃষ্টি তুলে তাকালাম দেখি সে আমার দিকেই তাকিয়ে আছে ! একেবারে আমার চোখের দিকে !
কি দেখছে এমন করে ?
ও মাই গড !

এই ভাবেই আমাদের দৃষ্টি বিনিময় চলল কিছুক্ষন ! আমি ছেলেটার দিকে তাকাতে পারছি না ! আবার নিজের চোখ নামাতেও পারছি না ! এদিকে শাহরিয়ার ভাই আমাদের পাশে বসে রয়েছে । কি ভাবছে কে জানে ?
-এই রুমি !
-হুম !
-তোরা বসে একটু কথা বল ! আমি এখনই আসতেছি ! একটা জরুরী ফোন এসেছে !

শাহরিয়ার ভাই মোবাইল ফোন হাতে নিয়ে উঠে চলে গেল ! আমি কেবল অনুভব করলাম আমার বুক ধরফড়ানী আরো বেড়ে গেল ! এই মানুষ গত কয়েকদিনেও আামর কাছে একদম অচেনা ছিল ! কিন্তু আজকে এমন অনুভুতি কেন হচ্ছে ?

আমি ভাবতে কয়েকদিন সময় নিলেও কেন জানি মনে হচ্ছি একবার দেখা করি ছেলেটার সাথে ! শাহরিয়ার ভাইয়ের কাছ থেকে আরও খানিকটা খোজ খবর নিলাম রুমি নামের ছেলেটার ! সব কিছু জানার পরে কেবলই মনে হল ঠিক যেন আমারই জীবন কাহিনী শুনতেছি ! ছেলেটার প্রতি একটা অজানা মায়া চলে এল । কোথা থেকে এল আমি জানি না কিন্তু চলে এল !
শাহরিয়ার ভাই কে বলে দিলাম দেখা করার কথা ! অবশ্য বাড়িতে এখনও কিছু জানাই নি ! আগে ছেলেটার সাথে কথা বলি তারপর ওসব নিয়ে ভাবা যাবে !

-কি ব্যপার কোন কথা বলছেন না যে ?
আমি আবারও চমকে গেলাম !
-জি ?
-কিছু বলছেন না যে ?
-এই তো বলছি !
-কি বলছেন ? আমি তো কিছু শুনতে পারছি না ! দেখেন আমরা যাতে ঠিক মত কথা বলতে পারি এই জন্য শাহরিয়ার কে তাড়িয়ে দিলাম !
আমি খানিকটা অবাক হয়ে বললাম
-তাড়িয়ে দিলেন মানে ?
-আরে শালা কাবাব ভিতর হাড্ডি হয়ে বসে ছিল !
আমি রুমির দিকে তাকাতেই দেখলাম রুমি নিজের জিভ কামড় দিল ! তারপর একটু হেসে বলল
-সরি ! আসলে ওর সাথে তুই তোকারীর সম্পর্ক তো !! মুখ দিয়ে কখন কি বেড়িয়ে যায় !

প্রথম প্রথম আমি একটু লজ্জাই পাচ্ছিলাম ! রুমি কথা বলে যাচ্ছিল ! নিজের কথা, নিজের পরিবারের কথা ! কিছুক্ষন পরে অবাক হয় লক্ষ করলাম আমি নিজেও ওর সাথে কথা বলছি ! আমার নিজের কথা, আমার পরিবারের কথা ! এমন ভাবে বলছি যে যেন অনেক দিনের চেনা আমরা !
কখন যে সময় পেরিয়ে গেল টের পেলাম না ! যাওয়ার সময় মন খারাপ হল । কেন জানো মনে হল আরো একটু সময় থাকলে মনে হয় ভাল হত ! আর একটু সময় কি থাকা যায় না
আচ্ছা রুমিরও কি এমনটা মনে হচ্ছে ? কে জানে ?

রুমি আর শাহরিয়ার ভাই আমাকে রিক্সায় তুলে দিলেন ! তারা দাড়িয়েই রইলো ! কিছু দুর গিয়েছি এমন সময় আমি পেছন ফিরে চাইলাম । দেখি রুমি তখনও আমার দিকে তাকিয়ে আছে একভাবে !
আচ্ছা ও কি জানতো আমি ওর দিকে তাকাবো ?
আমার দিকে হাত নাড়লো !
আমিও হাত নাড়লাম !

মনটা খানিকটা বিষন্ন মনে হচ্ছিল । কিন্তু সেই সাথে কেমন একটা চাপা আনন্দ ছিল মনে ভিতর ! কেন জানি আজকে অনেক দিন পরে নিজেকে পরিপূর্ন মনে হচ্ছে । এমন একজন কে হয়তো পেতে যাচ্ছি যে কি না আমার মনের মত একজন ! বুকের ধরফড়ানিটাও আস্তে আস্তে কমে এসেছে ! রুমির সাথে যতক্ষন ছিলাম ততক্ষন এটা ছিল !

হোস্টেলের কাছে চলে এসেছি এমন সময় ফোন বেজে উঠল ! স্ক্রীনে দেখি অপরিচিত নাম্বার !
কে আবার?
-হ্যালো !
-হোস্টেলে ঢুকে পরেছেন ?
-সরি ! কে বলছেন !
কে বলছেন বললেও আমি পরক্ষনেই বুঝে ফেললাম কে ফোন করেছে ! আমার বুক ধরফড়ানিটা আবার ফিরে এল ! আমি কোন মতে বললাম
-না এখনও ঢুকি নি । কেন ?
-একটু দাড়ান প্লিজ !
আমি কিছু বুঝতে পারলাম না ! হোস্টেলের সামনে দাড়িয়ে রইলাম বোকার মত !

ঠিক সাত মিনিট পরে আমাকে অবাক করে দেখি শাফিউল আলম খান হাজির রিক্সা করে ! চোখে কালো চশমা নেই ! সাদা ফ্রেমের একটা চশমা ! আমি কিছুই বুঝতে পারলাম না !
রুমি সাহেব এখানে কি করে ?
আমি অবাক হয়ে বললাম
-আপনি !
রুমি কিছু না বলে এলটু হাসলো ! আমার সামনে এসে বলল
-তুমি যখন রিক্সা করে ফিরে তাকলে, আমি ….. আমি …
-আপনি ?
রুমি কিছু বলতে গিয়েও বলল না !
কেবল আমার দিকে তাকিয়ে রইলো !
-কিছু না ! কেন জানি মনে হল তোমার সাথে আর একটু দেখা না করলে হয়তো আজকে রাতে আমার ঘুম আসবে না !
আমি কি বলবো বুঝতে পারছি না ! আসলেই আমি বুঝতে পারছি না কি বলা উচিৎ !
আমি কেবল বললাম
-আসুন ঐ যায়গাটায় বসি !
-চল রিক্সা করে আর একটু ঘুরে আসি !
-এখন ! রাত হয়ে যাচ্ছে !
-সমস্যা তো নেই ! আমি নিজে আবার পৌছে দিবো যাবো !

হোস্টেলে নয়টার ভিতর ঢুকতে হয় । ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখি সাড়ে আট টার কিছু বেশ বাজে !
থাক ! এক আধ দিন একটু নিয়ম ভাঙ্গলে কিছু হবে না ! আমি বললাম
-বেশিক্ষন না কিন্তু !
-একদমই অল্প সময় ! এই মনে কর রিক্সা ঠিক করবো ! রিক্সায় উঠবো আবার নেমে পড়বো ! এই ধর চার-পাঁচ ঘন্টা মাত্র !
-কি !! চার ঘন্টা !!!
রুমি কিছু বলল না । রুমি হেসে ফেলল ! আমি নিজেও হাসলাম !

টুংটাং শব্দ করে রিক্সা এগিয়ে চলেছে ! একটু ঠান্ডা বাতাস হচ্ছে । মনে হয় কোথায় যেন বৃষ্টি হচ্ছে । যদি বৃষ্টি শুরু হয় !
হোক ! এমন দিন বৃষ্টিতে ভেজাটা খুব বেশি মন্দ হবে না !




দুঃখের বিষয় হচ্ছে একজন জীবিত বিবাহিতদের দলে চলে যাচ্ছে ! এই গল্পটা তার সুচনা মাত্র !
গল্পটা লিখেছিলাম ১৪ তারিখে । আমার ওয়ার্ডপ্রেসের ব্লগে প্রকাশ করেছিলাম । উদ্দেশ্য ছিল রুমি ভাই (ব্লগার কালা মনের ধলা মানুষ ) কে পড়ানো ! আর উনার ফিডব্যাক জানা ! কারন গল্পটা ওনাকে নিয়েই লেখা ! রুমি ভাইয়ের মন্তব্য পেয়ে মনটা অনেক ভাল হয়ে গেছে !
রুমি ভাইয়ের সামনের জীবনের দিন গুলো যেন অনেক অনেক সুন্দর হয় এই কামনায় !
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৩৪
৪টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×