somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

শুভ জন্মদিন বটবৃক্ষ !! তোমার জন্য ছোট্ট এই লেখাটি!

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:০৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

-কবিতা শুনবে বাবু ?
-তোমার লেখা ?
-হুম ।
হৈম আমার গায়ের সাথে হেলান দিয়ে বসে ছিল । আমার ডান হাতটা দুহাত দিয়ে ধরে ছিল । বাচ্চা মেয়েদের মত আদুরে গলায় বলল
-তোমার লেখা হলে শুনবো । অন্য করোটা শুনবো না ।
আমার হৈমর এই বাচ্চাদের মত আদুরে কন্ঠটা শুনতে খুব মজা লাগে ।
আমি কবিতা বলতে শুরু করলাম

তুমি আমি পুরো মন রাজ্য সেই রাজ্যের রানী ।
একটু আগে ঝালমুড়ি খেয়েছি এখন খাওয়া দরকার পানি !

-কি ?
হৈম আমার গায়ের সাথে হেলান দিয়ে বসে ছিল । সোজা হয়ে বসলো । ওর মুখ দেখে মনে হল আমার উপর রাগ করেছে । রাগ মুখেই বলল
-তোমার সাথে কথা নাই । তুমি পচা !
-আরে শুনো না ।
-না শুনবো না । তুমি আমার সাথে কথা বলবা না । আমি তোমার সাথে থাকবো না ।
এই বলে হৈম উঠে চলে যেতে চাইলো !
-আরে আরে যাও কই ! শুনবা তো !

তোমার জন্য সাত সমুদ্দুর আর তের নদী এই করেছি পার !
কখনও চলেছি পালে আর কখনও টেনেছি দাড় !
ছুটে এসেছি ঘোড়ায় চড়ে, হেটেছি খালি পায়ে !
.....

-এই চুপ !
-আরে চুপ কেন ?
-তুমি আবার উল্ট পাল্ট কিছু বলবা !
-না বাবু ! এসব কি বল ?শুনো না ।


ছুটে এসেছি ঘোড়ায় চড়ে হেটেছি খালি পায়ে
কখনও চলেছি শুক্ন ডাঙ্গায় কখনও উঠেছি নায়ে !
তোমার জন্য এই এসেছি, এনেছি আমার মন
হৃদয়ের রানী ধরা দাও তুমি ভালবাসা কর গ্রহন ।


হৈম মুখ ভেঙ্গিয়ে বলল
-ইস ! আমার বয়েই গেছে গ্রহন করতে ! যাও যাও ! এই টুকুতে চিড়ে ভিজবে না ।
-চিড়ে ভেজাতে হলে আয় কি কি করতে হবে ?
-আরো অনেক অনেক কিছু !


তুমি চাইলেই আকাশের চাঁদ আনবো আজকে পেড়ে !
তোমার জন্য লক্ষ টাকার চাকরী দিবো ছেড়ে ।
তুমি যদি বল ঢাকা শহরটা করবো মরুউদ্যান ।
তুমি চাইলেই আরিফিন রুমী গাইবে না আর গান !


-হয়েছে ! তোমার পচা কবিতা আমি শুনবো না ।
কপট রাগ দেখানোর চেষ্টা । আমি যদিও জানি আজকে ও কিছুতেই রাগ করতে পারবে না । মন খারাপ করতে পারবে না ।


একটু একটু করে স্বপ্ন দেখেছি ! একটু একটু করে স্বপ্নটাকে সাজিয়েছি !
শুধু এমন দিনে !
তোমার মুখে একটুকরো হাসি ফোটাবো বলে !
বল তুমি কিভাবে মন খারাপের সাথে সন্ধি করবে ?


সকাল বেলা যখন হৈমকে ফোন দিয়েছি তখন ওর কন্ঠস্বর কেমন ঠান্ডা হয়ে ছিল । ঘুম কাতর কন্ঠে যখন হ্যালো বলল বুঝতে মোটেই কষ্ট হল না ওর মন খারাপ । কেবল খারাপ না । অনেক খারাপ ।
আর কেনই বা হবে না ?
কোন মেয়ের জন্মদিনে যদি তার প্রিয় মানুষটি উইস করতে ভুলে যায় তাহলে তো মন খারাপ হওয়ার কথা ! আমি জেগে জেগে দেখেছি সবাই ওর ফেসবুক ওয়ালে কিভাবে শুভেচ্ছা জানাচ্ছিল । কেবল মাত্র আমি জানাই নি ।
কেন ?
কারন তো অবশ্যই আছে !
হৈম হ্যালো বলেই চুপ করে রইলো । আমি বললাম
-হ্যালো বাবু !
হৈম আরো শীতল কন্ঠে বলল
-বল !
-ঘুমাচ্ছিলা ?
-না ঘুমাবো কেন ? আইফেল টাওয়ার উপর বসে আছি !
-হেহেহে । মন খারাপ ?
কোন উত্তর নাই ।


মুখটি কেন গোমড়া, তোমার মুখটি কেন ভার ?
কার কারনে এমন হল ? এই দোষটি কার ?
মন খারাপের ইস্যুতে তাই হরতাল দিবো আজ ।
বন্ধ সকল কারখানা বন্ধ সরকারি কাজ ।


আমি আরো কিছু বলতে যাচ্ছিলাম হৈম আমাকে থামিয়ে দিয়ে বলল
-কি বলবা বল ? আমার খুব ঘুম আসছে ।
-হুম । সারা রাত জেগে থাকলে তো এখন ঘুম আসবেই । যাক একটু জানলার কাছে আসো । দেখো বাইরের সকালটা কি চমত্‍কার ?
-আমি এখন বিছানা থেকে উঠতে পারবো না ।
-আহা ! উঠো না ! প্লিজ । আমিও জানলা দিয়ে সকাল দেখছি । দেখো প্লিজ ।

বুঝলাম অনিচ্ছা সত্তেও হৈম বিছানা থেকে উঠছে । আমি অপেক্ষা করতে লাগলাম । একটু পরে মোবাইলে হৈম একটু শব্দ করে উঠল । মানুষ হঠাত্‍ করেই কিছু দেখে বিশ্মিত হলে যেমন শব্দ মুখ থেকে আপনা আপনি বের হয়ে যায় ঠিক তেমন শব্দ ।


এই মেয়ে কি ভেবেছে ?
ভুলে গেছি আমি সব ।
ভুলে গেছি বলে ভুল বুঝে তুমি দিয়ে ছিলে আড়ি !
কি মনে হয় ? এই দিনটির কথা আমি কি ভুলতে পারি ?

হৈমর ঘরটা দুই তলায় । ঘরটার পাসের একটা ছোট সজনে গাছ আছে । কিন্তু হৈম ঐটাকে বলে কড়ুই গাছ । যাক সেই কড়ুই গাছের ডাল চলে গেছে একেবারে ওর জানালার কাছে । ঐ ডালেই একটা ঝুড়ি ঝুলছে । তার ভিতর থেকে একটু ছোট্ট ম্যাও বার বার উকি দিচ্ছি । বাইরে বের হতে চাচ্ছে কিন্তু আবার একটু ভয়ও পাচ্ছে ।
আমি এখান থেকেই হৈর মুখটা দেখতে পাচ্ছি । চোখ জুরে আনন্দময় বিশ্ময় । আমার দিকে তাকিয়ে মৃদু কন্ঠে বলল
-থ্যাঙ্কিউ ।
শুভ জন্মদিন বাবু ! তোমার টিংকুর গার্লফ্রেন্ড দিয়ে গেলাম । উপহার পছন্দ হইছে ?
-খুউব ।
-আচ্ছা শুনো । এখন আমি কেটে পড়ি । তোমার আম্মা যে কোন সময় চলে আসবে ।
-দাড়াও প্লিজ !
আরে না না । দেখে ফেললে উপায় আছে ! শুনো ঠিক তিনটার সময় বাইরে বের হবা ! তোমাকে এক জায়গায় নিযে যাবো । ঠিক আছে ?
-আচ্ছা ।
-আর এখন একটা ঘুম দাও । সারা রাত ঘুমাও নি । তোমার ঘুমের দরকার আছে ।


তোমার কি মনে আছে সেই লাইনটার কথা !
আঙ্গুল আর কিবোর্ডের চাপে লেখা !
পিসি মনিটরে কালো গোটা গোটা অক্ষরে,
তোমার কারনে বুকের পা পাশটা কাঁপতে শুরু করেছিল আবার !
জানো কি মেয়ে এখন কাঁপে সেটা !
কখনও মৃদু অথবা প্রবল ভাবে ।
যখন তুমি কাছে আসো,
হৃদয়ের খুব কাছে !
এপাশ ওপাশ প্রবল বেগে কেঁপে ওঠে ।
অথবা যখন দুরে যেতে চাও আমায় ফেলে !
তখন কাঁপে খুব জোরে !
মেয়ে শুনতে কি পাও সেই কাঁপন ?
মেয়ে একটু দেখ স্পর্শ করে বুকের বাঁ পাশ টাতে !
এখনও !


হৈম আমার হাতে রেখে হাটছে ! আর চোখ বন্ধ করে কবিতা শুনছে ।
-এই চুপ করলে কেন ?
-কবিতা শেষ !
-শেষ ? না হবে না । আরেক টা শোনাও !
-জীবন বাবুর কবিতা শুনবে ?
-না । আমি জীবন বাবুর কবিতা শুনবো না । আমি আমার বাবুর কবিতা শুনবো ! বল বল । জলদি বল ।
-আহা বলছি । দেখো একটু সামনে তাকিয়ে !
হৈম সামনের ইটের রাস্তাটার দিকে তাকালো । কিছু অবশ্য বুঝতে পারলো না । বোঝার কথাও না অবশ্য !
-জানো । খুব ছোট বেলা থেকে আমার একটা দারুন স্বন্ন আছে । এই যে ইটে বাঁধানো রাস্তা । দুপাশে গাছের সারি । আমি তোমার পাশে হাটছি প্রিয় মানুষটির হাত ধরে । সারা জীবন এমন দিনের জন্য । জানো কতবার কল্পনায় হেটেছি এমন রাস্তায় ! চল সামনে । দেখি সামনে কি আছে ।

আমি হাটতে থাকি হৈমের হাতটা ধরে ।
-এই ঐ দিকে কেমন গ্রাম মত দেখা যাচ্ছে ।
-আরে তাই তো ! চল অনেকক্ষন ধরে হাটছি । ঐ দোকানটার একটু বসি ।
ইট বিছানো গ্রামের রাস্তা দিয়ে আমরা সামনের দোকানটার দিকে হাটতে লাগলাম ।

ইট বাঁধানো হেড়িং আর গাছের ঘেরা এই পথে,
হাটছি দুজন তুমি আর আমি হাত রেখেছি হাতে ।

-কি খাবা বল ?
দোকানটার অবস্থা অবশ্য খুব বেশি ভাল মনে হল না । মাটির একটা ঘর । সামনের দিকটা খোলা । ভিতরে অল্প কিছু জিনিস পত্র । দোকানের সামনে একটা বাঁশের মাচা রয়েছে । হৈম ঐ মাচার উপর গিয়ে বসেছে । দোকানের আশেপাশে কয়েকটা পোলাপাইন খেলা করছিল । এখন আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে । আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-এখানে আর কি থাকবে ? দেখো তো প্যাকেট জাতীয় কিছু পাও নাকি ?
-আরে এমন বলা ঠিক না । এসব দোকানে মাঝে মাঝে ভাল ভাল জিনিস পাওয়া যায় ?
-তাই ?
-হুম ।

দোকানের ভিতর একজন মহিলা বসে ছিল ।
-চাচী ভাল আছেন । কিছু পাওয়া যাবে ?
-হ ! কি লাগবো ?
আমি হৈমর দিকে তাকিয়ে বললাম
-দেখলে তো ? কি খাবা বল ?
হৈম কিছুক্ষন ভেবে বলল
-তুমি তো জন্মদিনে গিফট সেই সকাল বেলা দিয়েছ । কিন্তু কেক তো খাওয়াও নি । কেক খাব ।
-গিফটও আমি দেব আবার কেকও আমি খাওয়াবো । যাও । তুমিও মনে রাখবে ।
আমি চাচীর দিকে তাকিয়ে বললাম
-চাচী কেক পাওয়া যাবে ?

চাচী একটু ফিক করে হেসে দিয়ে বলল
-হ যাইবো । বাড্ডে কেখ পাউয়া যাইবো !
এই বলে চাচী একটা কেকের প্যাকেট আমার দিকে বাড়িয়ে দিল ।
আমি যখন কেকের প্যাকেট নিয়ে হৈমর দিকে ফিরলাম ও খানিকটা অবাক চোখে আমার দিকে তাকিয়ে রইল । তারপর বলল
-আমার সাথে ফাজলামী কর না ? এই জায়গায় তোমার বার্থডে কেক থাকবে ?
-আরে থাকতে পারে না ।
-হুম খুব পারে । আমার তো মনে হচ্ছে কেকের উপর আমার নামও লেখা আছে ।
হৈময চেহারাটা আনন্দে ঝলমল করছে । ওর আনন্দ মাখা মুখটা দেখে আমার নিজেরই খুব আনন্দ হচ্ছে ।
হঠাত্‍ করেই হৈম আমার দিকে একভাবে তাকিয়ে রইলো । ওর চোখে পানি জমতে শুরু করেছে ।
-এই খবরদার । চোখে পানি যেন না আছে । চোখে কাজল দিয়েছ । চোখ দিয় পানি বেরুলে কিন্তু পেত্নীর মত লাগবে । বাচ্চারা পাবে !
হৈম হেসে ফেলল ।
-একটা মাইর খাবা !

একসাথে কেক কাটলাম । কোথা থেকে অনেক গুলো ছেলেপিলে এসে হাজির ।
কেক খাওয়ার পর সেই গাছে ঘেরা রাস্তাটায় আবার ফিরে এলাম । দুজন মিলে সুর্য অস্ত যাওয়া দেখলাম পাশাপাশি বসে । সারাটা সময় ও আমার হাত ধরে ছিল । একটু সময়ের জন্যেও আমার হাত ছেড়ে দেয় নি ।


হাতটা ধরে আছি, তুমিও হাতটা ধরে রেখো ।
শত ঝঞ্ঝাট ঝড় আসুক তবু একটু হাসি একো ।
সবাই যদি ছেড়ে চলে যায় আমি পাশে থেকো ।
আমি ছিলাম, আছি, থাকবো যেন কভু যাবো ছেড়ে যাবো নাকো !


ওকে বাসায় পৌছে দিতে দিতে রাত হয়ে গেল । বাসায় যখন পৌছালাম একটা মেসেজ এসে হাজির । সেখানে কেবল একটা লাইন লেখা
"এমন একটা দিনের জন্য আমার কত অপেক্ষা ছিল । আই লাভ ইউ ।"
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:১৪
৩৫টি মন্তব্য ৩৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=বেনারসী রঙে সাজিয়ে দিলাম চায়ের আসর=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫২



©কাজী ফাতেমা ছবি
মনে কি পড়ে সেই স্মৃতিময় সময়, সেই লাজুক লাজুক দিন,
যেদিন তুমি আমি ভেবেছিলাম এ আমাদের সুদিন,
আহা খয়েরী চা রঙা টিপ কপালে, বউ সাজানো ক্ষণ,
এমন রঙবাহারী আসর,সাজিয়েছি... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিজ্ঞানময় গ্রন্থ!

লিখেছেন জ্যাক স্মিথ, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪২

একটু আগে জনৈক ব্লগারের একটি পোস্টে কমেন্ট করেছিলাম, কমেন্ট করার পর দেখি বেশ বড় একটি কমেন্ট হয়ে গেছে, তাই ভাবলাম জনস্বার্থে কমেন্ট'টি পোস্ট আকারে শেয়ার করি :-P । তাছাড়া বেশ... ...বাকিটুকু পড়ুন

অস্ট্রেলিয়ার গল্প ২০২৪-৪

লিখেছেন শায়মা, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৫


চলে যাবার দিন ঘনিয়ে আসছিলো। ফুরিয়ে আসছিলো ছুটি। ছোট থেকেই দুদিনের জন্য কোথাও গেলেও ফিরে আসার সময় মানে বিদায় বেলা আমার কাছে বড়ই বেদনাদায়ক। সেদিন চ্যাটসউডের স্ট্রিট ফুড... ...বাকিটুকু পড়ুন

আপনি কি বেদ, উপনিষদ, পুরাণ, ঋগ্বেদ এর তত্ত্ব বিশ্বাস করেন?

লিখেছেন শেরজা তপন, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫২


ব্লগে কেন বারবার কোরআন ও ইসলামকে টেনে আনা হয়? আর এই ধর্ম বিশ্বাসকে নিয়েই তর্ক বিতর্কে জড়িয়ে পড়ে সবাই? অন্য ধর্ম কেন ব্লগে তেমন আলোচনা হয় না? আমাদের ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার ‘অন্তরবাসিনী’ উপন্যাসের নায়িকাকে একদিন দেখতে গেলাম

লিখেছেন সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:২৫

যে মেয়েকে নিয়ে ‘অন্তরবাসিনী’ উপন্যাসটি লিখেছিলাম, তার নাম ভুলে গেছি। এ গল্প শেষ করার আগে তার নাম মনে পড়বে কিনা জানি না। গল্পের খাতিরে ওর নাম ‘অ’ ধরে নিচ্ছি।

... ...বাকিটুকু পড়ুন

×