somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

থিউরী মতে মেয়েটি আমাকে ভালবাসে না!

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

-হাই ।
-হাই ।
-কি ব্যাপার কদিন থেকে তোমার যে কোন খোজ খবর নাই যে ।
অদ্রি সরাসরি আমার সাথে খুব একটা কথা বলে না সাধারনত । ক্লাস রুমে দেখা হয় চোখাচোখি হয় এই পর্যন্তই । কথা হয় কম তাও মাঝে মধ্যে । ওর সাথে বন্ধুত্বটা ফেসবুকেই বেশি । স্টাটাস ফটোতে লাইক কমান্ট চালাচালি হয় নিয়মিত । ইনবক্সেও কথা হয় ।
আমি অদ্রির কথা শুনে মৃদু একটু হাসলাম ।
মনে মনে বললাম সুত্রমতে এখন খুব বেশি আগ্রহ দেখানো যাবে না । একটু খাপছাড়া ভাব দেখাতে হবে । আর অদ্রির আচরন পর্যবেক্ষন করতে হবে । সঠিক ফলাফল জানতে সঠিক ভাবে সুত্র পালন করতে হবে ।
-হ্যালো ?
অদ্রির কথা শুনে আমি যেন আবার বাস্তবে ফিরে এলাম ।
-হ্যা । কি যেন বললা ?
এমন একটা ভাব যেন অদ্রির কথা আমার কান দিয়ে যায়ই নাই । অদ্রি বলল
-তুমি কি খুব বিজি ?
-এই একটু বিজি আর কি !
-ও । ভার্সিটির কোন কাজে ?
-উমম । না ভার্সিটির কোন কাজে না ।
-বাসার ?
অদ্রির চোখে মুখে স্পষ্ট কৌতুহল দেখতে পাচ্ছি । এটা কি নতুন ? কি জানি ?
অবশ্য আগে ক্লাসে প্রায়ই অদ্রির সাথে চোখাচোখি হত । প্রতিবারই আমার এমন মনে হয়েছে যেন অদ্রির আমার ব্যাপারে একটা কৌতুহল আছে । কিন্তু কি যেন একটা সংকোচের কারনে আমাকে বলতে পারছে না ।
আমার এখন এখান থেকে চলে যেতে হবে । থিউরী অনুযায়ী অন্তত কটা দিন অদ্রির কাছ থেকে দুরে থাকতে হবে ।
-আচ্ছা অদ্রি আমি এখন যাই । ক্লাস তো হবে না । না ?
-নাহ । হবে না ।
-আচ্ছা যাই ?
-অপু !
-হুম ।
-তুমি কি যেন বলবে বলছিলা ?
এই তো মেয়ে লাইনে এসেছে ।
হে হে হে ।
মাহবুব ভাইয়ের সুত্র কাজে দিতেছে মনে হচ্ছে ।
-কি কথা ?
এমন একটা ভাব যেন আমার কিছু মনেই নেই । অদ্রি বলল
-না মানে ঐ দিন তোমার স্টাটাসে আমাকে মেনশন করে বললে না জরুরী কথা আছে ।
-ও । হ্যা ।
আমি মনে করলাম আবার কি জরুরী কথা ।
-ঘন্টা খানেক পরেই তোমাকে ইনবক্স করেছিলাম । তুমি আর কোন রিপ্লে দাও নি ।
-আসলে একটু বিজি আছি তো ।
অদ্রির মুখ দেখে মনে হল ও একটু হতাশ হল আমার কথা শুনে ।
-আচ্ছা ফ্রী হলে বল কেমন ?
-আচ্ছা !
আমার যদিও আরও কিছুটা সময় থাকতে ইচ্ছা করছিল কিন্তু থিউরি মতে এখন দুরুত্ব সৃষ্টি করতে হবে । দুরে দুরে থাকতে হবে । তবেই মনের কথা বোঝা যায় । আমি বিদায় নিয়ে চলে এলাম ।

অদ্রি পছন্দ করার মত একটা মেয়ে । আমিও করি । আগেই বলেছি ওর সাথে বাস্তব জীবনের চেয়ে ভার্চুয়ালিই বেশি কথা হয় । নিয়মিতই ওর সাথে কথাবার্তা হত । হঠাত্‍ই একদিন আবিস্কার করলাম আমি যতক্ষন অনলাইনে থাকি তার বেশির ভাগ সময়ই আমি কাটাই অদ্রির সাথে । কোন কারনে অদ্রি যদি অনলাইনে না আসে তাহলে আমার যেন কিছুই ভাল লাগে না । তারও কিছুদিন পরে বুঝতে পারলাম আসলে আমি অদ্রির প্রেমে পড়েছি ।
সমস্যা সেই টা না । হাটতে শেখার সময় পিচ্চি পোলাপাইন যেভাবে আছাড় খেয়ে পড়ে আমি তার চেয়েও বেশি প্রেমে পড়ি !
সমস্যা হচ্ছে অদ্রিও কি আমার প্রেমে পড়েছে ?
কঠিন প্রশ্ন ! জ্ঞানী ব্যাক্তি বলেছেন মেয়েদের মন বোঝার চেয়ে আপেক্ষিকতার সুত্র বোঝা বেশি সহজ । আপেক্ষিকতার সুত্র আমার মাথায় ঢোকে নি । আমার এই আমি মেয়েদের মন বুঝবো ?
তাহলে এখন উপায় ?
অবশ্য অদ্রির অচরনে তো মনে হয় ও আমাকে অপছন্দ করে না । আমার স্টাটাসের সবার প্রথমে লাইক টা ও ই দেয় । ওর সাথে যখন চ্যাটিং তখন কোন দিন মনে হয় নি যে ও বিরক্ত হয়েছে । বরং আমার চেয়ে ওকেই বেশি আগ্রহী মনে হয়েছে ।
কিন্তু এই ভরশায় তো আর অদ্রিকে কিছু বলা যায় না । মেয়েটি আমাকে অপছন্দ করে না আর মেয়েটি আমাকে পছন্দ করে এই দুইটি কথার ভিতর বিস্তর পাথর্ক্য আছে ।
চিন্তায় পড়ে গেলাম । এখন কি করা যায় ? যদি অদ্রির মনভাবটা একটু বোঝা যেত, ভাল হত ! কিন্তু কিভাবে বুঝবো ?
আমি যখন এমন হতাশার ভিতর দিন
কাটাচ্ছি তখন আশার আলো দেখতে পেলাম এক বড় ভাইয়ের ফেসবুক স্টাটাসে । ভাইয়ের নাম মাহবুব হাসান । সম্প্রতি বিয়ে হয়েছে । মজার মানুষ ।
মাহবুব ভাইয়ের বুদ্ধি অনুযায়ী ই আমি কাজ করেছি । প্রথম ধাপটা শেষ হয়েছে ভাল করেই । মানে অদ্রির নাম মেনশন করে একটা স্টাটাস দিয়েছি । ওখানে লিখেছি যে ওর সাথে আমার জরুরী কথা আছে । ও যেন ইনবক্সে যোগাযোগ করে ।
অদ্রি যোগাযোগ কয়লো ঘন্টাখানেক পরেই । কিন্তু আমি কোন রিপ্লে দিলাম না । তারপর থেকেই ওর সাথে যোগাযোগ বন্ধ । দুদিন ভার্সিটিতেও গেলাম না । এখন দ্বিতীয় ধাপ চলছে । থিউরী অনুসারে অদ্রীর সাথে এখন যোগাযোগ করা যাবে না । ওর মনে একটা কৌতুহল জাগাতে হবে ।

এই ভাবেই চলল দুতিন দিন । এই কয়দিন ফেসবুকে একদম আসি নি । যদিও খুব ইচ্ছা করছিল । ইচ্ছাটাকে দমন করলাম । কিছু পেতে হলে কিছুতো খোয়াতেই হবে ।
ঠিক সাত দিনের দিন আবার ফেসবুকে ঢুকলাম । ইনবক্স চেক করতে গিয়ে একটু হতাশই হতে হল । ঐ দিনের পর অদ্রি কেবল একটা মেসেজ পাঠিয়েছে ।
নাহ !
অদ্রি মনে হয় আমাকে ঐ লেভেলের পছন্দ করে না । আর বেশি এগুনো ঠিক হবে না । দেখা গেল শেষে আম ছালা সব যাবে । আমি গরিব পুলা আম না পাই ছালা নিয়েই সন্তষ্ট থাকি ।
আজকে আমিই আগেই নক করলাম । দ্বিতীয় ধাপ শেষ হয়েছে । এখন তৃতীয় ধাপ এবং সবচেয়ে গুরুত্ব পূর্ণ ধাপ ।
-কেমন আছ ?
উত্তর এল প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই ।
-কি ব্যাপার মি. বিজি ম্যান ! সময় হল তাহলে !
আমি একটা স্মাইলির ইমো দিলাম ।
-এই তো ব্যস্ততা শেষ ।
-হুম । আমার তো মনে হল তোমার ব্যস্ততা আর শেষ হবে না ।
-এই তো শেষ ।
-তোমাকে মিস করেছি । জানো ?
লাইনটা দেখেই আমার একটা হার্টবীট মিস করলো । খুব ইচ্ছা হল চিত্‍কার করে বলি অদ্রি আমিও তোমাকে খুব মিস করেছি । আই লাভ ইউ ।
হাস্যকর শোনাচ্ছে না ? হাস্যকর কথা বললে তো হাস্যকর শোনাবেই । আমি লিখলাম
-আমিও করেছি ।
তারপর আরও কিছু কথা হল । আমি বারবার অপেক্ষা করছি অদ্রি সেই আসল প্রশ্নটি কখন করবে ? নাকি ওরও মনে নেই ।
মনে নাই ?
তাইলে কেমনে হইবে ?
কেমনে ?
অবশেষে অদ্রি সেই প্রশ্নটি করলো ।
-এই তুমি না বলেছিলে কি একটা জরুরী কথা আছে আমার সাথে ? কি কথা ?
আহা ! অবশেষে সেই জরুরী কথা ! এখন হচ্ছে আসল কাজ ।
থিউরী অনুযায়ী এখন আমার এমন একটা ভাব করতে হবে যেন আমার কিছু মনে নেই । আমি বললাম
-কি ? বলেছিলাম নাকি ?
-হুম । স্টাটাসে বললা না ?
-ও আসলে ঠিক মনে করতে পারছি না । কি যেন বলার ছিল !!
-ও আচ্ছা । থাক না মনে পড়লে আর কি ।
তারপরই অদ্রি অন্য প্রসঙ্গে চলে গেল ।
না না না ।
এইটা হতে পারে না ।
ও কেন অন্য প্রসঙ্গে যাবে । ওর এখন ঐ জরুরী কথাটা শোনার জন্য কৌতুহলী হওয়ার কথা ।
তাহলে ?
থিউরী কি বলে ? থিউরী মতে অদ্রি আমাকে ভালবাসে না ??
না না ।
এইটা হতে পারে না । এই থিউরীতে ভুল আছে ।
বিরাট ভুল ।


মন খারাপ নিয়ে পরদিন ক্লাসে গেলাম । শেষ বেঞ্চে বসে থাকলাম মাথা নিচু করে । আসলে মনটা একটু খারাপই হয়েছে বলতে । অন্তত অদ্রির আচরন দেখে মনে হয়েছিল যে ও আমাকে পছন্দ করে । কিন্তু এখন দেখছি করে না । অন্তত থিউরীতো তাই বলে ।
ক্লাস শেষ হয়ে যখন বের হতে যাবো ঠিক কে যেন আমার হাত ধরে টান দিল । পিছনে তাকিয়ে দেখি অদ্রি । হাসি মুখে তাকিয়ে আছে আমার দিকে । আমি একটু চমকালাম অদ্রির দিকে তাকিয়ে । অদ্রি আজকে বেশ সুন্দর করে সেজেছে ।
সাধারনত এতো সাজ গোজ করে ও ভার্সিটিতে আসে না । তাহলে ?
-বাসায় যাবা এখন ?
-হুম ।
-আর কোন কাজ আছে ?
-উহু । আচ্ছা চল আমার সাথে ।
-কোথায় ?
-চল গেলেই দেখতে পাবা ।
আমি একটু অবাক হলাম । আজকে হঠাত্‍ অদ্রি এমন ভাব কেন করছে । এই মেয়ে গুলা এমন রহস্য ময় কেন হয় ? এদের কে বোঝা আসলেই কার সাধ্য !!


অনেকক্ষন ধরে বেইলী রোডের এই রেস্টুরেন্টাতে বসে আছি । আল বেইক নাম । কাচে ঘেরা দোকানটায় এক কোনে বসে আছি । এখনও ঠিক বুঝতে পারছি নি আজ হঠাত্‍ করে অদ্রি এমন আচরন কেন করছে ।
একটু আগে কাস্টার্ডে অর্ডার দেওয়া হয়েছিল । অদ্রি এখন আরাম করে সেটা খাচ্ছে । আমার সামনের বাটিটা আমি এখনও ধরি নি ।
এই মেয়ের সমস্যা কি ? আজকে এতো আনন্দে আছে কেন ? আমি মন খারাপ করে বসে আছি আর ফালিজ মেয়ে আরাম করে কাস্টার্ড খাইতেছে ।
বদের বদ !
-এই কি বিড় বিড় করতেছো ?
-কিছু না ।
-খাও না কেন ?
-এমনি খিদা নাই ।
-আরে এটা কেউ ক্ষুদা মিটানোর জন্য খায় নাকি ? আরে খেয়ে দেখো । খাও খাও ।
অনিচ্ছা সত্ত্বেও এক চামচ মুখে নিলাম ।
-তোমার মন খারাপ ?
-কি ?
আমি একদম সরাসরি অদ্রির চোখের দিকে তাকালাম ।
ফাজিল মাইয়া কয় কি ?
এতোক্ষন আমার সাথে থাইক্যা এখন কয় মন খারাপ কি না । এর আগে বুঝুছ নাই ? থাপড়াইয়া দাঁত ফেলে দেওয়া উচিত্‍ ।
আমি বললাম
-না কিছু না ।
-তাই ?
-সিওর ?
হুম । সিওর । সিওর । একশ ভাগ সিওর ।
-না আমার কেন জানি মনে হচ্ছে তোমার মন খারাপ !
আমি বিষন্ন মন নিয়ে বললাম
-হুম ।
অদ্রি আবারও খাওয়ায় মন দিল । যেন আমার মন খারাপ এইটা কোন ব্যাপারই না ।
খাঁ বেশি কইরা খাঁ ।

হঠাত্‍ই দেখলাম অদ্রি হাসতে শুরু করলো ।
-কি হল ?
অদ্রি হাসতে হাসতেই বলল
-না কিছু না ।
-আরে এভাবে কেউ একা একা হেসে উঠে নাকি ?
-না এমনি ।
অদ্রি হাসি চাপানোর চেষ্টা করছে কিন্তু পারছে না । হেসেই যাচ্ছে ।
-আরে কি হল ?
অনেকক্ষন হাসার পর অদ্রি বলল
-থিউরী কাজ করেছে ?
-মানে ?
-মানে থিউরির মতে তোমার মন খারাপ কেন ?
-থিউরী ! তুমি কি বলতে চাও ?
-বলতে চাই থিউরী কি বলে ? আমি তোমাকে পছন্দ করি না ?
এই কথা বলে অদ্রি আবারও হাসতে লাগলো । আমি কিছু বুঝতে পারছি না । অদ্রি বলল
-তুমি এতো গাধা জানতাম না তো ?
-মানে ?
-মানে হল মাহমুব ভাই যে আমারও ফ্রেন্ড লিষ্ট আছে এটা তুমি জানো না ?
আরে তাই তো ! এটা তো মনেই ছিল না । মাহবুব ভাইয়ের স্টাটাস টা যে অদ্রির চোখেও পড়তে পারে এটা তো আমার মাথায়ই আসে নাই ।
-তুমি জানতা ?
-না । আমি জানবো কেন ?
কিছুক্ষন চুপচাপ দুজনেই । অদ্রি বলল
-তুমি আমার ক্লোজ ফ্রেন্ডলিষ্টে রয়েছ । তুমি কোথায় লাইক কমান্ট দাও আমার নিউজ ফিডে ঠিকই চলে আসে ।
-তাই নাকি ?
যাক এটা একটা ভাল কথা । আমি ওর ক্লোজ লিষ্টে তো আছি । অদ্রি আবার বলল
-আমার প্রথমে আসলেই কৌতুহল জন্মে ছিল । কিন্তু যখন মাহবুব ভাইয়ের স্টাটাসটা চোখে পড়ল এমন মেজাজ গরম হল । তোমার এতো বড় সাহস তুমি আমার উপর থিউরী এপ্লাই কর ! আমার উপর ? অদ্রীতা হাসানের উপর ?
খাইছে !
অদ্রী হঠাত্‍ রেগে গেল কেন ?
-এই আর কারও উপর এই থিউরী এপ্লাই কর নি তো ?
-না না আর কারও উপর করি নি । সত্যি বলছি ।
-করেছ তো খবর আছে ! এখন কিছু বলছি না । আগে বয়ফ্রেন্ড হও তারপর তোমাকে মজা বুঝাবো । থিউরী না ?

আমি অবাক হয়ে অদ্রির দিকে তাকিয়ে আছি । এই মেয়ে কি বলে ! আমি কিছু বলব তার আগেই অদ্রি বলল
-তুমি আসলেই একটা গাধা । একটা মেয়ে কি চায তা এতো দিনেও বুঝতে পারও নি । তার উপর আবার থিউরি এপ্লাই করতে গেছ !
আমি আর কি বলব ঠিক বুঝতে পারছিলাম না । তবে যা বোঝার আমি বুঝে গেছি ।

থিউরী ঠিক আছে তবে থিউরী কাজ করবে যদি এই থিউরী মেয়েটা না জানে তবেই । যাই হোক থিউরী কাজ করেছে তবে অন্য ভাবে ।
যাক এবার অদ্রিকে প্রোপোজ করতে হবে । থাক এটা অন্য গল্প । বলব অন্য দিন । এখন কাস্টার্ড খাই । বাহ বেশ মজা তো ।

(গল্পটি লিখতে অনুপ্রানিত মাহবুব হাসান ভাইয়ের স্টাটাস দেখে)
২০টি মন্তব্য ২০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হাদিসের সনদের মান নির্ধারণ করা শয়তানী কাজ

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৬:৪০



সূরাঃ ৯ তাওবা, ১০১ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০১। মরুবাসীদের মধ্যে যারা তোমাদের আশেপাশে আছে তাদের কেউ কেউ মুনাফিক। মদীনাবাসীদের মধ্যেও কেউ কেউ মোনাফেকী রোগে আক্রান্ত। তুমি তাদের সম্পর্কে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছায়ানটের ‘বটমূল’ নামকরণ নিয়ে মৌলবাদীদের ব্যঙ্গোক্তি

লিখেছেন মিশু মিলন, ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



পহেলা বৈশাখ পালনের বিরোধীতাকারী কূপমণ্ডুক মৌলবাদীগোষ্ঠী তাদের ফেইসবুক পেইজগুলোতে এই ফটোকার্ডটি পোস্ট করে ব্যঙ্গোক্তি, হাসাহাসি করছে। কেন করছে? এতদিনে তারা উদঘাটন করতে পেরেছে রমনার যে বৃক্ষতলায় ছায়ানটের বর্ষবরণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

বয়কটের সাথে ধর্মের সম্পর্কে নাই, আছে সম্পর্ক ব্যবসার।

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৫০


ভারতীয় প্রোডাক্ট বয়কটটা আসলে মুখ্য না, তারা চায় সব প্রোডাক্ট বয়কট করে শুধু তাদের নতুন প্রোডাক্ট দিয়ে বাজার দখলে নিতে। তাই তারা দেশীয় প্রতিষ্ঠিত ড্রিংককেও বয়কট করছে। কোকাকোলা, সেভেন আপ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মানুষের জন্য নিয়ম নয়, নিয়মের জন্য মানুষ?

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৭



কুমিল্লা থেকে বাসযোগে (রূপান্তর পরিবহণ) ঢাকায় আসছিলাম। সাইনবোর্ড এলাকায় আসার পর ট্রাফিক পুলিশ গাড়ি আটকালেন। ঘটনা কী জানতে চাইলে বললেন, আপনাদের অন্য গাড়িতে তুলে দেওয়া হবে। আপনারা নামুন।

এটা তো... ...বাকিটুকু পড়ুন

একজন খাঁটি ব্যবসায়ী ও তার গ্রাহক ভিক্ষুকের গল্প!

লিখেছেন শেরজা তপন, ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০৪


ভারতের রাজস্থানী ও মাড়ওয়ার সম্প্রদায়ের লোকজনকে মূলত মাড়ওয়ারি বলে আমরা জানি। এরা মূলত ভারতবর্ষের সবচাইতে সফল ব্যবসায়িক সম্প্রদায়- মাড়ওয়ারি ব্যবসায়ীরা ঐতিহাসিকভাবে অভ্যাসগতভাবে পরিযায়ী। বাংলাদেশ-ভারত নেপাল পাকিস্তান থেকে শুরু করে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×