somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ফানপোস্টঃ সামহোয়্যারইন ফিচারিং "ব্লগারওয়ালে" (Dilwale এর ব্লগ ভার্শন) :D

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



বর্তমান সময়

সামুতে ব্লগিং করে ব্লগার ভির। বয়স কম, ইয়াং এনারজেটিক । কেবল ভালবাসা মূলক গল্প আর কবিতা লেখে । ব্লগের অনেক মেয়েই তাকে পছন্দ করে । তার ব্লগে এসে কমেন্ট করে বেড়ায় । আবার সে নিজেও সারাদিন মেয়ে ব্লগারদের পোস্টে পড়ে থাকে । সারাদিন ভাবেই কেটে যায় ব্লগার ভিরের সময়টা ।
এভাবেই যখন সময় কারছিলো তখনই ব্লগে একজন নতুন ব্লগারের উপস্থিতি দেখা যায় । ব্লগার ঈশিতা । ব্লগে এসেই সে সামহোয়্যারইন ব্লগটা ঠিকঠাক মত ব্যবহার করতে পারে না । কিছু সমস্যা দেখা দেয় । তখন সে সাহায্য চেয়ে সামুতে একটা পোস্ট দেয় । কিন্তু ব্লগার ভির থাকতে কোন মেয়ে ব্লগার সমস্যায় পড়বে এমন তো হতেই পারে না । হাতে কলমে এসে হাজির হয়ে যায় ব্লগার ভির । সকল প্রকার সমস্যা দুর করার জন্য সে নিজেই একটা পোস্ট হাজির করে । আরও যুক্ত করে দেয় অনেক সাহায্য মূলক পোস্টের লিংক ।

ব্যাস কাজ হয়ে যায় । সামুতে আসা নতুন ব্লগার ঈশিতার সাথে ঠিক ঠিকই ব্লগার ভিরের একটা ভাব হয়ে যায় প্রথম দিন থেকেই । এভাবে দিন কাটতে থাকে । ব্লগার ভির কোন পোস্ট করলেই সেটাতে সবার আগে হাজির হয়ে যায় ব্লগার ঈশিতা একই ভাবেই ব্লগার ঈশিতার কোন পোস্টেও সবার আগে হাজির হয়ে যায় ব্লগার ভির । পোস্টে কমেন্টের পর কমেন্ট চলতেই থাকে । হিট বাড়তেই থাকে ।

এই জিনিস দেখে অনেক ব্লগারের সহ্য হয় না । একদিন তারা ব্লগার ভিরকে নিয়ে আচ্ছা পঁচানি মূলক পোস্ট দেয় । সেখানে ব্লগার ভির কোন কিছু বলতে গেলে তাকে সবাই মিলে খুব অপমান করে । ব্লগার ভিরের মন খুব খারাপ ।

ব্লগে ব্লগার ভিরের আরেকটা পরিচয় আছে । সে সেলিব্রেটি ব্লগার রাজ এর ছোট ভাই । ব্লগার বলা চলে সব থেকে ভাল ব্লগার সে । মানুষের উপকার করার জন্য সদা প্রস্তুত । কোন ব্লগার বিপদে পরেছে, ব্লগার রাজ হাজির, কোন ব্লগারের টাকার দরকার সাহায্য চেয়েছে সেখানে ব্লগার রাজ হাজির, কোন ব্লগারের পেছনে কেউ লেগেছে কেউ কিছু করতে পারছে না সেখানেও ব্লগার রাজ হাজির । এভাবেই ব্লগে সবাই তাকে খুব ভাল করে চিনে । খুব মান্য করে ।

তার ব্লগে ফ্রন্টে একটা কথা লেখা আছে

ব্লগিং তো সবাই করে কিন্তু সবাই ব্লগারওয়ালে হতে পারে না

সেই এতো ভাল ব্লগারের ছোট ভাইকে অপমান করা হল কিন্তু এমন অপমানে সে কিছুই বলে না । চুপ করে থাকে । কিন্তু সবাই যখন ঘুমাতে চলে যায় তখন ব্লগার রাজ তার মাল্টি নিক ব্লগার কালি নামে সেই সব ব্লগারদের পোস্টে হাজির । এবং স্পার্মিং শুরু করে দেয় । সেই চলে গালাগালি আর কত কিছু । তার সাথে থাকে তার আও কিছু মাল্টি ধারি নিক । এভাবে চলতে থাকে রাত ভর । একটা নিক ব্লক করলে আরেকটা নিকে চলে আসে । এভাবে গালী শুনতে শুনতে সেই ব্লগার গুলো ক্লান্ত হয়ে পড়ে । শেষে আর না পেরে সেই সমস্ত ব্লগারেরা পোস্টটা ড্রাফটে নিয়ে নেয় ।

এভাবে দিন এগুতে থাকে । নিজের মত করে ব্লগার ভির আর ব্লগার ঈশিতা নিজের পোস্ট নিয়ে মেতে থাকে । মাঝে মাঝে ব্লগার রাজও তাদের পোস্টে গিয়ে হাজির হয় ।
এরই মাঝে একদিন ব্লগার ভির পোস্ট দিয়েই ব্লগার ঈশিতাকে প্রোপোজ করে বসে । সেটা আবার ব্লগার ঈশিতা খুশি খুশি ভাবেই গ্রহন করে নেয় । শুরু হয়ে যায় তাদের প্রেম কাহিনী । ব্লগে নতুন জুটি হিসাবে তারা আবির্ভুত হয়ে । ব্লগার রাজও সব কিছু মেনে নেয় ! সবাই খুব ভাল ভাবে দিন কাটাতে লাগে ।

কিন্তু ঝামেলা বেঁধে যায় যখন ব্লগার মিরা যে কি না আবার ব্লগার ঈশিতার বড় বোন সামুতে ব্লগিং করতে আসে । যদিও অনেক আগে থেকেই সে সামুতে ব্লগিং করতো কিন্তু অনেকটাই নির্জিব ছিল । এদিকে একদিন ছোট বোনের পোস্টে কমেন্ট করতে গিয়ে দেখা হয়ে যায় ব্লগার রাজের সাথে । সাথে সাথেই তাকে চিনে ফেলে ব্লগার মিরা !!



১৫ বছর আগের কথা

তখন ব্লগার কালি ব্লগিং করতো হোফিংটনপোস্ট ব্লগে । সেখানে ছিল দুই সিন্ডিকেট ব্লগার গ্রুপ । একটা ছিল ব্লগার রানধির সিন্ডিকেট আর ব্লগার মালিক সিন্ডিকেট ! একটা সময় এই দুজন ব্লগারই একই সাথে ব্লগিং করতো কিন্তু ব্লগার রানধির ব্লগার মালিক থেকে আলাদা হয়ে গিয়ে নতুন সিন্ডিকেট চালু করে । ব্লগার কালি ছিল সেই ব্লগার রানধিরের ছেলে । দুই সিন্ডিকেট হোফিংটনপোস্ট ব্লগে খুব একটিভ ছিল ।
একজন একটা পোস্ট দিলেই আরেক গ্রুপের আরেকজন সেটা বিপরীতে আরেকটা পোস্ট দিতো শুরু হয়ে যেট কমেন্ট যুদ্ধ । এই যুদ্ধে রানধির সিন্ডিকেন প্রায় সব সময়ই জিতে যেত । সেটা হত ব্লগার কালির জন্য । ব্লগার কালি ছিল তুখোর একজন ব্লগার । প্রতিদিন নতুন নতুন পোস্ট নিয়ে হাজির হত । শ'য়ে শ'য়ে কমেন্ট আর হাজার হাজার বার পঠিত হয়ে যেত । এটা মালিক সিন্ডিকেটের কিছুতেই সহ্য হত না ।

একবার দুই সিন্ডিকেটের মাঝে পড়ে যায় ব্লগার মিরা । সেখান থেকে ব্লগার কালি তাকে দেখে । সেই সাথে ব্লগার মিরা কে পছন্দ করে ফেলে । তারপর সেই একই ভাবে ব্লগার কালি হাজির হয় ব্লগার মিরা পোস্টে । দুজনে কমেন্ট পাস চলতে থাকে । ভাব হয়ে যায় দুজনে । ব্লগার কালি প্রেমে পড়ে যায় ব্লগার মিরার । আস্তে আস্তে কত কিছু শেয়ার করতে থাকে । ব্লগের কমেন্ট বাদ দিয়ে তারা ফেসবুকেও যুক্ত হয়ে যায় । মিরার সব সময়ই কালির সামনের দিনের পোস্ট নিয়ে আগ্রহ বোধ করে । কি পোস্ট দিবে কখন পোস্ট দিবে এই সব । একদিন ব্লগার কালি ব্লগার মিরাকে জানায় যে সামনের দিনে সে খুব বড় একটা পোস্ট করতে যাচ্ছে । সেই পোস্ট সম্পর্কে ব্লগার মিরাকে বলে দেয় !

কিন্তু অবাক হয়ে দেখে কদিন পরে সেই পোস্ট দেওয়ার আগে ব্লগার মিরা সেই একই পোস্ট নিয়ে হাজির হয়ে যায় । সেই সাথে ব্লগার রাজের সাথে বলা কিছু কথার খন্ডিত অংশের স্ক্রিনশট প্রকাশ করে । সেখানে দেখা যায় মালিক সিন্ডিকেটের ব্লগারদের । ব্লগার কালি আরও জানতে পারে যে এই ব্লগার মিরা আর কেউ নয় সে হচ্ছে ব্লগার মালিকের মেয়ে । এতো বড় প্রতারনা দেখে ব্লগার কালি নিজে বড় কষ্ট পায় ।

কিন্তু বিপদ কোন দিন একা একা আসে না । এদিকে ব্লগের তৃতীয় আরেক গ্রুপ ব্লগার মিরার নামে কিছু ফেইক স্ক্রিন শট প্রকাশ করে । সেখানে ব্লগার মিরাকে খুব খারাপ ভাবে উপস্থাপন করা হয় । যখন মিরা কিংবা মালিক সিন্ডিকেটের কেউ কিছু বুঝতে পারছিলো না কিভাবে এটা সামাল দিবে তখনই ব্লগার কালি সেখানে হাজির হয় । চুল চেরা বিশ্লেষন করে প্রামন করে দেয় যে ব্লগার মিরাকে নিয়ে যে পোস্ট টা করা হয়েছে সেগুলো সব মিথ্যা ।

তারপরের দিন ব্লগার কালি একটা প্রেমেময় পোস্ট হাজির করে । একদিন আগে কালি ওকে কেলেঙ্কারীর হাত থেকে বাঁচালো এরপর এই প্রেমের পোস্ট দিলো । এই সব দেখে ব্লগার মিরা নিজের ভুল বুঝতে পারে । এবং ব্লগার কালির কাছে ফেরৎ যায় । প্রথমে একটু মানা করলেও ব্লগার কালি তাকে কাছে টেনে নয় । এদিকে রানধিন সিন্ডিেকটের প্রধান ব্লগার রানধিরও ব্যাপার টা মেনে নেয় কিন্তু মালিক সিন্ডিকেটের প্রধান মালিকের মনে অন্য কিছু ছিল । সে প্রথমে প্রাথমিক ভাবে মেনে নিতে চাইলেও পরে নিজের মধ্যে একটা ষড়যন্ত্র করে বসে । যখন ব্লগার মিরা ব্লগ থেকে দুরে একটা বাইরে থাকে তখনই ব্লগার মালিক রানধির সিন্ডিেকটকে একটা পোস্টে আমন্ত্রন জানায় । টুকটাক কমেন্ট করতে শুরু করতে করতে এবার একে অন্যকে শুরু করে কটু কথা বলা । ব্যাস আবারও দুই সিন্ডিকেটে লেগে যায় যুদ্ধ । এবার এমন ভাবেই যুদ্ধ লাগে যে ব্লগের মডারেটর সব কটা আজীবন ব্যান করে দেয় ।

এদিকে ব্লগার মিরা যখন ব্লগে ফিরে আসে তখন দেখে যে তার প্রেমিক তার বাবাকে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করছে । কে শুরু করেছিলো সেটা জানার আগেই মডারেটর সেই পোস্ট টাও মুছে দেয় । মিরা তাই ভুল ভুঝে ব্লগার কালিকে । সেই থেকে দুজন দুজনকে আর সামনা সামনি দেখে নি !

এরপর সবাই ব্লগিং ছেড়ে দেয় । ওর সবাই বাস্তব জীবন নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ে ।


বর্তমান সময়

কিন্তু এতো দিন পরে আবারও তারা সামুতে ব্লগিং শুরু করে । আর এখানে দুজনের দেখা হয়ে যায় । ব্লগার মিরা তার বোন ব্লগার ঈশিতাকে ব্লগার ভিরের পোস্টে কমেন্ট করতে মানা করে । তার সাথে যোগাযোগ করতে মানা করে ।

ব্লগার ভির আর ব্লগার ঈশিতা অনেক চেষ্টা করে দুজনকে আবারও এক সাথে নিয়ে আসার জন্য কিন্তু পারে না ।

এরপর একদিন ব্লগার মিরা জানতে পারে যে আসলে সেদিনের সেই পোস্টে ব্লগার কালো কিংবা রানধিক সিন্ডিক্যাটের কোন দোষ ছিল না । দোষ দিল তার বাবার ।



নিজের ভুল বুঝতে পেরে এরপর ব্লগার মিরা হাজির হয় ব্লগার রাজের পোস্টে । সে সেদিন একটা প্রেমের কবিতা পোস্ট করেছিল । ব্লগার মিরা সেখানে গিয়ে কমেন্ট করলো
খুব সুন্দর হয়েছে । ১৫ বছর পরে তোমার ব্লগে কমেন্ট করলাম !

ব্লগার রাজ সেই কমেন্টের উত্তরে লিখলো
না ১৫ বছর পরে না, ১৫ বছর ৪ মাস আর ১০ দিন পরে কমেন্ট করেছো !



দুজনই দুজনের ভুল বুঝতে পারে সব কিছু ভুলে গিয়ে তারা এরপর তারা সুখে শান্তিতে বসবাস করতে লাগলো !


-----------------------------------------------
নিছক ফান পোস্ট । সিরিয়াস হওয়া নিষেধ ।
সর্বশেষ এডিট : ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫৪
২৬টি মন্তব্য ২৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বিসিএস-পরীক্ষার হলে দেরিঃ পক্ষ বনাম বিপক্ষ

লিখেছেন BM Khalid Hasan, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



বর্তমানের হট টপিক হলো, “১ মিনিট দেরি করে বিসিএস পরীক্ষার হলে ঢুকতে না পেরে পরীক্ষার্থীর স্বপ্ন ভঙ্গ।” প্রচন্ড কান্নারত অবস্থায় তাদের ছবি ও ভিডিও দেখা যাচ্ছে। কারণ সারাজীবন ধরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের কার কি করা উচিৎ আর কি করা উচিৎ না সেটাই আমারা জানি না।

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:২৮




আমাদের কার কি করা উচিৎ আর কি করা উচিৎ না সেটাই আমারা জানি না। আমাদের দেশে মানুষ জন্ম নেয়ার সাথেই একটি গাছ লাগানো উচিৎ । আর... ...বাকিটুকু পড়ুন

মানবতার কাজে বিশ্বাসে বড় ধাক্কা মিল্টন সমাদ্দার

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:১৭


মানুষ মানুষের জন্যে, যুগে যুগে মানুষ মাজুর হয়েছে, মানুষই পাশে দাঁড়িয়েছে। অনেকে কাজের ব্যস্ততায় এবং নিজের সময়ের সীমাবদ্ধতায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারে না। তখন তারা সাহায্যের হাত বাড়ান আর্থিক ভাবে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

জব্বারের বলীখেলা ও বৈশাখী মেলা-২০২৪

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৩৭



ছবি সৌজন্য-https://www.tbsnews.net/bangla




ছবি- মঞ্চে তখন গান চলছে, মধু হই হই আরে বিষ খাওয়াইলা.......... চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী গান।

প্রতি বছরের মত এবার অনুষ্ঠিত হল জব্বারের বলীখেলা ও বৈশাখী মেলা-২০২৪। গত ২৪/০৪/২৪... ...বাকিটুকু পড়ুন

ডাক্তার ডেথঃ হ্যারল্ড শিপম্যান

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:০৪



উপরওয়ালার পরে আমরা আমাদের জীবনের ডাক্তারদের উপর ভরশা করি । যারা অবিশ্বাসী তারা তো এক নম্বরেই ডাক্তারের ভরশা করে । এটা ছাড়া অবশ্য আমাদের আর কোন উপায়ই থাকে না... ...বাকিটুকু পড়ুন

×