somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আমাদের গল্পটা

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:৫০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

এতো জোরে মিমিকে ধমক দিয়েছি যে আমি নিজেও চমকে গেছি । মিমিতো চমকে গেছেই । কিছুটা সময় আমার দিকে অবাক হয়ে তাকিয়ে রইলো ! এখনও ঠিক বিশ্বাস করতে পারছে না যেন আমি ওকে এতো জোরে ধমক দিতে পারি ।

কিছু সময় আমার দিকে তাকিয়ে থেকে মিমি বলল
-তুই আমাকে ধমক দিলি কেন ?
আমি বিরক্ত হয়ে বললাম
-নাহ ! তোমাকে ধমক দেব কেন, কোলে নিয়ে নাচবো ? তোকে কতবার বলেছি সাবধানে চলতে ! এই সময়ে এতো লাফালাফির দরকার কি ! যদি পড়ে যেতিস !


মিমি আমার দিকে মুখ গোমড়া করে তাকিয়ে রইলো কিছুটা সময় ! আমি ওর হাত ধরে সোফায় বসিয়ে দিতে দিতে একটু নরম কন্ঠে বললাম
-এমন কেন করিস ! তুই তো একা না এখন ? বুঝবি না ?

মিমি কোন কথা না বলে আমার দিকে তাকিয়ে রইলো কিছুটা সময় ! মেয়েটা এই কদিনেই কেমন বদলে গেছে । আগের সেই রাফ টাফ ভাবটা নেই ওর ভেতরে । সব মেয়েরাই মা হওয়ার সময় সম্ভবত এমন হয়ে যায় ! ওকে বসিয়ে দিয়ে বললাম
-কিছু খাবি ? খেতে ইচ্ছে করছে ?
-নাহ ! সারাদিন খাওয়ার উপরেই আছি । তোর মা আমাকে খাইয়ে খাইয়ে একেবারে ফুলিয়ে ফেলছে ।
-তার আর কি দোষ । তার ছেলের ঘরের ....

কথাটা বলতে গিয়েই মনে হল ভুল করে ফেলেছি । কথাটা বলা ঠিক হয় নি । আমার অসমাপ্ত বাক্যটা শুনেই মিমির চেহারা বদলে গেল । আমার দিকে তাকিয়ে তীক্ষ কন্ঠে বলল
-কি বললি তুই ?
-আরে কিছু বলি নি !
-এই বাচ্চা শুধুই আমার ! শুধুই আমার !
-আচ্ছা বাবা শুধু তোর ! আমি জানি ! মেনে নিচ্ছি !
-তাহলে তুই তোর মাকে কেন বলেছিস ?
-আমি কিছু বলি নি । মা এমনিতেই বুঝে গেছে । তুই চিন্তা নিস ! তোর বাচ্চা তোরই থাকবে !

মিমি তবুও আমার দিকে গোমড়া মুখে তাকিয়ে রইলো । আমি ওকে বললাম
-আচ্ছা বাবা বুঝলাম ! এভাবে তাকিয়ে থাকিস না । বাচ্চার চেহারা অন্য রকম হয়ে যাবে !
-এই জন্যই আমি তোকে আসছে মানা করেছি । আমি আমার দেখা শুনা করতে পারি ।
-হ্যা তা তো পারিসই । আমি তো দেখতেই পারছি !

আমি নিজ হাতে ওর পা দুটো টি টেবিলের উপর তুলে দিলাম । ও এভাবে আরাম করে বসতে পারে । পেতের উপর ঠিক মত চাপ পড়ে না । টিভিটা ছেড়ে দিয়ে ফ্রিজ থেকে জুসের গ্লাসটা ওর সামনে রেখে বললাম
-আমি গোসল শেষ করতে করতে এই গ্লাস শেষ করবি । মনে থাকে যেন !
-করবো না ! আমার উপর কর্তৃত্ব করবি না বলছি খবর !
-থাপ্পড় খাবি ! যা বলছি কর !

মিমি আমার দিকে তাকিয়ে রইলো কিছুটা সময় তবে একটু আগের যে গোমড়া মুখ ছিল সেটা আর নেই । আমি একটু হেসে বাধরুমের দিকে রওনা দিলাম !


মিমির সাথে আমার পরিচয় সেই ক্যাম্পাসের দিন গুলো থেকে । ও অন্য সবার মত ছিল না । এই জন্যই সম্ভবত ওর সাথে আমার ভাব হয়েছিলো সব থেকে বেশি । আমরা ঝগড়া করতাম মাঝে মাঝে মারমারিও করতাম । তবে একে অন্যের সুখ দুঃখে ছেড়ে যাই নি কোন দিন । যখন আমার প্রথম নীলার বিয়ে হয়ে গেল তখনই মিনি অনেকটাই আমাকে সামলে ছিল । ও না থাকলে হয়তো দিন গুলো আরও খারাপ যেত ।

মিমির আরেকটা অস্বাভাবিক দিক ছিল ও বিয়ে শাদী ভালবাসার সম্পর্কে একদম বিশ্বাসী ছিল না । এটার জন্য অবশ্য ওকে ঠিক দোষও দেওয়া যায় না । ওর বাবা মা প্রেম করেই বিয়ে করেছিলো কিন্তু ওনাদের বিয়েটা ঠিক সুখকর হয় নি । তীব্র সাংসারি অশান্তির ভেতরে মিমি বড় হয়েছে । সেটা থেকেই ওর এই মনভাব !

আমি ওকে নিয়ে মাঝে মাঝে চিন্তা করতাম । মেয়েটা সারা জীবন একা একা থাকবে কিভাবে ! অবশ্য ভার্সিটিতে ওঠার কদিন পর থেকেই ও একা একাই থাকতো । মা বাবার সাথে থাকতো না । আমাদের ভেতরে বন্ধুত্ব ঠিকঠাকই চলছি । ভার্সিটি শেষ করে দুজনেই চাকরিতে ঢুকে পড়তাম । নিয়মিত আমাদের দেখা হত । ফোনে তো যোগাযোগ হতই ।

কিন্তু একদিন হিসাবে সব অলট পালট হয়ে গেল । মিমি আমাকে একটা অদ্ভুদ কথা বলল । যা শোনার জন্য আমি ঠিক প্রস্তুত ছিলাম না !
। মিমি প্রেম ভালবাসা বিয়েতে ঠিক বিশ্বাস না করলেও বাচ্চাদের খুব ভালবাসতো । ওর ইচ্ছে হল ও সিঙ্গেল মাদার হবে ! ঐ বাচ্চা নিয়েই সে থাকবে তার বাকি জীবন । এবং আমাকে বলতে ওর বাবার বায়োলজিক্যাল বাবা হতে । আমি প্রথমে ঠিক বিশ্বাস পারছিলাম না । আমার ইতস্তত ভাব দেখে মিমি খুব স্বাভাবিক কন্ঠে বলল
-তুই যদি রাজি না থাকিস তাহলে ওকে ! আমি অন্য কারো কাছে যাবো !
-আচ্ছা আমি একটু ভাবি ! তারপর বলি ?
-আচ্ছা !

কেন জানি আমি রাজি হয়ে গেলাম ! প্রথমে আমি খুবই অস্বস্থিতে ছিলাম । ওর সাথে এমন কিছু করতে হবে যা আমি কোন দিন আমার মনেও আনি নি ! কিন্তু সেই তুলনাতে মিমি বেশ স্বাভাবিক ছিল । ঠিক তিন মাস পরে ও আমাকে জানালো যে ও কনসিভ করেছে । ওর মুখে এমন একটা উজ্জল ভাব দেখলাম আমার নিজের মনটা ভাল হয়ে গেল । সেই সাথে সকল অস্বস্থি দুর হয়ে গেল । কিন্তু আরেকটা অদ্ভুদ অনুভুতি আমার নিজের মাঝেই কাজ করতে লাগলো ।
আমি নিজেও তো বাবা হতে চলেছি ।
আশ্চর্য একটা অনুভুতি !

আমি যেন ওর প্রতি আরো বেশি যত্নবান হয়ে উঠলাম । আগের থেকেও বেশি বেশি খোজ খবর নিতে শুরু করলাম । ব্যাপারটা ও বুঝতে পেরে আমাকে সরাসরিই জানতে চাইলো । আমি নিজের অনুভুতি গোপন করে বললাম
-তুই আমার বন্ধু না ?
-তো ?
-তো মানে কি ? এই সময়ে মেয়েদের একটা এক্সট্রা কেয়ার দরকার ! আমি তোকে সেই কেয়ার দিতে যাচ্ছি ! আর কিছু না । আর আমি সাথে থাকলে তোকে অনেক অনাকাঙ্খিত প্রশ্নের সামনে পড়তে হবে না । জানিসই তো এটা বাংলাদেশ ! এখানে এখনও এটা ঠিক স্বাভাবিক না !


মিমি কিছু বলল না । তারপর থেকেই আমার আসা যাওয়াটা নিয়মিত হয়ে গেল । একটা সময় আমি ওর ফ্ল্যাটেই থাকা শুরু করলাম । অফিস শেষ করে আমি বাসা আসছি না দেখে মা আমাকে নানান প্রশ্ন করতে শুরু করলো । শেষে আমি না পেরে মাকে সব কিছু বলে দিলাম । মা সব শুনে কেমন গম্ভীর হয়ে গেল । তবে আমাকে আর কিছু বলল না ।

কদিন পরে মিমির অবস্থা আরও একটু নাজুক হয়ে গেল । আর মাস খানেকও নেই ডেলিভারির । ও ছুটি নিয়েছে অফিস থেকে কিন্তু আমি নিতে পারছি না । সারাটা সময় ওর সাথে থাকলেও অফিসের সময় ওকে একা একা রাখতে মন চাইতো না । অস্থির লাগতো । তাই মাকে বললাম এই সময় টুকু যেন মিমির কাছে এসে থাকে । মিমি তীব্র আপত্তি করলেও আমি শুনলাম না !

একটা ব্যাপার আমি লক্ষ্য করতে শুরু করলাম । আগে মিমি যেটা না বলতো সেটা কখনই হ্যা বলা যেত না । খুব জেদি মেয়ে ও । আমি কোন ভাবেই জোর খাটাতে পারতাম না ওর উপর । কিন্তু এখন কেমন যেন বদলে গেছে । আমি একটু ধকম কিংবা জোর করলে সেটা ও মেনে নেয় । শুনেছি মেয়েরা মা হওয়ার সময় এরকম অনেক মানষিক পরিবর্তন হয় !


গোসল শেষ করে এসেই দেখি মিমি গ্লাস শেষ করেছে । আমি টেবিলের দিকে রওনা দিবো এমন সময় মিমি বলল
-দাড়া আমি উঠছি ! আন্টি তোর জন্য চিংড়ি রান্না করেছে ।
-তোর উঠতে হবে না । আমি নিয়ে নিচ্ছি !
-তুই আমার জন্য এতো করছিস । এই টুকু আমি করি !
-বেশি ফরমাল হতে হবে না । বুঝেছিস ।

আমি ভাত খাওয়া শুরু করেছি এমন সময় মিমির ডাক শুনতে পেলাম । ডাকের ভেতরেই এমন কিছু ছিল মনে হল কিছু একটা ঠিক নেই । দৌড়ে গিয়ে দেখি মিমি ঘামতে শুরু করেছে ।
-কি হয়েছে !
মিমি কোন মতে বলল
-মনে হয় ...।
আমি সাথে সাথেই এম্বুল্যান্সে ফোন দিলাম । সেটা সাথে মাকেও । বললাম যে উনি যেন সোজাসুজি হাসপাতালে গিয়ে হাজির হয় । পরিচিত কয়েজন ডোনারকেও ফোন দিলাম যদি কোন সমস্যা হয় এই ভেবে ।


যখন হাসপাতালে পৌছেছি তখন মিমির অবস্থা বেশ খারাপ হতে শুরু করেছে । ওটি তে ঢুকার শেষ মুহর্তে মিমি আমার হাত চেপে ধরলো । বলল
-আমি মরে যাই আমার বাচ্চাটাকে তুই দেখবি । দেখবি !
আমি ওর হাতটা আরও শক্ত করে ধরে বললাম
-মরে গেলে তোর খবর আছে !


এতো টেনশন আমি এর আগে কোন দিন করেছি কি না আমি বলতে পারবো না । কত সময় পার হয়েছে আমি নিজেও জানি না একটা সময় ডাক্তার বলল যে সব কিছু ঠিক । মিমির একটা মেয়ে হয়েছে । আর সবাই সুস্থ আছে । আমি সামনে ডাক্তার সাহেবকে জড়িয়ে ধরলাম । কখন যেন চোখ দিয়ে পানি পড়তে শুরু করেছে আমি খেয়ালই করি নি ।


যখন ওদের দেখার সুযোগ পেলাম মিমি আমার দিকে তাকিয়ে দুর্বল ভাবে হাসলো । আমি ওর পাশে রাখা ছোট্ট পুতুলেট মত মেয়েটার দিকে তাকিয়ে রইলাম এক ভাবে । কি যে ভাল লাগার একটা অনুভুতি হচ্ছিলো সেটা আমি কাউকে বলে বোঝাতে পারবো না । নার্স খুব সাবধানে বাচ্চাটাকে আমার কোলে তুলে দিল । আমার তখনই মনে হল এই শিশুকে মেয়েকে ছাড়া আমার পক্ষে একটা দিনই থাকা সম্ভব না ! বাবা হওয়ার আনন্দ যে সেটা আমার বুঝতে বিন্দু মাত্র কষ্ট হল না ।


তখনই একটা অদ্ভুদ কান্ড হল । আমার মা বাবা কেবিনে ঢুকলো । তাকিয়ে দেখি মিমির বাবা মাও পেছনেই আছে । সব থেকে অবাক হলাম পেছনে একজন হুজুর মত লোক কে দেখে ! আমি ঠিক বুঝতে পারছিলাম না কি হচ্ছে । আমার মা কারো দিকে না তাকয়ে একটা চেয়ারের দিকে হুজুর মত লোকটাকে বসতে নির্দেশ করে বললেন
-আপনি কাজ শুরু করেন !
আমি বললাম
-কি হচ্ছে মা এসব ?
মা কঠিন কন্ঠে বলল
-চুপ ! তোদের বিয়ে দেব !

মিমি বলল
-কি বলছেন এসব ?
মা মিমিকে আমার থেকেও জোরে ধকম দিয়ে বলল
-এই মেয়ে একদম চুপ ! যা বলছি শুনবা ! কোন কথা না ! কাজী সাহেব আমি শুরু করেন !
মিমির দিকে তাকিয়ে দেখি মিমি অবাক হয়ে তাকিয়ে আছে । আমার মায়ের কাছ থেকে ধকম সে আশা করে নি । আমিও করি নি । আমার দিকে তাকিয়ে বুঝতে পেরেছে আমিও এসবের কিছু জানি না !
আমি মায়ের দিকে তাকিয়ে বললাম
-মা ! প্লিজ !
-কোন কথা শুনতে চাই না !
-আচ্ছা ঠিক আছে । আমাকে মিমির সাথে কয়েকটা মিনিট একা কথা বলতে দাও ! প্লিজ । তোমরা একটু বাইরে যাও !

মা কিছু না বললেও সবাইকে নিয়ে বাইরে চলে গেল । আমি মিমিকে কি বলবো ঠিক বুঝে উঠতে পারছিলাম না । আমাদের মেয়ে তখনও আমার কোলেই । আমি মেয়েকে ওর পাশে শুইয়ে দিয়ে বললাম
-আমি আসলে .....।
মিমি চুপ করে রইলো !
আমি বললাম
-আমি তোর স্বামী হয়ে থাকতে চাই না । তুই আমার বন্ধুই হয়ে থাকবি ! কোন দিন তোর উপর স্বামীত্ব ফলাবো না কথা দিলাম । কিন্তু আমাকে বাবা হওয়া থেকে বঞ্চিত করিস না প্লিজ ! আমি যখন আমাদের মেয়েকে কোলে নিলাম আমার সব কিছু উল্টে পাল্টে গেছে । আমার কেবল মনে হচ্ছে এই বাচ্চাটাকে ছেড়ে ..... তোকে ছেড়ে আমি একটা মুহুর্তও থাকবে পারবো না ।


মিমির দিকে তাকিয়ে দেখি ও আমার দিকে সিক্ত চোখে তাকিয়ে রয়েছে । চোখে পানি টলটল করছে । বললাম
-বিয়ে করবি আমাকে ? প্লিজ !
তখনই ওর চোখের পানি গড়িয়ে পড়লো । তারপর আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-তোকে কিন্তু তুমি বলতে পারবো না । তুই ই বলবো ! সারা জীবনই তুই বলে ডাকবো !
-আচ্ছা ডাকিস !



তারপর ঘটনা খুব দ্রুত ঘটলো। আমাদের বিয়ে হল হাসপাতালেই । হাসপাতাহলের বেডে মিমি শুয়ে ছিল আর আমি ওর পাশে ওর হাত ধরে । মিমির ভেতরে অন্য রকম কিছু দেখতে পাচ্ছিলাম । মা হওয়ার পর ওর ভেতড়ে পরিবর্তন চলে এসেছে । আমি নিজেও তো বদলেছি ! একদিনও হয় নি অথচ মেয়ের জন্য কি পরিমান মায়া অনুভব করছি সেটা কাউকে বলে বোঝাতে পারবো না ।



সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:৫১
৫টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

স্বাগতম ইরান

লিখেছেন সামিউল ইসলাম বাবু, ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৩

ইরানকে ধন্যবাদ। ইসরায়েলকে দাত ভাঙ্গা জবাব দেওয়ার জন্য।

হ্যাঁ, ইরানকে হয়তো এর জন্য মাসুল দেওয়া লাগবে। তবে, কোন দেশ অন্য দেশের সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপে করবে আর সেদেশ বসে থাকবে এটা কখনোই সুখকর... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতিবছর ঈদ, ১লা বৈশাখ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, শহীদ দিবস এলে জঙ্গি রাজাকাররা হাউকাউ করে কেন?

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৯




আমরা পৃথিবীর একমাত্র জাতী যারা নিজেদের স্বাধীনতার জন্য, নিজস্ব ভাষায় কথা বলার জন্য প্রাণ দিয়েছি। এখানে মুসলিম হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান চাকমা মারমা তথা উপজাতীরা সুখে শান্তিতে বসবাস করে। উপমহাদেশের... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্যা লাস্ট ডিফেন্ডারস অফ পলিগ্যামি

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০


পুরুষদের ক্ষেত্রে পলিগ্যামি স্বাভাবিক এবং পুরুষরা একাধিক যৌনসঙ্গী ডিজার্ভ করে, এই মতবাদের পক্ষে ইদানিং বেশ শোর উঠেছে। খুবই ভালো একটা প্রস্তাব। পুরুষের না কি ৫০ এও ভরা যৌবন থাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার প্রিয় কাকুর দেশে (ছবি ব্লগ) :#gt

লিখেছেন জুন, ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৩



অনেক অনেক দিন পর ব্লগ লিখতে বসলাম। গতকাল আমার প্রিয় কাকুর দেশে এসে পৌছালাম। এখন আছি নিউইয়র্কে। এরপরের গন্তব্য ন্যাশভিল তারপর টরেন্টো তারপর সাস্কাচুয়ান, তারপর ইনশাআল্লাহ ঢাকা। এত লম্বা... ...বাকিটুকু পড়ুন

যেরত

লিখেছেন রাসেল রুশো, ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:০৬

এবারও তো হবে ইদ তোমাদের ছাড়া
অথচ আমার কানে বাজছে না নসিহত
কীভাবে কোন পথে গেলে নমাজ হবে পরিপাটি
কোন পায়ে বের হলে ফেরেশতা করবে সালাম
আমার নামতার খাতায় লিখে রেখেছি পুরোনো তালিম
দেখে দেখে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×