somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

স্বীকারোক্তি : আমি একটি অবৈধ সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েছি...

২২ শে নভেম্বর, ২০০৬ রাত ১২:৫২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

হ ব্লগারগন। আমি এই নিয়া বহুত ফাঁপরে আছি। সম্পর্কে কোনো সমস্যা নাই। কিন্তু সম্পর্কজাত তথ্যাদি আমারে ঘুমাইতে দেয় না। আমার সারাক্ষণ বুকে একটা হাহাকার লাইগা থাকে। আহারে, কী সর্বনাশটাই না হইল বেডার। আহারে, আমার কান্দন আসে। আমি ঘুমাইতে পারি না।

কাহিনীডা আবার জটিল। বহুত ঘোরপ্যাচওয়ালা। যাগো হাতে টাইম নাই, তারা যানগা। যাগো অশ্লীল ঠেকতাছে তারা রিপোর্ট বাটন কিক করেন। যাগো জানার ইচ্ছা তারা থাকেন। আহারে সে এক বড়ই দুষ্কের কাহিনী। দাস্তান।

উনি একজন ব্লগার। একজন বললে উনারে অপমান করা হয়। উনি মানী লোক। আসলে উনি একাই একশ, একাই হাজার। পাবলিক উনারে বোকাচো.. ভাবে। আসালে উনি মহাজ্ঞানী। বিশিষ্ট ব্যক্তি। এই সামহোয়ার ব্লগের শুরুতে উনি যত আইডি বানাইছেন, তার পাসওয়ার্ড তার কাছে নাই বইলা আপনারা তার জ্ঞান সম্পর্কে অজ্ঞাত থাইকা যাইতাছেন। তবে সমপ্রতি উনি আরো আইডি বানাইছেন। আহারে। উফফ। কী বলব সেই দুষ্কের কথা (সারে না তার পুটকির ব্যাথা), তাতে হাহাকার ভরা। লোকে ভাবে উনি গাইল পারেন। এখন জানি এইডা তার শ্রদ্ধা, ভক্তি, ভালোবাসাময় স্তুুতি।

তো ঘটনাতো আগেই বলছি জটিল। আমি আবার একটু কেরফা আছি। উনার লগে আমার হালকা ভুল বোঝাবুঝি হইছিল। আমি তো উনার একটা নিকরে গাইল পাইরা সারা। কিন্তু তারপর একদম মাফটাফ চাইয়া একাকার। কারণ আছে বন্ধুরা। আমি ভাবছিলাম ওরে দিমু, ওরে খাইছি, ও শেষ। কিন্তু এই করতে গিয়া আবিষ্কার করলাম এক হাহাকারের কাহিনী। আহারে, উফফ, আমার রাইতে ঘুম আহে না। বিশ্বাস করেন।

অন্ধকাররে ফোন দিছিলাম। 'হালারে খাইয়া লামু দোস্ত। মেশিন-মুশিন থাকলে কও।' সে বলে 'মেশিন তো সমস্যা না, তবে তোমার যেই মেশিন আছে সেইডা দিয়া কাম চালাইতে পারো। হুনছি তার বউ অতীব সুন্দরী। এবং সে কাউরে না বলতে পারে না। খালি খেয়াল রাখবা ওইডা কিন্তু ... ভাইর এলাকা। কোনো লাফরা চলব না।' কইলাম ঠিকাছে। ... ভাই মহা কেরফা টাইপের লোক। তার এলাকায় পুলিশ লাগে না। সেই আইন, সেই আদালত। সেই পিয়ন, সেই মহাজন। বুঝতে হইব। অন্ধকার ভুল বলে নাই। ঠিকানা মতো গিয়া সত্যই সত্যই দেখলাম কোনো সমস্যা হইল না। কিন্তু সব করার পর হাতেনাতে ধরা পড়লাম। একদল লোক আমারে লইয়া হাজির ওই... ভাইর সামনে। আমার অপরাধ আমি তার মহল্লায় অবৈধ সম্পর্ক করতে আইসা ধরা খাইছি। আমার তো জানে পানি নাই, হাডু কাপে। কেচাল করতে আইয়া কিচাইনে পড়লাম। অন্ধকার মানা করছে, শুনি নাই। আমার দিল ধরফর করে। তো ভাইয়ের লগে কথোপকথনটা তুইলা ধরলে এক কাজে দুই কাজ হয়। দুই পাখি মরে। আমি রিপিটেশনের দোষে দুষ্ট হইনা। আবার কেমনে তারে ভাও করলাম সেই কাহিনীও বয়ান হয়।

ভাইয়ে কয় 'কিরে চোদনা? তোর এত্তবড় বুকের পাডা। তুই জানস এইডা কার এলাকা?' আমি কই, 'জানি, এইডা ... ভাইর এলাকা।' কয় 'তাইলে এই কাম করলি কোন সাহসে? এত্ত সাহস পাইলি কই?' আমি কই 'ভাই আমার কোনো দুষ নাই। আমি তো বিড়ি খাইতে আইসা ফাইসা গেছি।' ভাইয়ে কয় 'মানে?' আমি কই 'ভাই বেয়াদবী না নিলে সত্য কই।' বলেন, 'ক, কিসু লুকাবি না।' আমি ওই বিল্ডিংয়ের সামনে বিড়ির দোকানে নাইমা একটা বেনসন ধরাইছি। ওমনি উপরে চোখ গেল। দেহি সে (ধরেন তার নাম ফরিদা-একটা ছদ্মনাম) খাড়াইয়া আছে। আমারে চোখ মারল। আমি তো মনে মনে কই, এইডা তো ... ভাইর এলাকা, নো লাফরা (এইডা অবশ্য মনে আসে নাই যে অন্ধকারের কথা কইলে আমারে আগেই ছাইড়া দিত)।' উনি বলেন, 'আইচ্ছা। তারপর?' কই, 'তারপর সে আমারে ডাকে-এই এই নিকটে আসো। আমিতো মনে মনে কই এইডা ... ভাইর এলাকা, লাফরা করলে কপালে খারাবি আছে। তাও ডরে ডরে যাই। ভাই এত্ত সুন্দর! জিগাই- কি বলেন? সে বলে উপরে আসো।'
ভাই কয়, 'তুই গেলি? বেডি কি আসলেই সুন্দর।' কই, 'সোন্দর মানে সোন্দর। আপনে চাঁদপানা মুখের কথা হুনছেন।' কয়, 'কবিতা চোদাও আমার লগে? তারপর কী হইছে ক বেডা।' আমি কই, 'ভাই আমি তো দোয়া দরুদ পড়তাছি। মনে ডর, এইডা ... ভাইর এলাকা, নো লাফরা। কপালে খারাবি আছে। তারপর সে দরজা খুলল। আমার দিকে এমন ভাবে চাইল যে দিলমে চাক্কু ভাই। তারপর জড়াইয়া ধরল।' ভাই সোফায় বসা ছিলেন, উনি দেখি সাগ্রহে এক পা তুইলা বসলেন, 'আইচ্ছা, তারপর?' কই, 'ভাই সে কী ফিগার। ও আপনে তো কবিতা কইতে মানা করছেন। নাইলে কইতাম পীনোন্নত পয়োধর, গজ নিতম্ব, কদলী বৃক্ষের মতো উরু। তয় কিনা ভাই হাছা কইতাছি, আমার সারাক্ষণ মনে হইছে এইডা... ভাইর এলাকা। লাফরা করলে কপালে খারাবি আছে।' ভাই গম্ভীর হইয়া কয়, 'হুমম। তারপর ক।' বললাম, 'এরপর সে ওড়না নামাইল। তারপর হিন্দী ছবির নায়িকাগো মতো কয়, মেরি পিয়াস বুঝাদো। মেরেকো আপনা লো। আমি কই কিস করতে পারি, একটু চিবিচুবি দিতে আপত্তি নাই। বাট এইডা ...ভাইর এলাকা। লাফরা করলে কপালে খারাবি আছে।' ভাই কয়, 'হুমম, তারপর?' কইলাম, 'ভাই বিশ্বাস করবেন না, কাপড়ের উপর দিয়া বুঝা যায় না। মাগার ঈমানে কইতাছি একদম 38-26-40 জিনিস।' ভাইর চোখ চকচক করে, 'হাছাই?' দুইপা তুইল্লা একহাত লুঙ্গির মইধ্যে ঢুকাইয়া কয়, 'তারপর, তারপর?' আমি কই 'ভাই, সামনে এমন একটা জিনিস- তুখোড় মাল। কিন্তু আমার মনের ভিতর একডাই চিন্তা। এইডা ...ভাইর এলাকা। এইখানে লাফড়া করলে খবর আছে।' ভাইয়ে চেইতামেইতা কয়, 'রাখ তোর ...ভাই। ওই হালার মায়রে বাপ। তুই ক কেমনে কি।' আমি কই ভাই, 'এই তো ধরতারছেন। এইডা ভাইবাই দিলাম আর কী!'

যাউকগা। ভাই চা-পানি খাওয়াইলেন। এবং সন্তুষ্ট হইয়া একটা সনদ পত্রও দিলেন। এই ছেলে এইখানে আসবে, যার সঙ্গে খুশী অবৈধ সম্পর্ক করবে। কেউ যেন নাক না গলায়। যার বউ, হে তো সারাদিন পাবলিকের হইয়া দেনদরবার করে। দরবার না থাকলে যেই পত্রিকায় লেখা দিব সেইখানের কম্পিউটারে ব্লগায়, সেটা না হইলে বাধ্য হইয়া সাইবার ক্যাফেতে যায়, আর পোস্টায়। একটা নিক নাকি মিয়ারা? তো তার ইস্তিরি আমারে জানাইল তার দুঃখের কাহিনী। আহারে, শুইনা আমি চউক্ষে পানি ধইরা রাখতে পারি না। আমার কান্দন আসে। ঘুম আসেনা রাইতে।

যেইডা জানলাম তাতে তার প্রবাসী বিশেষ কইরা ইংল্যান্ড-আমেরিকাবাসীগো উপর বহুত রাগ। এর পিছনে বুশ-লাদেন-সাদ্দাম-ব্লেয়ারের কোনো ভুমিকা নাই। আছে শোমচৌ আর রাসেল এইটডটের। অরুপেরও আছে। সেই একবার বিদেশ নিয়া এক ব্লগবগানিতে আমাদের সম্মানিত বলগাররে কিঞ্চিত অপমানের চেষ্টা করছিল। তো হেয় জিদ কইরা দুইডা ভিসা জোগাড় করল। একটা ইউকে একটা ইউএস (সেইজন্য তারে কী কী করতে হইছে তার বিস্তারিত বিবরণে না যাই)। ইউকে গিয়া উনি শোমচৌরে ফোন দিছিলেন। চৌ ব্যস্ত মানুষ, তারপরও তারে সময় দিছেন। খাওয়াইছেন-দাওয়াইছেন (পয়সা অবশ্য দেন নাই)। তো মাননীয় তার কাছে কানে কানে একটা হাউশ জানাইছে। চৌ শুইনা লাল। তারপর কইল, এই দেশে তো এই জিনিস নাই। আপনে ইউএস গিয়া চটি রাসেলের লগে যোগাযোগ করেন। তো সে গ্যাল। রাসেল থাকে ধুধু মরুভুমিতে। সেইখানে বিচ কই, আর হাইজ্ঞানী চাইতাছেন নু্যড বিচ। যাউকগা। রাসু তেনারের ম্যাপমুপ বিচরাইয়া একটা সন্ধান দিল। সেই খানে উনি চিত হইয়া শুইয়া থাকার পরই ঘটল সেই ট্রাজেডির শুরু।

এক পিচ্চি মাইয়ারে দেইখা উনি লজ্জা পাইছেন, হাতের পত্রিকা (অনলাইন পত্রিকার প্রথম ভার্সন, উনার কীর্তি) দিয়া উনি গোপনাঙ্গ ঢাকলেন। মাইয়া বলে ওইখানে কী। উনি বলেন -পাখি। বলে 'আমারে দেখতে দিবা?' উনি বলেন, 'গো গো গো।' এইখানে বইলা রাখি। উনার পাখি প্রীতি ছিল অগাধ। এই ঘটনার পর থাইকা উনি পাংখা পছন্দ করেন, বাট পাখি না। উনি কীট পতঙ্গের নামে নিক খুলেন, মাগার পাখি না। (যদি কাউয়া-কবুতর খুইলাও থাকেন সেইডা অতীত কীর্তি, সামপ্রতিক না)। যাই হোক উনি ঘুমাইয়া গেলেন, উইঠা নিজেরে মুমুর্ষ অবস্থায় আবিষ্কার করলেন হাসপাতালে। অসহ্য যন্ত্রনা। পরের কাহিনী নিউইয়র্ক বাংলা টাইমসের মারফত যা জানা গেল সেইটা এইরকম- উনি ঘুমানোর পর নাকি ওই মাইয়া পাখি নিয়া খেলতাছিল। পাখিটা নাকি থুতু দিছে। মাইয়া রাইগা গিয়া পাখির ঘাড় ভাইঙ্গা দিছে। পাখির বাসা দিছে জালাইয়া। দুইডা ডিম আছিল, দিছে গালাইয়া।'

উনি দেশে আসলেন। চৌ, রাসেলের উপর অশেষ ক্রোধ নিয়া। 'ধ' অক্ষরটা মনে পড়লেই উনি চৌ আর রাসেলের উপর ঝাপাইয়া পড়েন নয়া পোস্ট নিয়া। তো তার বউরে বললাম- সেইটা ঠিক আছে বুঝলাম। কিন্তু উনার সারমেয় প্রীতি এবং সেইডা ছাগলের দিকে টার্ন নেওয়ার কাহিনী বলো। সে আমার চুলে বিলি কাটতে কাটতে বলে, 'ব্লগে তো হাতি নাই। তাই।' আমি বুঝি না। বলি- খুইলা বলো জান। সে বলে, 'তোমাগো ব্লগে না একটা ডাক্তার আছে, সবাইরে ফিরি পরামর্শ দেয়? আমার সোয়ামী তার লগে যোগাযোগ করছিল। সে করছে কি এক বেডারে রেফার করছে। তো বেডায় আমার জামাইর যন্ত্র পরীক্ষা কইরা কইল- এইডার তো মাসল ড্যামেজ হইয়া গেছে, নার্ভেরও খারাপ অবস্থা, পেনাইল আর্টারি জখম। এইডার ট্রিটমেন্ট ইউকে ইউএস ছাড়া হইব না। আমার জামাই লগে লগে দৌড়। দুইটা পোস্ট দিয়া আইসা ডাক্তাররে কইল, ডাক্তারসাব আমারে বাচান। এমনিতে আবার বউ সবাইরে দিয়া বেড়ায়। আমার ভাগেরটা যদি না পাই তাইলে সমস্যা। ইউএস-ইউকে না, আপনে দেশজ কোনো চিকিৎসা দেন।
ডাক্তার তার এক ফ্রেন্ডরে ফোন কইরা তারে বান্দরবন পাঠাইয়া দিল। সেইখানে এক চাকমা কবিরাজ করল কি বাচ্চা হাতির শুড় দিয়া তার মাসল রিপ্লেস করল। অপারেশন সাকসেসফুল। আমার জামাই সুস্থ হইয়া আমারে আদর করতে চাইল। আমি কই আগে খাওয়াও। হে লইয়া গেল শর্মায়। এত বেডার লগে গেছি ওইহানে যে আমিও শরমাই। কইলাম তার চে চলো অন্য কোথাও যাই, ফল ফ্রুট খাই। সে আমারে লইয়া গেলো কলার দোকানে। সেখানে হঠাৎ তার পেন্ট ফুইলা গেলো। আমি কই খাইছে, কী হইছে জান! সে বলে- দাঁড়াইছে। আমি আনন্দে বলি- দেখাওনা জান। সে চেইন খুলতেই ওইটা দেখি একটা সাগর কলা নিয়া ঢুইকা গেল আবার। আমি এই সার্কাসে তো হাততালি, আবার দেখাও জান। সে বলে- না, আমার পুটকিতে আর জায়গা নাই।'

ভাইয়েরা। দীর্ঘ পোস্ট। পইড়া আপনাগো বিরক্তি চরমে। কিন্তু দুঃখের আখ্যান বড়ই হয়। আমি তার দুঃখ বুঝতে পারি। উনি কলাডা বাইর করতে পারেন নাই। রাঙ্গামাটি গেছিলেন, কবিরাজরেও পান নাই। কই নাকি শুনছেন সারমেয় ট্রিটমেন্ট আছে। উনি ইন্টারনেট ঘাইটা বিস্তর ছবি ডাউনলোড করছেন। কিন্তু মনের মতো ডগ পান নাই। ছাগল ট্রিটমেন্ট করাইতে পুটকি পাতছিলেন। ছাগলে ছোলকাটা খাইয়া লাইছে। কিন্তু কলা আছে কলার জায়গায়। তাই ওনার এইসব বিলাপরে প্রলাপ ভাইবা আপনারা গাইল পাইরেন না, আমার মতো ক্ষমা দেন। আমি দিছি। উনি জানেন উনার বউর সঙ্গে আমার এই অবৈধ সম্পর্কের কথা। আমি উনার সামনে ইজ্জত করি। উনারে ডাকি দুলাভাই। উনি আমারে প্রথম প্রথম শালা কইতেন, আমার লজ্জা লাগত। আমি কইছি, আদরই যদি করবেন, তাইলে হালা কইয়া ডাকবেন। উনি তাই করেন। আমারে আদর কইরা কমেন্ট দেন 'অমি হালায়' বইলা। ঠিকানা লাগলে ফোন কইরেন। উনার ইস্তিরি আসলেই কাউরে না বলেন না। আর উনি, জ্বালায় আছেন। কেউ কি দিতে পারেন সমাধান? আহারে। কান্দনে আমার রাইতে যে ঘুম আসে না।
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে নভেম্বর, ২০০৬ রাত ৩:৩৩
২৪টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=এই গরমে সবুজে রাখুন চোখ=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১

০১।



চোখ তোমার জ্বলে যায় রোদের আগুনে?
তুমি চোখ রাখো সবুজে এবেলা
আমায় নিয়ে ঘুরে আসো সবুজ অরণ্যে, সবুজ মাঠে;
না বলো না আজ, ফিরিয়ো না মুখ উল্টো।
====================================
এই গরমে একটু সবুজ ছবি দেয়ার চেষ্টা... ...বাকিটুকু পড়ুন

হালহকিকত

লিখেছেন স্প্যানকড, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:১২

ছবি নেট ।

মগজে বাস করে অস্পষ্ট কিছু শব্দ
কুয়াসায় ঢাকা ভোর
মাফলারে চায়ের সদ্য লেগে থাকা লালচে দাগ
দু:খ একদম কাছের
অনেকটা রক্তের সম্পর্কের আত্মীয় ।

প্রেম... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

×