বেশ কিছু ছবি তাই লোড হতে সময় নিতে পারে।
একসময় ৫টি মঠ থাকলেও বর্তমানে ৩টি ভঙ্গুর অবস্থায় টিকে আছে।
প্রধান মঠটির উচ্চতা প্রায় সাড়ে ৫ তলা একটি ভবনের সমান।
প্রথম মঠটির চূড়া। চূড়ার গর্তগুলোতে টিয়া পাখির বসবাস। শোনা যায় গত বছর একটি ছেলে চূড়ায় উঠতে সক্ষম হয় কিন্তু পা পিছলে নিচে পড়ে তার দূর্ভাগ্যজনক মৃতু্ হয়।
নিচ থেকে ১ম মঠটি
পাশ থেকে ১ম মঠ।
২য় মঠটির ভিতরের ছবি।
৩য় মঠটির ভিতরের ছবি।
সংস্কারের উদ্যোগের অভাবে জীর্ন অবস্থা।
২য় মঠ
মঠের সামনের বিলে কারেন্টের তারে বসা কবুতর। এই কবুতরগুলোর বাসও মঠে।
মঠের একটু দূরে অবস্থিত জমিদারের পুকুর। শোনা কথা এই পুকুরটির মেঝে এবং পাড় নাকি কংক্রীট দিয়ে তৈরী করা হয়েছিল।। একটি অবাক বিষয় হলো পুকুরটির গোল নয় এবং এর পাড়গুলো একদম মসৃন ও সমান।
অগভীর পানিতে খন্ড খন্ড দেয়ালের অংশ পুকুরটির কংক্রীট দিয়ে বানানোর শোনা কথাকে বিশ্বাসযোগ্য করে। আরো শোনা যায় পুকুরটি প্রথম দুধ দিয়ে পূর্ন করা হয়েছিল এবং জমিদার তার মাকে এই পুকুরে ডুবিয়ে মেরেছিল।
১২ ফুট চওড়া এই পুকুরের ঘাট।
বসবাসের যোগ্য জমিদার বাড়ির একমাত্র ঘর। বাকি সবগুলো ঘর পুরোপুরি ধসে গেছে।
দোতালায় জমিদারের শোবার ঘরে উঠার রাস্তা।
শোবার ঘরের ছাদের ডিজাইন
এটি হলো জমিদারন বাড়ীর পাশের বাগানে অব্যবহৃত মন্দির।
মন্দিরে প্রবেশপথের উপরে পাহারায় আছে ১৬টি গোখরা সাপের মূর্তি।
এটি একটি সূড়ঙ্গের অবশিষ্ট। কথিত আছে এই সূড়ঙ্গ জমিদার তৈরী করেছিলেন তার বাড়ি থেকে ডাকাতিয়া নদী পর্যন্ত।
আমাদের সাহায্যকারী মুরাদ ভাই। ওনার টি-শার্টের লেখাটিকে উনি স্বার্থক করেছেন আমাদের সর্বত্মাক সাহায্য করে।
কালের সাক্ষী নিসঙ্গ দুটি তালগাছ। অনেক কিছু করার সামর্থ থাকা সত্তেও ইচ্ছা না থাকা এই আমাদের সাথে অসহায় তালগাছের মনে হয় কোন পার্থক্য নেই।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




