somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ক্যাম্পাসে দুই দিন, নন্দনে একদিন জা. বি. ক্যারিয়ার ক্লাব...

০২ রা জুন, ২০১৫ দুপুর ২:২২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


এক মাসের প্রিপারেশন কি বৃথা যেতে পারে?
না পারে না।
আর পারবেই বা কিভাবে? যেসকল তরুণ স্বপ্ন দেখে, যারা স্বপ্নকে শুধু লালনই করে না বরং বাস্তবায়ন করে দেখিয়ে দেয় যে, তারা শত প্রতিকূলতার মধ্যেও তাদের ক্ষমতা দিয়ে একটা সফল ইভেন্ট আয়োজন করে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারে।
হ্যাঁ আমি সেই তরুণদের কথা বলছি...
যারা শুধুমাত্র নিজেদের ক্যারিয়ারের পরিবর্তন নয়; ক্যাম্পাসের অধিকাংশ ছাত্র-ছাত্রীদের ক্যারিয়ারমূখী করার অগ্রদূত। ২০১৪ সালের ৬ই ফেব্রুয়ারি প্রতিষ্ঠিত হওয়া জাহাঙ্গীরনগর ইউনিভার্সিটি ক্যারিয়ার ক্লাব; যা এই এক বছরে ক্যাম্পাসে অধিক পরিচিত এবং ক্যাম্পাসের প্রতিটি মহলে ব্যাপক সমাদৃত হয় তার প্রতিটি ইভেন্টের জন্য।
প্রতিষ্ঠার পর থেকে এখন পর্যন্ত ক্লাবটি আয়োজন করে ১০-১২টি সফল ইভেন্টের। এর মধ্যে সর্বশেষ আয়োজিত ইভেন্টটি ছিল ২১-২৩মে পর্যন্ত; ৩দিন ব্যাপী ক্যারিয়ার প্ল্যানিং এবং নবীন বরণ-২০১৫। উক্ত ইভেন্টের ১ম দিন ছিল র‍্যালী এবং প্রেস ব্রিফিং, ২য় দিন ছিল মূল ইভেন্ট; যেখানে বিভিন্ন সেশন পরিচালনা করেন বাংলাদেশের সেরা সেরা সাতজন কর্পোরেট লিডার। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে কেউ কখনো একসাথে এরকম সাতজন কর্পোরেট লিডার একত্রিত করতে পারে নি। মূলত সেই রেকর্ডটি ভেঙ্গে দিয়ে ইতিহাস গড়েছে জাহাঙ্গীরনগর ইউনিভার্সিটি ক্যারিয়ার ক্লাব। এরপর ৩য় দিন ছিল নন্দন পার্কে আউটডোর ক্যাম্প। যেখানে অংশগ্রহণ করে ক্লাবের কমিটি মেম্বার এবং এই ইভেন্টের সাথে জড়িত ৪০ জন ছাত্র-ছাত্রী।
৩য় দিন সকাল সকাল ক্যাম্পাস বাসে নন্দনে যাত্রা। উল্লেখ্য এন্টারটেইনমেন্ট পার্টনার হিসেবে নন্দন পার্ক ক্লাবকে স্পন্সর করে ৪০টি টিকেট; যেখানে নন্দনের প্রায় ১২টি রাইড ফ্রি করে দেয়া হয়। সারাদিন নন্দনে মাস্তি, বিভিন্ন রাইডে ঘুরাঘুরি, ফটোসেশনের পর ফাইনালি ওয়াটার ওয়ার্ল্ডে গোসল করা যেন আমাদের জন্য ফরজ হয়ে যায়; কারণ ততক্ষণে গরমে আমরা অস্থির হয়ে গিয়েছিলাম। ওয়াটার ওয়ার্ল্ডে গোসল করার পর বিকেলে বোটে করে নৌকা ভ্রমণ আসলেই মনোমুগ্ধকর ছিল।
সারাদিন আনন্দ করার পর যখন বাসে করে ক্যাম্পাসে ফিরছিলাম তখন এই ইভেন্টটি আয়োজন করার পিছনের সমস্ত কষ্ট যেন মূহুর্তের মধ্যেই মিলিয়ে যায় কোন এক দূর আজানায়। মূলত এই আউটডোরের ক্যাম্পের মাধ্যমে ক্লাবে থাকা সিনিয়র-জুনিয়রের মধ্যে অন্তরঙ্গ একটা সম্পর্ক গড়ে ওঠে; যা কিনা একটা ক্লাব টিকে থাকার জন্য অপরিহার্য উপাদান। এক মাসের প্রিপারেশন কি বৃথা যেতে পারে?
না পারে না।
আর পারবেই বা কিভাবে? যেসকল তরুণ স্বপ্ন দেখে, যারা স্বপ্নকে শুধু লালনই করে না বরং বাস্তবায়ন করে দেখিয়ে দেয় যে, তারা শত প্রতিকূলতার মধ্যেও তাদের ক্ষমতা দিয়ে একটা সফল ইভেন্ট আয়োজন করে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারে।
হ্যাঁ আমি সেই তরুণদের কথা বলছি...
যারা শুধুমাত্র নিজেদের ক্যারিয়ারের পরিবর্তন নয়; ক্যাম্পাসের অধিকাংশ ছাত্র-ছাত্রীদের ক্যারিয়ারমূখী করার অগ্রদূত। ২০১৪ সালের ৬ই ফেব্রুয়ারি প্রতিষ্ঠিত হওয়া জাহাঙ্গীরনগর ইউনিভার্সিটি ক্যারিয়ার ক্লাব; যা এই এক বছরে ক্যাম্পাসে অধিক পরিচিত এবং ক্যাম্পাসের প্রতিটি মহলে ব্যাপক সমাদৃত হয় তার প্রতিটি ইভেন্টের জন্য।
প্রতিষ্ঠার পর থেকে এখন পর্যন্ত ক্লাবটি আয়োজন করে ১০-১২টি সফল ইভেন্টের। এর মধ্যে সর্বশেষ আয়োজিত ইভেন্টটি ছিল ২১-২৩মে পর্যন্ত; ৩দিন ব্যাপী ক্যারিয়ার প্ল্যানিং এবং নবীন বরণ-২০১৫। উক্ত ইভেন্টের ১ম দিন ছিল র‍্যালী এবং প্রেস ব্রিফিং, ২য় দিন ছিল মূল ইভেন্ট; যেখানে বিভিন্ন সেশন পরিচালনা করেন বাংলাদেশের সেরা সেরা সাতজন কর্পোরেট লিডার। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে কেউ কখনো একসাথে এরকম সাতজন কর্পোরেট লিডার একত্রিত করতে পারে নি। মূলত সেই রেকর্ডটি ভেঙ্গে দিয়ে ইতিহাস গড়েছে জাহাঙ্গীরনগর ইউনিভার্সিটি ক্যারিয়ার ক্লাব। এরপর ৩য় দিন ছিল নন্দন পার্কে আউটডোর ক্যাম্প। যেখানে অংশগ্রহণ করে ক্লাবের কমিটি মেম্বার এবং এই ইভেন্টের সাথে জড়িত ৪০ জন ছাত্র-ছাত্রী।
৩য় দিন সকাল সকাল ক্যাম্পাস বাসে নন্দনে যাত্রা। উল্লেখ্য এন্টারটেইনমেন্ট পার্টনার হিসেবে নন্দন পার্ক ক্লাবকে স্পন্সর করে ৪০টি টিকেট; যেখানে নন্দনের প্রায় ১২টি রাইড ফ্রি করে দেয়া হয়। সারাদিন নন্দনে মাস্তি, বিভিন্ন রাইডে ঘুরাঘুরি, ফটোসেশনের পর ফাইনালি ওয়াটার ওয়ার্ল্ডে গোসল করা যেন আমাদের জন্য ফরজ হয়ে যায়; কারণ ততক্ষণে গরমে আমরা অস্থির হয়ে গিয়েছিলাম। ওয়াটার ওয়ার্ল্ডে গোসল করার পর বিকেলে বোটে করে নৌকা ভ্রমণ আসলেই মনোমুগ্ধকর ছিল।
সারাদিন আনন্দ করার পর যখন বাসে করে ক্যাম্পাসে ফিরছিলাম তখন এই ইভেন্টটি আয়োজন করার পিছনের সমস্ত কষ্ট যেন মূহুর্তের মধ্যেই মিলিয়ে যায় কোন এক দূর আজানায়। মূলত এই আউটডোরের ক্যাম্পের মাধ্যমে ক্লাবে থাকা সিনিয়র-জুনিয়রের মধ্যে অন্তরঙ্গ একটা সম্পর্ক গড়ে ওঠে; যা কিনা একটা ক্লাব টিকে থাকার জন্য অপরিহার্য উপাদান।
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা জুন, ২০১৫ দুপুর ২:২৫
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=বেনারসী রঙে সাজিয়ে দিলাম চায়ের আসর=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫২



©কাজী ফাতেমা ছবি
মনে কি পড়ে সেই স্মৃতিময় সময়, সেই লাজুক লাজুক দিন,
যেদিন তুমি আমি ভেবেছিলাম এ আমাদের সুদিন,
আহা খয়েরী চা রঙা টিপ কপালে, বউ সাজানো ক্ষণ,
এমন রঙবাহারী আসর,সাজিয়েছি... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিজ্ঞানময় গ্রন্থ!

লিখেছেন জ্যাক স্মিথ, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪২

একটু আগে জনৈক ব্লগারের একটি পোস্টে কমেন্ট করেছিলাম, কমেন্ট করার পর দেখি বেশ বড় একটি কমেন্ট হয়ে গেছে, তাই ভাবলাম জনস্বার্থে কমেন্ট'টি পোস্ট আকারে শেয়ার করি :-P । তাছাড়া বেশ... ...বাকিটুকু পড়ুন

অস্ট্রেলিয়ার গল্প ২০২৪-৪

লিখেছেন শায়মা, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৫


চলে যাবার দিন ঘনিয়ে আসছিলো। ফুরিয়ে আসছিলো ছুটি। ছোট থেকেই দুদিনের জন্য কোথাও গেলেও ফিরে আসার সময় মানে বিদায় বেলা আমার কাছে বড়ই বেদনাদায়ক। সেদিন চ্যাটসউডের স্ট্রিট ফুড... ...বাকিটুকু পড়ুন

আপনি কি বেদ, উপনিষদ, পুরাণ, ঋগ্বেদ এর তত্ত্ব বিশ্বাস করেন?

লিখেছেন শেরজা তপন, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫২


ব্লগে কেন বারবার কোরআন ও ইসলামকে টেনে আনা হয়? আর এই ধর্ম বিশ্বাসকে নিয়েই তর্ক বিতর্কে জড়িয়ে পড়ে সবাই? অন্য ধর্ম কেন ব্লগে তেমন আলোচনা হয় না? আমাদের ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

আপনি কি পথখাবার খান? তাহলে এই লেখাটি আপনার জন্য

লিখেছেন মিশু মিলন, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৩৪

আগে যখন মাঝে মাঝে বিকেল-সন্ধ্যায় বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিতাম, তখন খাবার নিয়ে আমার জন্য ওরা বেশ বিড়ম্বনায় পড়ত। আমি পথখাবার খাই না। ফলে সোরওয়ার্দী উদ্যানে আড্ডা দিতে দিতে ক্ষিধে পেলে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×