somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ডেস্টিনি ডিসরাপ্টেড- মুসলিমদের চোখে বিশ্বের ইতিহাস (১)

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



ভূমিকা- ১

মুসলিম দেশ আফগানিস্তানে বেড়ে উঠার সময় আমি বিশ্ব ইতিহাসের এমন একটি আখ্যানের সাথে পরিচিত হই যেটা ছিল ইউরোপ ও আমেরিকার স্কুলের বাচ্চারা যে ইতিহাসের সাথে পরিচিত তার থেকে পুরোপুরি ভিন্ন। তবে সে সময়ে এটি আমার চিন্তাভাবনায় খুব একটা প্রভাব ফেলেনি, কারণ আমি তখন ইতিহাস পড়তাম শুধুই পড়ে মজা পেতাম বলে। ওই সময় ফার্সি ভাষায় আমার মত ছোটদের উপযোগী ভাল কোন বই ছিল না, বিরক্তিকর পাঠ্যবই ছাড়া। ভালো জিনিস যা পাওয়া যেত তার সবই ছিল ইংরেজিতে।

ছবিঃ তামিম আনসারী (লেখক) [www.identitytheory.com/tamim-ansary]

আমার সর্বপ্রথম ফেবারিট ছিল V. V. Hillyer নামে এক লোকের লেখা খুব মজার একটা বই Child’s History of the World. অবশ্য অনেক বছর পরে একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষ হিসাবে আমি যখন আবার বইটা পড়ি তখন আমি বুঝতে পারি যে এটা কতটা আপত্তিকরভাবে ইউরোপকেন্দ্রিক ছিল, আর ছিল বর্ণবাদে ভরা। শৈশবে আমি যখন এটি পড়েছিলাম তখন এই বৈশিষ্ট্যগুলো লক্ষ্যই করিনি। কারণ Hillyer এর গল্প বলার ধরণটা ছিল খুব সুন্দর।

আমার বয়স যখন নয় বা দশ, প্রখ্যাত ইতিহাসবিদ আর্নল্ড টয়েনবি কোন এক জায়গায় যাওয়ার পথে আমাদের ক্ষুদ্র শহর লস্করগর এ যাত্রাবিরতি করেন। কেউ একজন তাকে জানিয়েছিলেন যে সেখানে একটি ইতিহাসপ্রেমী আফগান বইপোকা বাচ্চা থাকে। টয়েনবি-র আগ্রহ জাগলো এবং আমাকে তিনি চায়ের আমন্ত্রণ জানালেন। আমি সেই বয়স্ক ব্রিটিশ ভদ্রলোকের পাশে বসে লাজুকভাবে এক অক্ষরে হু-হাঁ করে তাঁর সব সদয় প্রশ্নের উত্তর দিয়ে গেলাম। এই মহান ইতিহাসবিদের সম্পর্কে শুধুমাত্র একটা জিনিসই আমার মনে আছে, আর তা হল শার্টের হাতায় রুমাল পেঁচিয়ে রাখার তাঁর অদ্ভুত অভ্যাস।

বিদায়বেলায় টয়েনবি আমাকে একটি উপহার দিয়েছিলেন- Hendrick Willem Van Loon-এর The History of Mankind (মানবজাতির ইতিহাস)। বইটার শিরোনাম দেখেই আমি শিহরিত হয়েছিলাম এটা ভেবে যে সমগ্র মানবজাতির তাহলে একটাই/একক ইতিহাস বা গল্প ছিল। আমি যেহেতু মানবজাতিরই একজন তাহলে এই বইটাতে নিশ্চয় আমার গল্পটাও থাকবে। নিদেনপক্ষে সমগ্র মানবজাতির এই বিশাল গল্পের মাঝে আমার অবস্থানটা কোথায় সেটা বুঝতে পারব। আমি বইটা গোগ্রাসে গিলে ফেললাম এবং তখন থেকেই পাশ্চাত্যের বিশ্ব ইতিহাসের বয়ান ই হয়ে গেলো আমার কাছে ইতিহাসের মূল কাঠামো বা কংকাল। এরপর থেকে আমি আর যত ইতিহাস এবং ঐতিহাসিক কথাসাহিত্য পড়েছি তা শুধু সেই কংকাল এর গায়ে মাংস আর চামড়া বসিয়ে সেটাকে আরও জীবন্ত করে তুলেছে। আমি এরপর স্কুলে আমাদের জন্য নির্ধারিত কেতাবী ফারসী ইতিহাস পড়েছি ঠিকই, কিন্তু তা শুধুই পরীক্ষা পাসের জন্য আর পরীক্ষার পরপরই ওইসব ভুলেও গেছি।

ইতিহাসের অন্য আখ্যানটি (আফগান/ মুসলিম দৃষ্টিভঙ্গি) ক্ষীণভাবে আমার মধ্যে নিশ্চয় বেঁচে ছিল, যেটা চল্লিশ বছর পরে, ২০০০ সালের শরতে, আমার ভিতর থেকে ঠেলে উঠলো। আমি তখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে একজন পাঠ্যপুস্তক সম্পাদক হিসেবে কর্মরত। টেক্সাসের এক পাঠ্যবই প্রকাশক আমাকে ভাড়া করলেন একদম নতুন করে হাইস্কুলের একটা বিশ্ব ইতিহাস পাঠ্যপুস্তক দাঁড়া করানোর জন্য। আমার সর্বপ্রথম কাজ হল বইটার একটা সূচিপত্র তৈরি করা, যেটা করতে গেলে শুরুতেই মানব ইতিহাসের সামগ্রিক আকৃতি সম্পর্কে আপনাকে একটি দৃষ্টিভঙ্গী স্থির করতে হবে। আমার উপর শর্ত ছিল একটাই- বইটার সুনির্দিষ্ট কাঠামো ঠিক রাখা। শিক্ষা বছরের রুটিনের সাথে খাপ খাওয়ানোর জন্য এতে দশটি ইউনিট থাকতে হবে, যার প্রতিটিতে থাকবে তিনটি করে অধ্যায়।

কিন্তু ইতিহাসের কী এমন দশটি (বা ত্রিশটি) টুকরা আছে যা জোড়া দিলেই সম্পূর্ণ ইতিহাস পাওয়া যাবে? বিশ্ব ইতিহাস তো আর দুনিয়ার শুরু থেকে আজ পর্যন্ত যা যা ঘটেছে তার একটি কালানুক্রমিক তালিকামাত্র নয়। ইতিহাস হচ্ছে শুধুই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বাছাই করা ঘটনাগুলোর একটি চেইন, যেগুলোকে এমনভাবে সাজিয়ে উপস্থাপন করা হয় যাতে করে মানবজাতির যে গল্পটা সেটার চলার পথটা বোঝা যায়- এই আঁকাবাঁকা পথের অবয়বটা ধরতে পারাটাই গুরুত্বপূর্ণ।

আমি প্রচন্ড উৎসাহে এই বুদ্ধিবৃত্তিক ধাঁধার মধ্যে জড়িয়ে গেলাম। কিন্তু আমার সিদ্ধান্তগুলোকে নানান ধরনের উপদেষ্টাদের একটি বিশাল ব্যূহ পার হয়ে যেতে হচ্ছিল যাদের মধ্যে ছিল পাঠ্যক্রম বিশেষজ্ঞ, ইতিহাসের শিক্ষক, বিক্রয় কর্মকর্তা, রাষ্ট্রের শিক্ষা বিভাগের কর্মকর্তা, পেশাদারী পণ্ডিত, এবং অন্যান্য হোমরা চোমরা। এই পদ্ধতি প্রাথমিক ও উচ্চ বিদ্যালয়ের পাঠ্যপুস্তক প্রকাশনার জগতে বেশ স্বাভাবিক এবং আমিও একে সঠিক বলেই মনে করি। কারণ ছোটদের পাঠ্যপুস্তকের কাজই হলো সমাজে আজকে যেটা সর্বজনস্বীকৃত ‘সত্য’ সেটাকে বাচ্চাদের কাছে পৌঁছে দেয়া, সমাজকে চ্যালেঞ্জ করা নয়। (চ্যালেঞ্জ করতে শেখানোটা হয়ত বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের কাজ, যখন এরা সাবালক হয়)। ধাপে ধাপে এত উপদেষ্টা জড়িত থাকলে এটা নিশ্চিত হয় যে বইটা কারিকুলাম অনুযায়ী হবে, যা না হলে এই বই বিক্রিই হবে না।

কিন্তু যখন আমরা এই প্রক্রিয়ার মাধ্যে দিয়ে যাচ্ছিলাম, আমি খেয়াল করলাম আমার এবং উপদেষ্টাদের মধ্যে বেশ একটি ইন্টারেস্টিং টানা হেঁচড়া হচ্ছে। আমরা প্রায় সব ব্যাপারে একমত হতে পারলাম শুধু একটা ছাড়া। আমি বইটাতে বিশ্বের ইতিহাসে ইসলামের জন্য একটু বেশী কভারেজ দিতে চাইছিলাম, আর তারা ঘুরে ফিরে সেটাকে কাটছাঁট করতে, বাদ দিতে বা অন্য কোন একটা বিষয়বস্তুর নিচে ছোট্ট একটু জায়গায় ঠেলে দিতে চাইছিল। আমাদের মধ্যে কেউই নিজের নিজের বিশ্বাসের প্রতি সংকীর্ণ আনুগত্য থেকে এটা করছি বলে আমি মনে করি না। কেউ এটাও বলছিল না যে ইসলাম এবং পশ্চিমা বিশ্ব কেউ কারও থেকে ভাল বা খারাপ। আমরা সবাই শুধুমাত্র নিজ নিজ জ্ঞান/দৃষ্টিভঙ্গী থেকে বিচার করছিলাম কোন কোন ঘটনা মানবজাতির বিশাল গল্পের ক্যানভাসে উল্লেখ পাওয়ার মত গুরুত্বের দাবীদার।

আমার প্রস্তাবিত ইতিহাসের কাঠামোটির পক্ষে সমর্থন এতটাই কম ছিল যে এটা যে খুবই ভুল কিছু ছিল তা নিয়ে সন্দেহের খুব একটা অবকাশ ছিল না। তাই আমরা শেষ পর্যন্ত একটা সূচিপত্র দাঁড়া করালাম যেখানে ইসলাম মাত্র এক অধ্যায়ের মতো জায়গা পেল, সেই ইউনিটে বাকী দুটি অধ্যায় ছিল ‘কলম্বাস-পূর্ব আমেরিকা মহাদেশের ইতিহাস’ এবং ‘আফ্রিকা মহাদেশের প্রাচীন সাম্রাজ্য সমূহের ইতিহাস’ (অর্থাৎ অন্য দুটি মৃত সভ্যতার ইতিহাস)।

এমনকি আগের তুলনায় এইটুকুই ছিল অনেক বিস্তারিত কাভারেজ।

সংক্ষেপে বলতে গেলে, সময়টা ছিল ১১ সেপ্টেম্বর, ২০০১ এর মাত্র এক বছরেরও কম আগে, আর তখনকার বিশেষজ্ঞদের সম্মিলিত মতামত মেনে নিলে আমাকে বলতে হত - ইসলাম একটি তুলনামূলকভাবে গৌণ প্রপঞ্চ যার প্রভাব রেনেসাঁর অনেক আগেই শেষ হয়ে গেছে। আমাদের বইটির সূচিপত্র দেখলে আপনার কখনই মনে হতনা যে দুনিয়ায় ইসলামের অস্তিত্ব তখন আর আছে।

সেই সময়ে, আমি মনে করলাম যে হয়ত আমার চিন্তাধারাটাই পক্ষপাতদুষ্ট ছিল। কারণ এটা তো ঠিক যে ইসলাম সম্পর্কে আমার একটি ব্যক্তিগত তন্ময়তা ছিলই, যা আমার আত্মপরিচয় অনুসন্ধানের একটা অংশও ছিল বটে। আমি যে শুধু একটি মুসলিম দেশে বড় হয়েছি তাই না, আমি এমন একটি পরিবার থেকে এসেছি যারা আফগানিস্তানে এক সময় শুধুমাত্র পরহেজগারী এবং ধর্মীও জ্ঞানের জন্যই উচ্চ সামাজিক মর্যাদায় আসীন ছিল। আমার বংশের নাম আনসারী, যেটা ইঙ্গিত দিতে চায় যে আমরা আনসার (‘সাহায্যকারী’) দের উত্তরাধিকারী। সেই আনসার, যারা ছিল মদিনার প্রথমদিকের ইসলাম গ্রহনকারী, যারা রাসূল মোহাম্মদ (সঃ)কে আশ্রয় দিয়েছিল মক্কার আততায়ীদের কাছ থেকে পালিয়ে আসার পর, যার ফলে তাঁর মিশন চলমান থাকা নিশ্চিত হয়েছিল।

আরও সাম্প্রতিককালের কথা যদি বলি, আমার দাদার প্রপিতামহ একজন স্থানীয় শ্রদ্ধেয় মুসলিম মরমী সাধক ছিলেন, যার সমাধি আজও তাঁর শত শত ভক্তদের জন্য একটি মাজার হিসাবে টিকে আছে। তার লিগ্যাসি আমার বাবার সময় পর্যন্ত বয়ে এসেছিল, যার ফলে আমাদের গোত্রের মধ্যে একটি সাধারণ ধারনা ছিল যে গড়পড়তা লোকের চেয়ে আমাদেরকে ইসলাম সম্পর্কে একটু বেশী জ্ঞান রাখতে হবে। বেড়ে উঠতে উঠতে আমি আমার চারপাশে প্রচুর মুসলিম লোককাহিনি, ধারাবর্ণনা এবং গুজব শুনেছি এবং এর কিছুটা আমার ভিতরে ঢুকে গিয়েছিল, যদিও আমার মানসিকতা পরবর্তীকালে কিভাবে যেন অটলভাবে সেকুলার হয়ে যায়।

আর আমি সেকুলারই রয়ে যাই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমানোর পরেও; কিন্তু আমি দেখলাম ইসলামের ব্যাপারে একটি মুসলিম দেশে থাকতে আমার যা আগ্রহ ছিল এখানে এসে তা অনেক বেড়ে গেছে। আমার আগ্রহ ১৯৭৯ সালের পর আরও গভীর হলো, যখন আমার ভাই ‘মৌলবাদী’ ইসলামের দিকে ঝুঁকে পড়ল। আমি ইসলামের দর্শন নিয়ে গভীরভাবে ঘাঁটাঘাটি শুরু করলাম ফজলুর রহমান ও সৈয়দ হুসাইন নসর এর মত লেখকদের লেখার মধ্য দিয়ে আর ইসলামের ইতিহাস জানতে আর্নস্ট গ্রুণবাম (Gustave E. von Grunebaum) এবং আলবার্ট হুরানীর মতো শিক্ষাবিদদের শরণাপন্ন হলাম। আমি শুধু বুঝতে চাচ্ছিলাম আমি আর আমার ভাই ঠিক কোথা থেকে এসেছি (এবং বিশেষ করে আমার ভাই এর ক্ষেত্রে) কেন/কোন ভবিষ্যতের পানে ধাবিত হচ্ছি।

[আফগান বংশোদ্ভূত আমেরিকান লেখক তামিম আনসারী’র Destiny Disrupted: A History of the World Through Islamic Eyes বইয়ের অনুবাদ। কিছুটা কাটছাঁট করা হতে পারে। (অনুবাদকের নিজস্ব ব্যাখ্যা কিছু থাকলে তা ব্র্যাকেট এর মধ্যে ইটালিক এ দেবার চেষ্টা করা হবে)। তামিম আনসারী নিজেকে ‘সেকুলার’ হিসাবে দাবি করেন। যদিও আমার কাছে এই বইটি ‘ইসলাম বিদ্বেষী’ মনে হয়নি, অন্য যে কোনও ইতিহাস বই এর মতোই এটা পড়ার সময়ও ইতিহাসটা কার মুখ থেকে আসছে সেটা মনে রাখা ভালো হবে।
https://www.goodreads.com/book/show/6240926-destiny-disrupted
https://www.amazon.com/Destiny-Disrupted-History-Through-Islamic/dp/1586488139]

পরবর্তী পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন

০৪/০৪/২০২১ এডিটঃ দেখতে পাচ্ছি বইটি ২০১৮ সালে কেউ একজন বাংলায় অনুবাদ করে প্রকাশ করেছেন। আমি পড়ে দেখিনি কেমন অনুবাদ হয়েছে, আগ্রহী হলে জোগাড় করে পড়ে নিতে পারেন। রকমারি'র লিঙ্ক এখানে
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ২:০৩
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়তে চায়।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বৃষ্টি নামানোর জন্য ইসতিসকার নামাজ পড়বে তার অনুমতি নিতে গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটির অনুমতি দেয়নি, যার জন্য তারা সোশ্যাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:০২



ইউটিউব হুজুর বললেন, মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে। তখন নাকি নিজ যোগ্যতায় ঈমান রক্ষা করতে হয়। আল্লাহ নাকি তখন মুমিনের সহায়তায় এগিয়ে আসেন না। তাই শুনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মহিলা আম্পায়ার, কিছু খেলোয়ারদের নারী বিদ্বেষী মনোভাব লুকানো যায় নি

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:০৯



গত বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল প্রাইম ব্যাংক ও মোহামেডানের ম্যাচে আম্পায়ার হিসেবে ছিলেন সাথিরা জাকির জেসি। অভিযোগ উঠেছে, লিগে দুইয়ে থাকা মোহামেডান ও পাঁচে থাকা প্রাইমের মধ্যকার ম্যাচে নারী আম্পায়ার... ...বাকিটুকু পড়ুন

জানা আপুর আপডেট

লিখেছেন আরাফআহনাফ, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৭

জানা আপুর কোন আপডেট পাচ্ছি না অনেকদিন!
কেমন আছেন তিনি - জানলে কেউ কী জানবেন -প্লিজ?
প্রিয় আপুর জন্য অজস্র শুভ কামনা।



বি:দ্র:
নেটে খুঁজে পেলাম এই লিন্ক টা - সবার প্রোফাইল... ...বাকিটুকু পড়ুন

×