somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পাহাড়ে সমতলীর বসবাসের অধিকার ও CHT কমিশনের মতলব

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৪১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

শেখ ফজলে এলাহী আপনাকে আমার একজন "সুশীল" বলতেই হচ্ছে। সেই সঙ্গে "সুশীল" আপনার সমাধান প্রস্তাব। Click This Link
আপনি যদি নেহায়েতই "সুশীল" ভাবনায় গলে গিয়ে এই প্রস্তাব দিয়ে থাকেন তবে বলতে হয়, বদ-মতলবিদের পাল্লায় পড়ে আপনি যে আত্মঘাতি হয়েছেন সেটা বুঝবার মত অবস্হাতেও আপনি নাই। আর যদি জেনেশুনে এই প্রস্তাব দিয়ে থাকেন তবে আপনি সরাসরি বদ-মতলবির দলে।

আপনি শেখ মুজিব থেকে শুরু করলেন কেন? শেখ মুজিব কী কাপ্তাই বাঁধ দিয়েছিলেন? নাকি আগেই উত্তরাধিকার সূত্রে পূর্বপাকিস্তান থেকে পাহাড়ি সমস্যা পেয়েছিলেন?
যদিও এটা সত্যি যে পুরানো সমস্যাটাকে তিনি জাতীয়তাবাদের দম্ভে খাটো করে জবরদস্তি করতে গিয়েছিলেন, এবং সবচেয়ে গুরুত্ত্বপূর্ণ হলো একাজে তাকে উৎসাহিত করেছিলেন, সংবিধান "বিশারদ", "প্রণেতা" কামাল হোসেন এন্ড গং।

এবার আপনার শিরোনামের শেষটা দেখুন। আপনি শেখ মুজিব থেকে শুরু করে সবার মধ্যে - আগুন দেয়া, ঘি ঢালা, ফু দেয়া, ষড়যন্ত্র - সবই দেখতে পেলেন কিন্তু কলোনি লর্ড আ্যববুরি ও তাঁর বাংলাদেশী "সুশীল দোসর" চাকরবাকর এবং তাদের সংগঠন "CHT কমিশন" - এদেরকে দেখতে বা চিনতে পেলেন না। কেন? আপনার পুরা আলোচনায় এই - লর্ড তাঁর চামচ আর কমিশন - এগুলোর তৎপরতা ভুমিকায় আপনার চোখ পরলো না কেন? আপনি এই লর্ডদের প্রস্তাবই নিজের প্রস্তাব বলে হাজির করেছেন তাই?

লর্ডদের এই প্রস্তাবই বা আপনার প্রস্তাবের সোজা মানে হলো, পার্বত্য চট্টগ্রামকে বাংলাদেশ থেকে আলাদা করতে চাওয়া। লর্ডের ট্র্যক রেকর্ড দেখুন, পূর্ব তিমুরে তিনি কী করেছেন। আর এবারের ঐ একই সংঘর্ষের দিনে কয়েক ঘন্টার মধ্যে ভারতের সরকারের সাথে ঘনিষ্ট তথাকথিত মানবাধিকার সংগঠন "এশিয়ান সেন্টার ফর হি্উম্যান রাইটস"এসিএইচআর জাতিসংঘের হস্তক্ষেপ দাবী করে বিবৃতি দিয়েছে, এই হায়নার দল আপনার তালিকায় জায়গা পেল না। জাতিসংঘের হস্তক্ষেপ বুঝেন তো? ব্লু হেলমেট; মানে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনী। ভারতের এই মানবাধিকারের প্রবক্তাদের ফর্মুলা অনুযায়ী তো ভারতেই কয়েক শ বার গুজরাট, কাশ্মিরে ব্লু হেলমেটে ভরে যাবার কথা। অথচ আপনার চোখে পড়ল না এই বিবৃতি। এর মানে কী আপনি চান বাংলাদেশ ব্লু হেলমেটের নামে বিদেশিদের লীলা ক্ষেত্র হয়ে উঠুক।
যারা শান্তি মিশনে সেনা খ্যাপ মেরে এসেছে এমন কোন অফিসারকে খুঁজে বের করে একবার জেনে নেনে ঐদেশের মানুষ, সেনা সবার মর্যাদার কী হাল দেখে এসেছে। ভেবেন না আপনি এমন প্রস্তাবক বলে আপনি এর বাইরে থাকবেন।
লর্ডের এই ব্লু হেলমেট ফর্মুলাতেই পূর্ব তীমুর আলাদা হয়েছিল।

আমার উপরের কথার সারকথা হলো, পার্বত্য চট্টগ্রামের সমস্যাকে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের নিরাপত্তা সমস্যা, নিরাপত্তার জন্য হুমকি তৈরির ইস্যুতে উত্তরণ ঘটাতে চাচ্ছে, বাংলাদেশ রাষ্ট্রকে ছিন্নভিন্ন করে করে ফেলার চেষ্টা এটা - এই ঘোলা জলে মাছ শিকারে নেমেছে লর্ড আ্যববুরি, তার বাংলাদেশি কিছু চাকর-বাকর আর ভারত। এদের নাম বাদ দিয়ে আপনার এই পাঠক সহানুভুতি যোগাড়ের চেষ্টা আপনাকে বাদ দিতে হবে।

পার্বত্য চট্টগ্রামের ভুমি সমস্যা আমরা কী করে সমাধান করব সেটা এখন আর মুল ইস্যু নয় - বাংলাদেশ রাষ্ট্রের নিরাপত্তা সমস্যা তৈরি করছে যারা সেই হায়নার দলের বিরুদ্ধে আমাদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে রুখে দাঁড়াতে হবে। নইলে বাংলাদেশকেও বাঁচানো যাবে না। এরা শেখ হাসিনাকেও গিলে খাবে। কাউকে ছাড়বে না, মাইনাস ফর্মুলার কিছুই দেখেন নাই এখনও। কাজেই এটাই আমাদের প্রথম কাজ।

এবার দ্বিতীয় প্রসঙ্গ:
পাহাড়ি এলাকায় সমতলের কেউ বসবাস করতে পারবে কী না? এটাই আপনার পোষ্টের মুল বিতর্ক, প্রায়ই ব্লগের মুল ইস্যু হয়ে উঠে, পক্ষে বিপক্ষে আমরা কথা বলছি।

রাগ ইমন ঠিকই বলছেন, সাংবিধানিকভাবে এটা সারা বাংলাদেশের সব নাগরিকের অধিকার। কোন কোর্টও এটা রুখতে পারবে না কারণ এটা সাংবিধানিক অধিকার।

কিন্তু নীচে না নেমে খোঁজ করে দেখার কারণে, আমরা সাজানো তর্কের ফাঁদে পরেছি।

প্রথমত পাহাড়ে বসবাসের অধিকার সবার আছে। এটা শেখ হাসিনা বা কোন সরকার প্রধান বা রাষ্ট্রপতি কেউই সন্তু লারমা বা কারও সাথে এমন চুক্তি (accord) করতেই পারবে না যা সমতলীদের পাহাড়ে "বসবাসের অধিকার" নাকচ করে। যদি করে তবে নিশ্চিত থাকতে পারেন কোর্ট সে চুক্তি বাতিল বলে ঘোষণা করতে বাধ্য, এমনকী কোন দলীয় ব্যকগ্রাউন্ডের বিচারক হলেও।

তাহলে সমস্যাটা কোথায়?
আমরা "বসবাসের অধিকার" নিয়ে তর্ক করছি। "বসবাসের অধিকার" মানে কী কোন পাহাড়ি বা সমতলীর জায়গা জমি দখল করে বসবাস? এটাই হলো আমাদের চিন্তার গন্ডগোলের জায়গা। "বসবাসের অধিকার" থাকা মানে অন্যের জমি দখল করার অধিকার নয়। কেবল পাহাড়ি এলাকায় কেন, ধরেন বগুড়াও গিয়েও কোন সমতলী কী অন্য কারো জমি দখল করে বসবাস করতে পারে? নিশ্চয় পাঠক সবাই বুঝতেই পারছেন, এর প্রশ্নই আসে না।
কনষ্টিটিউশনে ও কোর্টের সায় দেয়া - "বসবাসের অধিকার" মানে অন্যের (এমন কী সরকারি খাস জমিতে) জমি বেদখল করে বসবাসের অধিকার বুঝায় না।

কাজেই সারকথা হলো, পাহাড়ি এলাকায় সমতলী যে কেউ নিজের বৈধ মালিকানা জমিতে অথবা বৈধ মালিক কারও বাসা বা জমি ভাড়া নিয়ে বসবাস, ব্যবসা করতে পারবে। দুনিয়ার কেউ নাই এটা বাধা দিতে পারে; তাতে কোথাও কোন শান্তিচুক্তি একটা হোক আর নাই হোক।

তাহলে আমরা কি এতই গর্ধব, বেকুব যে এই সামান্য "বসবাসের অধিকার" কথাটার অর্থ না বুঝেই চিল্লাচিল্লি করছি। না, আমরা কেউই গর্ধব, বেকুব নই। কথাটা উঠার একটা কারণ আছে। এই কারণের ভিতরেই কারা বাংলাদেশ রাষ্ট্রের নিরাপত্তা সমস্যা, হুমকির মুখে ফেলতে চায় তাও বুঝা সম্ভব। এরাই "বসবাসের অধিকার" এই সহজ কথাটা কৌশলে সহজ মানে থাকতে দেয়নি।

পাহাড়ি যারা ভুমি অধিকার নিয়ে লড়ছে এরা একটা ভূমি ব্যবস্হা চাচ্ছে যাতে উদ্বাস্তু জীবনের আগে সকলে যে যে জমিতে বসবাস, চাষাবাদ জীবিকা নির্বাহ করছিল সেখানে ফিরতে পারে। এককথায় এটাই মুল সমস্যা, সব বিতর্কের কেন্দ্র বিন্দু। এটা সমাধা করা গেলে বাকী অন্যান্য সবকিছু সমাধান করা সহজ।

কিন্তু বদ-মতলবীর অভাব নাই। পাহাড়ি মানুষের ভুমি অধিকারের আকাঙ্খাকে, দাবীকে ব্যবহার করে এর ফাঁক গলে একটা প্রচার সামনে নিয়ে এসে ফেলেছে এরা; প্রচারটা হলো, যেন পাহাড়ি মানুষের ভুমি অধিকারের আকাঙ্খার মানে হলো, পাহাড়ি এলাকায় কোন সমতলী বসবাস করতে পারবে না। অর্থাৎ বৈধভাবে পাহাড়ি-সমতলীর সহবস্হান কোন সম্ভাবনা যেন না থাকে। সহবস্হানের সমস্ত শর্ত যেন শেষ করে ফেলা যায়।
এটা অত্যন্ত ক্রুসিয়াল, গুরুত্ত্বপূর্ণ পয়েন্ট। কারণ পাহাড়ি-সমতলীর সহবস্হান কোন সমাধান নয় - একমাত্র এই দাবি আকারে ইঙ্গিতে জোরালো প্রচারে প্রতিষ্ঠা করা মানেই বিচ্ছিন্ন হওয়ার দিকে পরিস্হিতিকে ঠেলে দেয়া সম্ভব করে ফেলা। বদ উদ্দেশ্য সফল।

আকারে ইঙ্গিতে বললাম এজন্য যে আনুষ্ঠানিক কোন আলোচনায় কোন পাহাড়ি নেতার পক্ষে বৈধভাবে পাহাড়ি-সমতলীর সহবস্হান বিরুদ্ধে কোন কথা, কোন দাবি তোলার তাদের সুযোগ নাই। বৈধভাবে অর্থাৎ কোন সমতলীই এমন জমিতে বসবাস করতে পারবে না যেটার আইনী মালিক সে নিজে নয়, অথবা তা সরকারের নিজস্ব বা খাস জমিও নয় ফলে তা বরাদ্দেরও প্রশ্ন নাই; আরও সাধারণভাবে বলি, ধরে নেই কোন এক আদর্শ ব্যবস্হায় বা ফর্মুলায় ভুমি কমিশন একটা নতুন ভূমি ব্যবস্হায় সমাধান হাজির করতে সক্ষম হলো; ফলে এটাও বৈধ সমাধান।

পাহাড়ি নেতাদের কারও পক্ষে সে সুযোগ নাই এর মেলা কারণ আছে:
১. বাংলাদেশ রাষ্ট্রের কনষ্টিটিউশনের বিরুদ্ধে যায় এমন কোন দাবি করে সেই কনষ্টিটিউশনের অধীনেই আবার পাহাড়িরা বাংলাদেশের নাগরিক হয়ে থাকতে পারে না।
২. শান্তিচুক্তির প্রথম ভিত্তিমূলক একটা কথা লেখা আছে যে, বাংলাদেশের কনষ্টিটিউশন মেনেই পাহাড়িরা চুক্তিতে স্বাক্ষর করছে।
৩. এমনিতেই কনষ্টিটিউশনের বাইরে গিয়ে কোন দুই পক্ষ আঁতাত করে কোন চুক্তি করলেও আমাদের কোর্টে সেই চুক্তিই বাতিল হয়ে যাবে।
৪. বৈধভাবে পাহাড়ি-সমতলীর সহবস্হান যদি পাহাড়িরা নাই চায় তবে পাহাড়িদের সমঝোতা চুক্তি করতে আসার কোন মানে হয়না, দরকারই বা কী?
এরকম আরও পয়েন্ট বলা যাবে কিন্তু পাঠককে মুল বিষয়টা বুঝাতে পেরেছি মনে করে এখানেই বিরত থাকছি।

আশা করি বদ-মতলবীদের গোড়াটা দেখাতে পেরেছি।
এই বদ-মতলবীর শিরমনির ভুমিকায় নেমেছে লর্ড আ্যববুরি, তার বাংলাদেশি কিছু চাকর-বাকর আর তাদের সংগঠন "CHT কমিশন"। পাহাড়ি জনগণ ও নেতাদের এরা ভাল মতন তা দিচ্ছে। অথচ এই হায়নার গুষ্ঠি ভাল করেই জানে, পাহাড়ি জনগণের ভুমি অধিকারের আকাঙ্খার মানে এই নয় যে, পাহাড়ি এলাকায় কোন সমতলী "বসবাস করতে" পারবে না"। এমন মানে বের করা যায় না।

এরা জানে পাহাড়ি এলাকায় কোন সমতলী "বসবাস করতে" পারবে না" এই দাবি:
১. ১৯৯৭ সালের শান্তিচুক্তির মৌলিকভাবে বিরোধী (কারণ)
২. বাংলাদেশের কনষ্টিটিউশনের বিরোধী, কোন আদালত এই দাবি বা চুক্তি গ্রাহ্য করবে না বরং বাতিল করে দিতে বাধ্য।
৩. (করে বলে) বৈধভাবে পাহাড়ি-সমতলীর সহবস্হান কোন উদ্যোগ, এনজিও কার্যক্রম - মূল কথা সহবস্হানের কোন ধারণা তাদের তৎপরতায় রাখে নাই।

"CHT কমিশন" বাংলাদেশে কে? কী এর এক্তিয়ার?
সন্তু লারমার সাথে ১৯৯৭ সালের চুক্তির পর এই চুক্তির বাস্তবায়ন "মনিটরিং" করার এক মানবাধিকার সংগঠন হিসাবে উসিলায় এসব হায়নার প্রবেশ ঘটে। এখন "মনিটর" নিজেই কীবোর্ড হয়ে ইনপুট দিতে শুরু করেছে শুধু না, হুকুমের মালিক সেজেছে। সে নিজেই বৈধভাবে পাহাড়ি-সমতলীর সহবস্হান বিরুদ্ধে সমস্ত তৎপরতার প্রধান কেন্দ্র ও বিচ্ছিন্নতার মুখপাত্র হয়ে গেছে। সরকারকে দাবি জানাচ্ছে, সাধারণভাবে সমতলীদের "বসবাসের অধিকারের" বিরুদ্ধে পাহাড়িদের তাতিয়ে তুলে বলছে বাঙালীদের ফিরিয়ে নিতে হবে। এটাই নাকি একমাত্র সমাধান।

আমরা এবং সরকার ভুমি কমিশনের মাধ্যমে কোন সমাধান যদি বের করতে চায়, সরকারি মালিকানাধীন জমিতে যদি কাউকে পুনর্বাসিত করতে চাই - না সেটাও সরকারের করার কোন সুযোগ তাঁরা রাখতে রাজী না।
ভুমি কমিশন কাজই করতে পারলো না, কোন মাঠের সমাধান বের করা সম্ভব কি না তাও যাচাইয়ের কোন সুযোগ পেল না - এরা আমাদের সে সুযোগ দিতে চায় না। কোন শান্তিপূর্ণ সহাবস্হানের সমাধানের লক্ষ্যে কোন কাজ যেন না হয় - এটাই এর মূল লক্ষ্য। পাহাড়ি-বাঙালি পরপস্পরকে মেরে কেটে রক্তের হোলিখেলায় যেন মেতে উঠে - এছাড়া আর কোন সমাধান নাই এটাই যেন প্রমাণ হয় - সে পথে সবাইকে ঠেলে দিচ্ছে এরা। আর জাতিসংঘের শান্তিবাহিনী নামানোর জায়গা তৈরি করছে।

আমরাও পক্ষে বিপক্ষে ভাগ হয়ে এই হায়নাদেরকে চিনতে পারছি না। কে আমাদের এসব হায়েনাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ করবে!
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ ভোর ৫:০৭
৭৭টি মন্তব্য ৭৮টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। গানডুদের গল্প

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮




তীব্র দাবদাহের কারণে দুবছর আগে আকাশে ড্রোন পাঠিয়ে চীন কৃত্রিম বৃষ্টি নামিয়েছিলো। চীনের খরা কবলিত শিচুয়ান প্রদেশে এই বৃষ্টিপাত চলেছিলো টানা ৪ ঘন্টাব্যাপী। চীনে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর প্রক্রিয়া সেবারই প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×