জ্যোছনার অধিকার দিয়ে তুমি করেছ হরণ-এক
পালভাঙা নাবিকের নিরব নয়ন। এ কোন প্রকার
অন্ধকারে মাঝি; জ্বালিয়েছো মনের ভিতর আগুন,
বলেছিলে তুমিও এই সেই বিষ! নাম যার ফাগুন।
শহরের ফুটপাথে আচানক দাঁড়াতে হয় নিয়মতান্ত্রিকভাবে
বাবুদের সাথে রিক্সার খিস্তি ও খেউর, পথে-ঘাটে ঘটে...
কিন্তু আজ এমন বিভীষিকাময় আশ্চর্য অদ্ভুত চাঁদ
জ্যোছনার ছলনায় কেবল মৃতু্র প্রেরণা প্রদান করে।
আকাশের তরে মেঘ ছড়িয়ে তাই আমি বৃষ্টিপ্রত্যাশী
যানি, অন্ধ হোমারের ক্রন্দন কেবল কবিরাই শোনে...
হঠাৎ হাওয়ায় উড়ে গেলে! তখনতো বজ্রের গর্জনে
জড়িয়ে ধরতে আষ্ঠে-পৃষ্ঠে; কেবল কি গাছ মনে করে?
সূর্য দেখে ঘুমোতে গিয়েছি, জেগে উঠে দেখি চাঁদ
পূর্ব দেখে যায় না বোঝা পশ্চিমে কোন ফাঁদ!
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই আগস্ট, ২০০৮ ভোর ৪:২৫