আমার হৃদয়- এক পুরুষহরিণ-
পৃথিবীর সব হিংসা ভুলে গিয়ে
চিতার চোখের ভয়- চমকের কথা সব পিছে ফেলে রেখে
তোমারে কি চায় নাই ধরা দিতে?
আমার বুকের প্রেম এ মৃত মৃগদের মতো
যখন ধূলায় রক্তে মিশে গেছে
এই হরিণীর মতো তুমি বেঁচেছিলে নাকি
জীবনের বিস্ময়ের রাতে
কোন এক বসন্তের রাতে?
তুমিও কাহার কাছে শিখেছিলে।
(ক্যাম্পে)
জীবন: নির্ভীক নারীদের সৌন্দর্যের আঘাতে
নিগ্রো সংগীতের বেদনার ধূলোরাশি?
(আজকের এক মুহূর্ত)
স্বপ্নের ধ্বনিরা এসে বলে যায়: স্থবিরতা সব চেয়ে ভালো
(স্বপ্নের ধ্বনিরা)
নোট: যাঁরা গভীর চিত্রকল্প বোনেন, তাঁরা জানেন, ঝুড়ির আপেল থেকে ঝাঁক ঝাঁক সাদা কবুতর উড়ে গেলে কী বিস্তীর্ন শুন্যতা নেমে আসে শহরে। নিঃসঙ্গ মানুষেরা দেখে প্রাত্যহিক চুনসুরকির থেকে ইতিহাস ঝরে পড়ে বর্ষিয়ান বৃদ্ধের অস্থিমজ্জায়। আর কেউ টের পাবেনা এইসব দৃশ্যকল্পের প্রাদুর্ভাব। তাঁদের চোখে দৃশ্যেরা হামাগুড়ি দেয়, রোদ পোহায়, আনন্দ করে, যৌবনবতী হয়ে লজ্জা পায়। তাঁদের কোন বার্ধক্য নেই। নেই শীতনিদ্রার আয়োজন। শব্দ শ্রমিক এইসব মানুষেরা বিষন্ন হয়না; তাঁদের কোন ঝুড়ি ভরা আপেল নেই। কুবতর নেই। বর্ষার তরল দুপুরে তবু তাঁরা বার্ধক্যের অস্থি থেকে নির্গত পাখা ঝাপটানোর শব্দ পান।
তাদের অমরতা জনিত কোন বিকার নেই

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




