somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ড. মুসা বিন শমসেরের ৭ বিলিয়ন ডলারের একাউন্ট জব্দ করেছে সুইস ব্যাংক

১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:১৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আজকেই এই লেখাটি লিখেছিলাম বাংলাদেশের সবচেয়ে ধনী, অস্ত্র ব্যবসায়ী মুসা বিন শমসের সম্পর্কে জানুন । বেশ কিছুজন দেখলাম তার সম্পর্কে না জেনে সন্দেহ প্রকাশ করছেন। এই নিউজ 2টি পড়লে আশা করি তার অর্থবিত্ত সম্পর্কে আরো ধারনা পাবেনঃ

ড. মুসা বিন শমসেরের ৭ বিলিয়ন ডলারের একাউন্ট জব্দ করেছে সুইস ব্যাংক

বাংলাদেশের ধনাঢ্য ব্যবসায়ী ড. মুসা বিন শমসেরের ৭ বিলিয়ন ডলারের একাউন্ট ফ্রিজ করেছে সুইস ব্যাংক। গতবছরের নভেম্বর মাসের মাঝামাঝি সময়ে অনিয়মিত লেনদেনের অভিযোগ এনে এ হিসাব জব্দ করে সুইস কর্তৃপক্ষ। এনিয়ে আইনি লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন তার লন্ডনস্থ আইনজীবিরা। এবিশাল অর্থ তিনি গড়ে তুলেছেন আন্তর্জাতিক অস্ত্র, তেল ও ক্ষমতার দালালী (পাওয়ার ব্রোকারেজ) করে। বাংলাদেশে তার ড্যাটকো নামে জনশক্তি রফতানির একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রয়েছে।

ড. মুসা ১৯৯৪ সালে সর্বপ্রথম তার বন্ধু ব্রিটেনের বিরোধী দলীয় নেতা (পরে প্রধানমন্ত্রী) টনিব্লেয়ারের নির্বাচনী ফান্ডে ৫০ লাখ পাউন্ড অনুদান দেয়ার আগ্রহ প্রকাশ করে বিশ্ব দরবারে আলোচনায় উঠে আসেন। একজন বিদেশী নাগরিক হওয়ায় টনিব্লেয়ার অবশ্য সে অনুদান গ্রহণ করেননি। তার পরে নানা কর্মকান্ডের মাধ্যমে এ ব্যবসায়ী মাঝে মধ্যেই বিশ্ব মিডিয়ার আলোচনা বিষয়বস্তু হয়ে উঠেছেন। লোক মুখে আছে তার বিচিত্র ও বর্ণাঢ্য জীবনের অনেক চমকপ্রদ কাহিনী। ১৯৯৭ সালে ড. মুসা বিন শমসের তার ইউরোপিয়ান সদর দপ্তর হিসেবে একবার আয়ারল্যান্ডের কালকিনি দুর্গ কিনতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তিনি সফল হননি।

সম্প্রতি তিনি আবার তোলপাড় তুলেছেন পশ্চিমা জগতে। এ তোলপাড় তার সাত বিলিয়ন ডলার সুইস ব্যাংকে আটকে যাওয়ার কারণে। এ একাউন্ট জব্দ করেছে ব্যাংক কর্তৃপক্ষই। বলা হয়েছে, মুসা বিন শমসেরের ‘লেনদেন অনিয়মিত’। টাকা তুলতে না পারার কারণ ১ কোটি ডলার দামের একটি মন্ট বাঙ্ক কলম। ফ্রান্সে তৈরী ওই কলম মাত্র একটিই তৈরি করেছে নির্মাতা কোম্পানি। ২৪ ক্যারেট স¡র্ণে তৈরী এ কলমটিতে ৭৫০০টি হীরকখণ্ড দিয়ে। এক কোটি ডলারের বেশি লেনদেনের কোন ব্যবসায়িক চুক্তিতে মুসা বিন শমসের স¡াক্ষর করেন ওই কলম দিয়েই। তিনি বিশ্বাস করেন এ কলম দিয়ে যে ব্যবসায় স্বাক্ষর করবেন তা সফল হবেই। সারা বছরই কড়া প্রহরায় একলমটি রক্ষিত থাকে সুইস ব্যাঙ্কের ভল্টে। প্রয়োজন হলে সর্বোচ্চ নিরাপত্তায় ওই কলম নিয়ে যাওয়া হয় নির্দ্দিষ্ট স্থানে। আবার সেভাবে ফেরত নিয়ে আসা হয়। কিন্তু সম্প্রতি ব্যাংক কর্তৃপক্ষ ওই কলমটি তুলতেই বাধা দিয়েছে তাকে। আর এ কারণে টাকাও তুলতে পারেননি তিনি। কলম তুলতে যাওয়ার পরই তিনি জানতে পারেন সুইস ব্যাংেক গচ্ছিত তার সকল সম্পদই জব্দ করা হয়েছে।

গত ৯ই নভেম্বর আইরিশ ডেইলি মিরর এবং ১৪ নভেম্বর বৃটেনের দ্য উইকলি নিউজ এ সংক্রান্ত এক প্রতিবেদন ছাপিয়েছে বলে ব্রিটেনের ক্যাম্পেইন মিডিয়া নামের একটি প্রতিষ্ঠান জানান।

ওই খবরে মুসা বিন শমসেরের বিচিত্র বিলাসবহুল বর্ণাঢ্য জীবনের অনেক বৃত্তান্ত-বিবরণও দেয়া হয়েছে। তিনি যে রোলেক্স ঘড়িটি ব্যবহার করেন তার দাম ৫০ লাখ ডলার। ওই বিশেষ ঘড়ি মাত্র একটিই তৈরি করেছে নির্মাতা কোম্পানি। তার ইউনিক মন্ট ব্রাঙ্ক কলমের দাম ১০ লাখ ডলার। বেশভূষা অঙ্গসজ্জায় তিনি ব্যবহার করেন ১৬ ক্যারেটের একটি রুবি। যার দাম ১০ লাখ ডলার। আরও একটি চুনি পরেন ৫০ হাজার ডলার দামের। এছাড়া পরেন ৫০ হাজার ডলার দামের একটি হীরা ও এক লাখ ডলার দামের একটি পালা (এমেরাল্ড)। প্রতিদিন তিনি গোসল করেন গোলাপ পানিতে। নিত্য দিনের চলাফেরায় অথবা বিশেষ কোন অনুষ্ঠানে তিনি ৭০ লাখ ডলারের বেশি মূল্যের গহনা-অলঙ্কার পড়েন।

সোর্সঃ http://taiyabs.com/2009/12/25348

প্রিন্স মুসা’র সুইস একাউন্ট জব্দ, আটক করেছে ২৪ ক্যারেট সোনা ৭৫০০ হীরক খণ্ডে তৈরি কলমও

তিনি প্রিন্স মুসা বা ড. মুসা নামে বিশ্ববিখ্যাত। এ খ্যাতি তার অমিত সম্পদশালী এক ধনকুবের হিসেবে। তবে কেউ জানে না কত তার ধনসম্পদ। হয়তো নিজেও তিনি জানেন না। বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ধনী তিনি। যদিও এনবিআর-এর হিসাবে তা ধরা পড়ে না। সামান্য টাকাই তিনি ট্যাক্স দেন। তার জীবন যাপনের কথা ও কাহিনী দেশে ও দেশের বাইরে ছড়িয়ে আছে কিংবদন্তির মতো। লোকের মুখে-মুখেও আছে তার বিচিত্র ও বর্ণাঢ্য জীবনের অনেক চমকপ্রদ চাঞ্চল্যকর ঘটনার বিবরণ। নাম মুসা বিন শমসের। মাঝে মাঝে হৈচৈ সাড়া ফেলেন মিডিয়ায়। সমপ্রতি আবার তোলপাড় তুলেছেন পশ্চিমি জগতে। এ তোলপাড় তার সাত বিলিয়ন ডলার সুইস ব্যাংকে আটকে যাওয়ার কারণে। এ একাউন্ট জব্দ করেছে ব্যাংক কর্তৃপৰই। বলা হয়েছে, মুসা বিন শমসেরের ‘লেনদেন অনিয়মিত’। এ অবস’ায় গত ১১ মাস ধরে কোন টাকা তিনি তুলতে পারছেন না ব্যাংকের ওই একাউন্ট থেকে।

টাকা তুলতে না পারার কারণ ১০ লাখ ডলার দামের একটি মন্ট বৱাঙ্ক কলম। ফ্রান্সে তৈরী ওই কলম মাত্র একটিই তৈরি করেছে নির্মাতা কোম্পানি। এর দ্বিতীয়টি নেই কোথাও। ২৪ ক্যারেট স্বর্ণে তৈরী এ কলমটি খচিত ৭৫০০টি হীরকখণ্ড দিয়ে। এক কোটি ডলারের বেশি লেনদেনের কোন ব্যবসায়িক চুক্তিতে মুসা বিন শমসের স্বাৰর করেন ওই কলম দিয়েই, এছাড়া করেন না। সারা বছর কড়া প্রহরায় সেটি থাকে সুইস ব্যাঙ্কের ভল্টে। প্রয়োজন হলে সর্বোচ্চ নিরাপত্তায় ওই কলম নিয়ে যাওয়া হয় উদ্দিষ্ট গন্তব্যে, আবার সেভাবে নিয়ে আসা হয় ফেরত। এখন ব্যাংক কর্তৃপৰ ওই কলমটি তুলতেই বাধা দিয়েছে তাকে। আর এ কারণে টাকাও তোলা হয় নি তার। গত জানুয়ারিতে ঘটে এ ঘটনা। এ নিয়ে এখন আইনি লড়াইয়ে যেতে চাইছেন মুসা বিন সশসের। তার ঢাকাস’ আইন উপদেষ্টা জানিয়েছেন, এ বিষয়ে যথাব্যবস’া নেবেন তার লন্ডন-ভিত্তিক আইনজীবীরা। মামলা কিংবা অন্য কোন ব্যবস’া নেয়ার ৰমতা ন্যস্ত করা রয়েছে তাদের ওপরই। ওই উপদেষ্টা জানান, মুসা বিন শমসের কলম তুলতে যাওয়ার পরই আমরা জানতে পারি কেবল অর্থ নয়- তার গচ্ছিত সকল সম্পদই ফ্রিজ করা হয়েছে।

গত ১৪ই নভেম্বর বৃটেনের দ্য উইকলি নিউজ ‘গোল্ডফিঙ্গারস্‌! ম্যান উইথ দ্য মিডাস টাচ ওন্ট জাস্ট রাইট অফ ফ্রোজেন এসেটস’ শীর্ষক প্রতিবেদনে এ খবর দিয়েছে। ওই খবরে মুসা বিন শমসেরের বিচিত্র বিলাসবহুল বর্ণাঢ্য জীবনের অনেক বৃত্তান্ত-বিবরণও দেয়া হয়েছে। তিনি যে রোলেক্স ঘড়িটি ব্যবহার করেন তার দাম ৫০ লাখ ডলার। ওই বিশেষ ঘড়ি মাত্র একটিই তৈরি করেছে নির্মাতা কোম্পানি। তার ইউনিক মন্ট ব্রাঙ্ক কলমের দাম ১০ লাখ ডলার। বেশভূষা অঙ্গসজ্জায় তিনি ব্যবহার করেন ১৬ ক্যারেটের একটি চুনি (র্ববি)-যার দাম ১০ লাখ ডলার। আরও একটি চুনি পরেন ৫০ হাজার ডলার দামের। এছাড়া পরেন ৫০ হাজার ডলার দামের একটি হীরা ও এক লাখ ডলার দামের একটি পালৱা (এমেরাল্ড)।

পত্রিকাটি লিখেছে, ড. মুসা বিন শমসের বিপুল ধনসম্পদের অধিকারী হয়েছেন আন্তর্জাতিক অস্ত্র ব্যবসা, তেল বাণিজ্য ও কেনাবেচার দালালির মাধ্যমে। ড্যাটকো নামে রয়েছে তার জনশক্তি রপ্তানির ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। সারা দুনিয়ার নজর তিনি প্রথম কাড়েন ১৯৯৪ সালে। তখন বৃটেনের বিরোধী দলের নেতা (পরে প্রধানমন্ত্রী) টনি বেৱয়ারকে ৫০ লাখ পাউন্ড চাঁদা দিতে চেয়েছিলেন ড. মুসা। কিন’ বৈদেশিক চাঁদা নিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিলেন টনি। পত্রিকাটি আরও লিখেছে, মুসা বিন শমসের সব সময় সবচেয়ে সেরা জিনিস ব্যবহার পছন্দ করেন। প্রতিদিন তিনি গোসল করেন গোলাপ পানিতে। নিত্য দিনের চলাফেরায় অথবা বিশেষ কোন অনুষ্ঠানে অঙ্গসজ্জা ও বেশভূষায় তিনি ৭০ লাখ ডলারের কম মূল্যের গহনা-অলঙ্কার করেন না। আইরিশ ডেইলি মিরর গত ৯ই নভেম্বর ‘ম্যান উইথ দ্য গোল্ডেন পেন’ শীর্ষক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, মূসা বিন শমসের একবার তার ইউরোপিয়ান সদর দপ্তর হিসেবে ব্যবহারের জন্য কিলকেনি দুর্গ কিনতে চেয়েছিলেন। পত্রিকাটি আরও জানিয়েছে, ছয়জন দুর্ধর্ষ দেহরৰী ছাড়া তিনি কোথাও যান না, চলাফেরা করেন না।

সোর্সঃ http://taiyabs.com/2009/11/25103
সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:১৮
৭টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বাঙ্গু এনালিস্ট কাম ইন্টারন্যাশনাল সাংবাদিক জুলকার নায়েরের মাস্টারক্লাস অবজারবেশন !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:২৬

বাংলাদেশের দক্ষিণপন্থীদের দম আছে বলতে হয়! নির্বাচন ঠেকানোর প্রকল্পের গতি কিছুটা পিছিয়ে পড়তেই নতুন টার্গেট শনাক্ত করতে দেরি করেনি তারা। ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহ ঘিরে নতুন কর্মসূচি সাজাতে শুরু করেছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ক্ষমতাচ্যুত ফ্যাসিবাদ: দিল্লির ছায়া থেকে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

লিখেছেন কৃষ্ণচূড়া লাল রঙ, ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ ভোর ৫:৫৭

একটা সত্য আজ স্পষ্ট করে বলা দরকার—
শেখ হাসিনার আর কোনো ক্ষমতা নেই।
বাংলাদেশের মাটিতে সে রাজনৈতিকভাবে পরাজিত।

কিন্তু বিপদ এখানেই শেষ হয়নি।

ক্ষমতা হারিয়ে শেখ হাসিনা এখন ভারতে আশ্রয় নিয়ে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র... ...বাকিটুকু পড়ুন

Grameen Phone স্পষ্ট ভাবেই ভারত প্রেমী হয়ে উঠেছে

লিখেছেন অপলক , ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৪৯



গত কয়েক মাসে GP বহু বাংলাদেশী অভিজ্ঞ কর্মীদের ছাটায় করেছে। GP র মেইন ব্রাঞ্চে প্রায় ১১৮০জন কর্মচারী আছেন যার ভেতরে ৭১৯ জন ভারতীয়। বলা যায়, GP এখন পুরোদস্তুর ভারতীয়।

কারনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

কম্বলটা যেনো উষ্ণ হায়

লিখেছেন আলমগীর সরকার লিটন, ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৭


এখন কবিতার সময় কঠিন মুহূর্ত-
এতো কবিতা এসে ছুঁয়ে যায় যায় ভাব
তবু কবির অনুরাগ বড়- কঠিন চোখ;
কলম খাতাতে আলিঙ্গন শোকাহত-
জল শূন্য উঠন বরাবর স্মৃতির রাস্তায়
বাঁধ ভেঙ্গে হেসে ওঠে, আলোকিত সূর্য;
অথচ শীতের... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইউনুস সাহেবকে আরো পা্ঁচ বছর ক্ষমতায় দেখতে চাই।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৪৪


আইনশৃংখলা পরিস্থিতির অবনতি পুরো ১৫ মাস ধরেই ছিলো। মব করে মানুষ হত্যা, গুলি করে হত্যা, পিটিয়ে মারা, লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার করতে না পারা, পুলিশকে দূর্বল করে রাখা এবং... ...বাকিটুকু পড়ুন

×