somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

একটি ইউক্যালিপটাস গাছের পাতা

১৭ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ৩:২২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সেন্টজর্জ হাসপাতালের বেডে শুয়ে আছে প্রভা। সেন্ট জর্জ হাইস্কুলে ইয়ার টেনে পড়ে। খুব সুন্দর, গোলগাল মায়া কাড়া চেহারা, অত্যন্ত রুপবতী। মায়ের মত লাল টকটকে হয়েছে গায়ের রং।
প্রভা প্রচন্ড স্পর্শকাতর একটা মেয়ে। অত্যন্ত আবেগপ্রবন। হঠাৎ করে কিছুদিন আগে, একটা পারিবারিক কারনে ওর মারাত্নক নার্ভাস ব্রেক ডাউন হয়। রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা অর্ধেকে নেমে আসে। তড়িঘড়ি হাসপাতালে ভর্তি করানো হয় ওকে।

হাসপাতালের ব্যাক ইয়ার্ডের বিশাল একটা ইউক্যালিপটাস গাছ আছে। ওর বেডের খানিকটা দূরে; একটা জানলা থেকে সেই গাছের একটি মাত্র ডাল দেখা যায়। সে ডাল ভর্তি পাতা। সকালবেলার নরম রোদ পড়ে সেগুলো ঝলমল করতে থাকে। প্রভা যখন সেদিকে তাকিয়ে থাকে, তখন সে আলোর ঝলকানি ওর চোখের তারায় খেলা করে।

শুয়ে শুয়ে থাকতে থাকতে প্রভার যখন খুব বোর লাগে, তখন সে সেই ডালটার দিকে চুপচাপ তাকিয়ে থাকে। সে ঘন্টার পর ঘন্টা পার করে দিতে পারে এভাবে। ছোট্ট এই ডালটাকে সে অসম্ভব ভালোবেসে ফেলেছে। সেটাকে মনে হয় যেন তার শরীরেরই একটা অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ!

ঘুম থেকে উঠেই সে আগে ওটার দিকে তাকাবে। ইউক্যালিপটাসের পাতা দেখে তার ভোর হয়। প্রতিরাতে শোয়ার আগে সে পাতা গুনে, ভোরে ঘুম থেকে উঠে আবার পাতা গুনে। একদিন রাতে নার্স কুলিং সিস্টেম অন করে ওর কেবিনের জানলাটা লাগিয়ে রেখে গিয়েছিলো। ভোরে প্রভার দৃষ্টি অনেক -হাতরিয়েও ডালটাকে না পেয়ে চিৎকার করে উঠল। নার্সরা দৌড়ে এল। ও চেচাচ্ছে-- "ওপেন দ্য উইন্ডো, ফর গড সেইক, ওপেন দ্য উইন্ডো"। জানলা খুলে দেবার পর সে শান্ত হল। ডাক্তারের মুখে চিন্তার ছাপ পড়ল। মেয়েটা কি তাহলে মানসিক ভারসাম্য হারাচ্ছে?

গত কিছুতিন থেকে প্রভা খুব অদ্ভুত এক দুঃসপ্ন দেখছে। দেখছে, গাছের পাতা গুলো ওর চোখের মাসনে একটা একটা করে কালচে হয়ে ঝরে ঝরে পড়ছে। এভাবে একসময় গাছটা নিঃশেষ হয়ে গেল। এরপর ওর ঘুম ভেঙ্গে যায়। এই সপ্নটাকে ও ইদানিং ও অসম্ভব ভয় পায়।

সেদিন সকালবেলা ওর বাবা এসেছিলো ওকে দেখতে। ---
-কেমন আছো মামনি, ভালো?
-হুমম।" গাছটার উপর থেকে চোখ না সরিয়ে বল্ল প্রভা।
-মামনি, তোমার মাম আর আমি মিলে একটা হলিডে প্ল্যান করেছি। ইজিপ্টে। সাতদিন থাকবো। তুমি যাবে আমাদের সাথে?
- মাথা নেড়ে না করল প্রভা।
-কেন যাবেনা মামনি?
-জানিনা।
-প্রভা, মামনি আমার, আমার উপর রাগ করেছো?' ওর মাথায় হাত বুলালো বাবা।
-Dad, would you mind to get out of here, please?
একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে বেরিয়ে এলেন তিনি।

প্রভার পাশের বেডটা খালি ছিল এতদিন। হঠাৎ একদিন ভোর বেলা ঘুম থেকে উঠে ও যারপর নাই অবাক হয়ে গেল। ওর পাশের বেডে একটা ছেলে আধশোয়া হয়ে বসে আছে। কোলের উপর একটা ছোট্ট পেইন্টিং ক্যানভাস। রং তুলি দিয়ে আপনমনে ছবি আঁকছে ছেলেটা।
প্রভা উঠে বসে দেখতে চেষ্ট করল ছেলেটা কি আকঁছে। সেটা খেয়াল করে ছেলেটা বল্ল- Hi, Good Morning.
- hi, Morning.
-have I waken you up, I'm sorry.
-no no its Alright. i've waked up by my own.
প্রভা আবার দেখার চেষ্টা করতেই ছেলেটা বল্ল-No worries, when i've finished drawing, i''ll let you to have a look on it.
প্রভা ঘাড় কাত করে সায় দিল।
প্রভা শুয়ে শুয়ে চুপচাপ ছেলেটার ছঁবি আকা দেখতে লাগল। একটুপর ছেলেটা হাত উঁচু করে দেখাল, একটা ক্যাকটাসের ছবি। একেবারে জীবন্ত মনে হচ্ছে।

-wow! Its great!!
-Thanks.
-Are you an artist?
-Not really. But i like drawing since i was very young, from my childhood. umm...you can say i'm an artist...preety much. বলেই হো হো করে উঠল ছেলেটি।

এরপর অনেক কথা হল ওদের। প্রভা জানতে পারল ছেলেটার নাম জেফ, জেফারসন। আইরিশ। কিন্তু জন্ম এবং বেড়ে উঠা সিডনীতেই। প্রায় ওরই বয়সী। গতকাল রাতে ফ্রেন্ডের পার্টি থেকে বাড়ী থেকে ফেরার পথে একদল কালো দৈত্য এ্যাবোরা ওকে অকারনে মারধর করে। কিছু কিছু এ্যাবোর কাছে সাদা চামড়া এখনও দুচোখের বিষ। চাদর সরিয়ে গোড়ালির কাছে একটা ব্যান্ডেজ দেখালো জেফ, আঁতকে উঠল প্রভা।

ছেলেটা খুব অনায়াস ভঙ্গিতে কথা বলে। মনেই হয় না ওদের পরিচয় মাত্র কিছুক্ষন আগে। কিন্তু অদ্ভুত ব্যাপার হলো ছেলেটা একবারো প্রভার কাছে কিছু জানতে চায়নি। এমনকি ওর নামটাও না।
প্রভা টয়লেটে যাবার জন্য বেড থেকে নামতেই দেখে ছেলেটার সাইড টেবিলে আঁকাআঁকির রাজ্যের জিনিসপত্র। তার মানে হাসপাতালে আসার আগে তৈরী হয়েই এসেছে ছেলেটা। কি অদ্ভুত!
হাতমুখ ধুয়ে ফিরে এসে দেখল ছেলেটা এবার পেন্সিল স্কেচ শুরু করেছে। খুব দ্রুত একমনে কি যেন একেঁ যাচ্ছে। মনে হচ্ছে ছেলেটা চিকিৎসার জন্য নয়, ছবি আঁকার জন্য হাসপাতালে এসেছে। কি অদ্ভুত!

একটু পর দুজনের জন্য নাস্তা আনা হল। হাসিমুখে জেফকে দেখিয়ে নার্সটা বল্ল- "hi prova, he's your new mate. Last night he came here while you're slepping." নার্সের কথা শুনে জেফ একবার শুধু মুখ তুলে একটি মুচকি হেসে আবার নিজের কাজে মন দিল। কি অদ্ভুত ছেলেরে বাবা!

ছেলেটাকে নিঃসঙ্কোচে অনেক কথা বলে ফেলেছে প্রভা। ওর নিজের কথা, ওদের পরিবারের কথা, ওর পোষা বিড়াল 'কিটির' কথা, এমনকি ওর সেই দুঃসপ্নটার কথাও। তবে একটা কথাও জেফ বৈঠকি মেজাজে শুনেনি। সবসময়ই তার হাত ক্যানভাসে নেচে বেড়িয়েছে। ব্যাপারটি খুব অফেনসিভ লেগেছে প্রভার কাছে। তবে ছেলেটা যে খুব ড্রইং পাগল ছেলে এটা বোঝা যায়। ওকে যতই দেখছে ততই অবাক হচ্ছে প্রভা।

একদিন ভোর বেলা প্রভা ওর বিছানায় বসে বসে বই পড়ছে। হঠাৎ দেখল ডালটায় একটা পাতা কম। দৌড়ে কাছে গিয়ে দেখে একটা পাতা কালচে হয়ে জানালার কার্নিশের নীচে পড়ে আছে। হতাবহ্ববল ও জেফারকে সব খুলে বলতেই ইউ আর সো সিলি" বলে আবার পাশ ফিরে শুয়ে পড়ল জেফ। প্রচন্ড বিরক্ত হল প্রভা।
এরপরদিনও একটি পাতা উধাও। তারপর আরেকটি। তারপর আরেকটি। এরপরের ঘটনাগুলো খুব দ্রুত ঘটতে লাগল। প্রভার নাওয়া খাওয়া ঘুম সব হঠাৎ করে বন্ধ হয়ে গেল। চোখের নীচে কালি পড়ে গেল সারারাত না ঘুমানোর জন্য। শুকিয়ে আমসি হয়ে গেল। রক্তে হিমোগ্লোবিন আর গ্লুকোজের মাত্রা ভয়ংকর কমে গেল। ধীরে ধীরে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়তে লাগল প্রভা।

জেফারের সাথেও ও কোন কথা বলে না। সারাদিন শুধু গাছটার দিকে তাকিয়ে থাকে।
পরদিন ভোরে জেফারের ঘুম ভাংগল প্রভার ফোপাঁনির শব্দে।বুঝল আরেকটা পাতা খসে পড়েছে। নার্স ডাক্তারেরা ছুটাছুটি করতে লাগল, দিনে হাজারটা টেস্ট করতে লাগল কিন্তু কেউ কিছু ধরতে পারছে না যে কিভাবে এই সুস্থ্য সবল মেয়েটি মৃত্যুকে বরন করে নেবার জন্য তৈরী হচ্ছে।

বিকেলের নরম রোদ পড়ে ওর চেহারা আরো দুখী দুখী করে তুলেছে। বিষন্ন মনে সেদিকে চেয়ে জেফার ভাবছে যে তার মত একটা জিপসী টাইপ ছেলে এই দুখী মেয়েটার জন্য কি করতে পারে।
প্রভা প্রায় কোমায় চলে গেছে। সারাদিন স্যালাইন দেয়া হয়। মাঝে মাঝে একটু পর পর চোখ পিট পিট করে তাকায়। ওর বাবা-মা এসে সারাক্ষন ওর পাশে এসে বসে বসে কাদছেঁ।
হঠাৎ একদিন ভোর বেলা জেফার দেখল যে ডালটিতে একটি মাত্র পাতা অবশিষ্ট আছে। ও সাঁ করে প্রভার দিকে তাকাল। দেখল মেয়েটা সেদিকে চেয়ে হাসছে। তার মৃত্যু ঘন্টা যে বেজে গেছে সেটা সে বুঝে গেছে।

জেফার সারাদিন কোন ছবি আকতে পারল না। গত ১০ বছরে এই প্রথম ওর একটা দিন গেল যেদিনে ও একটা ছবিও আকেঁনি।

চোখের সামনে মেয়েটা এভাবে মারা যেতে পারে না। মেয়েটার জন্য কিছু একটা করা উচিৎ তার। কিন্তু কি করবে সে?

জেফার হঠাৎ উঠে বসল। সারাদিন না ছোঁয়া ক্যানভাসটা হাতে নিল সে। খুব সিরিয়াস কিছু আকতে হলে জেফ দাঁড়িয়ে দাড়িঁয়ে আকেঁ। সেভাবেই আকতে লাগল সে। প্রভা তখন গভীর ঘুমে অচেতন।

খুব ধীরে ধীরে নিঁখুত ভাবে ছবিটা আকছে জেফ। কোন তাড়াহুড়া নেই। অথচ সে জানে তাকে আজ রাতের ভেতরেই ছবিটা একেঁ শেষ করতে হবে। যে করেই হোক।

জেফ আকতে লাগল তার জীবনের সর্বশ্রেষ্ঠ চিত্রকর্মটি।

পরদিন ভোরে প্রভা অবাক বিস্ময়ে দেখল যে পাতাটি এখনও তার আগের জাগাটিতে রয়ে গেছে। বাকী সব গুলোর মত ঝরে যায়নি।
পরদিনও একি অবস্থা। তার পরদিনও একি অবস্থা। পাতাটি আর ঝরে না।

প্রভা একসময় উঠে বসল। হাত বাড়িয়ে তখন পাতাটা খুব ছুঁতে ইচ্ছা করত। কিন্তু দুবর্লতার জন্য বেড থেকে নামতেই পারত না।

ও সেরে উঠতে লাগল দ্রুত। আবার বই পড়া শুরু করল। আবার খাওয়া দাওয়া করতে লাগল। এবং কিছুদিনের ভেতর সে পুরোপুরি সুস্থ্য হয়ে বাসায় চলে গেল। গাছটার কথা আর মনেও রইল না। বাবা-মা প্রমিজ করল, এখন থেকে তারা তাকে মাথার মুকুট করে রাখবে। আসার আগে নার্সকে জিগেস করে জানতে পারল কিছুদিন আগে খুব ভোর বেলা জেফ হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র নিয়ে চলে যায়। তখন ও ঘুমে ছিলো। ও আবারো অবাক হলো। ছেলেটা যখন এসেছিলো তখনও ও ঘুমে ছিলো, অবার যখন ও চলে গেল, তখনও ও ঘুমে!

বাসায় ফেরার পরদিন হঠাৎ একদিন হাসপাতাল থেকে ফোন। ও নাকি একটা বই ফেলে এসেছে ওর কেবিনে। গিয়ে নিয়ে আসতে বল্ল। যাব যাব করেও আলসেমির জন্য অনেকদিন যাওয়া হল না। একদিন স্কুল ছুটির পর হুট করে হাসপাতালে হাজির হল প্রভা। বইটা নিয়ে বাসায় যাবার সময় হঠাৎ করে সেই ডালটা কথা মনে হল। ছুটে গিয়ে দেখে ওর সেই কেবিন এখনো খালি, তাই একদম ঝকঝকে তকতকে। ও জানলার কাছে গিয়ে দেখল এখনও সেই পাতাটি ওর দিকে তাকিয়ে হাসছে। এটাকে এতদিন ভেলে ছিলো নিজেন উপর খুব রাগ লাগছে ওর।
হাত বাড়িয়ে ছুতেই মস্ত এক ঝাকি খেল ও। মাথাটা আবার ঝিমছিম করে উঠল। মনে হল মাথা ঘুরে পড়ে যাবে ও।

ইউক্যালিপটাস ডালটার একটা ড্রয়িং। একটি ডাল, তাতে একটি পাতা। খুব সুন্দর করে জানালার ফ্রেমের সাথে সাঁটানো। হুবহু সপ্নে দেখা সেই গাছটার মত।ফ্রেম থেকে খুলে নিয়ে আসতেই পেছনের আসল ডালটা চোখে পড়ল। একটা শূন্য ডাল। একটা পাতাও আজ আর নেই । সবগুলো ঝরে পড়েছে।
হঠাৎ মনে পড়ল জেফারের একটা কথা: "One day i''ll draw such a picture so that atleast a human will miss me seeing that."

ছবিটা দুহাতে ধরে ও ব্যালকনিতে নিয়ে আসল। আকাশে খুব মেঘ করেছে। একটু পর গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি নামতে লাগল। সে বৃষ্টিতে জেফারের ক্যানভাসের শকনো জল রং গুলো চুইয়ে চুইয়ে পড়তে লাগল।

(এই গল্পের পিছনের কাহিনী:-আমার এক দূর সম্পকের্র ভাতিজী প্রভা। কদিন আগে বিশেষ একটা কারনে ওকে কিছুদিন হাসপাতালে থাকতে হয়। ওকে প্রায়ই দেখতে যেতাম। আমার সাথে গুটুর গুটুর করে কথা বলত মেয়েটা।ওর কেবিনের জানলা দিয়ে একটা ইউক্যালিপটাস গাছ দেখা যেত।
আমার এক কলিগের বয়ফ্রেন্ড জেফারসন। ওর আকা ছবি দেখলে যে কারো মাথা ঘুরে যাবে। আমাকে একদিন ওদের বাসায় ডেকে নিয়ে ওর আকাঁ কিছু ছবি দেখিয়েছিলো। আমারও মাথা ঘুরে গিয়েছিলো। প্রভা তখনও হাসপাতালে।
জেফদের বাসা থেকে ফেরার পথে হঠাৎ করে গল্পটার প্লট পেয়ে যাই। কিন্তু লেখার পরে কেমন যেন এখনও একটা অতৃপ্তি কাজ করছে। প্রতিটা পোস্ট দেবার পর যে আনন্দটুকু পাই, কেন যেন সেটা পাচ্ছি না।)



সর্বশেষ এডিট : ১০ ই মে, ২০০৮ সকাল ৯:০১
৩৫টি মন্তব্য ৩৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমাদের দাদার দাদা।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৫৫

বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১, ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী।

আমার দাদার জন্মসাল আনুমানিক ১৯৫৮ সাল। যদি তার জন্মতারিখ ০১-০১-১৯৫৮ সাল হয় তাহলে আজ তার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

জেনে নিন আপনি স্বাভাবিক মানুষ নাকি সাইকো?

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১৮


আপনার কি কারো ভালো সহ্য হয়না? আপনার পোস্ট কেউ পড়েনা কিন্তু আরিফ আর হুসাইন এর পোস্ট সবাই পড়ে তাই বলে আরিফ ভাইকে হিংসা হয়?কেউ একজন মানুষকে হাসাতে পারে, মানুষ তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

খুলনায় বসবাসরত কোন ব্লগার আছেন?

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:৩২

খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় তথা কুয়েট-এ অধ্যয়নরত কিংবা ঐ এলাকায় বসবাসরত কোন ব্লগার কি সামুতে আছেন? একটি দরিদ্র পরিবারকে সহযোগীতার জন্য মূলত কিছু তথ্য প্রয়োজন।

পরিবারটির কর্তা ব্যক্তি পেশায় একজন ভ্যান চালক... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি করাটা প্রফেসরদেরই ভালো মানায়

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩


অত্র অঞ্চলে প্রতিটা সিভিতে আপনারা একটা কথা লেখা দেখবেন, যে আবেদনকারী ব্যক্তির বিশেষ গুণ হলো “সততা ও কঠোর পরিশ্রম”। এর মানে তারা বুঝাতে চায় যে তারা টাকা পয়সা চুরি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×