"মেয়ে মানুষ হচ্ছে তেঁতুলের মত। ছোট্ট একটা ছেলে তেতুল খাইতেসে,তা দেখলে আপনার মুখ দিয়া লালা ঝরবে। তেতুল গাছের নিচ দিয়া আপনি হাইটা যান তাইলেও আপনার লালা ঝরবে। দোকানে তেঁতুল বিক্রি হইতে দেখলেও আপনার লালা ঝরবে। ঠিক তেমনি মহিলাদের দেখলে দিলের মাঝে লালা ঝরে।" (নাউযুবিল্লাহ)
"যতই বুজুর্গ হন আপনার মনের মাঝে কু খেয়াল আইসা যাবে। এইটা মনের জেনা, দিলের জেনা। এইটা একসময় আসল জেনায় পরিণত হবে। কেউ যদি বলে মেয়ে মানুষ দেখলে আমার দিলের মাঝে লালা ঝরে না, তাহলে বলব তোমার ধ্বজভঙ্গ রোগ আছে।তোমার পুরুষত্ব নস্ট হয়া গেসে। তাই মহিলাদের দেখলে তোমার কু-ভাব আসে না। " (নাউযুবিল্লাহ)
একজন মুসলমান যে নিজেকে আলেম বলে দাবী করে সে কি করে এমন অশ্লীল ভাষা বলতে পারে ? অথচ ইসলাম এ অশ্লীল কথা বলা নিষেধ । মানুষকে ইসলাম এর কথা বলতে হবে ইসলাম এর মতে । ইসলাম এ কখনো আজেবাঝে কথাকে প্প্রশ্রয় দেওয়া হয় নাই । আল্লাহ পাক বলেন "আপন পালনকর্তার পথের প্রতি আহবান করুন জ্ঞানের কথা বুঝিয়ে ও উপদেশ শুনিয়ে উত্তমরূপে "সুরা নহল-১২৫ ।
সাধারন ভাবে একজন মুসলমান অশ্লীল কথা বলিলে সে ফাসিক হয়ে যায় । ইবাদত কবুল হয়না । তাহলে এই আহাম্মক শফীর কোন আমল -ই কবুলকৃত নয় ।
এরা বাহ্যিকভাবে নামাজ পড়লেও এদের অন্তর যেহেতু শয়তানীতে ভরপুর তাই এদের মুখে এসব কথা মানায় । আই আহাম্মক শফীর যিন্দেগীর কোন নামাজ- যে কবুল হয় নাই তা তার অশ্লীল কথার মাধ্যমে বুঝা গেছে । কারন আল্লাহ পাক বলেন "আপনি আপনার প্রতি প্রত্যাদিষ্ট কিতাব পাঠ করুন এবং নামায কায়েম করুন। নিশ্চয় নামায অশ্লীল ও গর্হিত কার্য থেকে বিরত রাখে। আল্লাহর স্মরণ সর্বশ্রেষ্ঠ। আল্লাহ জানেন তোমরা যা কর। (Al-Ankaboot: 45
এরা ইসলাম হিফাযতকারী নয় , ইসলাম ধ্বংসকারী । এদের কোন কথাই শুনা যাবেনা, মানা যাবেনা ।
এই গোমরাহ, পথভ্রষ্ট, বাতিল , ধর্মব্যবসায়ী আহাম্মক শফিকে যারাই মানবে তারাও এর মতই অশ্লীল ।
সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:২২

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




