শুধু বিশ্বাস করে চেষ্টা করলে হয়তো দুঃখকে কল্পনার সুখে রূপান্তর করা যায়।
আবার বিশ্বাস বিষয়টি গভীরভাবে দেখলে অন্ধবিশ্বাস হয়েযায়। বিশ্বাস ও অন্ধবিশ্বাস
যখন মস্তিষ্ককে ঢুকে যায় তখন বিপজ্জনক।
বাস্তাবে কতটুকু রূপান্তর করা যাবে জানিনা। তারপরও বাস্তবমূখী হওয়ার চেষ্ট করি। বাস্তবমূখী হওয়া আগে নিজে মাঝে বিশ্বাসের অস্তিত্ব প্রয়োজন মনে করি।
বিশ্বাসের যদি অস্তিত্ব নিজে মাঝে না থাকে তাহলে অন্ধকার জঙ্গলে বসবাস করার মতই জীবন।
আবার অতি বিশ্বাস করাও নিঃসন্দেহে বোকামি। কারণ বিশ্বাস বেশি সময়ই অন্ধ থাকে। বিশ্বাস করলে অনেক সময় অনেক কিছুই পাওয়া যায়, আর এই পাওয়া বিষয়টিও একপ্রকার অন্ধ বিশ্বাস। তবে সেই ক্ষেত্রে বিশ্বাসের আশ্রয় নিতে সমস্যা ।
কিছু কিছু সময় অবিশ্বাস্য কিছু ব্যাপারও ঘটে যায়, যা হবার নয় তাই হয়ে যায়।