খসড়া : ইভটিজিং প্রতিরোধ : আমরা যা করতে পারি অথচ করছি না
১. বিরোধী দল, এমন কি কোন রাজনৈতিক দলই কোন কর্মসূচি নিচ্ছে না, অথচ তারা মানুষের জন্য রাজনীতি করে এটা প্রমানের এর থেকে বড় সুযোগ আর ক'টা হয়?
২. মানবাধিকার নিয়ে চর্চা করে এমন সংগঠন, নারীবাদী সংগঠন এগুচ্ছে না, অথচ এদের ক্ষমতা কম নয়!
৩. সাধারন স্টুডেন্টরা জনসংযোগ করতে পারে, ঢাকার কয়েকটা সরকারী বিশ্ববিদ্যালয়, কিছু বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় নিজেরা এক হয়ে একদিনের জন্যে হলও ঢাকা অচল করে দিতে পারে। রাজনৈতিক চুলকানীমূলক হরতালের চাইতে এটা অনেক বেশি গ্রহনযোগ্য হবে।
৪. আমরা সরকারকে ঘরে বসেই চ্যালেন্জ দিতে পারি, একমাসের মধ্যে এসব থামবে, দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে, এবং যে দুটো জানোয়ার এই ই্যসুতে মানুষ খুন করেছে তাদের ফাঁসি দিতে হবে - নইলে আগামী বছর ট্যাক্সের চিন্তা ভুলে যাও। ভোটের কথাটাও খেয়াল রেখো।
৫. এতেও যদি কাজ না হয়, পাগলা কুকুর মেরে ফেলতে হয়, আসুন আমরা সারাবছর ভাদুরে কুকুর হয়ে থাকা কুকুর গুলোকে পিটিয়ে মারা শুরু করি (মানবতা টানবেন না দয়া করে কেউ।)
আরেকটা বিষয়, নিউজ মিডিয়া শুধু ইভটিজিং নিয়ে চেঁচামেঁচিই করছে, আসামীর ফলোআপ কেউ ৭ দিনের বেশি দিচ্ছে না, অথচ ওদের মিডিয়া পারে জনমত গড়ে তুলতে, সরকারের উপরে চাপ সৃষ্টি করতে যাতে কারো সাহস না হয় এদের পরিনতি দেখে ভবিষ্যতে কোন মেয়েকে এমন হয়রানী করতে।
STOP EVE TEASING...RIGHT NOW!
ব্যাকআপ
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ৮:৫৪