somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

নির্ঘুম/নিঝুম রাতের গানগুলো.....২; পোস্ট-গ্রান্জ সমগ্র :)

২৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১০:২২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
সিরিজের প্রথম পোস্টেই বলেছিলাম নির্ঘুম, গভীর রাতে শোনা প্লে-লিস্টগুলোর গান কয়েকটা হয়ত ফোকাস করব এই সিরিজে, প্রায় সবই পোস্ট গ্রান্জ আর অল্টারনেটিভ রক, দুয়েকটা এক্যুস্টিক আর হার্ড রকও আসবে...তবে অবশ্যই- আমার প্লে-লিস্ট;) ঘুম টোটালি কাটানোর গানও থাকবে দুয়েকটা;) এই পর্বে কোন হার্ডরক নেই, গভীর রাতে শোনার জন্য পোস্ট গ্রান্জ আর অল্টারনেটিভ রকের একটা ইউনিক কালেকশন ধরতে পারেন আজকের পোস্টকে। ফাস্টেই অডিওস্লেভ :)


Audioslave - Like A Stone
অন্তত ঘন্টাখানেক টানা শুনতে বাধ্য করবে গানটা আপনাদের। রাতের যেকোন প্লেলিস্টের জন্য সবসময়ের আদর্শ গান এটা। অডিওস্লেভ এখন আর নেই, কিন্তু যতদিন ছিল গ্রান্জ অডিয়েন্সকে ভালভাবে নাড়া দিয়ে গেছে সারা ওয়াল্ডেই। যারা জানেন না তাদের বলছি, অডিওস্লেভ ছিল একটা সুপারগ্রুপ- সাউন্ডগার্ডেন আর রেজ এগেইনস্ট দ্যা মেশিন ২০০০সালের গোড়ার দিকে ভাঙার পর দুই ব্যান্ডের কয়েকজন মেম্বার মিলে বানিয়েছিলেন অডিওস্লেভ। পুরাটাই ছিল এক্সপেরিমেন্টাল, সাউন্ডগার্ডেন আগে গাইত শুধুই হার্ডরক আর হেভিমেটাল আর রেজ এগেইনস্ট দ্যা মেশিন গাইত ন্যুমেটাল আর ফাংক মেটাল। সেখানে অডিওস্লেভ ছিল শুধুই পোস্ট গ্রান্জ আর হার্ড রকের ব্যান্ড। মোট তিনটা এলবাম বেরিয়েছিল, মাস্টারপিস ছিল তিনটাই।

ডেব্যু এলবাম অডিওস্লেভের অন্যতম সিঙেলস ছিল লাইক এ স্টোন। প্রবল;) জনপ্রিয়তা পেয়েছিল নর্থ আমেরিকায় আর ইউরোপে। সেকেন্ড ওয়াল্ড ওয়ারের সময়কার ইউরোপের মিউজিকাল সিনারিওর টাচ রিদমে; বিষন্ন ভাব এবং কথার একটা গান। গানের লিরিক সম্পর্কে ভোকাল ক্রিস কর্নেল বলেছিলেন, এটা মেইনলি মৃত্যুর অপেক্ষায় থাকা এক বৃদ্ধের ফিলিংসের সামষ্টিক বহিঃপ্রকাশ, যার কেউ নেই; যিনি অপেক্ষায় আছেন আবার প্রিয়জনদের সাথে একত্রিত হওয়ার। কেউ কেউ দাবি করেছিলেন, গানটা এলিস ইন চেইনসের প্রয়াত ভোকাল লেইন স্ট্যালের অকালমৃত্যুর স্মরণে লেখা, যদিও সেটা কর্নেল অথবা টম মরেলো কেউ স্বীকার করেননি। কোরাসের লিরিকসটা দিলাম, মন বিষন্ন করে দেয় রিদমটা-
In your house I long to be
Room by room patiently
I'll wait for you there
Like a stone
I'll wait for you there
Alone


http://www.youtube.com/watch?v=7QU1nvuxaMA

গ্র্যামিতে হার্ডরকে নমিনেশন পেয়েছিল, গ্র্যামি পায়নি যদিও (পাওয়ার কথাও না, এটা কোনভাবেই হার্ডরক না) মোট বারো সপ্তাহ ছিল বিলবোর্ডের নাম্বার ওয়ান সিঙ্গেলস। এমনি এমনি তো হয় না :)


Evanescence - Lithium
লিথিয়াম কার্বোনেট, কমার্শিয়াল নেম লিথিয়াম, মেইনলি ইউজ হয় স্ট্যাবিলাইজার হিসেবে লংটার্ম সাইকোবিহেভিয়ারাল কিছু প্রবলেমের জন্য (ডাক্তারি টার্ম খুব কম বুঝি, প্রেসক্রিপশন হিসেবে কোনভাবেই ব্যবহার্য নয় আমার বাণী)। ২০০৭ সালে ইভানসেন্সের সেকেন্ড এলবাম দ্যা ওপেন ডোর-এর সেকেন্ড সিঙ্গেলস লিথিয়াম। গানের লিরিকস সম্পর্কে দুই রকম কথা চালু আছে মার্কেটে, দুইটার সোর্সই এমিলি নিজে। বিষন্ন কিছু ফিলিংস থেকে কৈশোরেই নাকি তিনি গানের কোরাস পোর্শনটুকু লিখেছিলেন, পরে প্রায় দশ বছরে ভার্সগুলো লিখেন পিয়ানোর পাশে বসে। সেকেন্ড সোর্সে তিনি বলেন, তিনি কখনো লিথিয়াম নেননি, তার তৎকালীন ফিলিংসের ফলও নয় লিথিয়াম। উল্লেখ্য এই এলবাম বের হওয়ার কিছুদিন আগেই সীদারের ভোকাল শন মর্গানের সাথে তার ব্রেকআপ হয়, দুই ব্যান্ডেরই ইমিডিয়েট পরের এলবামের গানে সেটার রিফ্লেক্ট পড়েছিল। লাস্টের ভার্সটা আমার বেশ লাগে-
Darling, I forgive you... After all,
Anything is better than to be alone.
And in the end I guess I had to fall.
Always find my place among the ashes.
I can't hold on to me,
Wonder what's wrong with me.

মিউজিক ভিডিওর থিমটা আমার ভাল লেগেছিল, কানাডায় ভালই রোটেশন পেয়েছিল মিউজিক ভিডিওটা। ভাল লাগার কথা আপনাদের।

http://www.youtube.com/watch?v=PJGpsL_XYQI


12 Stones - The way I feel
আমার ডিপ্রেসড প্লেলিস্টে প্রথমবারের মত টুয়েলভ স্টোনসের কথা বলেছিলাম। ২০০২-০৩ এর দিকে এসে পোস্ট গ্রান্জ আর অল্টারনেটিভ রকে ভালই নাম করেছিল, পরে আর সেই ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে পারেনি তেমন একটা। সেলফটাইটেলড ডেব্যু এলবামের সেকেন্ড সিঙ্গেলস ছিল দ্যা ওয়ে আই ফিল, এবং এপর্যন্ত ওদের সবচেয়ে ফেভারিট গান আমার। উইন্ডআপ রেকর্ডসের সাথে চুক্তি হওয়ার পর গানটা লেখা হয়। মেইনলি ভোকাল পল ম্যাকয়ের তৎকালীন এঙ্গার, ইমোশনাল ফিলিং ছিল লিরিকসের সোর্স। হার্ডরকের এলিমেন্ট রেখে গ্রান্জ বানানোর একটা এক্সপেরিমেন্ট চালানো হয়েছিল গানের কনস্ট্রাকশনে, গীটারিস্ট এরিক ওয়েভার জানান পরে। সীদার/ক্রিড/থ্রি ডেইস গ্রেস/থ্রি ডোরস ডাউন ঘরানার পোস্ট গ্রান্জ ভক্তদের ভাল লাগার কথা গানটা।

http://www.youtube.com/watch?v=YYBOAMTsBgs


Nickelback - Far Away
এই গানের লিরিক অথবা গানের ব্যাকগ্রাউন্ড সম্পর্কে নিকেলব্যাক কখনো কিছু বলেনি। ২০০৬ এর এলবাম অল দ্যা রাইট রিজনস- এর ফোর্থ সিঙ্গেলস ফার এওয়ে। অল্টারনেটিভ রক, নিকেলব্যাকের ঐ এলবামের বাকি গানগুলোর মত এটাও খুব জনপ্রিয়তা পেয়েছিল নর্থ আমেরিকা আড় ইউরোপে। চাঁদ গানটাকে ব্যাখ্যা করেছিলেন তাদের একমাত্র লাভ সং হিসেবে। মিউজিক ভিডিওটা জনপ্রিয় হয়েছিল, লিরিকসের সাথে সামন্জস্যপূর্ণ বলেই হয়ত। উল্লেখ্য, মিউজিক ভিডিওটাকে ভিএইচ-ওয়ান ডিক্লেয়ার করে ২০০৬ এর থার্ড বেস্ট মিউজিক ভিডিও হিসেবে, ফাস্ট ছিল সত্যবাদী পাছা X( X((


http://www.youtube.com/watch?v=WQqNt_mZ3z0

একটা ছোট কুইজ থাকল, গানের গীটার সোলোটা, স্পেশালি ইন্ট্রোটা বাংলাদেশের একটা গানের সাথে ভীষন মেলে;) বলতে পারবেন কোনটা?


Sick Puppies - All The Same
সিক পাপিস অসি ব্যান্ড, অনেক পুরান- ৯৭সালে ফরমড হয়। মেইনলি অল্টারনেটিভ রকের জন্য ফেমাস, কিছু ন্যুমেটাল আর অল্টারনেটিভ মেটালও আছে রেকর্ডে। তবে ওদের সবচেয়ে আলোচিত ২০০৭ সালের এলবাম ড্রেসড আপ এজ লাইফ-এর গান অল দ্যা সেম। গানের ইতিহাস বলছি, মেইনলি মিউজিক ভিডিও থেকেই গানটা হয়। ফাস্টে মিউজিক ভিডিওটা আপলোড করলাম।


http://www.youtube.com/watch?v=vr3x_RRJdd4

জড়িয়ে ধরা, হাগ-কে ধরা হয় আন্তরিক ভালবাসার/শুভকামনার বহিঃপ্রকাশ হিসেবে, সারা পৃথিবীতেই। জুয়ান ম্যান (ছদ্মনাম) একজন অস্ট্রেলিয়ান নাগরিক, ২০০৪ সালের ডিসেম্বরে ফ্রি হাগ ক্যাম্পেইন শুরু করেন। একা, আর কেউ ছিল না সাথে। অপরিচিত কারো সাথে কেউ হাগে উৎসাহিত হত না, দুয়েকজন যারা রাজি হত, সবার নজর কাড়ত সহজেই। শপিং মল, সাবওয়েতে ঘুরতেন সারাদিন ফ্র-হাগ লেখা ব্যানার উঁচিয়ে ২০০৪ সালের শুরু থেকেই, অক্টোবরে পুলিশ ল-স্যুট জারি করে এভাবে পাবলিক প্লেসে হাগের জন্য ঘোরা যাবে না। এর পরিণতিতেই ডিসেম্বরে এটা তিনি শুরু করেন ক্যাম্পেইন আকারে। এভাবে ঘুরতে ঘুরতেই পরিচয় আর বন্ধুত্ব হয় সিক পাপিসের ভোকাল Shimon Moore এর সাথে। মোর ভিডিও করেন ম্যানের বেশ কিছু এক্টিভিটিস, পথে পথে আসা ব্যারিয়ারগুলো, রেকর্ড হয়ে যায় পুলিশের কিছু হ্যারাসমেন্টও। অনেকদিন পড়ে থাকে ফুটেজগুলো, মাঝে সিক পাপিস চলে যায় লস এন্জেলসে, জুয়ান ম্যান তার ক্যাম্পেইন একাই চালিয়ে যেতে থাকেন। ২০০৬ সালে ম্যানের দাদী মারা যাওয়ার পর, তাকে সান্তনা জানাতে মোর ফুটেজগুলোকে কাজে লাগিয়ে গানের মিউজিক ভিডিওটা বানান আর সিডিতে রাইট করে পাঠান ম্যানকে উপরে লেভেল ছিল- দিস ইজ হু ইউ আর। সেখান থেকেই মিউজিক ভিডিওটা ইউটিউবে আপলোড করা হয় ফ্রি হাগ আন্দোলনের ব্যানারে। বাকিটা ইতিহাস, টোটাল ৭০মিলিয়নের বেশি হিট পড়ে ভিডিওটাতে (আজকে দেখলাম প্রায় ৭৩ মিলিয়ন হয়ে যাচ্ছে হিটের সংখ্যা :))। সারা পৃথিবীতে আলোচিত হয় ফ্রি-হাগ আন্দোলন। বর্তমানে জুলাইয়ের প্রথম শনিবার থেকে পহেলা আগস্ট পর্যন্ত সারা পৃথিবীতে পালিত হয় ফ্রি-হাগ মাস। মিউজিক ভিডিওতে পুরা ক্যাম্পেইনের আগাগোড়া পুরাটাই দেখানো হয়েছে, ফিনিশিং টানা হয় এক পুলিশের সাথে হাগ দিয়ে!!

ওয়েবসাইট আছে এখনো ফ্রি-হাগের। জুয়ান ম্যান রিটায়ার করেছেন আন্দোলন থেকে ২০০৯ এ, কিন্তু রেখে গেছেন তার কাজের ফল।


Alice In Chains - Your Decision
সিয়াটল মিউজিক এরার অন্যতম লিডিং ব্যান্ড ছিল এলিস ইন চেইনস। ২০০২ সালে ভোকাল লেইন স্ট্যালের অকালমৃত্যুর পর তিনবছর হায়েটাসে ছিল এলিস ইন চেইনস, তারপর ২০০৫ এ আবার রিইউনাইটেড হয় মানিবিক কনসার্টগুলোতে অংশগ্রহণের জন্য। স্টুডিওতে আবার ঢোকে ২০০৮এ আর বের করে রিইউনিয়ন এলবাম ব্ল্যাক গিভস ওয়ে টু ব্লু। ঐ এলবামের থার্ড সিঙ্গেলস ছিল ইয়োর ডিসিশন, পোস্ট গ্রান্জ (এলিস ইন চেইনস স্টাইল), টোটাল আট সপ্তাহ নাম্বার ওয়ান থাকে বিলবোর্ডে ২০১০এর শুরুতে। উল্লেখ্য, এই এলবাম থেকেই উইলিয়াম ড্যুভাল আসেন নতুন ভোকাল হিসেবে, এলিস ইন চেইনসের বেশিরভাগ গানেই অবশ্য ভোকাল হিসেবে একজনের চেয়ে হারমোনাইজড ভোকাল থাকে, উইলিয়ামের আসার পরও চেন্জ হয়নি। লেইন স্ট্যালের ড্যাশিং ভোকালের জায়গা পেতে হয়ত সময় লাগবে আরো, তবে যা দেখিয়েছেন মন্দ না, ব্যান্ডের ধারাবাহিকতা ধরে রেখেছেন। অনেকের ধারণা গানটা জেরী এবং প্রাক্তন ভোকাল লেইনের একসাথে লেখা, সত্যি/মিথ্যা কে জানে?! বেশিরভাগ এলিস ইন চেইনসের গানের মত এটাও গভীর লিরিকসের, ভোকাল/গীটারিস্ট জেরি বলছেন- মানুষের চয়েস আর তার কনসিকোয়েন্সের মেলবন্ধন এই গান। কোরাসের দুইটা লাইন অসাধারণ লাগে আমার
No one plans to take the path that brings you lower
And here you stand before us all and say it's over


http://www.youtube.com/watch?v=2D37POA11KY


Puddle of Mudd - Blurry
পোস্টের লাস্ট গান। এরাও সীদার/ক্রিড জমানার পোস্ট গ্রান্জ গুরু:) এখনও ধারা অব্যাহত রেখেছে। পাডল অফ মাড কিন্তু অনেক পুরান ব্যান্ড, ১৯৯২ এ ফরমড হয়। পাডল অফ মাডের থার্ড এলবাম ছিল ২০০১ এ বের হওয়া কাম ক্লীন, যার সেকেন্ড সিঙ্গেলস ছিল ব্লারি। ঐ এলবামের সবকয়টা সিঙ্গেলসই ছিল মেইনস্ট্রিমে জনপ্রিয়তা পাওয়া, সবচেয়ে বেশি আলোচিত হয়েছিল ব্লারি, পোস্ট গ্রান্জ ছিল। গানের ব্যাকগ্রাউন্ড আমেরিকান কালচারের জন্য কিছুটা অবাক করাই বলতে হবে, ব্রেকআপ হওয়ার পর ভোকাল ওয়েস স্ক্যান্টলিনের মানসিক অবস্হা আর সন্তানকে মিস করার যে ফিলিংস সেটা থেকে তিনি লেখেন ব্লারি গানটা। কয়েকটা লাইন না রেখে পারলাম না পোস্টে-
You could be my someone
you could be my scene
you know that i will save you
from all of the unclean
I wonder what you're doing
I wonder where you are
There's oceans in between us
but that's not very far

গানটা শুনে দেখেন, ভাল লাগবেই রিদমটা। মোট ১০ সপ্তাহ ছিল বিলবোর্ডের নাম্বার ওয়ান সিঙ্গেলস, কোয়ালিটি ছিল বলেই :)


http://www.youtube.com/watch?v=xJJsoquu70o





এম.পি.থ্রি. ডাউনলোড লিংক
Audioslave - Like A Stone
Evanescence – Lithium
12 Stones - The way I feel
Nickelback - Far Away
Sick Puppies - All The Same
Alice In Chains - Your Decision
Puddle of Mudd - Blurry

** আগের পর্বে বলেছিলাম তিনপর্বের হবে। বাস্তবে মনে হচ্ছে আরো কয়েক পর্ব হবে সম্ভবত। দেখা যাক :)
সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই অক্টোবর, ২০১২ সকাল ৭:১৫
১৯৬টি মন্তব্য ১৯৬টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=বেনারসী রঙে সাজিয়ে দিলাম চায়ের আসর=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫২



©কাজী ফাতেমা ছবি
মনে কি পড়ে সেই স্মৃতিময় সময়, সেই লাজুক লাজুক দিন,
যেদিন তুমি আমি ভেবেছিলাম এ আমাদের সুদিন,
আহা খয়েরী চা রঙা টিপ কপালে, বউ সাজানো ক্ষণ,
এমন রঙবাহারী আসর,সাজিয়েছি... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিজ্ঞানময় গ্রন্থ!

লিখেছেন জ্যাক স্মিথ, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪২

একটু আগে জনৈক ব্লগারের একটি পোস্টে কমেন্ট করেছিলাম, কমেন্ট করার পর দেখি বেশ বড় একটি কমেন্ট হয়ে গেছে, তাই ভাবলাম জনস্বার্থে কমেন্ট'টি পোস্ট আকারে শেয়ার করি :-P । তাছাড়া বেশ... ...বাকিটুকু পড়ুন

অস্ট্রেলিয়ার গল্প ২০২৪-৪

লিখেছেন শায়মা, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৫


চলে যাবার দিন ঘনিয়ে আসছিলো। ফুরিয়ে আসছিলো ছুটি। ছোট থেকেই দুদিনের জন্য কোথাও গেলেও ফিরে আসার সময় মানে বিদায় বেলা আমার কাছে বড়ই বেদনাদায়ক। সেদিন চ্যাটসউডের স্ট্রিট ফুড... ...বাকিটুকু পড়ুন

আপনি কি বেদ, উপনিষদ, পুরাণ, ঋগ্বেদ এর তত্ত্ব বিশ্বাস করেন?

লিখেছেন শেরজা তপন, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫২


ব্লগে কেন বারবার কোরআন ও ইসলামকে টেনে আনা হয়? আর এই ধর্ম বিশ্বাসকে নিয়েই তর্ক বিতর্কে জড়িয়ে পড়ে সবাই? অন্য ধর্ম কেন ব্লগে তেমন আলোচনা হয় না? আমাদের ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার ‘অন্তরবাসিনী’ উপন্যাসের নায়িকাকে একদিন দেখতে গেলাম

লিখেছেন সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:২৫

যে মেয়েকে নিয়ে ‘অন্তরবাসিনী’ উপন্যাসটি লিখেছিলাম, তার নাম ভুলে গেছি। এ গল্প শেষ করার আগে তার নাম মনে পড়বে কিনা জানি না। গল্পের খাতিরে ওর নাম ‘অ’ ধরে নিচ্ছি।

... ...বাকিটুকু পড়ুন

×