অবৈধভাবে ভিওআইপি (ভয়েস ওভার ইন্টারনেট প্রটোকল) ব্যবহারের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল বৃহস্পতিবার থেকে ভি-স্যাট (ভেরি স্মল অ্যাপারচার টারমিনাল)-এর বাণিজ্যিক ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
তবে বিদেশি দূতাবাস, আন্তর্জাতিক সংস্থা, প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় ও ব্যাংকগুলো নিজস্ব প্রয়োজনে ভি-স্যাট ব্যবহার করতে পারবে বলে বিটিআরসি সূত্রে জানা গেছে।
অবৈধভাবে ভিওআইপি ব্যবহারের অভিযোগে বিটিআরসি ভি-স্যাট ব্যবহার বন্ধের নোটিস দেয়। এ নোটিশের ভিত্তিতেই আজ বৃহস্পতিবার থেকে ভি-স্যাটের বাণিজ্যিক ব্যবহার নিষিদ্ধ হয়ে গেল।
এদিকে, বিকল্প ব্যবস্থা না রেখে ভি-স্যাট বন্ধের সিদ্ধান্ত তথ্য প্রযুক্তির উন্নয়নকে ব্যাহত করবে বলে অভিযোগ করেছে ভি-স্যাট লাইসেন্সধারীরা
আজ আবার শোনা যাচ্ছে ভি-স্যাট বন্ধ হচ্ছে না।
দুই মাস আগে বিশ্বটেলিযোগাযোগ দিবসে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী বলেছিলেন, দুই মাসের মধ্যে অর্থাৎ চলতি সংসদ অধিবেশনে ভিওআইপি ওপেন করে দেওয়া হবে। মন্ত্রী অবশ্যই কথাটি ভুলে গেছেন, সেই সাথে আমরাও।
ডিজিটাল বংলাদেশের প্রধান অন্তরায় ও প্রধান শত্রু এই ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রনালয় সে সিদ্ধান্তটি আমরা যত শিঘ্রই নেব তত শিঘ্রই দেশের মুক্তি।
ভি-স্যাট বন্ধ হলেও যেমন দেশেরই ক্ষতি তেমনি চালু থাকলেও দেশেরই ক্ষতি। এখানে ভিওআইপি ই আসল বিষয় আর ভিওআইপি হলো ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রনালয়ের প্রতি মাসে শত শত কোটি টাকার দুধেল গাই। কে ছারবে এই গাই, না মন্ত্রী, না সচিব, না বিটিআরসি চেয়ারম্যান।
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা জুলাই, ২০১০ বিকাল ৪:৪৪