ঢাকা মেট্রপলিটন পুলিশের থানগুলো বেশ কিছুদিন আগে ঢাকার বিভিন্ন থানায় অনলাইন কমপ্লেইন নেয়ার কার্যক্রমও শুরু করেছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী আইজিপি ও ডিএমপি কমিশনার বিভিন্ন থানায় এ কার্যক্রম উদ্ভোধন করেছিলেন। এ কার্যক্রমে সরকারের অর্থও ব্যায় করা হয়েছে।
আমি ধানমন্ডি থানার অনলাইন অভিযোগের ডোমেইনটি খুজছি। ধানমন্ডি থানা এলাকায় শংকর বাসষ্ট্যান্ড সংলগ্ন একটি ক্লিনিক বন্ধ করতে হবে। কারন এই হাসপাতালের একজন নিয়মিত সিস্টার গতকাল পাশের এক বাসায় কলে গিয়ে একজন সার্জারীর পেশেন্টকে ইনসুলিন পুশ করে। ডাক্তারের পরামর্শ পত্রে যেখানে ৬ (ছয়) ইউনিট ইনসুলিন পুশ করার কথা সেখানে ৬০ (ষাট) ইউনিট ইনসুলিন পুশ করে চলে আসে। কিছুক্ষনের মধ্যে রোগীর হাইপোগ্লাইসেমিক শক হয়। তৎক্ষনাৎ রোগীকে জাপান বাংলাদেশ হাসপাতালে ভর্তী করা হয় এবং সৌভাগ্য ক্রমে নিশ্চিত মৃত্যুর হাত থেকে বেঁচে যায়।
নূন্যতম স্বাস্থ সেবা প্রশিক্ষন/জ্ঞন ছাড়া কি ভাবে একটি হসপিটাল চলে ? কি ভাবে চলায় ? এখানে প্রতিদিন পচিশ ত্রিরিশ জন রোগী স্বাস্থ সেবা নিতে আসে এদের জীবনকে এভাবে মৃত্যুর ঝুকির মুখে ঠেলে দিয়ে একটা হাসপাতাল চলতে পারে না।
হসপিটালটিল নাম সিটি জেনারেল হসপিটাল। মালিকের নাম আবুল আহদ চৌধুরী। ঠিকানা ১২০, রোড ৯/এ, শংকর বাসষ্ট্যান্ড সংলগ্ন। ফোন ৮১৩০৭৭৮,
আবুল আহাদ সাহেবের কয়টা টাকা থাকতে পারে কিন্তু তার মত একজন মূর্খ লোক সমস্ত নিয়ম কানুনকে কাঁচকলা দেখিয়ে কোন ভাবেই হসপিটালের মত গুরুত্বপূর্ন একটি প্রতিষ্ঠান চালাতে পারে না। চালাতে দেয়া যায় না।
আমি বিষয়টি নিয়ে ধানমন্ডি থানায় একটি অভিযোগ করতে চাই সেই সাথে মাননীয় স্বাস্থ মন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষন করতে চাই এক্ষেত্রে তাদের দায়িত্ব আমাকে সহ জনগনকে জানানোর জন্য। শুধুমাত্র ব্যাবসা করার উদ্দেশ্য কেউ এভাবে হাসপাতাল চালাতে পারে না। এগুলি বন্ধ করতেই হবে নতুবা ঠিক হতে হবে।
আপাতত ধানমন্ডি থানায় অনলাইন কমপ্লেইন করার ঠিকানটা কারও জানা থাকলে তা দিয়ে আমাকে বাধিত করেন।