জাপানে নাকি পুলিশ ফোর্সের জন্য যে সকল ভেইকল আছে তাতে মিডিয়ার জন্য তিনটা সীট স্থায়ী ভাবে বরাদ্দ থাকে। তাছারা পুলিশ হেডকোয়ার্কারের বিশাল বিল্ডিং এর একটা ফ্লোর নাকি মিডিয়ার জন্য ওয়েল ডেকোরেট করে ছেরে দেয়া আছে। এবং দেশের অন্য ইউনিটেও প্রয়োজন মত স্পেইস আছে।
এতে করে পুলিশের যেকোন মোভমেন্টের সময় উপস্থিত মিডিয়ার লোকেরা জনগনের চোখ হিসাবে একই গাড়িতে নিদির্ষ্ট আসনগুলোতে বসে সাথে থেকে রেইড, আসামী ধরা, ক্রস ফায়ার (?) বা যেকোন ঘটনার সময় একই সাথে উপস্থিত থেকে প্রয়োজনে লাইভ দেখাতেও পারে, রিপোর্ট করতে পারে।
ঢাকার প্রক্তন পুলিশ কমিশনার নাইম আহাম্মেদ সম্প্রতী একটা টকশোতে বললেন।
বিষয়টা খুবই সুন্দর এবং সহজ। শুধু কমনসেন্স এপ্লাই করে একটি আইনের শাসনকে কতটুকু প্রতিষ্ঠিত করা যায় তার একটি নমুনা এই পদ্ধতি।
আসলে সমাজের বিষয়টা এরকমই এখানে সবকিছু যত প্রকাশ্য হবে, মানুষ যত একে অন্যের সাথে সংযুক্ত থাকবে ন্যায় বিচার ততবেশি প্রতিষ্ঠিত হবে।
দ্রঃব্যঃ দুঃখের বিষয় আমরা নিজেরা এক দিকে যেমন ভালো কোন আইডিয়া সৃষ্টি করতে পারি না আবার আমাদের সরকারী মানুষেরা যে প্রতিবছর হাজারে হাজারে জনগনের টাকায় বিদেশে যায় তারাও ওখানের ভালো বিষয়গুলো এখানে এসে ভেন্টিলেটও করে না।