তার খবর কে রাখে, কে জানায়, আজ টিভি নিউজে দেখলাম টেরেস্টারিয়াল নেটওয়ার্কের নামে মেহেরপুর, আপটিক ফাইবার, ভারত আর কি কি যেন বলছেন বিটিসিএল এর একজন ম্যানেজার। এদিকে বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কমপানির ম্যানেজার মনোয়ার হোসেন সিমিউই-৪ নিয়ে চিন্তিত হলেও এর কতটুকু ব্যান্ডউইথ ব্যাবহার হচ্ছে তার বললেন না।
টেলিযোগাযোগ আইন কি রকম হয়েছে সে ব্যপারে জনগন দূরের কথা এক্সপার্টার তেমন জানে না।
ভিওআইপি নিয়ে মন্ত্রী স্বয়ং দুই বছর যাবৎ বলছেন দুই মাসের মধ্যে ভিওআইপি ওপেন করে দেয়া হবে, আবার শোনা যাচ্ছে ইন্ডিয়ার ব্যান্ডউইথ ব্যবহার করে ভিওআইপি চালাচ্ছে একটি গ্রুপ।
ভারতের উত্তর পূর্বাঞ্চলে বাংলাদেশ মাটির নিচ দিয়ে যাচ্ছে অপটিক ক্যাবল, কি চুক্তি কি শর্ত কেউ জানি না।
ওয়ারিদ কম্পানী ইয়ারটেল না কে যেন কিনে নিয়েছে এক কোটি টাকা দিয়ে।
মংলায় ভারত থেকে আসছে আর একটি সাবমেরিন ক্যাবল।
মন্ত্রী সম্প্রতি বললেন স্যাটালাইট উৎক্ষেপন করবে ভারতের সহযোগিতায়।
এছাড়া টেলিটক, টেশিস, থ্রিজি ওপেন করা না করা, রেডিও, কমিউনিটি রেডিও, স্যাটালাইট টেলিভিশন, ট্যারেস্টারিয়াল টেলিকাস্ট সহ আরও পনেরো বিশটা সক্রিয় ইস্যু প্রতিদিন এগিয়ে চলছে সবার অলক্ষ্যে।
এদেশের টেলিযোগাযোগে প্রতিবার যখন হয় তখন আমরা বুঝি না, জানতেও পারিনা, তবে পরে বুঝি ও গালাগালি করি। যেমন খালেদা জিয়ার ১৯৯৪ সালে সিমিউই-৩ তে সংযুক্ত হওয়ার খবর জেনেছি ২০০০ এর পরে।
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৩২