মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশ সেনা বাহিনীর বীরশ্রেষ্ঠ নির্ধারনের ইনটেনশন নিয়ে একটি প্রশ্ন। আসলে আমি সমস্ত সাধারন মুক্তিযোদ্ধা, খেতাব প্রাপ্ত সকল মুক্তিযোদ্ধা, এবং স্বাধীনতা যুদ্ধে সামান্যতম অবদান রাখা প্রতিটি যোদ্ধার উপর অসীম শ্রদ্ধা রেখে একটি তথ্য জানতে চাই।
অনুরোধটি বাংলাদেশ সেনা বাহিনীর আর্কাইভ, জেনারেল শফিউল্লাহ ও মরহুম জেনারেল ওসমানীর সহ সকল জেনারেল মেজর সকলের কাছে। আরও স্পেসেফিকেললী সামরিক বাহিনী প্রতিষ্ঠানের কাছে।
কি কি যোগ্যতা/ক্রাইটেরিয়ার উপর ভিত্তি কর করে মুক্তিযুদ্ধের সাত বীরশ্রেষ্ঠের নির্বাচন করা হয়েছিল ? সাতজন বীরশ্রেষ্ঠের মধ্যে কেন একজনও পাওয়া গেলনা সেনা বাহিনীর বাইরে (দুইজন যদিও তৎকালীন ইপিআর থেকে বীরশ্রেষ্ঠ ল্যান্স নায়েক নূর মোহাম্মদ শেখ, ১৯৫৯-এর ১৪ মার্চ পূর্ব পাকিস্তান রাইফেলস-এ যোগদান করেন, বীরশ্রেষ্ঠ ল্যান্স নায়েক মুন্সি আব্দুর রউফ, ১৯৬৩-র ৮ মে ইস্ট পাকিস্তান রাইফেলস-এ ভর্তি হন )?
কৃষক, শ্রমিক, ছাত্রজনতা, পুলিশ, সিভিল সার্ভেন্ট, রাজনীতিবিদ, সহ সাধারন মুক্তিযোদ্ধার মাঝে কি ভাবে একজনও এই যোগ্যতা পূরন করতে পারেনি ?
সেনা বাহিনী স্বাধীনতার পরবর্তী, ৭৫, ৭৮, ৮০, ৮১, ২০০৭ সহ সম্প্রতী ও অতীতের কর্মকান্ডে যেভাবে বারবার দেশটাকে গনিমতের মালের মত দখল ও ভাগাভাগি করার চেষ্টা করেছে ও করেছে তার শুরু কি হয়েছিল এরই মধ্যে দিয়ে ? প্রশ্নটি যদিও খুব সাদামাটা মনে হলেও এর গভীরতা এদেশে গত ৪০ বছরের ১৭ বছর সেনা শাসনের মতই গভীর/ব্যপক ও তাৎপর্যপূন।
সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:১৬

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



