খনিজ সম্পদ মাটির নিচে থাকে যা বেচে সরকার হাজার/লক্ষ কোটি টাকা পায়। আর ফ্রিকোয়েন্সি আকাশে থাকে যা রেডিও/টেলিভিশন/মোবাইল ইত্যাদীর কাছে বেচে সরকার হাজার/লক্ষ কোটি টাকা পায়। তবে ...
তবে ... খনিজ সম্পদ শেষ হয়ে যায় কিন্তু ফ্রিকোয়েন্সি শেষ হয় না।যা ছিল তাই থাকে এবং নিউইয়র্কের আকাশে যে যে ফ্রিকোয়েন্সি ট্রান্সমিট করা যায় বাংলাদেশের আকাশেও তাই করা যায়। সৃষ্টিকর্তা এ বিষয়ে দুনিয়ার সব অঞ্চলে সমান সম্পদ দিয়েছে।
কিন্তু জনগনের সম্পদ, জনগনের যোগাযোগ মাধ্যম গনতন্ত্রের, তথ্যের স্বাধীনতার, ও উন্নয়নের এই ফ্রিকোয়েন্সি কে বাংলাদেশের মত তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলির সরকার তাদের জনগনকে ব্যবহার করতে দেয় না। আইন করে করে অব্যহৃত রাখে । জনগনকে বঞ্চিত করে গনতন্ত্রকে, জনগনের স্বাধীনতাকে, মানুষে মুক্তিকে, উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করে। এটা ঠিক না।
এবং দুর্নীতিতে বাংলাদেশ যেমন ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়ান তেমনি টেলিকমিউনিকেশন নিয়ন্ত্রনের নামে নূন্যতম ব্যবহার করার অনুমতি দিয়ে জনগনের অধিকার ও স্বাধীনতাকে অবরুদ্ধ রেখে জনগনকে এ্যাক্সপ্লয়েট করার ক্ষেত্রে ঐতিহাসিক ভাবেই ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়ান।