উল্লেখ্য আজ ২০১১ সালেও এশিয়ায় এই চারটি দেশের নেট ইউজার পার্সেন্টেইজ শূন্য দশমিকের নিচের রাখা হয়েছে।
১. বাংলাদেশ ০.৪% -ব্রডব্যন্ড (৩জি) নেই ই-কমার্স নেই।
২. কম্বোডিয়া ০.৫% - ব্রডব্যন্ড (৩জি) নেই ই-কমার্স আছে।
৩. মিয়ানমার ০.২% -ব্রডব্যন্ড (৩জি) নেই ই-কমার্স আছে।
৪. টিমোর Leste ০.২% -ব্রডব্যন্ড (৩জি) নেই ই-কমার্স আছে।
উল্লেখ্য আফগানিস্তান ৩.৪%, ভুটান ৭.১%, পাকিস্তান ১০%, মলয়েশিয়া ৬৪% ভিয়েতনাম ২৭.১% তথ্য সূত্রঃ Click This Link
এখন হয়তো বলবেন সরকারের দেওয়ার কি আছে, লোকজন কিনবো আর ব্যবহার করবে। তাদের জন্য বলবো বোকার স্বর্গে বসবাস না করে বাস্তবে আসেন।একটা দেশে কতটুকু ও কতজনে ইন্টারনেট ব্যবহার করবে তার পরিকল্পনা, নির্ধারন ও নিয়ন্ত্রন সবই সে দেশের সরকারই করে কারন নেটের তিনটি বেসিক বিষয় ১. ব্যন্ডউইথ, ২. ইনফ্রাস্ট্রাকচার -ইডিজিই, থ্রীজি, ওয়াইম্যাক্স, অপটিক বেকবোন, ৩. নেটের দাম এই সবগুলির পার্মিশন নিয়ন্ত্রন ও লাইসেন্স সেই দেশেই সরকারের হাতেই, সরকারই অনুমতি দেয়, সবাই দিছে, বাংলাদেশের দেয় নাই।যে দেশের সরকার যতটা চেয়েছে জনগণকে ততটা স্বাধীনতা পেয়েছে । বাংলাদেশ দিয়েছে ০.৪% ভুটান ৭.১%
ম্যাপটির লাল অংশের দেশ গুলো আধুনিক ব্রডব্যন্ড ক্ষমতা সম্পন্ন মোবাইল নেটওয়ার্ক। সাদা অংশ ব্রডব্যন্ড হলেও একটু পেছনের। আর ফিরোজা রং এর দেশগুলো কমপক্ষে ১০ বছর আগের ও পৃথিবীর সবচেয়ে পেছনের নেট ওয়ার্ক।
ছিঃছিঃছিঃ এই অবস্থা বাংলাদেশের, তোমরা এত খারাপ !
আগের পোষ্টে আরও জানুন
সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১:০৪