দেশে ইন্টারনেট ইউজার ০.৪% না থেকে যদি ১০% ওথাকতো, জনগণকে কেউ তথ্য নিয়ে বিভ্রান্ত করতে পারতো না।
উল্লেখ্য আজ ২০১১ সালেও এশিয়ায় এই চারটি দেশের নেট ইউজার পার্সেন্টেইজ শূন্য দশমিকের নিচের রাখা হয়েছে।
১. বাংলাদেশ ০.৪% -ব্রডব্যন্ড (৩জি) নেই ই-কমার্স নেই।
২. কম্বোডিয়া ০.৫% - ব্রডব্যন্ড (৩জি) নেই ই-কমার্স আছে।
৩. মিয়ানমার ০.২% -ব্রডব্যন্ড (৩জি) নেই ই-কমার্স আছে।
৪. টিমোর Leste ০.২% -ব্রডব্যন্ড (৩জি) নেই ই-কমার্স আছে।
এবং এই ৪টির মধ্যেও বাংলাদেশের অবস্থা খারাপতম। উল্লেখ্য আফগানিস্তান ৩.৪%, ভুটান ৭.১%, পাকিস্তান ১০%, মলয়েশিয়া ৬৪% ভিয়েতনাম ২৭.১%
আরও জানতে
খবরঃ সরকার পতনে আন্দোলনের হুমকি আমিনীর
দাবি মানা না হলে সরকার পতনের এক দফা আন্দোলনে যাবে ইসলামী আইন বাস্তবায়ন কমিটি। এই কমিটি নারী উন্নয়ন নীতি, শিক্ষানীতি বাতিল করাসহ বিভিন্ন দাবিতে আন্দোলন করছে। আজ মঙ্গলবার এক সংবাদ সম্মেলনে কমিটির আমির ও ইসলামী ঐক্যজোটের একাংশের চেয়ারম্যান ফজলুল হক আমিনী এ কথা বলেছেন। তিনি বলেছেন, ‘শেষ পর্যন্ত আমরা অবস্থান ধর্মঘটের দিকে যাব। হয়তো সরকার পতন হবে, নয়তো আমাদের জীবন যাবে।’
জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে পুলিশি বাধার মুখে সমাবেশ করতে না পারার প্রতিবাদে তাত্ক্ষণিকভাবে লালবাগের অস্থায়ী কার্যালয়ে ওই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে ইসলামী আইন বাস্তবায়ন কমিটি।
সংবাদ সম্মেলনে আমিনী অভিযোগ করেন, সরকার তাঁদের কর্মীদের ওপর নির্যাতন, কওমি মাদ্রাসাগুলোতে হয়রানি ও নানাভাবে চাপ সৃষ্টি করছে। এ নির্যাতনকে ‘ফেরাউনের নির্যাতন’ আখ্যা দিয়ে আমিনী বলেন, এসবের মাধ্যমে সরকার মরণকামড় দিচ্ছে। সরকার বাঁচতে পারবে না।
আমিনীর দাবি, তাঁদের ডাকা হরতালের সাফল্য দেখে সরকার কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে গেছে। এ জন্যই তাদের সমাবেশ করতে দেওয়া হয়নি।
ধর্মভিত্তিক দলের এই নেতা বলেন, কাল বুধবার মজলিসে শুরার সভা থেকে আন্দোলনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে। তিনি তাঁর সংগঠনের গ্রেপ্তার হওয়া কর্মীদের মুক্তির দাবি জানিয়ে বলেন, ‘আমাকে অ্যারেস্ট করো, আমার কর্মীদের ছেড়ে দাও।’ প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ করে আমিনী বলেন, ‘হাসিনা তুমি ধ্বংস হবে, তোমার মন্ত্রিপরিষদ ধ্বংস হবে, আল্লাহর গজব পড়বে। সতর্ক হও, নতুবা নির্ধারিত সময়ের আগেই আল্লাহ কুদরতিভাবে তোমার পতন ঘটাবে।’
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে ইসলামী আইন বাস্তবায়ন কমিটির নায়েবে আমির আবদুল লতিফ নেজামী, মুজিবুর রহমান, যুগ্ম মহাসচিব আব্দুল্লাহ মো. হাসান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:৪৫