বাংলাদেশে ইন্টারনেট ইউজার নাকি ৪% মানে ৬০ লাখ, ভোদাই পাইছ পাবলিকরে না ? এইদিকে সরকারী এই সাইটে বল দেশে বর্তমানে মোট ১৫ জিবিপিএস ব্যন্ডউইথ ব্যবহার হয় আবার বলে ৬০ লাখ ইউজার। কিভাবে ৬০ লাখে ১৫ জিবিপিএস ব্যন্ডউইথ ব্যবহার করে ? আসলে এটা ০.৪%
এই মুহুর্তে দেশে মোট ব্যন্ডউইথ ইউজ ১৫জিবিপিএস। এর মধ্যে ৪ থেকে ৫জিবিপিএস ক্যন্টনমেন্ট ও বিভিন্ন সরকারী প্রতিষ্ঠানে আকামে দেয়া। বাকি ১০জিবিপিএস এর প্রতি ১জিবিপিএস যদি ১ লাখ ইউজারকে শেয়ার করা হয় (অবাস্তব) তবে পার ইউজার ১ kbps করে পরে। সবাই এক সাথে ইউজ করেনা বলে আমরা ৫০ থেকে ৬০ kbps পাই।
সুতরাং দেশে নেট ইউজার ০.৪% থেকে ০.৫% সর্বোচ্চ। উল্লেখ্য আজ পৃথিবীর প্রায় যেকোন দেশে সর্বোচ্চ ২ হাজার জনে এই পরিমান ব্যন্ডউইথ ব্যবহার করে আর আমরা ১০ লাখ জনে অথচে এরা প্রচার করে দেশে নেট ইউজার ৬০ লাখ। জনগণরে পুরাই আবাল পাইছে। ডিজিটাল বাংলাদেশ স্লোগানটি ছিল এই শতাব্দীর সবচেয়ে বড় প্রতারনা।
আরও জানেন, ইন্টারনেট অবস্থায় এশিয়ার ৪টি অন্ধকারতম দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ১-নম্বরঃ
উল্লেখ্য আজ ২০১১ সালেও এশিয়ায় এই চারটি সৈরাচার শাষকের দেশের নেট ইউজার পার্সেন্টেইজ শূন্য দশমিকের নিচের রাখা হয়েছে।
১. বাংলাদেশ ০.৪% -ব্রডব্যন্ড (৩জি) নেই ই-কমার্স নেই।
২. কম্বোডিয়া ০.৫% - ব্রডব্যন্ড (৩জি) আছে ই-কমার্স আছে।
৩. মিয়ানমার ০.২% -ব্রডব্যন্ড (৩জি) আছে ই-কমার্স আছে।
৪. টিমোর Leste ০.২% -ব্রডব্যন্ড (৩জি) আছে ই-কমার্স আছে।
উল্লেখ্য আফগানিস্তান ৩.৪%, ভুটান ৭.১%, পাকিস্তান ১০%, মলয়েশিয়া ৬৪% ভিয়েতনাম ২৭.১%
এই নেন নিচে একটা ম্যাপ দিলাম যেখানে ফিরোজা রংঙের ৩টা স্পট হচ্ছে দুনিয়ার বাইরের তিনটা লোকেশন। যদি বাকি দুইটার ইতিমধ্যে উন্নতি হয়েছে কিন্তু বাংলাদেশ আরও পিছাইছে।
প্রচারেঃ (BAB) ব্যন্ডউইথ আন্দোলন বাংলাদেশ
এই দিকে এই ইন্টারনেট নিয়ে সরকার বছরের পর বছর কি করছে দেখেন এই পোষ্টে
দ্রব্যঃ পোষ্টটি ঢাবির ছাত্রছাত্রীদের ডেডিকেট করলাম যদি একটু জ্ঞান বাড়ে কারন এরা নিজেদের দেশের সবচেয়ে বেশি রাজনৈতিক সচতন অংশ দাবী করলে আমার মনে হয় ওটা আজকাল গরুর খোয়াড়ে পরিণত হয়েছে কারন ইন্টারনেট নিয়ে বছরের পর বছর শাষকরা সমগ্র জাতির সাথে চুড়ান্ত মসকরা করে আসলেও কখনও এদের মুখে একটা টু শব্দও শুনলাম না।
সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:০৫