..পাওয়ারের ধরন............... পৃথিবী..... বাংলাদেশ.... শ্রিলংকা
..........................................................................................
১. ভয়েস কল.......................হ্যাঁ.............হ্যাঁ...........হ্যাঁ
২. এসএমএস........................হ্যাঁ..............হ্যাঁ...........হ্যাঁ
৩. ব্রডব্যন্ড ইন্টারনেট...........হ্যাঁ...............না...........হ্যাঁ
৪. থ্রী-জি নেটওয়ার্ক...............হ্যাঁ...............না...........হ্যাঁ
৫. মোবাইল ব্যাংকিং...............হ্যাঁ...............না...........হ্যাঁ
৬. টিভি দেখাযায়..................হ্যাঁ................না...........হ্যাঁ
৭. ভিডিও কল........................হ্যাঁ...............না...........হ্যাঁ
৮. ইকমার্স করাযায়................হ্যাঁ...............না...........হ্যাঁ
৯. ইন্টারনেটে ফ্রিকল...............হ্যাঁ................না............হ্যাঁ
১০. অনলাইন একাউন্টরিচার্য...হ্যাঁ................না............হ্যাঁ
উল্লেখ্য উপরে শ্রিলংকার যায়গায় মিয়ানমার কিংবা সোমালিয়া বসালেও একই ফল পাওয়া যায়। অর্থাং পৃথিবির পশ্চাদপদ দেশের চেয়েও বাংলাদেশের জনগণের মোবাইল ৮০% কম পাওয়ারফুল - জনগণ না সরকারের দোষে।
অথচ পৃথিবীর অনেক দেশের চেয়ে বাংলাদেশের মোবাইল পেনিট্রেশন মাত্র ১৩ বছরে অনেক দেশেরচেয়ে বেশি প্রায় ৪৫% অর্থাৎ সুযোগ পেলে টেকনোলজী ব্যবহার করায় খুবই আগ্রহী এবং যোগ্য। সংখ্যায় প্রায় সাত কোটি মোবাইল হেন্ডসেট সারা দেশে অথচ এদেরকে ক্ষমতার ক্ষেত্রে এদের কত দূর্বল করে রাখা হয়ছে। সাত কোটি সংযোগের এই ক্ষতির যোগফল কত বড় একটা সাইজ ? এতগুলো মানুষের সামর্থ ও সম্পদের বড় একটি অংশ দিয়ে কেনা সাত কোটি মোবাইলকে সরকার খাসি করে রেখেছে
মোবাইলের ইতিহাসঃ পৃথিবীতে ১৯৭৯ সালে প্রথম বানিজ্যিক মোবাইল নেটওয়ার্ক চালু হয় নিউজিল্যান্ডে। বাংলাদেশ ১৯৯৩ সালে একটিমাত্র কোম্পানীকে মোবাইল চালানোর অনুমতি দেয়া যার ফলে ১৯৯৭ সালে আরও লাইসেন্স দেয়ার আগ পর্যন্ত ৭০০০ মোবাইল ইউজার ছিল ও সংযোগের দাম দেড় লক্ষ টাকা।
পৃথিবীর সকলদেশ ১৯৯৯ সাল থেকেই জনগণকে মোবাইলে ইন্টারনেট দেয়ার পার্মিশন দিয়ে দিলেও বাংলাদেশ এই অনুমতি দেয় ২০০৬ সালে। ২০০১ সাল থেকেই পৃথিবীর প্রতিটিদেশ মোবাইল অপারেটরদের থ্রিজি নেটওার্কে আপগ্রেড করার অনুমতি দিলেও বাংলাদেশ তার জন্য অপরিহার্য এই টেকনোলজিটার অনুমতি দিল না। মোবাইলে এমন আরও ৮০% স্বাধীনতা আমাদের পরিবারতান্ত্রীক রাজনীতিবিদ খালেদা হাসিনা বন্ধ করে রেখেছে যা জনগণ বুঝতেও আরও ১০ বছর লাগবে।
এক পোষ্টে বাংলাদেশের ইন্টারনেট নিয়ে সকল কিসসা কাহিনী।
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে মে, ২০১১ রাত ১০:৪৩