উপরের কয়েকটা ছবি আবার দেখেন ঐ গুলি বিভিন্ন দেশের জন প্রতি ইন্টারনেট ও ব্যন্ডউইথের অনুপাত। বিটস পার পার্সন। এই বিটসই ব্যন্ডউই, ইন্টারনেটের প্রান। বিট যত বেশি নেট তত কামের। এই বিটই প্রমান করে একটা দেশ ডিজিটাল হইতেছে না আকাম করতেছে। দেখেন
ডিজিটাল বাংলাদেশ ৪ বিটস সারা দুনিয়া শত শত হাজার হাজার বিটস। অথচ বাংলাদেশ শুনা যায় ব্যন্ডউই অব্যবহৃত রাখে, রপ্তানী করে, সাবমেরিন ক্যবলে ২০০৯ ও ২০১০ সালে ডিউ দুইটি আপগ্রেডেশন করে না যেখানে ব্যন্ডউইথ কয়েকগুন বাড়ে। ব্যন্ডউইথ বাড়লেই বিট বেড়ে যাবে, ভিওআইপি ওপেন হয়ে যাবে। তাই বাংলাদেশের বিট বাড়ে না, ব্রডব্যন্ড হয় না থ্রিজি দেয় না। বাংলাদেশের প্রতিদিন ৬ কোটি মিনিট ইন্টারনেশনাল কল, প্রতি কল ৩ সেন্ট ১০০ সেন্টে ১ ডলার ৬ কোটি মিনিট এভরি ডে অনেক টাকা।
ডিজিটাল বাংলাদেশ ৪ বিটস সারা দুনিয়া শত শত হাজার হাজার বিটস। কারা এই ডিজিটাল বাংলাদেশ বানায় খালি ডিভাইস বেচে বাট বিটস দেয়না তাদের তালিকা করে রাখেন।
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই জুন, ২০১১ রাত ১০:২৬

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




