এখন জানা ও না জানার মধ্যে একমাত্র বাঁধা ইন্টারনেট।এটাকে যত সাধারন মানুষের নাগালের বাইরে রাখা যাবে জনগণকে তত শোষন করা যাবে।বিশ্বে এই ইন্টারনেটের অবস্থা বাংলাদেশে সবচেয়ে খারাপ।যেমনঃ-
১. "বাংলাদেশে আজও মোবাইল ব্রডব্যন্ড/থ্রিজি নেই আর আমরা দিজিতাল বাংলাদেশ বানাই" শুনে সুদানিও কয়, এরা হাগল নি! ভোদাই হাবলিক কোনহানকার আবার লগে লগে চিল্লায়।
এইডিরে ধইরা খাঁচায় ভর। যেখানে এই দেশের সরকারী বিটিসিএল এর একটা টেলিফোনেও আজও ইন্টারনেট নেই। যেখানে অপটিক ক্যবল ঘরে ঘরে যাবে তা একশ বছরেও সম্ভব না। সেই দেশে আইজও মোবাইল ব্রডব্যন্ড অনুমতি দেয় না।এরা সব হাগল নি, না ছাগল ? আবার ঢিঝিঠাল ভাংলাধেষ বানায়। হাগলা কুত্তা ! উল্লেখ্য সুদানে থ্রিজি রোল আউট করা হয় ২০০৭ সালে ।
বিটিসিএলকে বিলুপ্ত ঘোষনা করা হউক। ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রীরে থাপরানো হউক জাতিকে আরও তিন বছর পিছিয়ে দেয়ার জন্য।
২. বাংলাদেশের ইন্টারনেট ইউজার আজও ০.৯%, ভিয়েতনাম ৩৩%, মিশর ২১%, আর বাংলাদেশের এই ০.৯% এবং বাংলাদেশের মোট ব্যন্ডউইথ ব্যবহার মাত্র ১৫জিবিপিএস যা জাপানের ১০০ জনের সমান। আবার বাংলাদেশে ইন্টারনেটের দাম ওয়ার্ল্ডে সর্বোচ্চ।আরও অনেক কারন আছে এবং সবই সরকারের ইচ্ছা।
৩. চলবে
১০১. এবং সবকিছুর জন্য সরকার দায়ী।
সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:১৪