somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

নাস্তিকদের সাথে আমার দিনকাল ২২+ বাচ্চারা আসিও না

০৭ ই মে, ২০১১ বিকাল ৫:০২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমার প্রবাস জীবন হওয়ার কারনে খুব বেশি প্লেনে ছড়তে হয় , কিছু দিন পর পর আসা যাওয়া কি রকম যে ভয় লাগে,বিশেষ করে প্লেন উঠা-নামার সময় , আর পথের মধো যখন ওরা বলে প্লিজ এটেনশন বিমান একটু নাড়াছড়া করে তখন খুব ভয় পেয়ে যাই ।

তখন বিশাল আকাশের দিকে দেখি আর মনে মনে বলি এই আকাশ আমার মালিক আল্লাহর , আমি তার গোলাম ।

আমার যদি মওত (যত কিছু করি একদিন না একদিন ) যদি এখানে(আকাশে) লিখা থাকে কেউ আমাকে বাচাঁতে পারবে না , আর যদি আমার হায়াত বাকি থাকে বিমান একসিডেন্ট হলে ও বেচেঁ যাব ।

( আর মরলেই বা ক্ষতি কি আমি তো আমার মালিকের সাথে সাক্ষাতের জন্য যাবো তিনি তো আমার ভালো কাজ গুলোর জন্য পুরস্কৃত করবেন আর যে কোন মন্দ কাজ হতে বাচাঁর চেষ্টা করি , এর পর ও যে ভুল হয়ে যায় তার কাছে ক্ষমা পাওয়ার ও আশা রাখি )

তিনিই আমাদের চলাচলের জন্য আকাশে নিরাপদ রাস্তা বানিয়ে দিয়েছেন।

তখন মন থেকে টেনশন দূর হয়ে যায়।

একদিনের ঘটনা এয়ার আরাবিয়া বিমান কুয়েত হতে আমি যাব ঢাকা , আর একটা রাশিয়ান মেয়ে সে যাবে মস্কো ।

আমার পাশে বসা ।

প্রথমে ভয় পেয়ে গেলাম ।
ভয়ের কারণ , বিদেশি সাদা চামড়া বিশিষ্ট মেয়েরা দেশে - দেশে ঘুরছে তার কারণ অনেকে হয়তো জানেন ।
(দেহের চাহিদা মিটানোর জন্য আর বাড়তি আয়ের জন্য আর কারো কারো তো এটা একটা পেশা আজ কাল ফেইস বুক বা অন্য কোন মাধ্যমে তাদের পেশার ধরণ পাল্টিয়েছে টিকেটের পয়সা বা আরো কিছু পয়সা
( তাদের একাউন্টে দিলে ) ব্যায় করলে তারা আপনার শহরে এসে যাবে

আর একটা কথা না বললে নয় । যে সব দেশে ধর্মের কোন প্রভাব নেই বিশেষত কমিউনিস্ট ধাচের সেসব দেশের মেয়েরা যাদের নৈতিকতা বলতে কিছুই নেই । আমার জানা মতে কমিউনিস্টদের তুলনায় ইউরোপ আমেরিকার মেয়েরা অনেক ভালো । যারা ঢুবাই পেশার কারণে হোক বা অন্য কারণে ছিলেন তারা বলতে পারবেন কিভাবে রাশিয়ান মেয়েরা আপনার পিছনে ঘুরঘুর করছে ।
বা যারা মালোশিয়াতে আছেন বা ছিলেন তারা ও জানবেন কত সস্তায় ভিয়েতনামি মেয়েদের সাথে রাত কাটানো যায় ।

চায়নার মেয়েদের কথা লিখলে মডুরা পোষ্ট ডিলিট করে দিতে বাধ্য হবেন।

চরম নৈতিক অধপতন । ব্যবসায়িক কারণে হলে ও আমি তাদের রুমে যেতামনা অল্প কয়েকবারই গিয়েছি , তারা জংগলে বসবাস করার ও উপযোগী না , যে যেতো (মন্টু) বলতো ; তারা ( শ্রমিক শ্রেনী ) ডিউটি শেষ করে বাসায় আসতো ; আসার সময় পয়সার বিনিময়ে একজন তাদের দেশি ..... নিয়ে আসতো । কয়েকজন মিলে তার সাথে ..... আদীম পেশায় মেতে উঠতো ।

তার কষ্টে চীৎকারে আকাশ কেপে উঠতো ।
পশুদের কোন দয়া-মায়া হতো না তারা তো টাকা দিয়ে কিনে নিয়েছে ।

আমি প্রত্যক্ষদর্শিকে (মন্টুকে) বললাম কেন তারা একেকজন একেকজনকে নিয়ে আসতে পারেনা ।
সোজা উত্তর তারা নৈতিকতার কোন দার ধারে না তাদের কাছে পয়সা বড় ।
( মানবতা তাদের কাছে হাস্যকর বিষয় ) একেকজন একেকজনকে নিয়ে আসলে পয়সা বেশি খরচ হবে ।
অন্যেরা গোলাকার হয়ে বসে দেখে দেখে নিজের পশুত্ব স্বভাব হাত দিয়ে মিটাতো ।
আমি মন্টুকে প্রশ্ন করলাম এই মেয়ে গুলোর মা-বাবা নেই ?
উত্তর যা দিলো আপনাদের বলার মত না।

কখনো কখনো প্রত্যক্ষদর্শিকে বলতো দেখিতো বল্টু (আসল নাম নয় ) তোরটা কতো বড় ? আর ও কতো কি ...

তারা একই বাথরুমে নারী- পুরুষ উলংগাবস্তায় যে যার যার কাজ সারছে ।
চিড়িয়া খানা, গরুর খামার , মুরগির খামারে গেছি এত দুঃগন্ধ দেখিনি , তাদের থাকার রুমে এতো দুঃগন্ধ ( মদ -গান্জার )।
খাওয়া -দাওয়ার ব্যাপারে তাদের কাছে প্রশ্ন করলে তারা বললো কুকুর - বিড়াল , সাপ- বিচ্চু , ইদুর কোন কিছুতে তাদের বাধা নাই তাদের কাছে শুনেছি, তারা নাকি মানুষের ছোট্ট বাচ্চাদের ও মরার পর খায় ।

এগুলো হলো তাদের ধর্মহীনতার কুফল ।

আজ কিছু চরম বোকা আমাদের শিখাচ্ছে ধর্মের কি দরকার ?

মানুষকে তার প্রকৃত মর্যাদা পেতে হলে আল্লাহ প্রদত্ব ধর্ম ছাড়া আর কোন উপায় নাই ।
( আই এম সিরিয়াস ইন দিস মেটার )



মেয়েটি মস্কোর কোন একটা বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগে পি এইচ ডি করছে । শুনে ভয় কেটে গেল । আলাপচারিতায় জানতে পারলাম মেয়েটা কোন ধর্মে বিশ্বাসী নয় তার মানে নাস্তিক ।
আচমকা শারজাহ ল্যান্ড করার আনুমানিক ১০-১৫ মিনিট আগে বিমান খুব নাড়াছাড়া করছে আমাদের সিট বেল্ট পরার জন্য বিমানের তরফ হতে বলছে আমি ভয়ে মনে মনে আল্লাহর সাহায্য চাইতেছি ।

আর মেয়েটার মুখের দিকে তাকিয়ে দেখলাম ভয়ে যেন কান্নাভাব , একটু পরে যখন বিমান স্বাভাবিক হয়ে এল তখন মেয়েটাকে প্রশ্ন করলাম ?

আপনি বিপদের সময় কার কাছে সাহায্য চেয়েছেন?

সে উত্তর দিল আমি অজানা একজনের কাছে সাহায্য চেয়েছি ।

( আমাদের দেশের নাস্তিকরা হলে মিথ্যা বলতো । বলতো আমি কারো কাছে সাহায্য চাইনি অথচ বিপদের সময় যখন মানুষের আর কিছু করার শক্তি থাকে না তখন স্বভাবমতে সব মানুষ শুধু মাত্র আল্লাহর কাছে সাহায্য চায় । সমুদ্রে যখন তুপান আরম্ভ হয় তখন কার কাছে সাহায্য চায়; বাস্তব হল মানুষ তখন একনিষ্ঠভাবে আল্লাহর কাছে সাহায্য চায় সবাই, তখন আর কেউ নাস্তিক থাকে না । যখনি আল্লাহ মেহেরবাণী করে তুফান উঠিয়ে নেন যখন নিরাপদে কিনারে আসে তখন অকৃতজ্ঞরা আল্লাহকে ভুলে যায়; বলে হায়রে! এটা কোন কোম্পানির জাহাজ এত তুফান হল জাহাজের কিছু হলো না অথবা বলে এত পারদর্শি নাবিক এতো তুফান হল আর নাবিক নিরাপদে জাহাজ কিনারায় নিয়ে আসলো হায়রে অকৃতজ্ঞ !
গ্রামান্চলে যখন তুপান আরম্ভ হয় মানুষ আল্লাহর কাছে ফরিয়াদ করে হে আল্লাহ তুপান উঠিয়ে নাও আল্লাহ যখন মেহেরবানি করে তুপান উঠিয়ে নেয় তখন অকৃতজ্ঞরা বলে এই মজবুত খুটির কারণে রক্ষা পেয়েছি হায়রে অকৃতজ্ঞ ! )

আমি উত্তরে বললাম তিনিই আল্লাহ ।

তিনিই মানুষের প্রকৃত স্রষ্টা ।
তিনিই মানুষকে সৃষ্টি করেছেন তার ইবাদতের জন্য।
তিনিই মানুষকে জীবন -মরন দান করেছেন মানুষকে পরিক্ষা করবার জন্য কে ভালো কাজ করে কে মন্দ ।
আকাশ ও পৃথিবীর স্রষ্টা ও তিনি ।

মানুষ যাতে তার প্রকৃত মালিককে চিনতে পারে সে জন্য তিনি যুগে যুগে নবী -রাসূলদের পাঠিয়েছেন ।
তারা কোনদিন মিথ্যা বলেননি আল্লাহর ব্যাপারে মিথা বলবেন ?
অসম্ভব!
স্বভাবত মানুষ মিথ্যা বলে দুই কারনে এক লোভ বা স্বার্থের বশীভূত হয়ে অথবা কোন না কোন ভয়ের কারণে ।
এ দুটো জিনিস যখন কারো সামনে থাকে না তখন সত্য কথায় বলে এটাই মানব প্রবৃতি । নবী-রাসূলগন আল্লাহ ছাড়া আর কাউকে ভয় করেননা ।
আর তারা ছিলেন দুনিয়াবি সব লোভ-লালসার উর্দ্ধে ।
নবী-রাসূলগন সবাই একই কথা বলেছেন "এক আল্লাহর এবাদত করো"
তারা সবাই মিথ্যাবাদী হতে পারেনা ।

তদেরকে এক আল্লাহর ইবাদত না করতে বিভিন্নভাবে হুমকি দমকি দেয়া হয়েছে , তাতে ও যখন কোন কাজ হলো না তাদেরকে বিভিন্ন লোভ দেখানো হয়েছে নবী (সাঃ) কে সমস্ত আরবের রাজা হওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে , কিন্তু তিনি তাদেরকে উত্তর দিয়েছেন আমি তোমাদের কাছে শুধু এটা চাই তোমরা একথা বলবে "লা ইলাহা ইল্লাললাহ"
প্রতোক যুগে দেখা গেছে যারা নবী- রাসূলদের কথা মান্য করেছে তারা মুক্তি পেয়েছে যারা মান্য করেনি তারা ধংস হয়েছে । ইতিহাস সাক্ষী আমাদের ইতিহাস হতে শিক্ষা গ্রহন করা দরকার ।
আর একটা কথা , মৃত্যু এটা হতে যখন কারো রক্ষা নেই আজ হোক কাল একদিন না একদিন মরতেই হবে অনিচ্ছা হলে ও তা হতে বাচাঁর যখন কোন উপায় নেই । সে জন্য বুদ্ধিমানের কাজ হবে মৃত্যুর জন্য প্রস্তুতি গ্রহন করা ।

মৃত্যুর পর আল্লাহ তায়ালা মানুষকে প্রতিটি ভালো কাজের জন্য পুরস্কৃত করবেন । মন্দ কাজের জন্য শাস্তি দিবেন এটা বুঝার জন্য বড় দার্শনিক হওয়ার দরকার নাই ।

তাকে ইসলাম ধর্মের দিকে আহবান করলে সে হ্যা বাচঁক উত্তর দিয়েছে ইসলাম নিয়ে সে চিন্তা-ভাবনা করবে বলে বলেছে।
একটা কথা না বললে নয় কমিউনিস্টরা ধর্মের বিভিন্ন দিক নিয়ে সমালোচনা করে ।
অথচ তারা যা চায় তা কমিউনিজমের মধো নেই ।
তা একমাত্র রয়েছে ইসলামের মধো ।
দেখুন রাশিয়ার অবস্হা , একটা সময় এমন ছিল রাশিয়া ছিল সর্বদিক দিয়ে পৃথিবীতে স্বয়ং সম্পন্ন দেশ , আজ ধর্মহীনতার (কমিউনিজমের )কারণে রাশিয়াতে আছে শুধু দূর্নীতি আর দূর্নীতি , হাহাকার আর হাহাকার । কোন জিনিসের কমতি ছিল রাশিয়াতে ?
সব ছিল , ছিলনা শুধু ধার্মিক ।
আজ তারা নিজেরা খেতে পায়না । বেশির ভাগ মেয়েরা নেমে গেছে চামড়ার ব্যবসায় । মদ জুয়ার কথা না হয় নাই বললাম ।
কোন ব্যক্তি বা দেশকে হেয় করার জন্য আমার এই লেখা নয় । একটু সচেতনতার জন্য নিজের দেখা বাস্তবতা গুলো আগোচালো ভাবে শেয়ার করলাম । বানান ভুলের জন্য চরমভাবে লজ্জিত ।

সর্বশেষ এডিট : ১০ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৩:৫১
৬৮টি মন্তব্য ৪৮টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বিজয়ের আগে রাজাকারের গুলিতে নিহত আফজাল

লিখেছেন প্রামানিক, ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:১৩


ঘটনা স্থল গাইবান্ধা জেলার ফুলছড়ি থানার উড়িয়া ইউনিয়নের গুণভরি ওয়াপদা বাঁধ।

১৯৭১সালের ১৬ই ডিসেম্বরের কয়েক দিন আগের ঘটনা। আফজাল নামের ভদ্রলোক এসেছিলেন শ্বশুর বাড়ি বেড়াতে। আমাদের পাশের গ্রামেই তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

৫৫ বছর আগে কি ঘটেছে, উহা কি ইডিয়টদের মনে থাকে?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৮




ব্লগের অনেক প্রশ্নফাঁস ( Gen-F ) ১ দিন আগে পড়া নিউটনের ২য় সুত্রের প্রমাণ মনে করতে পারে না বলেই ফাঁসকরা প্রশ্নপত্র কিনে, বইয়ের পাতা কেটে পরীক্ষার হলে নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

নিজামী, মুজাহিদ, বেগম জিয়াও বিজয় দিবস পালন করেছিলো!!

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৭:২০



মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে বেগম জিয়ার মুরগী মগজে এই যুদ্ধ সম্পর্কে কোন ধারণা ছিলো না; বেগম জিয়া বিশ্বাস করতো না যে, বাংগালীরা পাকীদের মতো শক্তিশালী সেনাবাহিনীকে পরাজিত করতে পারে;... ...বাকিটুকু পড়ুন

১৯৭১ সালে পাক ভারত যুদ্ধে ভারত বিজয়ী!

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৯


দীর্ঘ ২৫ বছরের নানা লাঞ্ছনা গঞ্জনা বঞ্চনা সহ্য করে যখন পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বীর বাঙালী অস্ত্র হাতে তুলে নিয়ে বীরবিক্রমে যুদ্ধ করে দেশ প্রায় স্বাধীন করে ফেলবে এমন সময় বাংলাদেশী ভারতীয়... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইন্দিরা গান্ধীর চোখে মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশ-ভারত-পাকিস্তান সম্পর্ক: ওরিয়ানা ফলাচির সাক্ষাৎকার থেকে

লিখেছেন শ্রাবণধারা, ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:৫৫


১৯৭২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ইতালীয় সাংবাদিক ওরিয়ানা ফলাচি ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর সাক্ষাৎকার নেন। এই সাক্ষাৎকারে মুক্তিযুদ্ধ, শরনার্থী সমস্যা, ভারত-পাকিস্তান সম্পর্ক, আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদী পররাষ্ট্রনীতি এবং পাকিস্তানে তাদের সামরিক... ...বাকিটুকু পড়ুন

×