somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

রাজীব নুর
আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

কে এই সুবোধ?

১২ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



এই শহরের দেয়ালে আঁকা সুবোধ কখনও হাতে বাক্স বন্ধী সূর্য নিয়ে পালাতে উদ্যত, কখনও জেলে বন্ধী, কখনও হতাশায় ঝুঁকে পড়া এক মানূষের প্রতিমূর্তি। আপনাদের নিশ্চয় মনে আছে নব্বই এর দশকে, বিশেষ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় 'কষ্টে আছি আইজুদ্দিন'- দেয়াল লিখনটি বেশ নজর কেড়েছিল নগরবাসীর। পৃথিবীর অনেক দেশে এমন লেখা ও আঁকা হয়। ষাটের ও সত্তুর দশকের নিউ ইয়র্ক শহরে অনেক গ্রাফিতি হয়েছিল। আসলে এই রকম দেয়াল লিখনের কারন হলো- শিল্পকর্মগুলোর মূল উপজীব্য সমসাময়িক বিভিন্ন রাজনৈতিক কিংবা সামাজিক ঘটনা। ব্যঙ্গ-বিদ্রূপের ভেতর দিয়ে কখনো এগুলোতে ফুটিয়ে তোলা হয় যুদ্ধবিরোধী বক্তব্য কিংবা শান্তির বার্তা। পৃথিবীর বহু দেশে এই রকম লেখা হয়। এটা অবশ্যই একটা ভালো কাজ। সুবোধ কিছু বলতে চায়। কিন্তু তার কথা কেউ শুনে না। তাই সে একটু ভিন্ন পথ বেছে নিয়েছে।

সুবোধ নামটি আসলে ছদ্মনাম। সুবোধের আসল নামটি আমি বলতে চাচ্ছি না। সে গ্রামের ছেলে। রের দেয়ালে আঁকা সুবোধ কখনো হাতে বাক্সবন্দী সূর্য নিয়ে পালাতে উদ্যত, কখনো জেলে বন্দী, কখনো হতাশায় ঝুঁকে পড়া এক মানুষের প্রতিমূর্তি। আপনাদের নিশ্চয়ই মনে আছে- নব্বইয়ের দশকে, বিশেষ করে ঢাকা বিশ্বিবদ্যালয় এলাকায় ‘কষ্টে আছি—আইজুদ্দিন’—দেয়াল লেখাটি বেশ নজর কেড়েছিল। পৃথিবীর অন্যান্য দেশেও দেয়ালে দেয়ালে এমন লেখা ও আঁকা হয়। ষাটের ও সত্তরের দশকের নিউ ইয়র্ক শহরে অনেএকদম অজপাড়া গাঁ থেকে উঠে আসা সহজ সরল ছেলে। সে নিজের যোগ্যতায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে মাস্টার্স করেছে এবং একটা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ করেছে। তার বাবা স্কুলের শিক্ষক। সে বাবা-মা'র একমাত্র সন্তান। এই সুবোধ সমাজের প্রতিটা স্তর থেকে প্রতারনার স্বীকার হয়েছে। সে এক মেয়েকে ভালোবাসতো। একদম সত্যিকারের ভালোবাসা। কিন্তু সেই মেয়ে তাকে ছেড়ে চলে যায়। তারপর সে যাকে বিয়ে করে- সেও প্রতারনা করে। বিয়ের পর সুবোধ জানতে পারে- মেয়েটির আগে একটা ছেলের সাথে সম্পর্ক হয়েছে। ঢাকা ও ঢাকার বাইরে অজস্রবার তার প্রেমিকের সাথে শারীরিক সম্পর্ক করেছে। মেয়েটি দুইবার এবরোশন করেছে। সুবোধের প্রশ্ন- আমি কেন প্রতারনার স্বীকার হলাম? আমি তো কোনোদিন কারো সাথে প্রতারনা করিনি।



কে বা কারা রাতের আঁধারে অথবা দিনের আলোয় এসব আঁকছে তা কেউ জানে না? দেয়াল চিত্র গুলোতে দেখা যায় সুবোধের হাতে খাঁচা। তাতে বন্দী লাল বা হলুদ রঙের সূর্য। এই গ্রাফিতের মধ্যেও বিশেষ কোনো বার্তা অবশ্যই আছে, যা হয়তো অনেকের কাছে স্পষ্ট নয়। ফেসবুকেও ছড়িয়ে পড়েছে সুবোধ। যারা ভালো মানূষ, সহজ সরল জীবন-যাপন করে, তারা সুবোধ (সু বোধ) এর পক্ষে আছে, থাকবে। এবং যারা দুষ্টলোক তারা সুবোধের পক্ষে থাকবে না। নানান কুট কথা ছড়াবে। সুবোধ আমাদের মধ্যবিত্ত এবং নিম্ন-মধ্যবিত্ত সমাজের প্রতিনিধি। সে সব কিছুই মেনে নেয়। মেনে নিতে বাধ্য হয়। দিনের পর দিন অভাব অনটে, আর মানূষের দেয়া দুঃখ কষ্টে সে প্রায় পাগল হয়ে গেছে। ঘরে বাইরে, অফিস আদালতে, বাজারে- সর্বত্র চলছে প্রতারনা। এই প্রতারনার খুব বেশি স্বীকার এই সুবোধ। সবচেয়ে বেশি অবহেলা পেয়েছে এই রাষ্ট্রের কাছ থেকে। সুবোধের একটা ডায়েরী পাওয়া গেছে। যদি সামু ব্লগের ব্লগাররা সুবোধের ডায়েরী লেখা পড়তে চান, জানতে চান- তাহলে ধারাবাহিকভাবে সামুতে প্রকাশ করা যেতে পারে।

সুবোধ একজন ব্লগার। সে তার দুঃখ কষ্টের সব কথা ব্লগে লিখতো। এই লেখার কারনে সরকার তাকে গ্রেফতার করে। নির্মম অত্যাচার তাকে ভোগ করতে হয়। সুবোধ ব্লগে লিখেছিল- 'খাদ্যমন্ত্রী সাহেব আপনি কি করেন? খাদ্যে ভেজাল কেন? বাজারে সব দোকানে নকল জিনিশ। মাছও নকল।'' স্বাস্থ্যমন্ত্রীকে নিয়ে সুবোধ লিখেছিল- মাননীয় মন্ত্রী আপনি কচুর কাজ করেন। আপনার মুখ দিয়ে লালা পড়ে। আপনি পারলে একটা কাজ করে দেখান- সরকারি হাসপাতাল থেকে দালাল দূর করে দেখান।'' সুবোধ ঢাকা শহরের দুই মেয়রকে বলেছিল- 'চ্যাটাং চ্যাটাং কথা বাদ দিয়ে শুধু মাত্র জ্যামটা কমিয়ে দেখান, ফুটপাত দখলমুক্ত করে দেখান।'' শিল্পমন্ত্রীকে বলেছিলেন- অনেক বছর তো ক্ষমতায় থাকলেন- আপনার মন্ত্রালয়ের কি কি ভালো কাজ করলেন? দেশের মঙ্গলের জন্য কি কি করলেন? আমাদের জানান। এইভাবে সুবোধ প্রতিটা মন্ত্রীকে নিয়ে লিখেছে। কোনো মিথ্যা কথা লিখেনি। সব সহজ সরল সত্য কথা লিখেছে। ফলাফল কারাগার। নির্মম অত্যাচার।
৫৭ ধারায় মামলায় বলা হয়েছে- সুবোধ এর সকল কর্মকান্ড রাষ্ট্র বিরোধী। রাষ্ট্রবিরোধী কাজটি হলো- কারওয়ানবাজার ওয়াসা ভবনের দেয়ালে একটা ব্যানারে লেখা ছিল- ''শেখ হাসিনার মূল মন্ত্র- উন্নয়নের গনতন্ত্র।'' সুবোধ চিৎকার করে বলেছিল- এই কথাটি আমি বিশ্বাস করি না। মিথ্যা কথা। ডাহা মিথ্যা। কই উন্নয়ন? দশ বা বিশ বছর আগেও জ্যাম ছিল, এখনও জ্যাম আছে। দশ বা বিশ বছর আগেও সামান্য বৃষ্টিতে রাস্তায় হাঁটু পানি জমে যেত, আজও জমে। দশ বা বিশ বছর আগেও মানুষ রাস্তায় ঘুমাতো- আজও মানুষ রাস্তায় ঘুমায়। আগেও বেকার ছিল, আজও লক্ষ লক্ষ যুবক বেকার। আগেও নদী ভাঙ্গন হতো আজও হয়। ইত্যাদি ইত্যাদি।
সুবোধ এর বিরুদ্ধে দ্বিতীয় মামলাটি হয় যে কারনে- একটা সরকারি সাইন বোর্ডে লেখা ছিল- ' দেশ উন্নয়নের মহাসড়কে'। সময় এখন আমাদের। সময় এখন বাংলাদেশের।' সুবোধ এক অনুষ্ঠানে এক মন্ত্রীর সামনে দাঁড়িয়ে বলেছিল- দেশ উন্নয়নের মহাসড়কে না। কিছুতেই না। এই কথাটা মিথ্যা। এবং সময় এখন বাংলাদেশের না। সময় এখন আপনাদের, আপনারা যে ক'জন ক্ষমতায় আছেন সেকয়েক জনের। তবে আপনাদের এই কথাটা সত্য-' সময় এখন আমাদের'। এই কথাটা আপনাদের মুখেই মানায়। সাধারন জনগনের মুখে এই কথা মানায় না। তার পরেই গ্রেফতার। আর সীমাহীন অত্যাচার।


সুবোধ জেনে গেছে, বুঝে গেছে- এই নষ্ট সমাজ থেকে পালিয়ে যেতে পারলেই তার মুক্তি। ডেইলি স্টার তাদের শুক্রবারের ম্যাগাজিন স্টার উইকএন্ডে একটি লেখা প্রকাশ করে, যার শিরোনাম- “‘সুবোধ’ আর্টিস্ট অ্যারেস্টেড”। শিরোনামের ওপরে ছোট হরফে লেখা ছিল- ‘স্যাটায়ার’। মিসরীয় সভ্যতা, সিরিয়ান সভ্যতা, গ্রিক সভ্যতা ও ভারতীয় সভ্যতার পাথর খুঁড়লে সবখানে দেখা যায় দেয়ালচিত্র আছে। চিত্রগুলো যেমন সমাজকে উপস্থিত করেছে, সময়কে উপস্থিত করেছে, তেমনি প্রতিবাদীও হয়েছে। খুব অল্প কিছু মানুষ আছে যারা নিজের মত প্রকাশ করতে চায়। পত্রিকা অফিস ইচ্ছা থাকলেও সব মত প্রকাশ করতে পারে না। তাই সুবোধ রাতের অন্ধকারে- দেয়ালে এই সব আঁকে আর লিখে। বোকা সুবোধ জানে না, বুঝতে চায় না- ছবি এঁকে আর অল্প কিছু লিখে মানূষকে সচেতন করা যায় না। মানূষকে জাগানো যায় না।

গ্রামের এমপি সুবোধের বাবাকে বুড়ো বয়সে মিথ্যা কুকর্মের অপবাদ দিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে। এই শোকে সুবোধের মা মারা যায়। সুবোধ ছোটবেলা থেকেই খুব ভালো আঁকতে পারতো। দিনের পর দিন নানান দুঃখ কষ্টে সে প্রায় পাগল হয়ে যায়। মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলে। মাঝে মাঝে সে যখন স্বজ্ঞানে ফিরে আসে। তখন তার খুব কষ্ট হয়। সে অনেকবার থানায় গিয়ে বলেছে- সে নির্দোষ, তার বাবা নির্দোষ। কেউ তার কথা শুনেনি, বিশ্বাস করেনি। সবচেয়ে বড় দুঃখের কথা হলো- ব্লগ থেকে সুবোধের সমস্ত লেখা মুছে ফেলা হয়েছে। আমি নিজে তার একটা ব্লগে পড়েছিলাম, সে ছাত্রলীগের নেতাদের কথা লিখেছে। লিখেছে কিভাবে ছাত্র বয়সে ছাত্রলীগের নেতারা এত টাকার মালিক হলো? কিভাবে গাড়ি কিনল, জায়গা-জমি কিনলো? বিশ্ববিদ্যালয় থেকে লেখাপড়া শেষ করেও আমি তো একটা চাকরি যোগাড় করতে পারলাম না। নৌ মন্ত্রীকে নিয়ে লিখেছিল সুবোধ- দেশ স্বাধীন হওয়ার এত বছর পরও কেন নদী ভাঙ্গন রোধ করা গেল না? সদিচ্ছা থাকলে নদী ভাঙ্গন রোধ করা খুব অসম্ভব কিছু নয়। আজও পাসপোর্ট করতে গেলে ঘুষ দিতে হয়। সরকার এসব জানে না? তবু ব্যবস্থা নেয় না কেন?



সুবোধ বেঁচে নেই। কিন্তু সুবোধের বন্ধু এইসব চিত্রকর্ম এখনও রাতের অন্ধকারে এঁকে বেড়ায়। বুদ্ধিমান মানুষ এই সব দেয়ালচিত্র দেখলেই বুঝতে পারবে- সুবোধ কি বলতে চাচ্ছে। সুবোধ তার দেশকে অনেক ভালোবাসতো। দেশ আর মানূষের জন্য কিছু করতে চাইতো। তার অনেক পরিকল্পনছিল। কিন্তু এই সমাজ সুবোধকে বাঁচতে দিলো না। সুবোধ থাকতো পুরান ঢাকার কলতাবাজার এলাকায়। আর তার প্রেমিকা ঠাকে মিরপুর। সচেতন পাঠক একটু লক্ষ্য করলেই বুঝতে পারবেন- সুবোধের প্রেমিকার যেসব এলাকায় যাতায়াত, সেসব এলাকায়'ই এই সব চিত্রকর্ম আঁকা। একবার যদি তার চোখে পড়ে। আমি সুবোধের মেসে বেশ কয়েকবার গিয়েছি। সুবোধ দারুন প্রানবন্ত একটা ছেলে। সাহিত্য জ্ঞান ছিল মারাত্মক। যতবার আমি তার কাছে গিয়েছি- সে একটা বই হাতে দিয়ে বলতো- এই বইটা পড়ো।
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩১
১১টি মন্তব্য ১১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বাংলাদেশের লোকসংস্কৃতিঃ ব্যাঙের বিয়েতে নামবে বৃষ্টি ...

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:০০



অনেক দিন আগে একটা গল্প পড়েছিলাম। গল্পটা ছিল অনেক এই রকম যে চারিদিকে প্রচন্ড গরম। বৃষ্টির নাম নিশানা নেই। ফসলের মাঠ পানি নেই খাল বিল শুকিয়ে যাচ্ছে। এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশি ভাবনা ও একটা সত্য ঘটনা

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:১৭


আমার জীবনের একাংশ জুড়ে আছে; আমি চলচ্চিত্রাভিনেতা। বাংলাদেশেই প্রায় ৩০০-র মত ছবিতে অভিনয় করেছি। আমি খুব বেছে বেছে ভাল গল্পের ভাল ছবিতে কাজ করার চেষ্টা করতাম। বাংলাদেশের প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাকি চাহিয়া লজ্জা দিবেন না ********************

লিখেছেন মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৩৫

যখন প্রথম পড়তে শিখেছি তখন যেখানেই কোন লেখা পেতাম পড়ার চেষ্টা করতাম। সেই সময় দোকানে কোন কিছু কিনতে গেলে সেই দোকানের লেখাগুলো মনোযোগ দিয়ে পড়তাম। সচরাচর দোকানে যে তিনটি বাক্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

=এই গরমে সবুজে রাখুন চোখ=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১

০১।



চোখ তোমার জ্বলে যায় রোদের আগুনে?
তুমি চোখ রাখো সবুজে এবেলা
আমায় নিয়ে ঘুরে আসো সবুজ অরণ্যে, সবুজ মাঠে;
না বলো না আজ, ফিরিয়ো না মুখ উল্টো।
====================================
এই গরমে একটু সবুজ ছবি দেয়ার চেষ্টা... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×