আমার একটা ব্যক্তিগত মতামত হলো- সময় নিদিষ্ট করে আন্দোলন হয় না। ব্লগাররা কি মনে করে এ পথে হাটতে শুরু করেছেন। নাকি তাদেরকে সে পথে যেতে বাধ্য করা হলো। কেননা গত সপ্তাহে সংসদে প্রধানমন্ত্রীর প থেকে এ ধরনের একটি পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল।
সেটিই যদি হয়ে থাকে, তাহলে আন্দোলন এখন কাদের নিয়ন্ত্রণে। দুই দিন আগে দেখেছি মাইকে ঘোষণা দেওয়া হচ্ছে -“এখন বক্তব্য দেবেন কারাভোগকারি, জুলুম নির্যাতন সহ্যকারি ছাত্রনেতা বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরী রোটন।” তখনই এই সন্দেহ মনে এসেছিল। আজ মনে হচ্ছে পুরোটাই এখন সরকারের নিয়ন্ত্রণে। ব্লগাররা সরকারের আজ্ঞাবহ হয়ে কাজ করছে মাত্র। যেটা আমরা দেখতে চাইনি।
প্রতিদিন ৩টা থেকে ১০টা পর্যন্ত কর্মসূচী চলবে। আগের কর্মসূচীতে সমস্যা কি ছিল। আমরা এর আগে বিভিন্ন জনগুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে বাম দলগুলোকে রাজপথে নানা কর্মসূচী পালন করতে দেখেছি। প্রায় প্রতিদিনই তারা কোন না কোন কর্মসূচী পালন করেন। কিন্তু তাদের কর্মসূচী সরকারের কান পর্যন্ত পৌছায় না। তরুনদের আন্দোলনও সেই রকম হয়ে যায় কিনা। তারচেয়ে ভালো হতো রোববার সংসদে বিল পাস হওয়ার পর আপাতত কর্মসূচী গুটিয়ে নেওয়া। এতে করে বিরোধী পরে মধ্যে ভয়টা থেকেই যেত। না যানি আবার কখন সবাই একসাথে হয়। কিন্তু আধা খাচড়া কর্মসূচী পালনের ফলে একসময় এটা স্বাভাবিক মনে হবে । তখন সবাই হয়তো বলবে শালাদের কাজ নেই বসে বসে জানজট তৈরি করছে। বামদের আন্দোলনের মতোই রূপ পাবে।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




