somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

| ‘একুশে পদক’ চান ? এখনই আবেদন করুন…!

০২ রা অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ১:৩৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


গত ২৭ সেপ্টেম্বর ২০০৯ তারিখে দৈনিক ইত্তেফাকের ১২ পৃষ্ঠায় ‘বিনোদন প্রতিদিন’ বিভাগের পাতায় প্রকাশিত গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রদত্ত বিজ্ঞপ্তিটিকে নিশ্চয়ই কেউ বিনোদন হিসেবে নেবেন না। তবু সিরিয়াস এই বিজ্ঞপ্তিটাকে কেন যেন মজার একটা বিনোদন হিসেবেই মনে হলো। আমার ভুল হয়ে থাকলে পাঠক চোখে নিশ্চয়ই তা এড়াবে না। একুশে পদক- ২০১০-এ পুরস্কার প্রদানের নিমিত্তে আগ্রহী প্রার্থীদের কাছ থেকে আবেদন চেয়ে প্রদত্ত এ বিজ্ঞপ্তিটিতে বলা হচ্ছে- ‘ এতদ্বারা সর্বসাধারণের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে একুশে পদক- ২০১০ এর পুরস্কার প্রদানের নিমিত্ত নিম্ন বর্ণিত যোগ্যতা সম্পন্ন ব্যক্তি/ সংগঠনকে নির্ধারিত ছকে জীবনবৃত্তান্ত উল্লেখ পূর্বক আগামী ২২-১০-২০০৯ ইং তারিখের মধ্যে বাংলাদেশ সরকারের যে কোন মন্ত্রণালয়, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়াধীন যে কোন দপ্তর/ অধিদপ্তর/ সংস্থা এবং জেলা প্রশাসনের (সংশ্লিষ্ট জেলা) দপ্তরে দাখিলে জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে। উপরোক্ত দপ্তর/ সংস্থা মনোনয়ন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে অগ্রায়ন করবে।..’ ( বিজ্ঞপ্তির ভাষা ও বানান হুমহু রাখা হয়েছে- লেখক।)



পাঠকেরা বিশ্বাস করেন আর না করেন, এতটুকু পড়েই বুকের ভেতরটায় কেমন আনচান করতে লাগলো ! এর আগ পর্যন্ত এই রাষ্ট্রীয় পদক প্রাপ্তির বিষয়টিকে বহুৎ দূরের বিশাল কিছু একটা ভেবে এসেছি। ওটা পেতে আগ্রহী হবার কল্পনাতীত দুর্মতি চিন্তারও অগম্য ছিলো। কিন্তু এটাকে হঠাৎ এখন সর্বসাধারণের আবেদনযোগ্য করে তোলায় মনের মধ্যে কী যেন একটা ভুলকি মারতে লাগলো। অগ্রণী ব্যাংক সাহিত্য পুরস্কার, এম নূরুল কাদের শিশুসাহিত্য পুরস্কার প্রভৃতিতে দেখেছি আগ্রহী প্রার্থীরা নিজের বায়োডাটা তৈরি করে কতকগুলো প্রকাশিত বই বিজ্ঞপ্তি-নির্দিষ্ট ঠিকানায় পাঠিয়ে দিয়ে অতঃপর পুরস্কার ঘোষণার দিন গুনা শুরু করে দেয়। শুনেছি কেউ কেউ নাকি আবার নিজের যোগ্যতাকে অপ্রতিদ্বন্দ্বী করতে নানারকম যোগাযোগের অন্ধি-সন্ধি খোঁজায়ও ব্যস্ত হয়ে পড়েন। একুশে পদকের ক্ষেত্রে কেমন হবে জানি না, তবে বিজ্ঞপ্তিটি প্রকাশের পর পর সুধীমহলের বিস্ময় আর শিল্পী সমাজের প্রতিবাদ প্রতিক্রিয়া যেভাবে ঝরতে লাগলো, তাতে করে আশঙ্কায় আছি, কি জানি এই প্রক্রিয়াটি রদ হয়ে আমার মতো অনেকেরই জেগে উঠা আশা-ভরসার বেলুনটা ঠুশ করে আবার ফেটে যায় !

শিক্ষা সংস্কৃতিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে জাতির উন্নয়ন ও অগ্রগতিতে অসামান্য অবদার রাখার স্বীকৃতিস্বরূপ গুণী ও কৃতী ব্যক্তিদেরকে ১৯৭৬ সাল থেকে সম্মানজনক এই রাষ্ট্রীয় একুশে পদক (Medal of Ekushey Padak) প্রদান করা হয়ে আসছে। এ জন্য পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিয়ে আবেদন চাওয়ার ঘটনায় বিস্মিত সুধিমহলের কিছু প্রতিবাদও ইতোমধ্যেই বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত হচ্ছে। ৩০ সেপ্টেম্বর ২০০৯ প্রথম আলোতেও এ ধরনের কিছু মন্তব্য চোখে পড়লো। নাট্য ব্যক্তিত্ব রামেন্দু মজুমদার এ বিজ্ঞপ্তিকে পদক পাওয়ার যোগ্যদের জন্য অসম্মানের বিষয় বলে বিবেচনা করছেন- ‘ এটা বিস্ময়কর, আমাদের অবাক করেছে। একুশে পদকের মতো বড় মাপের পদকের জন্য কোন যোগ্য প্রার্থী আবেদন করবে না।’

সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি নাসিরুদ্দিন ইউসুফ বলেন- ‘ বিভিন্ন ক্ষেত্রে জাতীয়ভাবে অবদান রাখা সম্মানিত ব্যক্তি অথবা প্রতিষ্ঠানকে একুশে পদকে ভূষিত করে সরকার জাতির মহিমাকে সবার সামনে মেলে ধরে সমাজ বিকাশে প্রেরণাদায়ক ভূমিকা পালন করে। এই তাৎপর্যপূর্ণ কর্তব্য সম্পাদনে যে সংবেদনশীলতা ও সম্মানবোধ প্রদর্শন করতে হয়, তার কোন তোয়াক্কা না করে যেভাবে এবং যে ভাষায় পদকপ্রাপ্তি অভিলাষী ব্যক্তিদের আবেদন করার জন্য বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়েছে, তা সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের আমলাতান্ত্রিক মনোভাবের পাশাপাশি কুরুচি ও সৌজন্যবোধের অভাবই প্রকাশ পেয়েছে।’

এসব মন্তব্য প্রতিবাদের প্রেক্ষিতে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব শরফুল আলমের যে বক্তব্যটি প্রথম আলোতে প্রকাশিত হয়েছে তাকে আপত্তিকর মনে করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে। তাঁর বক্তব্যটি হলো- ‘ এ ধরনের বিজ্ঞপ্তি একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। এটা অন্যভাবে দেখার কিছু নেই। সরাসরি দরখাস্ত দেওয়ার উদ্দেশ্যে এটা দেওয়া হযনি।’
অথচ বিজ্ঞপ্তিটা পড়লেই সচিব হুজুরের বক্তব্যের সাথে অদ্ভুত বৈপরীত্য চোখে পড়ে। তিনি নিজে যদি এই বৈপরীত্য টের না পেয়ে থাকেন, তাহলে নিরূপায় আমাদেরকেই বোধ করি নতুন করে বাংলা ভাষা শিক্ষা নিতে হবে।

বিজ্ঞপ্তির ২ নং ক্রমে প্রথমে প্রার্থীর যোগ্যতা উল্লেখ করে দেয়া হয়েছে- ‘ এতদ্বারা একুশে পদক যাঁকে প্রদান করা হবে- (ক) তাঁকে বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে। (খ) তাঁকে একজন সাহিত্যিক, শিল্পী, সাংবাদিক, ভাষাবিদ ও ভাষা সংগ্রামী, গবেষক, শিক্ষাবিদ, অর্থনীতিবিদ, দারিদ্রবিমোচনে অবদানকারী ও সামাজিক ব্যক্তিত্ব হতে হবে। (গ) সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে তাঁর বিশেষ অবদান থাকতে হবে। (ঘ) চরিত্রগুণ ও দেশাত্মবোধে তাঁকে অনবদ্য হতে হবে। (ঙ) দেশীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ভাষা/ মাতৃভাষার স্বীকৃতি/ উৎকর্ষতার জন্য নিবেদিত এবং উল্লেখযোগ্য অবদানকারী ব্যক্তি/ প্রতিষ্ঠান ও সংগঠন।

আগ্রহী প্রার্থীর এসব যোগ্যতা যে আছে তার প্রমাণ কী ? এজন্যে বিজ্ঞপ্তির ৩ নং ক্রমে সুস্পষ্টভাবে বলে দেয়া হয়েছে- ‘ আবেদনকারীকে নির্ধারিত ছক পূরণ-পূর্বক সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের বিষয়ে প্রমানপত্র ও আলাদা জীবনবৃত্তান্ত সহ নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে আবেদন করতে হবে।’ কৌতুহলী পাঠক বিজ্ঞপ্তির এই বাক্যটা আবারো খেয়াল করে দেখুন, বাক্যের প্রথমে রয়েছে ‘আবেদনকারীকে’ এবং বাক্যের শেষে রয়েছে ‘আবেদন করতে হবে’। সচিব হুজুরের বক্তব্য যে কতোটা অসার ও বিভ্রান্তিমূলক তা কি স্পষ্ট হয়ে উঠে না ? বিজ্ঞপ্তির ৪ নং ক্রমে বলা হয়েছে- ‘ সকল মন্ত্রণালয়, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়াধীন দপ্তর/ অধিদপ্তর/ সংস্থা ও জেলা প্রশাসকগণ স্বপ্রনোদিত হয়েও একুশে পদকের মনোনয়ন পাঠাতে পারবেন। প্রাপ্ত আবেদন পত্র সমূহ প্রাথমিক যাচাইক্রমে (প্রয়োজনে) ২৯-১০-২০০৯ তারিখের মধ্যে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করবেন।’

সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিটিতে বানান-ত্রুটির কথা নাই বললাম। এ পর্যন্ত আলোচনা থেকে এটা কি স্পষ্ট নয় যে, বিজ্ঞপ্তির ২ নং ক্রমের উল্লেখিত যোগ্যতাসম্পন্ন ব্যক্তি/ সংগঠনকেই নির্ধারিত ছকে জীবনবৃত্তান্ত উল্লেখপূর্বক আবেদন করতে হবে ? বিজ্ঞপ্তির ভাষায় তো তা স্পষ্ট। তবে অপশন হিসেবে ৪ নং ক্রমে উল্লেখিত মন্ত্রণালয়াধীন দপ্তর/ অধিদপ্তর/ সংস্থা ও জেলা প্রশাসনগণ স্বপ্রণোদিত হয়েও একুশে পদকের মনোনয়ন পাঠাতে পারবেন। কিংবা বিজ্ঞপ্তির ৫ নং ক্রম অনুযায়ী ‘ একুশে পদক প্রাপ্ত সম্মানিত সুধীবৃন্দ উপযুক্ত ব্যক্তি/ প্রতিষ্ঠানকে মনোনয়ন প্রদান করে সরাসরি মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব প্রেরণ করতে পারবেন।’ অথবা ৬ নং ক্রম অনুযায়ী ‘ দেশব্যাপী কার্যক্রম পরিচালনাকারী (অধিকাংশ জেলায়) বেসরকারী সংস্থা/ শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান উপযুক্ত ব্যক্তি/ প্রতিষ্ঠানকে মনোনীত করে মন্ত্রণালয়ে সরাসরি প্রস্তাব প্রেরণ করতে পারবেন।’ এ জন্যে বিজ্ঞপ্তির সর্বশেষ ৭ নং ক্রম অনুযায়ী ‘ আবেদন সম্পর্কিত তথ্য ছক মন্ত্রণালয়ের প্রশাসন শাখা, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমী, বাংলা একাডেমী, জাতীয় জাদুঘর, জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্র এবং মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট (www.moca.gov.bd ) হতে সংগ্রহ (download) করা যাবে।’

যেহেতু প্রাতিষ্ঠানিক তথ্য আদান-প্রদানে মুখের কথার কোন বেইল নেই, তাই সচিব হুজুর মুখে যা-ই বলুন, আমরা কিন্তু পত্রিকায় প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিকেই চূড়ান্ত বলে ধরে নেবো। অতএব বাংলাদেশের যে কোন নাগরিক নিজেকে শর্ত অনুযায়ী যোগ্য মনে করলে রাষ্ট্রীয় সম্মাননা একুশে পদকের জন্য আবেদন করতে পারেন। তাই দেশের সুধীমহল এতে যতোই বিস্মিত হোন বা প্রতিবাদে তীব্র হন না কেন, আমি কিন্তু মনে মনে যার পর নাই প্রীত হয়েছি ! আর যাই হোক, চাইলে আমিও তো একটা আবেদন করে দেখতে পারি ! এমন সুযোগ হাতে পেয়ে পায়ে ঠেলি কী করে ! শুধু ২(ঘ) পয়েন্ট মোতাবেক চরিত্রগুণ ও দেশাত্মবোধে অনবদ্য হবার একটা সার্টিফেটের জন্যে না হয় কোন চরিত্রহীন গেজেটেড কর্মকর্তার কাছে যা একটু ধর্না দিতে হবে। হুমায়ুন আজাদের মতো কোন ব্যক্তিত্ব এই পুরস্কার পেলেও অন্তত এটা তো সবাইকে ধরে ধরে বলতে পারবো, আমিও এই পদকের প্রার্থী ও প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলাম ! কিন্তু বিভিন্ন পত্রিকায় যেভাবে প্রতিবাদের ঝড় দেখছি, আমার খায়েশ বুঝি শেষ পর্যন্ত অপূর্ণই থেকে যাবে !

৩০-০৯-২০০৯ এর দৈনিক সমকালে দেখি সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা রাশেদা কে চৌধুরী বলছেন- ‘ পদকপ্রাপ্তদের কেউ না কেউ মনোনয়ন দেবেন। এখানে পদকের জন্য আবেদন করা আমার কাছে অনেকটা টেন্ডার প্রক্রিয়ার মতো মনে হচ্ছে, যা এই পদকের মর্যাদাকে হেয় করে।’ এবং সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী প্রমোদ মানকিন বলছেন- ‘ আমার ব্যক্তিগত অভিমত আসলে আবেদন করে পদক পাওয়া যায় না। কারও জীবনের ওপর স্টাডি করে পদক দেওয়ার বিষয়টি নিরূপিত হয়।’ তাঁদের বক্তব্যের পর শেষপর্যন্ত আমার মতো নির্বোধ গাধাদের হা করে চেয়ে থাকা ছাড়া আর কিছুই করার থাকে না, যখন আবার সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সেই সচিব হুজুর শরফুল আলমের বক্তব্য পড়ি- ‘ বিগত ১৮ বছর ধরে যেভাবে একুশে পদকের জন্য মনোনয়ন দেয়া হচ্ছে, এবারও তাই করা হচ্ছে।’

(একুশে পদকের ছবি উৎস: উইকিপিডিয়া)


[ স্বাক্ষরই বলে দেয় আমি মূর্খ]
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ১:৫৮
১৩টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ডালাসবাসীর নিউ ইয়র্ক ভ্রমণ

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:৪৪

গত পাঁচ ছয় বছর ধরেই নানান কারণে প্রতিবছর আমার নিউইয়র্ক যাওয়া হয়। বিশ্ব অর্থনীতির রাজধানী, ব্রডওয়ে থিয়েটারের রাজধানী ইত্যাদি নানান পরিচয় থাকলেও আমার কাছে নিউইয়র্ককে আমার মত করেই ভাল ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×