মহা-মানব, জ্ঞানী-গুণী মহাজনেরা নিজেকে চেনার জরুরত বয়ান করিয়াছেন । বলিয়াছেন; নিজেকে চেনা নাকি ভেরি ইর্ম্পটেন্ট। তাহাদের কথাতো আর বিটিভির সংবাদ অথবা মলম বিক্রেতার কথা না । তাই আমি একদিন নিজেকে চিনিবার জন্য একটু ট্রাই মারিলাম ।একটু (বেশখানিকটা) ভয় ভয় করিতেছিলো, কেচো খুড়িতে আবার সর্প না প্রকাশ হইয়া পড়ে………ভুজঙ্গ দৃশ্যমান হইলোনা………যাহা বাহির হইলো উহাকে পুস্তকের ভাষায় ডাইনোসর বলে।
পোলাপানকে আমি বলিয়া থাকি (অবশ্যই দিনের বেলা এবং বহুত লুকের মাঝখানে) “ভুত-ফুত বলে কিছু নাই। ওসব মনের কল্পনা। ভুত-মুত আমি মোটেও বিশ্বাস করিনা। তোরা কেউ পারলে আমরে ভুত আইনা দেখা অথবা ভুত কুথায় দেকছস বল; আমি যাব……… ”
আমি যাহা করিয়া থাকি : রাতের বেলা একা একা বাড়ি ফিরিতেছি, বাশঝাড় নিকটবর্তী হইতেই কেমন যেন ভয় ভয় করিতে লাগিলো অত:পর দোয়া-দুরুদ যাহা মুখস্ত আছে তাহা পড়িতে পড়িতে চোখ বন্ধ করিয়া দে দৌড়…………
আমার প্রতি যতো কমন কমপ্লেইন:
মায়ের অভিযোগ: “এক শুক্বুরবার গিয়া আরেক শুক্কুরবার আইলো, তুমি(সবসময় তুই করে বলেন, কিন্তু ফোনে সবসময় তুমি) এট্টু ফোনও করবার পারলানা”
বন্ধুদের অভিযোগ: “কিরে হারামী তুই কি মইরা গেছস, ফেসবুক চালাসনা কেন? একটা মিসকল দিবার ট্যাকাও কি নাই তোর মোবাইলে”।
কলিগদের অভিযোগ: “জ্বরে চিত হইয়া পইরা আছিলাম, একটু খবরও নিলেন না।”
নাহ। ইহা আমার চুড়ান্ত অমানবিকতা। আই ওয়ান্ট টু চেন্জ ইট।
চলবে...........
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৩

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



