somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

শিরোনামহীন নতুন এ্যালবামের সবগুলো গানের লিরিক্স :)

২৭ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৫৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :




আবার হাসিমুখ

সেই কবে ছিল উচ্ছ্বাস, কিছু শঙ্কায় ভরা চুম্বন
ছিল প্রেমিকার ঘন নিঃশ্বাস, হাসিমুখে ফোয়ারা।

এই অবেলায় ফোঁটা কাশফুল, নিয়তির মত নির্ভুল-
যেন আহত কোন যোদ্ধার বুকে বেঁচে থাকা এক মেঘফুল।
যদি ঘরে ফেরা পাখি নিশ্চুপ, হৃদয়ে ঢেউ ভাঙ্গে ছুপছুপ,
তবু জাহাজীর নাগরিক ঢেউ, অপরাধ মেনে নিয়ে কেউ কেউ,
যদি শোঁকগাথা হাতে বহূদুর যাও, একদিন ঠিকই এনে দেব হাসিমুখ।।

রোদ্দুর,
একসাথে হেঁটে হেঁটে যেতে চাই বহূদুর-
বুকের ভেতর ডানা ঝাপটায়, পাখি বেপরোয়া ভাংচুর।
তুমি চেয়ে আছ তাই আমি পথে হেঁটে যাই,
তুমি চেয়ে আছ তাই আমি পথে হেঁটে যাই।

বুকের পাঁজড়ে ওড়ে প্রজাপতি, স্বপ্নের দিগন্ত রঙিন।
ইচ্ছে হলেই এনে দিতে পারে বেপরোয়া রোদ্দুর ঝলমল দিন।
প্রেমিকার মুখ রক্তিম ছিল রোদ উঠে গেছে তাই
তোমাদের নগরীতে, আমি আজও হেঁটে বেড়াই।।

বৃষ্টি ভেজা সুখ-দুখ, খোলা জানালায় হাসিমুখ
উড়ছে কিছু প্রজাপতি- মেঘ মনের জানালায়।
জানালায় ছিল রোদ্দুর, মেঘ ভেসে গেল বহূদুর
নগরের প্রিয় চিরকুট- সব জীবন ছেড়ে পালায়।
তুমি চেয়ে আছ তাই আমি পথে হেঁটে যাই,
হেঁটে হেঁটে বহুদূর, বহুদূর যেতে চাই।

প্রতিটি রাস্তায় প্রতিটি জানালায়
তোমাদের যারা হাসিমুখে বহুদূর যেতে চায়;
তুমি চেয়ে আছ তাই, আমি পথে হেঁটে যাই,
হেঁটে হেঁটে বহুদূর, বহুদূর …………

বৃষ্টিকাব্য

কোথায় যেনো বৃষ্টির রিমঝিম শোনা যায়
বইছে বাতাস, কাশফুল ছুঁয়ে শন-শন
বৃষ্টির উচ্ছ্বাস ছুঁয়ে যায় নাগরিক উপকূল।
রিমঝিম রিমঝিম নাচলো আমার মন
অনেকদিন, অপেক্ষায়, সমান্তরাল থেকেই গেলো জেব্রা ক্রসিং…

বৃষ্টির প্রার্থনায় কাশফুল নতজানু,
উড়ে চলে তৃষ্ণার্ত রঙহীন ফড়িং।

আজ জানালার বাওরে একঝাঁক বৃষ্টি রিমঝিম রিমঝিম
বইছে বাতাস, কাশফুল ছুঁয়ে ছুঁয়ে ছুঁয়ে…
রাস্তার সিগন্যালে কন্ডাকটর জেব্রা ক্রসিং
অনেকদিন হেরে যাওয়া মন দিলো ধুয়ে!

রাজপথে ছুটে যায় যান্ত্রিক ফড়িং আর রিক্সায় আঁকা পেইন্টিং
নাগরিক বৃষ্টির ছাতে রবীন্দ্রনাথ অসহায়
তাই কন্ডাকটর জেব্রা ক্রসিং।

প্রেমিকার উচ্ছ্বাসে “বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল”
যদিও করতেই হবে দান-
হৃদয়ের খুব কাছে জমে থাকা অভিমানে
নাগরিক বৃষ্টির এই গান?
অনেকযুগ অপেক্ষায় মেঘের ভেলায় ভেসে গেলো এই দিন…

বৃষ্টির প্রার্থনায় কাশফুল নতজানু,
উড়ে চলে তৃষ্ণার্ত রঙহীন ফড়িং।

কিছু কথা

কিছু কথা স্তব্ধ, কিছু বোকা শব্দ
কিছু কথা কখনো হারিয়ে যায়
উদাস কিছু দুপুর, কিছু ভেঙে যাওয়া সুর
কিছু সাদা প্রশ্ন আমায় ভাবায়
কিছু হাসিখেলা, কাঁদে সারাবেলা
উদাস পথে হয়ত একলা চলা
নিবিড় জনারন্যে, শুধু তোমার জন্যে
কিছু কথা কখনো হয়নি বলা…

বইয়ের পাতায় কিছু শব্দ খুঁজে পাই না
কিছু কিছু প্রশ্ন নিয়ে ভাবতে আর চাই না
রূপকথার পঙ্খিরাজ একদিন নেমে আসবে
রাস্তার কালো পিচে সে স্বপ্ন নিয়ে ভাসবে
যান্ত্রিক এই নগর হয়ে যাবে অবসন্ন
কিছু কথা বলছি শুধু তোমার জন্য….

বদলে যাবার দিন স্বপ্ন দেখার দিন
কিছু কথা ভেসে যাক অন্ধকার রাস্তায়
মনের বন্ধ জানালায় স্বপ্নের কথা জমে থাক
কিছু কথা কখনো বাঁচতে শেখায়
কিছু হাসিখেলা কাঁদে সারাবেলা
অবাধ্য কিছু স্বপ্ন নিয়ে একলা চলা
নিবিড় জনারন্যে মেঘলা এই ক্ষণে
কিছু কথা কখনো হয়নি বলা…

পরী

তুমি উড়িয়া উড়িয়া যাও যে চলিয়া..
আমি চোখের জলেতে ভাসি
আমি অনল দহনে থাকি…

চাইনা আমি বিত্ত সমাজ অর্থ অহংকার
জীবন মাঝে চাইনি বলে নিত্য হাহাকার
তুমি আমার পথেরও শেষ
আকাশ নীলের হাসি
আমি তোমার স্বপনে ভাসি।

আমি অনল দহনে থাকি…

মনরে বাঁধি কি দিয়ে চাই, মনটা যে ক্লান্ত নাটাই
তোর আকাশে ঘুড্ডি কাটে, আপন মানুষ অন্য হাতে
তুমি আমার জলের আগুন, তুমি বিনে অনল ফাগুন
ভাসি আমি বনের জলে,অপার জীবন দহন কলে
সময় সিদ্ধ, সময় সত্য, সময় পারাপার উন্মত্ত
সময় বাঁধি কি দিয়ে আর একলা আকাশ এখন আমার

মনরে বাঁধি কি দিয়ে চাই
মনটা যে এক ক্লান্ত নাটাই
তোর আকাশে ঘুড্ডি কাটে,
আপন মানুষ অন্য ঘাটে।

তুমি উড়িয়া উড়িয়া যাও যে চলিয়া..
আমি চোখের জলেতে ভাসি
আমি অনল দহনে থাকি…

রোদ ক্যানভাস

মিথ্যে গল্প নয়
মিথ্যে স্বপ্ন নয়
ইচ্ছের ফড়িংরা বলে দেয় কি সত্যি হয়
একরাশ সুবাতাস
একমুঠো দীর্ঘশ্বাস
একই বিকেলে ভিজে যায় নীল আকাশ

আনমনে রোদ ক্যানভাসে ছবি আঁকা
অন্ধ হলেও বেঁচে থাক ভালোথাকা

নিশ্বাস ভবঘুরে ইচ্ছের প্রান্তরে
যদিও খুঁজে ফিরে কোনো চেনা ঠিকানা,
চিন্তার বাতিঘরে স্বপ্নেরা কড়া নারে
রোদ ক্যানভাস জুড়ে ইচ্ছের সীমানা।

যদি সময়ের জানালা ধরে আজন্ম স্বপ্ন সাজিয়ে যাই,
কখনো কি আর তারাদের আসরে ইচ্ছের সীমানা খুঁজে বেড়াই।

জানিনা কত কাল জেগে থাকি
কিভাবে সময়কে বেঁধে রাখি…

নিশ্বাস ভবঘুরে ইচ্ছের প্রান্তরে
যদিও খুঁজে ফিরে কোনো চেনা ঠিকানা,
চিন্তার বাতিঘরে স্বপ্নেরা কড়া নারে
রোদ ক্যানভাস জুড়ে ইচ্ছের সীমানা।

শন শন, যদিও কাশবন

শন শন যদিও কাশবন-
দুলছে মন দমকা হাওয়ায় সারাক্ষণ
মেঘের ইশারা চাই যখন,
টিপ টিপ বৃষ্টি নামবে স্বপ্ন ভাঙবে,
কিছুটা উচ্ছ্বাস ডেকে আনবে
হারিয়ে গেলেই প্রতিক্ষণ।

ঝোড়ো হাওয়া….ফিরে যাওয়া….তারাঢাকা অশ্রুহীন
আনবে কোনো সোনালী দিন
এই আকাশজুড়ে স্বপ্নপুড়ে,
ফিরছে যারা অনেকদূরে
দুচোখ জুড়ে স্বপ্নদিন।

সন্ধ্যা হলো আঁধার নামল সেই কখন
গল্পে গল্পে কেটে গেল সারাটাক্ষণ
মেঘের দেশে বৃষ্টি শেষে,
ভেসে ভেসে কোন সুদুরে
দমকা হাওয়ায় উড়ছে মন…

তবু সুযোগ পেলে দুহাত মেলে
সর্ব চোখে হারিয়ে গেলে,
ফিরবে কি আর সোনালী দিন…

আহত কিছু গল্প

কখনো কি তুমি আকাশকে বলেছ আমার কথা?
কখনো কি তুমি বাতাসকে ডেকেছ, জেনেছ, বুঝেছ আমার ব্যাথা, আকুলতা?
কখনো কি তুমি আমার, আমি তোমার বলে চিৎকার করে কাঁদনি?
তারাদের সামনে…
জেনেছি তুমি জানো, জেনে আমার জন্য নাহয় কিছুটা মানো…

কখনো কি তুমি আমার সঙ্গে হাঁটো?
হেঁটে যাই তবু অনন্ত পথঘাট…
কখনো কি পথ ভোলো, পথ চল ভেবে হতাশ হয়ে পড়োনি?
সময়ের সামনে…
জেনেছি তুমি জানো, জেনে আমার জন্য নাহয় কিছুটা মানো…
জেনেছি তুমি জানো, জেনে আমার জন্য নাহয় কিছুটা মানো…

সময় ছিল অল্প
জোছনা রাতে বৃষ্টি ভেজা আহত কিছু গল্প
মেলে স্বপ্ন ডানা
মেলে স্বপ্ন ডানা…

কখনো কি তুমি মনের আকাশে ভাসো?
অন্ধরাতে আমায় ভালবাসো?
কখনো কি তুমি ক্লান্ত, উদ্ভ্রান্ত মনে স্বপ্নের থেকে জাগোনি?
আমারই সামনে
জেনেছি তুমি জানো, জেনে আমার জন্য নাহয় কিছুটা মানো…

মিছিল

মিছিলের আর কিছু বাকি, কেও অধিকার খোঁজ নাকি
গণতান্ত্রিক রুপকথা সাইনবোর্ড হয়ে ঝুলে থাকি
অযথা হেঁটে যায় যারা, স্লোগান দিতেই দিশেহারা
গোলাপের বাগানে বারুদের উত্তাপ জ্বলা তারা

সহসা মিছিলে…সংলাপের দলে…আড্ডায় কোলাহলে

ঝড় উঠে তোলপার, কোন অধিকার বুঝে নেয়া মিছিলে সহসা
তাই হেঁটে হেঁটে যাই, পাল্টাতে চাই হেরে যাওয়া বিপন্ন ভরসা
দুহাতে রক্তের দাগ, হৃদয়ে বরফ, ভাঙছে না বিপ্লবী চেতনা
তাই দেয়াল লেখার মানচিত্রে খুঁজে ফিরি জীবনের ঠিকানা

সহসা একদিন তোমাদের না বলা কথা
মিছিলের স্লোগান হবে, ঝড় তুলে ভেঙে যাবে সব একাকার
স্লোগান এর আঘাতে কতকাল জেগে থাকা
অজস্র তারার ভীড়ে খুঁজে ফিরি তোমাদের অধিকার

চকচকে গ্লাসে লেগে আছে রক্তের টান
বন্দী জেগে থাকে দুচোখে অন্ধ স্বপ্ন নিয়ে
বাতাসে ভেসে যায় বারুদের তীব্র ঘ্রাণ
কতকাল হেরে যেতে হবে আর স্বপ্ন দেখতে গিয়ে…

সহসা মিছিলে…সংলাপের দলে…আড্ডায় কোলাহলে

ঝড় উঠে তোলপার, কোন অধিকার বুঝে নেয়া মিছিলে সহসা
তাই হেঁটে হেঁটে যাই, পাল্টাতে চাই হেরে যাওয়া বিপন্ন ভরসা
দুহাতে রক্তের দাগ, হৃদয়ে বরফ, ভাঙছে না বিপ্লবী চেতনা
তাই দেয়াল লেখার মানচিত্রে খুঁজে ফিরি জীবনের ঠিকানা

চিঠি

চিঠি পৌঁছে যাবে, শহর জোড়া
চিঠি পৌঁছে যাবে, সবুজ গ্রামে
চিঠি পৌঁছে যাবে, পৃথিবীর প্রান্তে
চিঠি পৌঁছে যাবে, রঙিন খামে

চিঠি পৌঁছে যাবে, মিছিলে মিছিলে
আসছে খবর হবে ক্ষিদের অবসান,
রুদ্ধ দারিদ্রের চির ঠিকানায়
চলে যাক চিঠি চেনা ভরসায়…

একটা চিঠি, যার বিবরণ ছিল লক্ষ্য শিশুর ইতিহাস
শিশুর দুচোখে কান্নায় লিখা ছিল ক্ষিদে মুক্তির বসবাস,
একটা রঙিন খামে ঠিকানা ছিল কোনো এক সবুজ গ্রাম
শিক্ষার সংলাপে দূর হয়ে যাবে দারিদ্রের অভিধান।

চিঠি পৌঁছে যাবে, ক্ষিদের ঠিকানা
চিঠি পৌঁছে যাবে, অপার আশায়
চিঠি পৌঁছে যাবে, মনের প্রান্তে
চিঠি পৌঁছে যাবে, ভালবাসায়

চিঠি পৌঁছে যাবে, মিছিলে মিছিলে
আসছে খবর হবে ক্ষিদের অবসান
রুদ্ধ দারিদ্রের চির ঠিকানায়
চলে যাক চিঠি সবুজ ভরসায়…

চিঠি পৌঁছে যাবে, মিছিলে মিছিলে
আসছে খবর হবে ক্ষিদের অবসান
অন্ধ দারিদ্রের চির ঠিকানায়
চলে যাক চিঠি সবুজ ভরসায়…

আততায়ী

সেদিন ঝড়ের রাতে আততায়ী খুন হয়ে গেল প্রেমিকার হাতে,
সেদিন মধ্য দুপুরে স্বপ্নের নায়ক থমকে গেল নগরীর পথে।

অজস্র তারার ভীড়ে দিশেহারা রাজপথে উড়ছে আসাদের শার্ট
অব্যর্থ নিশানায় তোমার শীতল চোখে,
বেপরোয়া উত্তাপে, ভেঙে চুরে আততায়ী রাত…

রক্তে ভেজা আসাদের শার্ট উড়ছে কফি শপে ঝাঁঝালো বাতাসে
আততায়ী নিঃশ্বাস হারিয়ে গেছে নিয়তির ঠিক আসেপাশে…

সেদিন অন্ধ নগরে গার্ড অফ অনার রক্তের দিনলিপি জাগিয়ে রাখে
এখনো ঝড়ের রাতে, বেপরোয়া হৃদয়ে প্রেমিকার নিঃশ্বাস থেমে থাকে…

যুদ্ধ আর বিপ্লব কি একই রকম অর্থ বোঝাতে পারে?
আততায়ীর দৃষ্টি শুন্যের কাছাকাছি…
নীল নকশায় আঁকা সম্ভাবনার কিছু অন্ধকারে
প্রেমিকার জ্বলে ওঠা সুতীক্ষ্ণ ফলায় রক্তের ফোয়ারা,
আসাদের শার্ট ছুঁয়ে দিতেও পারে
তবে কি আততায়ী খুন হয়ে যাবে-
শীতল দু-চোখের আজন্ম ভালোবাসার অভিসারে?

সেদিন ঝড়ের রাতে আততায়ী খুন হয়ে গেল প্রেমিকার হাতে,
সেদিন মধ্য দুপুরে স্বপ্নের নায়ক থমকে গেল নগরীর পথে।

এলবাম কিনুন, গান শুনুন, দেশীয় শিল্পকে বাঁচিয়ে রাখুন। তবে শিরোনামহীনের এবারের এলবাম আমার ততোটা ভালো লাগেনি। লিরিক্স অসাধারণ হলেও, সেই একই সুর, একই লয়.... বোরিং।
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:০২
১৯টি মন্তব্য ১৯টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

পানির অপচয় রোধ: ইসলামের চিরন্তন শিক্ষা এবং সমকালীন বিশ্বের গভীর সংকট

লিখেছেন নতুন নকিব, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:৪৬

পানির অপচয় রোধ: ইসলামের চিরন্তন শিক্ষা এবং সমকালীন বিশ্বের গভীর সংকট



পানি জীবনের মূল উৎস। এটি ছাড়া কোনো প্রাণের অস্তিত্ব সম্ভব নয়। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তা'আলা ইরশাদ করেন:

وَجَعَلۡنَا... ...বাকিটুকু পড়ুন

মায়াময় স্মৃতি, পবিত্র হজ্জ্ব- ২০২৫….(৭)

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৭

ষষ্ঠ পর্বের লিঙ্কঃ মায়াময় স্মৃতি, পবিত্র হজ্জ্ব- ২০২৫-….(৬)

০৬ জুন ২০২৫ তারিখে সূর্যোদয়ের পরে পরেই আমাদেরকে বাসে করে আরাফাতের ময়দানে নিয়ে আসা হলো। এই দিনটি বছরের পবিত্রতম দিন।... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদিকে shoot করে লাভবান হলো কে?

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:২৪


শরিফ ওসমান হাদি যিনি সাধারণত ওসমান হাদি নামে পরিচিত একজন বাংলাদেশি রাজনৈতিক কর্মী ও বক্তা, যিনি জুলাই গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে গঠিত রাজনৈতিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র হিসেবে পরিচিত। তিনি ত্রয়োদশ... ...বাকিটুকু পড়ুন

আধা রাজাকারি পোষ্ট ......

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৬


আমি স্বাধীন বাংলাদেশে জন্মগ্রহণ করেছি। আমার কাছে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা, বা পূর্ব পাকিস্তানের সঙ্গে আজকের বাংলাদেশের তুলনা—এসব নিয়ে কোনো আবেগ বা নস্টালজিয়া নেই। আমি জন্মগতভাবেই স্বাধীন দেশের নাগরিক, কিন্তু... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইন্দিরা কেন ভারতীয় বাহিনীকে বাংলাদেশে দীর্ঘদিন রাখেনি?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:২০



কারণ, কোল্ডওয়ারের সেই যুগে (১৯৭১সাল ), আমেরিকা ও চীন পাকিস্তানের পক্ষে ছিলো; ইন্দিরা বাংলাদেশে সৈন্য রেখে বিশ্বের বড় শক্তিগুলোর সাথে বিতন্ডায় জড়াতে চাহেনি।

ব্লগে নতুন পাগলের উদ্ভব ঘটেছে;... ...বাকিটুকু পড়ুন

×