আমাদের সময় সম্পাদক নাইমুল ইসলাম খানের বিরুদ্ধে ফিউশনফাইভের কুৎসা রটানো দেখে পোস্টটা দিয়েছিলাম। কিন্তু লোডশেডিংয়ের কারণে পোস্ট অসম্পূর্ণ ছিল। ঠিক করে দিলাম।
কেন ফিউশন ফাইভের এই পোস্ট???
ওর পোস্টে গিয়ে আমি একটা কমেন্ট করেছিলাম। জবাবে সে ব্যাপারটা ফাঁস করল। আমাদের প্রতিভাবানদের কিভাবে মতিউর রহমান ইদানিং ক্যাডারের ভূমিকায় নামাচ্ছে!
জুনিয়র জার্নালিস্টদের নিয়ে ইদানিং খুব সমস্যা হয়েছে। বিশেষ করে যারা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিগ্রী পাশ করে প্রদায়ক হওয়ার মাধ্যমে সাংবাদিকতা এসেছে, তারা বেশি সমস্যা। ফিউশন ফাইভ গংকে নিয়েও সেইম সমস্যা। ৫টা ছেলে কত ছোট থেকে আজকে চলেফিরে বেড়ানোর সুযোগ পেয়েছে।
কিন্তু সমস্যা হলো ওরা কখনোই বড় হতে পারছে না। ডিগ্রী পাশ কোর্স করলেই কি আজীবন ধামাধরা হতে হবে কেন? ফিচার বিভাগ থেকে বলে দেয়া হলো আর এখানে ওখানে লাঠি নিয়ে বেড়াতে হবে? দরকার ছিল না। যাই হোক পোস্ট প. মোহা. আপনাকে বলি প্লিজ সাংবাদিক হোন, লাঠিয়াল না।
উফফ..বলা হয়নি। দৈনিক প্রথম আলো গ্রুপ মিজানুর রহমান খানকে দিয়ে একটি দুই টাকা দামের দৈনিক পত্রিকা বাজারে ছাড়বে। এ জন্য দুই টাকার আমাদের সময় ও বাংলাদেশ প্রতিদিনের অবস্থান নষ্ট করা জরুরি প্রথম আলোর জন্য। তাই ফিউশন ফাইভ পোস্ট দিল।
আমাদের সময় ও বা. প্রতিদিন যেই চটুল সাংবাদিকতার চর্চা করে তাতে পদে পদেই খারাপ সাংবাদিকতার উদাহরণ পাওয়া যাবে। এটাকে পুঁজি করেই প্রথম আলোর ফিউশন ফাইভ ব্লগে প্রচারণা চালিয়ে গেল। কিন্তু প্রথম আলোতো রেডিও করে দেখিয়েছে এফএম চালাতে গিয়ে তাদেরও নাচতে কুঁদতে হচ্ছে।
সুতরাং অপেক্ষা চলুক। আর ফিফার পোস্টও প্রমাণ হিসেবে থাকুক।
সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই মে, ২০১১ রাত ৩:৪৪