somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সত্যের মত বদমাস এক শিরোনাম!!!

০১ লা অক্টোবর, ২০১৪ ভোর ৫:০৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

কর্মানুভূতিকে হাজার বার আঘাত করলেও সেই ব্যক্তির খাসিলত বদলায় না। কারণ, খাসিলত তার ব্যক্তি চরিত্রের অলংকার। এই অলংকার ফুরায় না বরং ঘুরে ফিরে কুতুকুতু দেয়। আমরা বাঙালি জাতি এই কুতুকুতু না পাওয়া পর্যন্ত ঘুমাই অথবা অন্য সুড়সুড়িতে মহাব্যস্ত থাকি। হালের কুতুকুতু এখন চিঠিমন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী'র মন্তব্যকে ঘিরে। লতিফ সিদ্দিকীর জন্য মানসিকভাবে সবচেয়ে স্বস্তিকর হল, সামান্য কয়েকটি কথা বলেই তিনি সালমান রুশদী অথবা তসলিমা নাসরীনদের দলভুক্ত হলেন। আর সবচেয়ে অস্বস্তিকর হল, ভোটের লড়াইয়ে আগামীতে প্রচণ্ডভাবে ধর্মানুভূতি সম্পন্ন ভোটারদের মন জয় করার চ্যালেঞ্জ।
একথা লতিফ সিদ্দিকীও জানতেন, ভিন্ন মতকে গ্রহন করার মত অতোটা সভ্য আমরা এখনো হইনি। সভ্যতা শুধু শরীরের লজ্বা নিবারনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। অনেক শিক্ষিত লোকের ভেতরেও সভ্যতা জীবনে নাও প্রবেশ করতে পারে। সভ্যতার সঙ্গে শিক্ষার এই যে ঘাটতি, সেখানে ধর্ম সেই ঘাটতিকে আরো যোজন যোজন দূরত্ব তৈরি করতে উৎসাহ যোগায়। ভাইরাসের চেয়েও ধর্মের সেই নিজস্ব শক্তিগুন থাকায় পরিবেশ, প্রতিবেশ, সমাজ ও দেশে দেশে সভ্যতার বিপরীতে ধর্মের বাহাদুরী এখনো তেজস্বতায় সক্রিয়ভাবে বহাল।
সৈয়দ ওয়ালী উল্লাহ সাহেব লাল সালুতে গত শতাব্দিতে খুব মূল্যবান কথাটি বলেছিলেন বেশ মুন্সিয়ানা দিয়েই। শস্যের চেয়ে টুপি বেশি, ধর্মের আগাছা বেশি। এমনিতে শস্যের ভেতরে আগাছার অবস্থান। আর রূপক অর্থে ধর্মের ভেতরে তিনি যে টুপির অস্তিত্ব দেখেছেন, তাকে একটু মুন্সিয়ানার সঙ্গে পাল্টে দিয়ে, শস্যের সঙ্গে টুপি আর ধর্মের সঙ্গে আগাছাকে জুড়ে দিয়ে সৈয়দ সাহেব এক বিশাল জজ্ঞ করেছেন বটে। কিন্তু পরিস্থিতির কেমন উন্নতি হল, তা এবার বুঝি সিদ্দিকী সাহেব হাড়ে হাড়ে টের পেলেন।
সিদ্দিকী সাহেব মনে করেছিলেন, বাংলাদেশ থেকে আটলান্টিকের ওপারে যারা গেছেন, তারা হয়তো উন্নত সমাজে বসবাসের কারণে মানসিকভাবে পেছনের অশিক্ষা বা কুশিক্ষাকে কাটিয়ে নিজেদের অনেক উন্নতি ঘটিয়েছেন। কিন্তু বাস্তবের ফলাফল পাওয়া গেল উল্টো। হাইস্কুলে আমাদের ধর্ম ক্লাস নিতেন সাহাদাৎ স্যার। স্যার খুব মূল্যবান একটি কথা প্রায়ই ক্লাসে বলতেন। জীবনে তিনটি জিনিস খেয়াল রাখবা। এক. সঙ্গী নিয়ে চলবা। দুই. যাচাই করে খাবার খাবা। তিন. সভা বুঝে কথা কবা। মাননীয় মন্ত্রী সাহেবের ওই অনুষ্ঠানে অনেক সঙ্গী ছিল বটে। খাবার দাবারও হয়তো যাচাই বাছাই করে খেয়েছিলেন। কিন্তু কথা বলার সময় তিনি সভা ঠিক বুঝতে পারেননি। ফলে সভায় আগত যাদের অন্তরেই সেই কথা দগ্ধতা ছড়িয়েছে, তারাই এই ধর্ম গেল ধর্ম গেল রব তুলেছেন। সর্বশেষ সেই গেল গেল রবে খোদ রাষ্ট্রও জড়িয়ে গেল।
বাংলাদেশে মুক্ত চিন্তার একটি সংজ্ঞা হল, আপনি মুক্ত চিন্তা করতে পারবেন, কিন্তু ধর্ম নিয়ে কোনো কথা বলা যাবে না। ধর্ম এখানে মুক্তচিন্তার উর্ধ্বের বিষয়। আরো উর্ধ্বের বিষয় হল শাসকদের সম্পর্কে কটুক্তি করা। মিস্টার সিদ্দিকী, ওই সভায় কি কারণে সবকিছু অমন গুবলেট পাকালেন, তা গবেষণার বিষয়। কিন্তু যে মুহূর্তে ইনু সাহেব ও মেনন সাহেবরা পবিত্র হজ্ব পালনে গেছেন, সেই একই সময়ে সিদ্দিকী সাহেব হজ্ব নিয়ে রিডাকশানের কথা বলে যে দুঃসাহস দেখিয়েছেন, একই মন্ত্রীসভায় তিনি ফের কোন স্পর্ধায় পাশাপাশি বসবেন!!!
বাংলাদেশের নব্বইভাগ লোক মুসলমান এটা লতিফ সাহেব জানতেন। বাংলাদেশের মানুষ হজ্বে যায়, এটাও তিনি জানতেন। এমনকি নির্বাচনের আগে অনেকে ওমরা হজ্ব পালন করেন, সেটাও ওনার জানা। আবার হজ্ব ইসলামের একটি অন্যতম স্তম্ভ, এটাও উনি জানেন। খামাখা উনি কেন এমন একটা মন্তব্য ওই সভায় করলেন? তাহলে কি ওনাকে এই বিষয়ে উসকে দেওয়ার জন্য সেখানে কেউ ছিলেন? নইলে হঠাৎ ওনার আরজ আলী মাতুব্বর হবার ইচ্ছে হল কেন? আসল ঘটনা আমরা কিছুই জানি না। জাতিসংঘের এবারের পিকনিকে নুরু-পুষি-আয়েসা-সফি সবাই গেছিলেন। সবাই ভালোমন্দ খেয়েছেন, ঘুরেছেন, দেখেছেন, বাজার সদাই করেছেন, বক্তৃতা করেছেন। লতিফ সাহেবও একটা সুযোগ পেয়েছিলেন বক্তৃতা করার। সেটা প্রবাসী বাংলাদেশীদের এক ঘরোয়া অনুষ্ঠানে। ইতোমধ্যে ইনু সাহেব ও মেনন সাহেবরা যখন আমেরিকায় না গিয়ে ঢাকা থেকে হজ্ব করতে সৌদি রওনা হয়েই আলোচনার শিরোনাম হয়ে গেলেন, তখন লতিফ সাহেবের হয়তো সেইরাম শিরোনাম হবার খায়েস হয়েছিল।
বিশাল পিকনিক বহরের একজনও শিরোনাম হবেন না, এটা কেমন কথা!!! সেই শিরোনামের পেছনে ছুটতে গিয়ে মিস্টার সিদ্দিকী সাহেব এখন ভাবছেন, আমি অবুঝের মতো একি বলেছি....!!! তিনি শিরোনাম ঠিকই হয়েছিলেন, কৌশলটি অল্পের জন্য ফসকে গেল। কিন্তু সেই শিরোনাম ওনার পায়ের তলার মাটি এখন ক্রমান্বয়ে সরিয়ে ফেলছে। এখন মন্ত্রীসভা থেকে ওনার অপসারণের যে খবর শোনা যাচ্ছে, তাতে ওনার ঢাকায় বিমানবন্দরে নামাটা অনেক ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে গেল। এই যে পিকনিক করতে গিয়ে উনি যে নিজেকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দিলেন, এখানে সবচেয়ে মজার ব্যাপারটা হল, সেই ঝুঁকি তৈরি করতে সবচেয়ে মোক্ষম ভূমিকা রেখেছে ওনার মন্ত্রণালয়ের সার্ভিসগুলো। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক ওনার দপ্তর। মোবাইল ফোন, ফ্যাক্স ওনার দপ্তর। চিঠপত্র-ইমেইল ওনার দপ্তর। সেই সার্ভিসগুলোর সুযোগ নিয়ে সবাই কেমন আপনার পেছনে লেগে গেল, আর আপনি লটকে গেলেন!!!
ছোটবেলায় আমাদের বইতে একটা ছবি ছিল, এক বোকারাম গাছের উপরের ডালে বসে গোড়া কাটছিল। সেই ছবি দেখার পর তখনই আমরা পড়া শেখার আগেই টের পেয়েছিলাম, লোকটা হাবা না হলে গাছের আগায় বসে গোড়া কাটে কেমনে? আর লতিফ সাহেব খোদ আমেরিকায় বসে এমন দুঃসাহসী উক্তি করলেন যে, যে কথা শুনে মস্তবড় পণ্ডিৎগণ পর্যন্ত নড়েচড়ে বসলেন। ক্ষমতাবানরা এ-ওর দিকে চাইলেন। জাতিসংঘ পিকনিকের খরচ-বরজ এমনিতেই যায়েজ। আমরা সাধারণ জনগণ সরকারকে ট্যাক্স দেব। সরকার তা উন্নয়ন-অনুন্নয়ন কাজে ব্যয় করবেন। রাষ্ট্র কাঠামোতে এমনই বলা আছে। এবার মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গী ছিল প্রায় দুইশো'র কাছাকাছি। জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে প্রয়োজনীয় মানুষগুলোর বাইরে এই সংখ্যাটি নিয়ে নানান মহল মিডিয়ায় কিছুদিন সচল ছিলেন। বাঙালি সামনে কিছু একটা পেলেই আগের ঘটনা ভুলে যায়। এই যে সংস্কৃতি, এই সংস্কৃতির এবার আরো উন্নতি ঘটল। পুরো জাতিসংঘ পিকনিকের ব্যাপারটাকে এক লতিফ সাহেব ভিন্নখাতে ঘুরিয়ে দিয়ে বরং সরকারকে অনেক ন্যায্য সমালোচনার হাত থেকেই রক্ষা করলেন। সেজন্য সরকার দলের অনেকের উচিত মিস্টার সিদ্দিকী সাহেবকে অন্তত একটা ধন্যবাদ দেওয়া। মিডিয়ার খবর যদি সত্য হয়, সেখানে বরং তিনি ধন্যবাদের বদলে একটা রামধরা খেলেন।
বাংলাদেশ একটি ধর্ম নিরপেক্ষ রাষ্ট্র এই কথা আর প্রমাণ করার সুযোগ নাই। এবারও দেশের বিভিন্ন স্থানে দুর্গাপূজার প্রতিমা ভাঙার খবর পাওয়া গেছে। তখন তো ধর্মানুভূতিতে আঘাত লাগল না সরকার বাহাদুরের?? প্রতিমা ভাঙার পর প্রতিমা গড়ার অর্থ দান করলেই দায় এড়ানো যায় না। রামুতে বৌদ্ধমন্দির পোড়ানো হল। সরকারি অর্থে আবারো সেখানে বৌদ্ধমন্দির গড়ে উঠেছে। কিন্তু তাদের অন্তরে যে ধর্মানুভূতি, সেখানে যে আঘাত লেগেছে, সেই ঘা কি কোনোকালে শুকাবে? প্রতিমা ভাঙায় হিন্দুধর্মাবলম্বীদের অন্তরে যে আঘাত লাগে, সেই ঘা কি কখনো শুকায়? আর সেখানে লতিফ সাহেব সবচেয়ে বড় জনগোষ্ঠির ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দিয়েছেন!! তার ঠেলাতো একটু ভারীই হবে!!! আমার তো মনে হয়, খোদ অনুভূতি শব্দের চেয়েও ধর্মানুভূতি বাংলাদেশে বেশি শক্তিশালী। লতিফ সাহেব মন্ত্রী হবার সময়ে শপথ নিয়েছিলেন। সেখানে ধর্মানুভূতিতে আঘাত না করার ব্যাপার জড়িত ছিল। সেই হিসেবে অনেকে দাবি তুলেছেন, উনি সংবিধান লঙ্ঘন করেছেন। কথায় যুক্তি আছে বটে। অনেকে ওনাকে বিচারের আওতায় এনে কঠোর বিচার দাবি করেছেন। মন্ত্রী থাকা কালে ওনার সরকারি সম্পদের ব্যাপারে ওলাট-পালটের কোনো ব্যাপার থাকলে সেগুলো এখন মিডিয়ার কল্যানে সামনে আসবে। সুতরাং, মিস্টার লতিফ সাহেব আরো কিছুদিন শিরোনাম থাকবেন যতক্ষণ না বাঙালি আলোচনা করার মত আরেকটি টোপিক হাতে না পান। তারপর লতিফ সাহেবের দুঃসাহসের কথা সবাই ভুলে গিয়ে নতুন বিষয়ে আবার গলাবাজি করবেন। ততক্ষণ ধৈর্য ধরেন মিস্টার সিদ্দিকী সাহেব।
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:১৭
১০টি মন্তব্য ৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জামাত কি দেশটাকে আবার পূর্ব পাকিস্তান বানাতে চায়? পারবে?

লিখেছেন ঋণাত্মক শূণ্য, ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৭:২৮

অন্য যে কোন সময়ে জামাতকে নিয়ে মানুষ যতটা চিন্তিত ছিলো, বর্তমানে তার থেকে অনেক বেশী চিন্তিত বলেই মনে করি।



১৯৭১ এ জামাতের যে অবস্থান, তা নিঃসন্দেহে বাংলাদেশের অস্তিত্বের বিরুদ্ধে... ...বাকিটুকু পড়ুন

১৯৭১ সালে পাক ভারত যুদ্ধে ভারত বিজয়ী!

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৯


দীর্ঘ ২৫ বছরের নানা লাঞ্ছনা গঞ্জনা বঞ্চনা সহ্য করে যখন পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বীর বাঙালী অস্ত্র হাতে তুলে নিয়ে বীরবিক্রমে যুদ্ধ করে দেশ প্রায় স্বাধীন করে ফেলবে এমন সময় বাংলাদেশী ভারতীয়... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইন্দিরা গান্ধীর চোখে মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশ-ভারত-পাকিস্তান সম্পর্ক: ওরিয়ানা ফলাচির সাক্ষাৎকার

লিখেছেন শ্রাবণধারা, ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:৫৫


১৯৭২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ইতালীয় সাংবাদিক ওরিয়ানা ফলাচি ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর সাক্ষাৎকার নেন। এই সাক্ষাৎকারে মুক্তিযুদ্ধ, শরনার্থী সমস্যা, ভারত-পাকিস্তান সম্পর্ক, আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদী পররাষ্ট্রনীতি এবং পাকিস্তানে তাদের সামরিক... ...বাকিটুকু পড়ুন

=যাচ্ছি হেঁটে, সঙ্গে যাবি?=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:০৬


যাচ্ছি হেঁটে দূরের বনে
তুই কি আমার সঙ্গি হবি?
পাশাপাশি হেঁটে কি তুই
দুঃখ সুখের কথা ক'বি?

যাচ্ছি একা অন্য কোথাও,
যেখানটাতে সবুজ আলো
এই শহরে পেরেশানি
আর লাগে না আমার ভালো!

যাবি কি তুই সঙ্গে আমার
যেথায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

আগামী নির্বাচন কি জাতিকে সাহায্য করবে, নাকি আরো বিপদের দিকে ঠেলে দিবে?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:১২



আগামী নির্বচন জাতিকে আরো কমপ্লেক্স সমস্যার মাঝে ঠেলে দিবে; জাতির সমস্যাগুলো কঠিন থেকে কঠিনতর হবে। এই নির্বাচনটা মুলত করা হচ্ছে আমেরিকান দুতাবাসের প্রয়োজনে, আমাদের দেশের কি হবে, সেটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

×