somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

রুশ ভাষার সাহিত্যের প্রতি সুইডিশ একাডেমির রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি: সাহিত্যে নোবেল পুরস্কারের কলংকিত অধ্যায় !!!

১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৪:৪০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

চলতি বছর নিয়ে রুশ ভাষায় লিখে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন এখন পর্যন্ত মাত্র ছয়জন লেখক। তাঁরা হলেন ১৯৩৩ সালে রাশিয়ান লেখক ইভান বুনিন, ১৯৫৮ সালে বোরিস পাস্তারনাক, ১৯৬৫ সালে মিখাইল শলোখভ, ১৯৭০ সালে আলেক্সান্ডার সোলঝেনিৎসিন, ১৯৮৭ সালে জোসেফ ব্রোদস্কি এবং সর্বশেষ ২০১৫ সালে সভেৎলানা আলেক্সিয়েভিচ। এঁদের মধ্যে ইভান বুনিন পরে ফ্যান্সের নাগরিকত্ব লাভ করেন। আর জোসেফ ব্রোদস্কি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব লাভ করেন। আর ১৯৯১ সালে প্রাক্তন সমাজতান্ত্রিক সোভিয়েট ইউনিয়ন ভেঙ্গে গেলে সভেৎলানা আলেক্সিয়েভিচ হয়ে পড়েন বেলারুশের নাগরিক। কিন্তু এঁদের সবার লেখার ভাষা ছিল রুশ ভাষা। আর সভেৎলানা আলেক্সিয়েভিচ হলেন প্রথম কোনো সাংবাদিক যিনি সাহিত্যে নোবেল পেলেন।

১. ইভান বুনিন (জন্ম: ২২ অক্টোবর ১৮৮৭০- মৃত্যু: ৮ নভেম্বর ১৯৫৩): ইভান বুনিন ছিলেন ঘোর কমিউনিস্ট বিরোধী। ১৯১৭ সালের অক্টোবরে ভ্লাদিমির ইলিচ লেনিনের নেতৃত্বে রাশিয়ায় সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা পেলে বুনিন দেশ ত্যাগ করেন। ১৯২০ সালের ২০ মার্চ বুনিন ফ্রান্সে স্থায়ীভাবে মাইগ্রেট হিসেবে বসবাস শুরু করেন। বুনিনকে বলা হয় রাশিয়ান সাহিত্যের ক্লাসিক্যাল লেখক। বুনিন হলেন প্রথম কোনো রাশিয়ান যিনি সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পান। বুনিনের আলোচিত বইগুলো হল- 'দ্য ভিলেজ' (১৯১০), 'ড্রাই ভ্যালে' (১৯১২), আত্মজৈবনিক উপন্যাস 'দ্য লাইফ অব আর্সেনিয়েভ' (১৯৩৩), ছোটগল্প সংকলন 'ডার্ক এভিনিউস' (১৯৪৬), ১৯১৭ থেকে ১৯১৮ পর্যন্ত লেখা ডায়েরি 'কার্সড ডেস' (১৯২৬) উল্লেখযোগ্য। লিও তলস্তয় ও আন্তন চেখভ-এর পর ইভান বুনিন হলেন রুশ ক্লাসিক্যাল সাহিত্যের সবচেয়ে আলোচিত লেখক।

২. বোরিস লিওনিদোভিচ পাস্তারনাক (জন্ম: ২৯ জানুয়ারি ১৮৯০- মৃত্যু: ৩০ মে ১৯৬০): বোরিস পাস্তারনাক হলেন রুশ ভাষায় বিজয়ী দ্বিতীয় সাহিত্যে নোবেল পুরস্কারপ্রাপ্ত লেখক। পাস্তারনাকের সবচেয়ে আলোচিত বইগুলো হলো 'মাই সিস্টার, লাইফ' (১৯১৭), 'ম্য লাস্ট সামার' (১৯৩৪) ও 'ডক্টর জিভাগো' (১৯৫৭)। পাস্তারনাক একাধারে কবি, কথাসাহিত্যিক ও অনুবাদক। জোহান উলফগ্যাং ভন গ্যাটে, ফ্রেইডেরিক সিলার, পেদ্রো কালডারোন ডে লা বার্সা ও উইলিয়াম শেক্সপিয়ারের লেখা রুশ ভাষায় অনুবাদের জন্য পাস্তানাক খুবই জনপ্রিয়। সোভিয়েত ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় সরকারের চাপে তিনি নোবেল পুরস্কার প্রত্যাখ্যান করেছিলেন।

৩. মিখাইল শলোখভ (জন্ম: ২৪ মে ১৯০৫- মৃত্যু: ২১ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৪): মিখাইল শলোখভ হলেন তৃতীয় রাশিয়ান যিনি সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পান ১৯৬৫ সালে। শলোখভের উল্লেখযোগ্য বইগুলো হলো প্রথম বিশ্বযুদ্ধ ও রাশিয়ার গৃহযুদ্ধকে উপজীব্য করে গল্প সংকলন 'টেলস ফ্রম দ্য ডন' ( ডনোস্কি রাশকাজি ১৯২৬), যার মধ্যে 'নাখালিওনভ' গল্পটি তাঁর ছেলেবেলাকে ঘিরে। 'তিখি ডন', 'দ্য কোয়াইট ডন', অ্যান্ড কোয়াইট ফ্লজ দ্য ডন', 'দ্য ডন ফ্লজ হোম টু দ্য সি', 'কোয়াইট ফ্লজ দ্য ডন', (১৯২৮-১৯৪০), 'ভার্জিন সয়েল আপটার্নড' (১৯৩৫), 'হার্ভেস্ট অন দ্য ডন' (১৯৬০), 'দে ফট ফর দেয়ার কান্ট্রি' (১৯৪২), 'হেট বা দ্য সায়েন্স অব হেট্রেড' (১৯৪২), 'ডেসটিনি অফ এ ম্যান' (১৯৫৭) খুবই বিখ্যাত। মাত্র ১২ বছর বয়সে ১৯১৭ সালে তিনি রুশ বিপ্লবের ভয়াবহতা প্রত্যক্ষ করেন। ১৯১৯ সালে ভেশেনস্কায়া অঞ্চলে এক প্রতিবিপ্লবী অভ্যূত্থানেরও তিনি একজন প্রত্যক্ষদর্শী। ওই সময় ভেশেনস্কায়া অঞ্চলের কসাকরা বলশেভিক আর কর্নিলভ নামে দু'ভাগে বিভক্ত হয়ে এক রক্তক্ষয়ী গৃহযুদ্ধে অবতীর্ণ হয়েছিল। যা শলোখভের লেখায় দারুণভাবে ফুটে উঠেছে। মাত্র আঠারো বছর বয়সে ১৯২৩ সালে শলোখভের লেখালেখি শুরু হয়। একটি যুব সংবাদপত্রে তাঁর লেখা ছাপা হয়। তার তিন বছর পর তাঁর প্রথম বই 'টেলস ফ্রম দ্য ডন' প্রকাশিত হয়।

৪. আলেক্সান্ডার সোলঝেনিৎসিন (জন্ম: ১১ ডিসেম্বর ১৯১৮- মৃত্যু: ৩ আগস্ট ২০০৮): আলেক্সান্ডার সোলঝেনিৎসিন হলেন রুশ ভাষার সাহিত্যে চতুর্থ নোবেল পুরস্কারপ্রাপ্ত লেখক। আলেক্সান্ডার সোলঝেনিৎসিন ছিলেন কট্টর কমিউনিস্ট বিরোধী। তাঁর প্রথম বই 'ওয়ান ডে ইন দ্যা লাইফ অফ ইভান দেনিসোভিচ' (১৯৬০)। সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের আগ পর্যন্ত রাশিয়াতে প্রকাশিত এটিই তাঁর একমাত্র বই। ১৯৪৫ সালে তৎকালীন জোসেফ স্টালিন সরকারের সমালোচনা করায় তাঁকে সুদূর সাইবেরিয়াতে নির্বাসন দেয়া হয়। দীর্ঘ আট বছর তিনি গুলাগ প্রথার বর্বর নিষ্ঠুরতার মধ্যে জীবন অতিবাহিত করেন। তাঁর সবচেয়ে বিখ্যাত উপন্যাস হলো 'দ্য গুলাগ আর্কিপেলাগো' (১৯৭৩) তিন খণ্ডে প্রকাশিত হয়। বিশাল পরিসরে লেখা এই বইটি গুলাগ সিস্টেমের বর্বরতা এবং সোভিয়েত কমিউনিজমের প্রকৃত চরিত্র সমগ্র বিশ্বের কাছে তুলে ধরে। 'গুলাগ আর্কিপেলাগো'-কে বিংশ শতাব্দীর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বইগুলির একটি হিসেবে গণ্য করা হয়। ১৯৭০ সালে তিনি সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। ১৯৭৪ সালে সোভিয়েত সরকার তাঁকে দেশ থেকে তাড়িয়ে দেয় এবং তাঁর নাগরিকত্ব কেড়ে নেয়। বহু বছর তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভার্মন্ট অঙ্গরাজ্যে বসবাস করেন। অবশেষে সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর ১৯৯৪ সালে তিনি নিজ দেশে প্রত্যাবর্তন করেন। তাঁর অন্যান্য উল্লেখযোগ্য বইয়ের মধ্যে আছে 'দ্য ফার্স্ট সার্কেল' (১৯৬৮), 'ক্যান্সার ওয়ার্ড' (১৯৬৮) এবং 'আগস্ট ১৯১৪' (১৯৭২)।

৫. জোসেফ ব্রোদস্কি (জন্ম: ২৪ মে ১৯৪০- মৃত্যু: ২৮ জানুয়ারি ১৯৯৬): জোসেফ ব্রোদস্কি একজন বিখ্যাত রুশ কবি ও প্রাবন্ধিক। ১৯৪০ সালে লেনিনগ্রাদে তাঁর জন্ম। ১৯৭২ সালে তিনি সোভিয়েত ইউনিয়ন থেকে বহিষ্কৃত হয়ে যুক্তরাষ্ট্রে আশ্রয় লাভ করেন। পরবর্তীকালে ইয়েল, ক্যামব্রিজ ও মিশিগানের মত বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি অধ্যাপনা করেন। ১৯৮৭ সালে তিনি সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। ১৯৯১ সালে তিনি ইউএস পোয়েট লরিয়েট নির্বাচিত হন। তাঁর বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থগুলোর মধ্যে 'আ পার্ট অব স্পিচ' (১৯৭৭), 'ভার্সেস অন দ্য উইনটার ক্যাম্পেইন' (১৯৮১), 'টু ইউরানিয়া' (১৯৮৮), 'সো ফোর্থ' (১৯৯৬), ও 'ডিসকোভারি' (১৯৯৯) অন্যতম।

৬. সভেৎলানা আলেক্সিয়েভিচ (জন্ম: ৩১ মে ১৯৪৮-) সভেৎলানা আলেক্সিয়েভিচ ১৯৪৮ সালের ৩১ মে ইউক্রেনের স্টানিসলভ শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি রুশ ভাষায় সাহিত্যে ষষ্ঠ নোবেল পুরস্কার বিজয়ী লেখক এবং সাংবাদিক হিসেবে প্রথম সাহিত্যে নোবেল বিজয়ী। প্রাক্তন সমাজতান্ত্রিক রাশিয়ার সাম্রাজ্যবাদী আগ্রাসন, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের নির্যাতিত ও নিপিড়িত মানুষের দুঃখ-দুর্দশা, হতাশা ও গ্লানি এবং চেরনোবিল দুর্ঘটনায় নিপতিত অসহায় মানুষের আর্তনাদ থেকে আফগানিস্তানে সোভিয়েত আগ্রাসীতে নির্যাতিত আফগান মানুষের দুর্দশা ও দুঃখের বিষয় আলেক্সিয়েভিচের লেখার মূল উপজীব্য বিষয়। তাঁর আলোচিত বইগুলো হলো 'দ্য আনউয়োমেনলি ফেস অব ওয়ার' (১৯৮৫), 'দ্য লাস্ট উইটনেসেস' (১৯৮৬), 'জিংকি বয়েস' (১৯৯২), 'ভয়েজেস ফ্রম চেরনোবিল' (১৯৯৭) ও 'ভয়েস অব উটোপিয়া (২০১৩) উল্লেখযোগ্য।

মজার ব্যাপার হলো রুশ সাহিত্যে যাঁরাই নোবেল পুরস্কার লাভ করেছেন, তাঁদের সবাই রাশিয়ার সমাজতান্ত্রিক সমাজের বিরোধীতাকারী কিংম্বা রাশিয়ান সরকারি নীতির বিরোধী। লিও তলস্তয়, ফিওডর দস্তোয়ভস্কি ও আন্তন চেখভ এর পর রুশ সাহিত্যে অনেক বিশ্ববিখ্যাত লেখক থাকলেও কেবল রাশিয়ান কমিউনিস্ট বিরোধীদেরই সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পাওয়ার সৌভাগ্য হয়েছে। যা নোবেল পুরস্কারের একটি কলংকিত দিক। ভ্লাদিমির নবকভ, ম্যাক্সিম গোর্কি, ইয়েভগেনি জামিয়াতিন, ভ্লাদিমির মায়াকোভস্কি, আন্দ্রেই বেলি, সার্গেই ইয়েসেনিন, নিকোলাই গুমিলিওভ, আলেক্সান্ডার পুশকিন, মিখাইল বুলগাকভ, লিউদমিলা উলিৎস্কায়া, আইজ্যাক বাবেল, নিকোলাই অস্ত্রোয়ভস্কি'র মত বিশ্বখ্যাত লেখকগণ সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পাননি।

বিশ্বসাহিত্যে রুশ ভাষার সাহিত্যের একটি আলাদা ঐতিহ্য রয়েছে। মার্কিন ও পশ্চিমা সমর্থনপুষ্ট নোবেল সাহিত্য পুরস্কার রুশ সাহিত্যের সেই ঐতিহ্যকে আজ পর্যন্ত নিরপেক্ষভাবে পর্যবেক্ষণ করতে ব্যর্থ হয়েছে। যা সাহিত্যে নোবেল পুরস্কারের একটি পক্ষপাতদুষ্ট কলংকময় দিক। কেবল রাশিয়ান সরকারের বিরোধীতাকারীদের ভাগ্যে ৬ বার সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার জুটেছে, যাঁদের সবাই রুশ ভাষার লেখক হলেও রাশিয়ার সরকারি ব্যবস্থার বিরোধী বা এন্টি-কমিউনিস্ট। যা নোবেল পুরস্কারের একটি সুনির্দিষ্ট ভাষার বিশ্বমানের সাহিত্যকে দৃষ্টিকটুভাবে পর্যবেক্ষণের একটি অন্যতম দিক। যে কারণে রুশ ভাষার কোনো লেখককে নোবেল পাবার বেলায় প্রথম যোগ্যতা হচ্ছে রাশিয়ার সরকারের বিরোধিতা বা এন্টি-কমিউনিস্ট পলিটিক্যাল ভাবমুর্তি। যা সাহিত্যের নোবেল পুরস্কারকে সারাবিশ্বে বিতর্কিক করেছে। সাহিত্যে নোবেল পুরস্কারের মত বিষয়ে সুস্পষ্ট রাজনৈতিক পক্ষপাতদুষ্টতার এটি একটি কলংকিত অধ্যায়। যে কারণে কেবল নোবেল পুরস্কার পেলেই তিনি বিখ্যাত লেখক হবেন, এমন কোনো কথা নেই।

চলতি বছর জাপানি ঔপন্যাসিক হারুকি মুরাকামি, কেনিয়ার লেখক নগুগি ওয়া থিয়োঙ্গ'ও কিংবা চেক-প্রজাতন্ত্রের লেখক মিলান কুন্ডেরার মত বিশ্ববিখ্যাত লেখকদের ছাড়িয়ে রাশিয়ান বিরোধী একজন সাংবাদিক সভেৎলানা আলেক্সিয়েভিচ, যিনি লেখালেখির চেয়ে সাংবাদিকতায় বেশি গুরুত্বপূর্ণ, তাঁকেই বেছে নেওয়া হয়েছে। যা নোবেল পুরস্কারের মত সাহিত্যের সবচেয়ে বড় পুরস্কারটিকে সত্যি সত্যিই কলংকিত করার রাজনৈতিক দোষে দুষ্ট। তাই সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার যতই সাহিত্যের সবচেয়ে মর্যাদাপূণ্য পুরস্কার হোক না কেন, তা মোটেও নিরপেক্ষ নয়। কেবল রুশ ভাষার প্রতি যে পুরস্কার কমিটির (সুইডিশ একাডেমি) একটি একচক্ষুমূলক পশ্চিমা দৃষ্টিভঙ্গিরই প্রতিফলন, তা যে কাউই স্বীকার করবেন।

.......................................
১০ অক্টোবর ২০১৫
ঢাকা

সর্বশেষ এডিট : ১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৪:৪২
১০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

প্রতি মাসে সামু-ব্লগে ভিজিটর কত? মার্চ ২০২৪ Update

লিখেছেন জে.এস. সাব্বির, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০৮

মার্চ ২০২৪ সালে আমাদের প্রিয় সামু ব্লগে ভিজিটর সংখ্যা কত ছিল? জানতে হলে চোখ রাখুন-

গত ৬ মাসের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভিউ ছিল জানুয়ারি মাসে। ওই মাসে সর্বমোট ভিজিট ছিল ১৬... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রোএক্টিভিটি এবং কম্পাউন্ড ইফেক্ট: আমার গুরুত্বপূর্ণ দুইটি শিক্ষা

লিখেছেন মাহদী হাসান শিহাব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১১



আমার গুরুত্বপূর্ন দুইটা লার্নিং শেয়ার করি। এই দুইটা টুল মাথায় রাখলে দৈনন্দিন কাজ করা অনেক সহজ হয়। টুল দুইটা কাজ করতে ও কাজ শেষ করতে ম্যাজিক হিসাবে কাজ করে।

এক.

স্টিফেন কোভের... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রসঙ্গ রূপান্তরঃ ট্রান্সজেন্ডার, সমকামিতা এবং যৌনতা বিষয়ক কিছু আবশ্যিক আলাপ

লিখেছেন সায়েমার ব্লগ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৩

প্রসঙ্গ রূপান্তরঃ
ট্রান্সজেন্ডার, সমকামিতা এবং যৌনতা বিষয়ক কিছু আবশ্যিক আলাপ

১।
যৌন প্রাকৃতিক, জেন্ডার নয়।জেন্ডার মানুষের সৃষ্টি (social, cultural construction)। যৌনকে বিভিন্ন সমাজ বিভিন্ন সময়ে যেভাবে ডিল করে, তাঁকে ঘিরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরান-ইজরায়েল দ্বৈরথঃ পানি কতোদূর গড়াবে??

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৬



সারা বিশ্বের খবরাখবর যারা রাখে, তাদের সবাই মোটামুটি জানে যে গত পহেলা এপ্রিল ইজরায়েল ইরানকে ''এপ্রিল ফুল'' দিবসের উপহার দেয়ার নিমিত্তে সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেট ভবনে বিমান হামলা চালায়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্মৃতির ঝলক: প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অনুভূতি এবং মনের শান্তির খোঁজে

লিখেছেন নাহল তরকারি, ২০ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:০১



সরল প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের সংমিশ্রণে একটি ঘূর্ণায়মান পথ জুড়ে ঘুরে বেড়ানোর অবস্থানে আমি খুব শান্তি অনুভব করি। নদীর জল ছুঁয়ে পথ ধরে হাঁটতে হাঁটতে নৈসর্গিক সৌন্দর্যের সঙ্গে এক আন্তরিক সংযোগ অনুভব... ...বাকিটুকু পড়ুন

×