somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বাংলাদেশীদের ইন্ডিয়ান ভিসা বিড়াম্বনা !!!

১২ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১:৪৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

প্রতি বছর গড়ে সাড়ে ছয় থেকে আট লাখ বাংলাদেশী নাগরিক নিয়মিত ভারত ভ্রমণ করেন। গড়ে প্রতি মাসে ৫৫ থেকে ৬৫ হাজার বাংলাদেশী নাগরিক ভারত ভ্রমণ করেন। ভারত বাংলাদেশের সবচেয়ে নিকট প্রতিবেশী হওয়ায় চিকিৎসা, শিক্ষা, ব্যবসা, ভ্রমণ, বিনোদনসহ নানান কারণে প্রতি বছর বিপুল সংখ্যক বাংলাদেশের মানুষ ভারত ভ্রমণ করেন।

কিন্তু এই বিপুল সংখ্যক বাংলাদেশের মানুষের ভারতীয় ভিসা পাওয়ার জন্য চরম বিড়ম্বনার শিকার হতে হয়। গত বছর ভারতের প্রধানমন্ত্রী মিস্টার নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশ সফরের সময় বাংলাদেশীদের জন্য ভারতীয় ভিসা সহজ করার কথাটি বেশ আলোচনায় ছিল। তখন শোনা যাচ্ছিলো এখন থেকে ভারতে ভ্রমণের জন্য বাংলাদেশী নাগরিকরা ই-টুরিস্ট ভিসার ফ্যাসিলিট পাবেন। তখন বলা হচ্ছিলো বাংলাদেশী যে কোনো নাগরিক, যাদের পাসপোর্টে অন্তত ছয় মাসের ভ্যালিডিটি আছে, তারা ভারতে প্রবেশের জন্য ৬০ মার্কিন ডলার ভিসা ফি দিয়ে এই ই-টুরিস্ট ভিসা নিতে পারবেন। সেক্ষেত্রে একজন ভারত ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশী নাগরিককে ভারত সরকার অন্তত এক মাসের ভিসা দেবেন। আর ই-টুরিস্ট ভিসার জন্য বাংলাদেশী নাগরিককে ভারতে প্রবেশের মিনিমাম চার দিন আগে এই ই-টুরিস্ট ভিসার জন্য অনলাইনে আবেদন করতে হবে।

ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী গত বছর ৬ ও ৭ জুন বাংলাদেশ সফর করেন। তখন বাংলাদেশের সঙ্গে সীমান্ত বিরোধ সংক্রান্ত বহুল আলোচিত ৬৮ বছরের ছিটমহল সমস্যার আনুষ্ঠানিক সমাপ্তি ঘটে। এছাড়া তখন উভয় দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট অনেক বিষয়ে বেশ কয়েকটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। কিন্তু ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশী নাগরিকদের জন্য ভারতীয় ভিসা জটিলতার যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, সেটি রহস্যময় কারণে তখন আর আলোর মুখ দেখেনি। এমনিতে ভারত বিশ্বের ৪৫টি দেশের নাগরিকদের এই ই-টুরিস্ট ভিসা সুবিধা দিচ্ছে। চলতি বছর এই সুবিধা আরো ৩০টির বেশি দেশকে দেবার পরিকল্পনা থাকলেও এখনো বাংলাদেশ সেই সুবিধা পায়নি।

বাংলাদেশে ভারতীয় হাই কমিশন এমনিতে বাংলাদেশী নাগরিকদের যে ভিসা প্রদান করে, সেখানে কোনো ভিসা ফি নাই। কিন্তু ভিসা প্রসেসিং ফি-র নামে ভারতীয় হাই কমিশন ৬০০ ও ৭০০ টাকার একটা নমিনাল ফি আদায় করে। কিন্তু ভারতীয় ভিসা পাওয়ার জন্য যে কোনো বাংলাদেশী নাগরিকের বাংলাদেশে অবস্থিত ভারতীয় হাই কমিশনের দালালদের মাধ্যমে এই ৬০০ ও ৭০০ টাকার ভিসা প্রসেসিং ফি ছাড়াও বাড়তি মিনিমাম তিন হাজার থেকে ছয় টাকা পর্যন্ত খরচ করতে হয়। বাংলাদেশে অবস্থিত ভারতীয় হাই কমিশনের একশ্রেণীর অসৎ কর্মকর্তা ও কর্মচারী আবার এসব দালাল সিন্ডিকেটের সঙ্গে জড়িত। অর্থ্যাৎ বাংলাদেশী যে কোনো নাগরিক ভারতীয় ভিসার জন্য যখন দালালদের মাধ্যমে আবেদন করেন, তখন যে বাড়তি তিন হাজার থেকে ছয় হাজার টাকা অতিরিক্ত খরচ করেন, তার ভাগ পায় ভারতীয় হাই কমিশনের ওই সকল দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা ও কর্মচারী।

বাংলাদেশে ভারতীয় হাই কমিশনের সঙ্গে জড়িত এই দালাল সিন্ডিকেটের বাইরে অনলাইনে ভারতীয় ভিসা ফরম পূরণ করার সুযোগ কোনো বাংলাদেশী নাগরিকের নাই। কেউ যদি এই দালাল সিন্ডিকেটের বাইরে অনলাইনে নিজেই ভিসার আবেদন ফরম পূরণ করেন, তাহলে তাকে ভারতীয় ভিসার টোকেন পাওয়ার কোনো উপায় নাই। এই সিন্ডিকেটে টাকা যাবার পরেই এই টোকেন পাওয়ার অলিখিত একটা নিয়ম চালু হয়ে আছে। এই নিয়মের বাইরে কারো পক্ষে ভারতীয় ভিসা পাওয়া সম্ভব নয়।

তবে যদি কেউ বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উচ্চ কর্মকর্তা দিয়ে ভারতীয় হাই কমিশনে তদবির করাতে পারেন, তাদের বেলায় এই অনিয়ম প্রযোজ্য নয়। কিন্তু সাধারণ বাংলাদেশী যে কোনো নাগরিকের জন্য ভারতীয় ভিসার জন্য এই বিড়ম্বনা এড়ানোর শূন্য ভাগ সম্ভাবনাও নাই। অথচ বাংলাদেশী নাগরিকরা সারা বছর এই বিড়ম্বনার শিকার হয়েও ভারতীয় ভিসার জন্য ভারতীয় হাই কমিশনের দ্বারস্থ হচ্ছে। কিন্তু এই বিড়ম্বনার শেষ কোথায় তা কেউ বলতে পারে না!

এমনিতে ভারত থেকে কোনো ভারতীয় নাগরিকের বাংলাদেশ ভ্রমণে কোনো ভিসা ফি লাগে না। কিন্তু বাংলাদেশী নাগরিকদের ভিসা প্রসেসিং ফি'র নামে ৬০০ ও ৭০০ টাকা আনুষ্ঠানিকভাবে ভারতীয় হাই কমিশন নিচ্ছে। আবার দুর্নীতি ও অসততার আড়ালে হাই কমিশনের দালাল সিন্ডিকেটের মাধ্যমে আরো তিন থেকে ছয় হাজার টাকা নিচ্ছে। কিন্তু এই টাকা নেবার পরেও ভিসা প্রাপ্তিতে বিড়ম্বনার কোনো শেষ নাই। এ যেন ভীনদেশী এক অলিখিত আজব নিয়ম! বিশ্বের কোথাও এই নিয়মের দ্বিতীয় কোনো উদাহরণ আছে কিনা আমার জানা নেই।

ভারতীয় নাগরিকরা বিনা ভিসা ফি-তে বাংলাদেশ ভ্রমণ করার সুযোগ পাচ্ছেন কিন্তু বাংলাদেশী নাগরিকদের জন্য এই বৈষম্যমূলক আচরণের আড়ালে ভারতের বড় ভাই সুলভ দাদাগিরিই দায়ী। পাশাপাশি ভিসার ক্ষেত্রে এটা উভয় দেশের সমান সুযোগের একটি বিসদৃশ্য চিত্র। যা বাংলাদেশের নতজানু পররাষ্ট্রনীতিরও একটি জ্বলন্ত উদাহরণ। ভারত যদি বাংলাদেশী নাগরিকদের কাছ থেকে ভিসা প্রসেসিং ফি নিতে পারে বাংলাদেশ কেন ভারতীয় নাগরিকদের জন্য সম-পরিমাণ ফি আদায় করবে না? এই না করার মধ্যে কোনো ন্যূনতম মহত্ব নাই বরং এটা ভারতীয় নীতির কাছে বাংলাদেশের নতজানু পররাষ্ট্র নীতিকেই সুস্পষ্ট করে।

ভারতীয় যে কোনো সম্মানিত অতিথি যখন বাংলাদেশ ভ্রমণের জন্য ভিসার আবেদন করেন, তখন বাংলাদেশ যে আতিথিয়তা দেখায়, ভারত ভ্রমণের জন্য বাংলাদেশী সম্মানিত নাগরিকরা ভারতের কাছ থেকে সেই আতিথিয়তা বা সম্মান তো পায়-ই না। উল্টো তাঁদেরও একই ধরনের ভিসা বিড়ম্বনার মুখোমুখি হতে হয়।

বাংলাদেশের বিশিষ্ট কবি অসীম সাহাকে আগামী ১৪ আগস্ট কোলকাতা অবনীন্দ্র সভাঘরে কোলকাতা লিটল ম্যাগাজিন ফোরামের পক্ষ থেকে সংবর্ধনা দেওয়ার কথা। একই দিন সকালে তারা টিভিতে কবি অসীম সাহা'র বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে আলোচনা-অনুষ্ঠান করার কথা। এছাড়া আগামী ১৮ আগস্ট কোলকাতার চোখ পত্রিকার উদ্যোগে কবি অসীম সাহাকে ‘বঙ্গবন্ধু সাহিত্য পুরস্কার’ এবং ডায়মন্ড হারবারে আগামী ২০ আগস্ট ‘সুভাষ মুখোপাধ্যায় স্মৃতি পুরস্কার’ দেওয়ার কথা। কবি অসীম সাহা কোলকাতার এসব অনুষ্ঠানে যোগদানের জন্য ঢাকাস্থ ভারতীয় হাই কমিশনে ভিসার জন্য আবেদন করলে হাই কমিশন কবিকে আগামী ১৪ আগস্ট ডেট দিয়েছে। অথচ একই সঙ্গে ভারতীয় ভিসার জন্য আবেদন করা কবিপত্নীর জন্য ডেট দিয়েছে ১১ আগস্ট। এটা ভারতীয় হাই কমিশনের কোন ধরনের আচরণ!

১৪ আগস্ট যদি কবি ভিসা পেয়েও যান, ১৪ আগস্ট কোলকাতায় সকাল ও বিকালের অনুষ্ঠানে কবি অসীম সাহা কীভাবে যোগ দেবেন? এর আগে ঢাকাস্থ ভারতীয় হাই কমিশন একই ধরনের আচরণ করেছে ২০১৪ সালে শ্রেষ্ঠ ছবির জন্য জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রাপ্ত নির্মাতা মাসুদ পথিকের সঙ্গে। নির্মাতা মাসুদ পথিকেরও কবি হিসাবে আগামী ২০ আগস্ট কোলকাতার ডায়মন্ড হারবারে ‘ঋত্বিক ঘটক স্মৃতি পুরস্কার’ নেবার কথা ছিল। কিন্তু ঢাকাস্থ ভারতীয় হাই কমিশন মাসুদ পথিককে ভিসা দেয়নি।

বাংলাদেশের বিশিষ্ট ও সম্মানিত ব্যক্তিদের সঙ্গে ভারতীয় হাই কমিশনের এই আচরণ সম্পূর্ণ কূটনৈতিক শিষ্টাচার বহির্ভূত এবং খুবই নিন্দনীয় একটি গর্হিত কাজ বলেই আমি মনে করি। ভারতীয় বিশিষ্ট ও সম্মানিত ব্যক্তিদের যেখানে বাংলাদেশ অনেকটা মাথায় নিয়ে নাচার মত অতিথিয়তা দেখায়, সেখানে ভারতীয় পক্ষের এমন শিষ্টাচার বহির্ভূত আচরণ কোনো ভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।

বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উচিত ভারতীয় হাই কমিশনারকে তলব করে বাংলাদেশের বিশিষ্ট ও সম্মানিত নাগরিকদের সঙ্গে এ ধরনের আচরণের যথাযথ ব্যাখ্যা দাবি করা। পাশাপাশি ভারতীয় নাগরিকদের বাংলাদেশ ভ্রমণের জন্য সম-পরিমাণ ভিসা প্রসেসিং ফি আরোপ করা। দুইটি বন্ধত্বপূর্ণ দেশের কূটনৈতিক শিষ্টাচার উভয় দেশের মান-সম্মান এবং নাগরিকদের জন্য সমানভাবে প্রযোজ্য হওয়া উচিত। তা না হয়ে সেখানে বাংলাদেশের নতজানু পররাষ্ট্র নীতির কারণেই আজ ভারতীয় হাই কমিশন এ ধরনের শিষ্টাচার বহির্ভূত ঔদ্বত্বপূর্ণ আচরণ দেখাতে পেরেছে বলেই আমি মনে করি। এটা কেবল বাংলাদেশের দু'জন ব্যক্তির মান-সম্মান নয়, এটা গোটা বাংলাদেশের জন্য বড় ধরনের লজ্বা।

ভারত আমাদের সবচেয়ে নিকটতম প্রতিবেশী। ভারত বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদানকারী প্রথম দেশ। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে ভারতের অবদানের কথা প্রতিটি বাংলাদেশী নাগরিক এখনো স্মরণ করে প্রাণ থেকে কৃতজ্ঞতা জানায়। কিন্তু তার বিনিময়ে যদি ভারতের কাছ থেকে এ ধরনের শিষ্টাচার বহির্ভূত আচরণ সহ্য করতে হয়, তা বাংলাদেশী যে কোনো নাগরিকের জন্যই বিশাল কষ্টের ব্যাপার। বাংলাদেশী নাগরিকদের চিকিৎসা, ব্যবসা, শিক্ষা, ভ্রমণসহ নানান কারণে ভারত ভ্রমণ একটা নিয়মিত কাজে পরিণত হয়েছে। অথচ এই বিপুল সংখ্যক বাংলাদেশী নাগরিকদের জন্য ভারতীয় ভিসা বিড়ম্বনার আজ পর্যন্ত কোনো সুরাহা হয়নি, এটাই দুঃখের আরেকটা বড় কারণ।

ভারতের প্রধানমন্ত্রী মিস্টার নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশী নাগরিকদের ভারতীয় ভিসার ক্ষেত্রে যে সুবিধা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, আমরা আশা করব সেই প্রতিশ্রুতি মাননীয় ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী শীঘ্রই বাস্তবায়ন করবেন। পাশাপাশি বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য ভারতীয় ভিসা জটিলতা ও ঢাকাস্থ ভারতীয় হাই কমিশনের দালাল সিন্ডিকেটের মাধ্যমে দুর্নীতি প্রতিরোধের বিষয়টিকে অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে সমাধান করবেন বলেই আমরা প্রত্যাশা করি। ভৌগলিক কারণে বাংলাদেশ-ভারত বন্ধুত্ব দক্ষিণ এশিয়ায় শান্তি স্থাপনে যতটা প্রয়োজনীয়, ঠিক উভয় দেশের নাগরিকদের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক দুই দেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরো শক্তিশালী করতে জোড়ালো ভূমিকা রাখতে পারে বলেই আমরা আশাবাদী। যে কারণে বাংলাদেশী নাগরিকদের জন্য ভারতীয় ভিসা জটিলতা দূর করণে ভারত সরকার অগ্রাধীকার ভিত্তিতে এর সমাধানে আগ্রহ দেখাবে বলেই আমরা প্রত্যাশা করি। কাউকে ছোট করে বন্ধুত্ব দেখানোর মধ্যে কোনো মহত্ব নাই। ভারত-বাংলাদেশ বন্ধুত্ব আরো শক্তিশালী হোক আমরা দৃঢ়ভাবে সেই প্রত্যাশা করি।

.................................
১২ আগস্ট ২০১৬





সর্বশেষ এডিট : ১২ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ২:১৪
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শ্রমিক সংঘ অটুট থাকুক

লিখেছেন হীসান হক, ০১ লা মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪৮

আপনারা যখন কাব্য চর্চায় ব্যস্ত
অধিক নিরস একটি বিষয় শান্তি ও যুদ্ধ নিয়ে
আমি তখন নিরেট অলস ব্যক্তি মেধাহীনতা নিয়ে
মে দিবসের কবিতা লিখি।

“শ্রমিকের জয় হোক, শ্রমিক ঐক্য অটুট থাকুক
দুনিয়ার মজদুর, এক হও,... ...বাকিটুকু পড়ুন

কিভাবে বুঝবেন ভুল নারীর পিছনে জীবন নষ্ট করছেন? - ফ্রি এটেনশন ও বেটা অরবিটাল এর আসল রহস্য

লিখেছেন সাজ্জাদ হোসেন বাংলাদেশ, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৪

ফ্রি এটেনশন না দেয়া এবং বেটা অরবিটার


(ভার্সিটির দ্বিতীয়-চতুর্থ বর্ষের ছেলেরা যেসব প্রবলেম নিয়ে টেক্সট দেয়, তার মধ্যে এই সমস্যা খুব বেশী থাকে। গত বছর থেকে এখন পর্যন্ত কমসে কম... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতিদিন একটি করে গল্প তৈরি হয়-৩৭

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৫১




ছবি-মেয়ে ও পাশের জন আমার ভাই এর ছোট ছেলে। আমার মেয়ে যেখাবে যাবে যা করবে ভাইপোরও তাই করতে হবে।


এখন সবখানে শুধু গাছ নিয়ে আলোচনা। ট্রেনিং আসছি... ...বাকিটুকু পড়ুন

একাত্তরের এই দিনে

লিখেছেন প্রামানিক, ০১ লা মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৬


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

আজ মে মাসের এক তারিখ অর্থাৎ মে দিবস। ১৯৭১ সালের মে মাসের এই দিনটির কথা মনে পড়লে এখনো গা শিউরে উঠে। এই দিনে আমার গ্রামের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হুজুররা প্রেমিক হলে বাংলাদেশ বদলে যাবে

লিখেছেন মিশু মিলন, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ৯:২০



তখন প্রথম বর্ষের ছাত্র। আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে আমাদের আরেক বন্ধুর জন্মদিনের উপহার কিনতে গেছি মৌচাক মার্কেটের পিছনে, আনারকলি মার্কেটের সামনের ক্রাফটের দোকানগুলোতে। একটা নারীর ভাস্কর্য দেখে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×