এর জলন্ত উদাহরন নতুন করে গড়ে উঠছে শান্তি বাহিনী। ্যার মূল হোতা বিভিন্ন NGO ও মানবাধিকার কর্মী । কয়েকদিন ধরে পাহাড়ি আর বাংগালী দের মধ্যে কয়েকবার সংঘটিত যুদ্ধ থেকে বুঝা যায়। ্যেখানে মায়ানমার অনেক মহল কাজ করছে।
কয়েকদিন আগে ঘটে যাওয়া পোষাক শ্রমিক আন্দোলনে থেকে বোঝা ্যায় আন্দোলনের মূল হোতা বড় কোন মহল। যেটা নিয়ে BBC .CNN সহ অনেক মিডিয়া হস্তক্ষেপ করেছে।
চীনকে নিয়ত্রন করা জন্য তাইওয়ানে সামরিক সৈন্য বাড়াছে। আর চীনকে নিয়ত্রন করার জন্য চট্টগ্রাম বন্দর খুব কাজের। তেতোলিয়া থেকে মাত্র ৩০০ কি.মি. দূরে চীন।অনেকে এটা জানে কিন্তু সাহস করে মুখ ফুটে বলে না।
আমি চাইনা এমন টা হোক। কারন আমরা যত ছোটভব ঠিক তত দূবল হয়ে পড়ব। ভারতের আসাম সহ কয়েকটা রাজ্য যুক্ত হবে নতুন দেশটাতে।
আমি সচেতন মহলেহ সাহায্য চাই। আমার দেশ বাচাতে এগিয়ে আসেন
আমার পোস্টা নিয়ে ভয় হচ্ছে যদি আমার কিছু হয় ............ আমার জন্য দোয়া করবেন। ভাল থাকবেন
এরকম একটা নয়..........। হাজারো উদাহারন শুনবেন ্যখন ঐ খহানে যাবেন........ পিসির সামনে অনেক কিছু বলা য়ায়........... অনেক কথা গোপন থাকে..... ্যখন আপন কেউ এর বলি হয় তখন বুঝবেন কত কস্ট...........। Click This Link
আহসান২০২০ বলেছেন: আমি দেশদ্রোহী নই। কিন্তু মনে প্রাণে বিশ্বাস করি যে চট্রগ্রাম সহ ৫টি বা ৬টি জেলা নিয়ে নতুন দেশ গঠিত হবে। ভারতের সেভেন সিস্টারস ও আলাদা হয়ে যাবে মুল ভূখন্ড থেকে। কারণ হিসেবে দেখেন, দেশের সামগ্রিক অর্থনীতির এক তৃতীয়াংশ আসে চট্রগাম বন্দর, কক্সবাজার হয়ে। সেই টাকার যে পরিমান উন্নয়ন খাতে খরচ হয় (বড় বড় আমলা কর্মচারীরা বস্তা ভইরা নেয়ার পর) তার ছিটে ফোটাও পার্বত্য অঞ্চলে যায় না। ওখানে উন্নয়নের ধোয়াটাও পৌছায় না। ১২/১৪ কিমি দূরে স্কুল, কলেজ তো আরও রেয়ার। হাসপাতালের কথা নাইবা বললাম। আদিবাসিদের উপর কত রকমের অত্যাচার যে করে বাংগালীরা তার শেশ নেই। বাহিনীর লোকেরা ও ওদের ঘরের মেয়ে বউকে ব্যবহার করে। যা কিনা পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের মত চলেছে। অথচ এই পৃথিবীতে সবারই বেচে থাকার সমান অধিকার। একটি নাগরিক হিসেবে সে দেশের সমস্ত সুযোগ সুবিধা পাওয়ার অধিকার রাখে জনগন। কিন্তু ওরা কি পায়?? ৩ দিন না খেয়ে থাকলেও ওদের ঘরে সাহায্য পৌছায় না। এমন অবস্থায় এটা হওয়া অযৌক্তিক কিছু নয়। আর সেখানে যদি কাইল্লা বেডা বারেক কাকু হাত লাগায় তাহলে তো আর কোন কথাই নেই।
ভাঙ্গা হৃদয় বলেছেন: ইস্ট সুদান এবং তিমুর এ সেইম ঘটনা হইছিল। আর কয়েক বছর পরে গন ভোট হবে, সংখ্যা গরিস্টরা গনভোট চাইবে, জয়ী হবে এবং বলবে আমরা স্বাধীন দেশ চাই।এখনে হ্স্তখেপ করবে ইউ এন মিশন। কারন এতে আমেরিকার লাভ আছে। আমি আপনার কথা অনেক আগে থেকে জানি। বাংলাদেশ আর্মি এই সম্পর্কে অবগত।
মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: পাহাড়ি এলাকায় অনেক খৃষ্টান হইতাছে , মিশনারিরা টাকার বিনিময় তাদের এই ধর্মের প্রতি দুর্বল করছে , টার্গেট হইলো গরিব উপজাতি , আমি কয়েক দিন আগে mayamansing গিয়েছিলাম সেইখানে এক উপজাতি বাসায় উঠেছিলাম তাদের থেকে জানলাম !! ( শেরপুর এর কাছাকাছি একটা মিশনারী আছে সেইখানে গিয়েছিলাম !!
Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে মে, ২০১২ বিকাল ৩:৫৩

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




