আগের পর্ব পথে-প্রান্তরে (পর্ব-৮) : রাতারগুল জলাবনে
পাংথুমাই সিলেট জেলার গোয়াইনঘাট উপজেলার পশ্চিম জাফলং ইউনিয়নের একটি গ্রাম। গ্রামটি মেঘালয় পর্বত শ্রেনীর পূর্ব খাসিয়া হিলসের কোলে। ছিমছাম, ছবির মতো সুন্দর এই গ্রামটির অন্যতম আকর্ষণ হচ্ছে বিশাল ‘বড়হিল’ ঝর্ণা। যদিও ঝর্ণাটি ভৌগলিকভাবে ভারতের অন্তর্ভুক্ত কিন্তু একেবারে সামনাসামনি দাঁড়িয়েই এর উপচে পড়া সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়। ঝর্নার নীচ থেকে বয়ে চলা পিয়াইন এর একটি শাখা নদী পশ্চিম দিকে প্রবাহমান। এই নদী ধরে আরেকটি পর্যটক গন্তব্য বিছনাকান্দি যাওয়া যায়। বিছনাকান্দি সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার রুস্তমপুর ইউনিয়নের বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে অবস্থিত। সিলেট শহর থেকে বিছনাকান্দির দূরত্ব প্রায় ৩৯ কিলোমিটার। বিছনাকান্দির মূল আকর্ষণ হচ্ছে ভারতের উঁচু পাহাড়ের ঝরনা থেকে নেমে আসা স্বচ্ছ শীতল জলধারা এবং দূরের আকাশচুম্বী পাহাড়ের সৌন্দর্য। পানির গভীরতা বেশি নয় বলে পরিষ্কার পানিতে উঁচু-নিচু পাথরগুলোকে দেখা যায়। নদীটির দুই পাশেও রয়েছে পাথরের সারি। সামনের দিকে তাকালে ঝরনা এবং উঁচু পাহাড়ের আঁকাবাঁকা সারিগুলো আপনার মন কাড়বে। তবে এই সবগুলো পাহাড় এবং ঝরনার অবস্থানই ভারতে। (তথ্যসূত্র : অন্তর্জাল)
এবারের ছবি ব্লগ পাংথুমাই থেকে বিছনাকান্দি ভ্রমণের সময়কার ছবি নিয়ে।
দূরে ‘বড়হিল’ ঝর্ণা
বৃষ্টিস্নাত নৌকা ভ্রমণ
পাহাড়গুলি সব ভারতে
পাথর কোয়ারির নৌকা
সবুজ আর সবুজ
যৌবনদীপ্ত পিয়াইন নদী
নৌকা থেকে দেখা বিছনাকান্দি
বিছনাকান্দির পাথর কোয়ারি
জলমগ্ন পাথর
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৫১