somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেসের গল্পে মানবিকতা(Humanism of Gabriel Garcia marquez's stories))

০২ রা মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:৪১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

*গাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেজের গল্পে মানবিকতা
রায়ান নূর

1.প্রসারিত ডানার বৃদ্ধ(old man of enormous wings):

গাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেজের গল্পগুলোর শুরু অনেকটা অভিনব কায়দায় ৷ যাতে অলীক-বাস্তবতা কিংবা যাদু-বাস্তবতার একটা আভাস পাওয়া যায়, যেমন তার ‘The old man of enormous wings (প্রসারিত ডানার বৃদ্ধ)’ গল্পে ৷
প্রথম দিকে অবিরত বৃষ্টি বর্ষণের বর্ণনার দৃশ্য রূপায়ণে―
............ The world had been sad since Tuesday. Sea and sky were a single ash-gray thing and the sands of the beach, which on March nights glimmered like powdered light, had become a stew of mud and rotten shellfish.(গত মঙ্গলবার থেকে পৃথিবী কেমন গম্ভীর ৷ সাগর এবং আকাশ দুই মেরুতে অনুজ্জ্বল ছাইবর্ণের দুটো বস্তু আর সৈকতের বালুতে শামুক ও কাদা দলা ধরে আছে যেখানে মার্চের রাত বিজলীর ছটায় খেলা করত ৷ )
শুরুতে পেলেওর নবজাত শিশুর জ্বরের কারণ হিসেবে প্রচুর বৃষ্টিপাতে মরা কাঁকড়াকে দায়ী করা হয় ৷ শিশুর আরোগ্যের জন্য মরা কাঁকড়া সাগরে ফেলার পর আবিষ্কৃত হয় এই ডানাওয়ালা বৃদ্ধ,যাকে ঘিরে গল্পটি পুরো বিন্যস্ত ৷ এই গল্পের চরিত্রগুলো হল পেলেও ও তার স্ত্রী ইলিসেন্দা ,বৃদ্ধা প্রতিবেশী,মাঁকড়সা-মহিলা,ডানাওয়ালা-বৃদ্ধ,যাজক গনজাগা ৷

গল্পটির নামকরণে দেখা যায় পূর্বের সাহিত্যগুলোতে এরকম নাম কিঞ্চিত-লভ্য ৷ যেমন প্রতীকী ফার্সীগল্পে শেখ এশরাক(1154 ― 1191) এর ‘ আভাযে পারে জিব্রীল(জিব্রাইলের ডানার আওয়াজ)’ এবং আল্লামা ইকবালের গ্রন্থ ‘বালে জিব্রীল(জিব্রাইলের ডানা)’ এবং বাংলাদেশের শাহেদ আলীর ছোট গল্প ‘ জিব্রাইলের ডানা ৷’ জিব্রাইল যেখানে একজন স্বর্গীয় দূত যে ঈশ্বরের খবর বহন করে এবং মানুষের সাথে ঈশ্বরের সম্পর্ক স্থাপন করে ৷ এককথায় জিব্রাইলকে শান্তির দূত হিসেবে বর্ণনাই ছিল মূখ্য বিষয় ৷

এটি মূলত একটি প্রতীকী গল্প যেখানে ডানাওয়ালা বৃদ্ধের প্রতীকে এক মুমূর্ষু ভিনদেশী বৃদ্ধের কাহিনী বর্ণিত হয়েছে ৷ অনুমান করা হয় জাহাজডুবীর পর বেঁচে থাকা এক নরওয়েজিয়ান যে বহুকষ্টে স্থলে এসেছিল ৷ মার্কেজের এই ডানা ব্যবহার এবং ব্যক্তিকে বৃদ্ধ অবস্থায় বর্ণনা করার কারণ এই দাঁড়ায়,
প্রথমতঃ সে একজন উদ্বাস্তু তাই আশ্রয়প্রার্থী,
দ্বিতীয়তঃ সে টানা ঝড়-বৃষ্টিতে অসহায় তাই সাহায্যপ্রার্থী,
তৃতীয়তঃ সে অন্য দেশে বন্দীপ্রায় তাই মুক্তি প্রার্থনা করে ৷
সে এখন ডানা মেলতে অক্ষম তাই স্বভাবতই সে ডানা মেলতে চায় আবার অর্থাৎ বল সঞ্চয় করে আবার ফিরে যেতে চায় গন্তব্যে, কিন্তু শেষ পর্যন্ত সেকি মুক্তি পায়? এমন প্রশ্নের উত্তর কুয়াশাচ্ছন্ন ৷

যাদু-বাস্তবতা সাহিত্যের একটা বিশেষ অলঙ্কার বা শিল্প ৷ যে কোন সাহিত্য একটি কিংবা একাধিক বাস্তবতার উপর প্রতিষ্ঠিত ৷ তা প্রকাশ পায় বর্ণনাভঙ্গী,প্লট,চরিত্র চিত্রণে,সময় বিচারে কিংবা অলঙ্কারে ৷ অনেক সাহিত্যে যাদু-বাস্তবতা আছে অবচেতন গণ্ডীতে ৷ কেবল মার্কেজই সচেতন ভঙ্গীতে তার সাহিত্যে প্রবেশ করিয়েছেন শিল্প হিসেবে ৷
যাদুবাস্তবতা এক অর্থে কল্পনায় বাস্তবতার সম্মিলন ৷ যেখানে প্রহেলিকা থাকে যা মানুষকে বিভ্রান্ত করে তার নির্দিষ্ট কল্পবিন্দু থেকে ৷ অলীক-কল্পনা ও বাস্তবতা পাশাপাশি দুটো একসাথে চললে তাকে বলা হয় magic realism বা প্রচলিত অর্থে যাদু বাস্তবতা,বিস্তর অর্থে প্রহেলিকা-বাস্তবতা কিংবা অলীক-বাস্তবতা ৷
এ বাস্তবতায় সময়ের কোন বন্ধন নেই,বর্ণনার কোন ঢঙ নেই ৷ অতীত বর্তমানের ভঙ্গীতে কিংবা বর্তমান ভবিষ্যতের ভঙ্গীতে কাহিনী বর্ণিত হবে ৷ এখানে মানুষের চিন্তা-চেতনার কল্পবিন্দুর অস্তিত্ব নেই কেবল ভ্রমছাড়া ৷ এ শিল্পে সাধারণত এমন প্রতীক কিংবা রূপকের আবরণ থাকে যা মানুষকে সম্মোহিত করে তোলে, আকৃষ্ট করে এবং নেশাগ্রস্থ করে ফাঁদে ফেলে ৷

চীনা লেখক লু শ্যন যদি সামাজিক-বাস্তবতা (social realism), মো ইয়ান যদি স্বপ্ন-বাস্তবতার অথবা কুহেলী-বাস্তবতার লেখক হন তবে মার্কেজ অবশ্যই যাদু-বাস্তবতার লেখক ৷ কোন বাস্তবতা ছাড়া সাহিত্য হয় না ৷ তবে বাস্তব আর বাস্তবতা পরিভাষাগত দিক থেকে সম্পূর্ণ আলাদা ৷ বাস্তব প্রত্যক্ষ আর বাস্তবতা নির্যাস ৷ কাহিনী সাজানোর কৌশলে বিভিন্ন রকম বাস্তবতার উৎপত্তি ৷ যাদু-বাস্তবতা সম্পর্কে Patricia Merivale বলেন,‘সালমান রুশদির দৃষ্টিতে যাদু বাস্তবতা―

“ a way of showing reality more truly with the marvelous aid of metaphor and as a development out of Surrealism that expresses a genuinely Third World Consciousness”
কিন্তু সাহিত্য-বিচারে সকল সাহিত্য একটি বিশেষ অন্তর্তত্ত্বের উপর প্রতিষ্ঠিত থাকে ৷
‘ প্রসারিত ডানার বৃদ্ধ’ গল্পটিতে চিত্রিত হয়েছে সমাজের বিভিন্ন প্রকার মানুষের মনোবিকার ও চিন্তার ৷ সমাজ এবং সভ্যতার অন্তঃসারশূণ্য কাঠামোতে অবস্থানকারী, যেখানে আছে যাজক গনজাগা,জেলে পেলেও ও তার স্ত্রী ইলিসেন্দা ৷ তারা জাহাজডুবীর কারণে ভীনদেশী এক বৃদ্ধকে কোন সম্মানজনক আশ্রয় দেয়নি বরং মানুষকে তামাশার পাত্র করে রেখেছে এবং সেখানেও লাভের অঙ্ক কষেছে ৷ তাকে মুরগীর খোয়ারে রেখেছে এবং ভাষা দুর্বোধ্য হওয়ায় যাজক গনজাগাও নূন্যতম দয়া প্রদর্শন করে নি ৷

মার্কেজ তাঁর ডানাওয়ালা বুড়ো অবয়ব নির্মান করছেন যা নিছক সাহিত্যের অলঙ্করণ ৷ প্রকৃতপক্ষে বৃদ্ধের শরীর শীর্ণকায় ও লম্বা দুই বাহুতে শক্তি নেই বললেই চলে ৷ প্রচণ্ড ঝড়ে তার অবস্থা অত্যন্ত করুণ ৷ কিন্তু সে ভিনদেশী বলে মানুষের কাছে হাসি-তামাশা আর খেলার পাত্র হয়েছে ৷ মার্কেজ তার সংস্কৃতিকে নিখুঁতভাবে তুলে ধরেছেন যে একজন যাজক শুধু আচার সর্বস্ব ও অধিকর্তা-নির্ভর, যেখানে মানবিকতার স্থান নেই ৷ মানুষ দেবদূত বলে প্রচার করলেও তিনি পোশাক-আশাকে,ভাষায় তার ব্যর্থতা ঢাকতে চেয়েছেন ৷ বৃদ্ধ যখন মৃতপ্রায় তাকে গরম শলায় নড়াবার চেষ্টা করা হয়েছে ৷ তাকে কি তারা সত্যিই আশ্রয় দিয়েছিল? দেয় নি বরং তাকে প্রদর্শনীর বস্তু হিসেবে টাকা কামাইয়ের মোক্ষম ব্যবসা পেতেছিল৷

দেবদূত হিসেবে বর্ণনা করার কয়েকটা কারণ এই হতে পারে, তার আগমন তার শিশুর কল্যাণ সাধন করেছে কিংবা তাকে অবলম্বন করেই পেলেও পরিবার অনেক অর্থপ্রাপ্ত হয় ৷ এমনও হতে পারে সে দেশে ভিনদেশী কিংবা বৃদ্ধরা নিগৃহীত ও নির্যাতিত ছিল ৷ বৃদ্ধা প্রতিবেশী তাকে বাঁচানোর জন্য সৌভাগ্যের প্রতীক ও শিশুর আরোগ্যের কারণ হিসেবে মিথ্যা গুজব রটনা করে ৷ যে কোন একটা কারণ সত্য কিন্তু বাস্তবে তার প্রেক্ষিতটা সম্পূর্ণ উল্টো ৷
মার্কেজ অত্যন্ত কৌশলে এই বৃদ্ধের চরিত্র অঙ্কন করেছেন, ডানাবিশিষ্ট দেবদূত যে কিনা নিজেই মানুষের দ্বারা নির্যাতিত ও নিপীড়িত ৷ দেবদূত হিসেবে প্রচারিত হলেও,তার প্রতি বৃদ্ধা সহানুভূতিশীল হলেও এবং সকলে স্বীকার করলেও―নিজস্ব যুক্তিহীন যাজক তার উপরস্থ অধিকর্তাদের উপর নির্ভরশীল তবু দেবদূত স্বীকার্য নয় ৷ প্রকৃত কারণ না জেনে একজন ব্যক্তিত্ববান যাজকের এমন আচরণ কারো কাম্য ছিল না ৷
স্বর্গীয় দূতের পোশাক ও ভাষা তাদের মত হবে এমনটাই মনে করেন যাজক গনজাগা ৷ কারণ না জেনে লোকমুখে প্রচলিত কথার সত্যাসত্য নির্ণয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েন তিনি ৷ এখানে ক্যাথলিক ধর্মের আচার সর্বস্ব অসারতা প্রমাণ করেছেন মার্কেজ ৷ গনজাগা সদ্য কাঠুরিয়া থেকে যাজক হয়েছেন তাই মহত্ত্বর দিক নয় বরং নিজের আসন কতিপয় কাঠামোর মাঝে টিকিয়ে রাখতে তিনি ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন ৷ মানবিকতা তার প্রাণ স্পর্শ করেনি ৷ যে ধর্ম একজন ভিনদেশী বিপন্ন নাগরিককে রক্ষা করতে পারে না সে ধর্মের ভবিষ্যৎ সম্বন্ধে মার্কেজ সন্দিহান ছিলেন ৷
গনজাগা ঐ জনপদের একজন ধর্মীয় ও প্রভাবশালী হিসেবে সে তাকে ঘৃণা করেছে,দেবদূত বলায় ভীত হয়ে পেলেওকে তার অবস্থান বদলাতে বলে নি ৷ কেননা সাধারণ মানুষ যাজকদের বিচারের আওতাধীন ৷ বৃদ্ধ যখন মৃত্যুর দ্বারপ্রান্তে তখন যাজকের অনিদ্রা দূর হয় ফলে তার স্বীয় চরিত্রও উন্মোচন হয় ৷ গনজাগা আসলে মুখোশ পড়া ধার্মিক যেখানে মানবিকতা নেই, আছে কেবল মনোবিকার ও অজ্ঞতা ৷

বৃদ্ধের মূল্যায়নও অর্থের বিনিময়ে এবং তাও হিসেব মাফিক ৷ মানুষের অর্থলিপ্সার স্তর ও তাদের নৈতিকতা কতটা ঘৃণ্য তা মার্কেজ দেখিয়েছেন এক মাঁকড়সা-বৃদ্ধার প্রতীকে যে আসলে বৃদ্ধা নয়, কিন্তু এক নর্তকীর চামড়া বজ্রপাতে ঝলসে যাওয়ায় সেও মানুষের প্রদর্শনীর বস্তু ৷ সেখানে ডানাওয়ালা বৃদ্ধকেও সে হার মানায় ৷ অর্থের প্রতি প্রলুব্ধ হয়ে একজন মানুষকে বানরের মত প্রদর্শনী করে আয় করে মানুষ ৷
অপরদিকে বৃদ্ধ মুক্তি পায় ৷ কিন্তু তার কারণটা একবার ভেবে দেখা দরকার ৷ এখানে মার্কেজ এই কারণে আরেকটা চরিত্র অঙ্কন করেছেন মাকঁড়সা-বৃদ্ধা হিসেবে ৷ সে আসলে কোন দেবত্বধারী বৃদ্ধা নয় ৷ বজ্রপাতে তার চামড়া ঝলসে গেছে যে কিনা তার বাবা মায়ের অবাধ্য এক নর্তকী ৷ সেও একই অবস্থার স্বীকার ৷
এ গল্পে মার্কেজ মানবিকতাকে সর্বোচ্চ স্থান দিয়েছেন ৷ যেখানে ঈশ্বর কোন ব্যক্তিকে রক্ষা করতে পারে না ৷ ঈশ্বরের অনুগত যাজকসম্প্রদায় যখন শয়তান আর দেবদূতের তফাৎ করতে সময়ক্ষেপণ করে, সেখানে একজন সাধারণ মানুষ কী আশা করে? মানুষ প্রধান নয়,মানবিকতা প্রধান নয় কেবল মানুষের প্রকৃতি নির্ণয়ে ব্যস্ত যাজক আর তার অধিকর্তারা ৷

ধারণা করা হয় বৃদ্ধ নরওয়েজিয়ান নাবিক ৷ সে আসলে একজন মানুষ,কোন দেবদূত নয় কিন্তু বৃদ্ধা তাকে বাঁচাতে কিংবা কুসংস্কারাচ্ছন্ন হয়ে দেবদূতের তকমা জুটে দিয়েছে ৷ যার ফলে আশ্রয় হয়েছে ঠিকই কিন্তু মৃত্যু সন্নিকটে এসেছে ৷ দেবদূত যেখানে শান্তি স্থাপনের কথা সেখানে তিনি সকলের অশান্তির কারণ ৷ মানুষের সীমিত জ্ঞান যেখানে স্পর্শ করে না তাকে evil বলে নিজেদের স্বার্থ ধরে রাখার অনন্ত প্রয়াস গল্পটিকে নতুন মাত্রা দিয়েছে ৷ মার্কেজ গল্পটি শিশুদের জন্য লিখলেও তিনি মূলত শিশুদের জন্য লিখেননি বরং যারা বোধের দিক থেকে দৈন্য তাদের জন্য লিখেছেন ৷ ঈশ্বরকে গল্পে অবজ্ঞা করা হয়নি বরং উর্ধ্বে রাখা হয়েছে ৷ ঈশ্বরের প্রেরিত দূত মানুষের খেলার পাত্র হতে পারে সেখানে ঈশ্বরের আরাধনা আর বিশ্বাস কেবল আচারসর্বস্ব ছাড়া কি হতে পারে? গল্পটির তাৎপর্য বিচারে আমরা স্বীকার করতে পারি সবকিছুর উপরে মানবিকতা তুলে ধরাই ছিল মার্কেজের উহ্য বিষয় ৷

প্রবন্ধটি ‘ শালুক ’ গাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেস সংখ্যা-2015 তে প্রকাশিত ৷

রায়ান নূর,
বাংলাভাষা ও সাহিত্য
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ৷

০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় পণ্য বয়কটের কেন এই ডাক। একটি সমীক্ষা-অভিমত।।

লিখেছেন সাইয়িদ রফিকুল হক, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:১৫



ভারতীয় পণ্য বয়কটের কেন এই ডাক। একটি সমীক্ষা-অভিমত।।
সাইয়িদ রফিকুল হক

বিএনপি ২০২৪ খ্রিস্টাব্দে দেশে অনুষ্ঠিত “দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে”-এ অংশগ্রহণ করেনি। তারা এই নির্বাচনের বহু আগে থেকেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×