নওগাঁর আঞ্চলিক হাঁস প্রজনন কেন্দ্র হাঁসের বংশবৃদ্ধি, বাচ্চা উৎপাদন এবং হাঁস পালন কৃষক পর্যায়ে পৌঁছে দিতে কাজ করে আসছে শুরম্ন থেকেই। শুধু দেশীয় জাতের হাঁস প্রজনন নিয়ে সফলতা অর্জন করেছেন তা কিন' নয়। দেশী- বিদেশী বিভিন্ন জাতের হাঁস নিয়ে গবেষণা করে আসছে সরকারী এই প্রজনন খামারটি। সেই ধারাবাহিকতায় এবার তারা চীনের হাঁস প্রজনন ও লালন পালন করে সফলতা অর্জন করেছে যার নাম বেইজিং জাতের হাঁস। ২০১৪ সালের অক্টোবর মাসে হাতে গোনা কয়েকটি বেইজিং জাতের হাঁসের বাচ্চা আনা হয় এই হাস প্রজনন খামারে। দেশীয় হাসের মত দেশীয় খাবার খাওয়ানো যায় বলে এই হাঁস ভালোভাবে লালন-পালন করা যাবে আমাদের দেশে। এই বেইজিং জাতের হাঁস তিন ভাবে পালন করা সম্ভব। আবদ্ধ পদ্ধতি, আবদ্ধ ও আংশিক খোলা পদ্ধতি এবং উন্মুক্ত পদ্ধতিতে। যেহেতু হাঁস সবসময় পানিতে থাকতে পছন্দ করে তাই হাসের বাসস'ানের আশেপাশে পানি থাকার ব্যবস'া করে দিতে হবে। খাবার ও পানি দিতে হয় নির্দিষ্ট সময়ে। বেইজিং জাতের হাঁসগুলো দেখতে সাদা রংয়ের, ঠোট হলুদ রংয়ের এবং পাগুলো একটু লালচে হয়। এই হাসগুলো পালন করতে হলে কৃষকদের বা খামারীদের খুব বেশি জায়গার প্রয়োজন হয় না। বাড়ীর আঙ্গিনায় এই হাস পালন করতে পারবেন পারিবারিক ভাবে। মাত্র ৩০০ স্কয়ার ফিট জায়গার মধ্যে ১০০টি হাস পালন করা সম্ভব। যদিও এই হাঁস চীনে বেশি দেখা যায় কিন' বর্তমান সময়ে আমেরিকাসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পারিবারিক বা বানিজ্যিক ভাবে পালন করা হয় এই বেইজিং জাতের হাস। খামারে এই হাসগুলো নিজেদের মত বিচরণ করে এবং বড় হয়। নওগাঁর এই হাঁস প্রজনন খামারে হাসগুলো পরিচর্যার জন্য ডার্ক এটেন্ডেন্ট সত্যেন্দ্র নাথ রায় সবসময় নিয়োজিত থাকেন। এই হাসের রোগ বালাই অন্যান্য জাতের হাসের মতই আর সেই কারণে নিয়মমত একবার বা দুইবার ভ্যাকসিন দিলেই আর রোগবালাই হয় না। দেশীয় জাতের হাসের চেয়ে বেইজিং জাতের হাঁস পালন করা লাভ জনক হবে বলে ধারণা করছেন এই হাঁস প্রজনন খামারের কর্মকর্তারা। তবে এই বেইজিং জাতের হাস নিজেরা বাচ্চা ফুটাতে চাই না বলে কৃত্রিম পদ্ধতিতে বাচ্চা ফুটাতে হয়। এই জাতের হাঁসগুলো দেশীয় জাতের হাসের চেয়ে এক থেকে দেড় মাস আগে ডিম দিতে শুরম্ন করে এবং বছর জুড়ে ডিম দিতে পারে। তবে বেইজিং জাতের হাস মাংস উৎপাদনের জন্য সবচেয়ে ভাল। মাত্র তিন থেকে চার মাসে এই হাসের ওজন হয় সাড়ে তিন থেকে সাড়ে চার কেজি পর্যনৱ। নওগাঁর এই হাস প্রজনন খামার থেকে বাচ্চা ক্রয় করে যদি দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের কৃষকরা পারিবারিক বা বানিজ্যিক ভাবে বেইজিং জাতের হাঁস লালন-পালন করে তাহলে তারা যেমন অর্থনৈতিক ভাবে লাভবান হবেন তেমনি ভাবে দেশের মাংসের চাহিদা পুরোপুরি পূরণ করা সম্ভব হবে বলে ধারণা সংশিস্নষ্টদের।
নওগাঁর আঞ্চলিক হাঁস প্রজনন কেন্দ্র হাঁসের বংশবৃদ্ধি, বাচ্চা উৎপাদন এবং হাঁস পালন কৃষক পর্যায়ে পৌঁছে দিতে কাজ করে আসছে শুরম্ন থেকেই। শুধু দেশীয় জাতের হাঁস প্রজনন নিয়ে সফলতা অর্জন করেছেন তা কিন' নয়। দেশী- বিদেশী বিভিন্ন জাতের হাঁস নিয়ে গবেষণা করে আসছে সরকারী এই প্রজনন খামারটি। সেই ধারাবাহিকতায় এবার তারা চীনের হাঁস প্রজনন ও লালন পালন করে সফলতা অর্জন করেছে যার নাম বেইজিং জাতের হাঁস। ২০১৪ সালের অক্টোবর মাসে হাতে গোনা কয়েকটি বেইজিং জাতের হাঁসের বাচ্চা আনা হয় এই হাস প্রজনন খামারে। দেশীয় হাসের মত দেশীয় খাবার খাওয়ানো যায় বলে এই হাঁস ভালোভাবে লালন-পালন করা যাবে আমাদের দেশে। এই বেইজিং জাতের হাঁস তিন ভাবে পালন করা সম্ভব। আবদ্ধ পদ্ধতি, আবদ্ধ ও আংশিক খোলা পদ্ধতি এবং উন্মুক্ত পদ্ধতিতে। যেহেতু হাঁস সবসময় পানিতে থাকতে পছন্দ করে তাই হাসের বাসস'ানের আশেপাশে পানি থাকার ব্যবস'া করে দিতে হবে। খাবার ও পানি দিতে হয় নির্দিষ্ট সময়ে। বেইজিং জাতের হাঁসগুলো দেখতে সাদা রংয়ের, ঠোট হলুদ রংয়ের এবং পাগুলো একটু লালচে হয়। এই হাসগুলো পালন করতে হলে কৃষকদের বা খামারীদের খুব বেশি জায়গার প্রয়োজন হয় না। বাড়ীর আঙ্গিনায় এই হাস পালন করতে পারবেন পারিবারিক ভাবে। মাত্র ৩০০ স্কয়ার ফিট জায়গার মধ্যে ১০০টি হাস পালন করা সম্ভব। যদিও এই হাঁস চীনে বেশি দেখা যায় কিন' বর্তমান সময়ে আমেরিকাসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পারিবারিক বা বানিজ্যিক ভাবে পালন করা হয় এই বেইজিং জাতের হাস। খামারে এই হাসগুলো নিজেদের মত বিচরণ করে এবং বড় হয়। নওগাঁর এই হাঁস প্রজনন খামারে হাসগুলো পরিচর্যার জন্য ডার্ক এটেন্ডেন্ট সত্যেন্দ্র নাথ রায় সবসময় নিয়োজিত থাকেন। এই হাসের রোগ বালাই অন্যান্য জাতের হাসের মতই আর সেই কারণে নিয়মমত একবার বা দুইবার ভ্যাকসিন দিলেই আর রোগবালাই হয় না। দেশীয় জাতের হাসের চেয়ে বেইজিং জাতের হাঁস পালন করা লাভ জনক হবে বলে ধারণা করছেন এই হাঁস প্রজনন খামারের কর্মকর্তারা। তবে এই বেইজিং জাতের হাস নিজেরা বাচ্চা ফুটাতে চাই না বলে কৃত্রিম পদ্ধতিতে বাচ্চা ফুটাতে হয়। এই জাতের হাঁসগুলো দেশীয় জাতের হাসের চেয়ে এক থেকে দেড় মাস আগে ডিম দিতে শুরম্ন করে এবং বছর জুড়ে ডিম দিতে পারে। তবে বেইজিং জাতের হাস মাংস উৎপাদনের জন্য সবচেয়ে ভাল। মাত্র তিন থেকে চার মাসে এই হাসের ওজন হয় সাড়ে তিন থেকে সাড়ে চার কেজি পর্যনৱ। নওগাঁর এই হাস প্রজনন খামার থেকে বাচ্চা ক্রয় করে যদি দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের কৃষকরা পারিবারিক বা বানিজ্যিক ভাবে বেইজিং জাতের হাঁস লালন-পালন করে তাহলে তারা যেমন অর্থনৈতিক ভাবে লাভবান হবেন তেমনি ভাবে দেশের মাংসের চাহিদা পুরোপুরি পূরণ করা সম্ভব হবে বলে ধারণা সংশিস্নষ্টদের।
সাঈদ হাসান আকাশ, বাংলা ভিশন /০১৭১৬৬৭৮৪৪৮