আমি একাত্তর দখেনি,ি পুস্তক,ে জাদুঘর,ে পত্রকিায়, টলেভিশিন,ে ব্লগে এবং ফসেবুকে দখেছিি মুক্তযিুদ্ধরে বভিীষকিা। যা দখেছে,ি যা পড়ছে,ি যা শুনছেি তা যদি আমি অবশ্বিাস করি তাহলে আমার জন্মকে অবশ্বিাস করা হব।ে আমার অস্তত্বিকে অস্বীকার করা হব।ে বাঙালি ও বাংলাদশেি স্বত্তার সাথে বশ্বিাসঘাতকতা করা হব,ে প্রতারণা করা হব।ে তাই আমি ও আমরা একাত্তর এবং একাত্তররে শত্রু ঘাতক, দালাল, রাজাকার, যুদ্ধাপরাধীর সাথে আপোস করে জতীয় বঈেমান হতে পারি না। সইে বঈেমানী র্বতমানে করছে বএিনপ,ি যা ১৯৯৬ সালে করছেলি আওয়ামী লীগ। প্রসঙ্গত, জাতীয় র্পাটরি কথা এখানে না আনা ভালই। অতএব, রাজনীতকি র্স্বাথরে প্রয়োজনে আওয়ামী লীগ বএিনপরি মধ্যে কোন ফারাক নইে। আওয়ামী সরকার র্স্বাথরে প্রয়োজনে যমেন যুদ্ধাপরাধরে বচিাররে জন্য মরয়িা হয়ে উঠছে।ে ঠকি একই প্রয়োজনে বএিনপি বচিাররে জন্য মাথা ঘামাচ্ছে না । বলতে গলেে বচিার না হওয়ার পক্ষ।ে যদি অস্থত্বিে ঘা লাগতো তবে বএিনপওি আওয়ামী লীগরে মত উঠে পড়ে গুটি কয়কে রাজাকার ও যুদ্ধাপরাধীর বচিাররে জন্য পাগল হয়ে যতে।
২.
যাহোক, ইতোমধ্যে দলেোয়ার হোসাইন সাঈদীর ফাঁসরি রায় হলে সারা দশে একদকিে যমেন আনন্দে উদ্দ্বলেতি হয়, অন্যদকিে জামায়াত-শবিরি ও সাঈদী ভক্ত মানুষরে তাণ্ডবে তাল-মাতাল হয়ে উঠে সারা বাংলাদশে। বভিন্নি স্থানে সহংিসতার ঘটনায় প্রায় র্অধশত মানুষ নহিত হন এবং সহস্রাধকি মানুষ আহত হন। যখন ভাবি দশেরে বখ্যিাত মাওলানা আর্ন্তজাতকি খ্যাতি সম্পন্ন বক্তা, বুর্জগ ব্যক্তি দলেওয়ার হোসাইন সাঈদীর ফাঁসরি আদশে হয়ছেে তখন বুকরে ভতির একটা মহিি ব্যাথা অনুভব কর।ি আবার যখন বোধোদয়ে সত্যটা উপলদ্ধি কর,ি একাত্তররে ৩০ বছররে এক যুবক দল্লেু রাজাকাররে নতেৃত্বে দশেরে নরিীহ বাঙালি নারী র্ধষতি হয়ছে,ে অসংখ্য মানুষ ঘর ছাড়া হয়ছে,ে নৃশংসভাবে মানুষ খুন হয়ছে।ে দশেরে প্রখ্যাত সাহত্যিকি, লখেক হুমায়ূন আহমদে, মুহম্মদ জাফর ইকবাল এবং প্রখ্যাত র্কাটুনস্টি আহসান হাবীবরে বাবা পুলশি অফসিার ফয়জুর রহমানকে নর্মিমভাবে হত্যা করা হয়ছে।ে সইে ঘাতক নরপশুর ফাঁসরি খবর শুনে কার না আত্মতৃপ্ততিে মনটা ভরে উঠবৃে?
৩.
যাহোক, দুই দলরে দলাদলি আর গালাগালি যতই হোক না কনে, তাদরে কারো র্স্বাথ থাক আর যাক। দশেরে সাধারণ দশেপ্রমেী মানুষ কন্তিু ৪২ বছররে চাপা ক্ষোভ ও শোককে সাহসে পরণিত করতে সর্মথ হচ্ছনে। যা ২০১৩ সালকে ইতহিাসরে পাতায় শক্তশিালী আসন দচ্ছি।ে আবুল কালাম আজাদ ওরফে বাচ্চু রাজাকাররে ফাঁসরি রায় ঘোষণা হওয়ার কয়কেদনি পর যখন ৫ ফব্রেুয়ারি কাদরে মোল্লা ওরফে কসাই রাজাকাররে যাবজ্জীবন কারাদন্ডরে রায় হলো । তখনই শুরু হলো আন্দোলন। ব্লগার ও অনলাইন একটভিস্টিদরে সে আন্দোলন সূত্রপাত ঢাকার শাহবাগ চত্বর থকেে হলওে তা ছড়য়িে পড়ে দশেরে র্সবত্র। সে আন্দোলনে নতেৃত্ব দনে ব্লগার ও অনলাইন একভস্টিরে আহবায়ক ডা.ইমরান এইচ সরকার। যাকে নয়িে জামায়াত শবিরি নানা অপপ্রচার ও কটূক্তি করছে।ে যা কউে কউে বশ্বিাস করলওে আমি কম্পনি কালওে বশ্বিাস করি ন।ি কারণ ইমরান এইচ সরকারকে আমি ব্যক্তগিতভাবে ভালোভাবে চনিি এবং জান।ি
আমি যখন কারমাইকলে কলজেে পড়তাম তখন তনিি রংপুর মডেকিলে কলজেে ইর্ন্টানি করতনে। ওই সময় আমরা ‘দি ডইেলি স্টার ’ পত্রকিার পাঠক ফোরাম ‘দি ডইেলি স্টার রডিার্রস ক্লাব’ের সদস্য ছলিাম। তখন ডইেলি স্টাররে রংপুর প্রতনিধিি র্বতমানরে মাছরাঙ্গা টলেভিশিনরে সাংবাদকি রফকি সরকাররে ডাকে এবং ইমরান এইচ সরকার ( ইমরান ভাই) এর নতেৃত্বে প্রতি শুক্রবার জাহাজ কোম্পানী মোড়ে ছয় তালায় আমরা স্পোকনে ইংলশি, ডবিটে, প্রজেন্টে স্পচি ডলেভিারি এবং সমসাময়কি বষিয় নয়িে ইংজতেি আলোচনা করতাম। উদ্দশ্যে ছলি ইংরজেরি দক্ষতা বৃদ্ধি এবং দশেকে নয়িে প্রগতশিীল চন্তিাভাবনার উন্নয়ন।
২৫-৩০ জনরে সে দলটরি সদস্যরা আজ কে কোথায় আছে জানি না। নাহদি ভাই, সুমন ভাই, সান ভাই, জয়িা ভাই, নূরজাহান আপু, রফকি ভাই অনকেরে কথাই আজ মনে পড়ে নরিব।ে আমাদরে দলটরি সবার মধ্যমণি ছলিনে ইমরান ভাই। সবাইকে মাতয়িে রাখতনে। যমেন দুষ্ট প্রকৃতরি তমেনি চটপট।ে তার আন্তরকিতা এবং মশিুকতার কারণে বড় ভাই হওয়া সত্ত্বওে তার সাথে আমার বন্ধুত্বর্পূণ সর্ম্পক গড়ে ওঠ।ে ২০০৯ সালে ‘দি ডইেলি স্টার সলেব্রিটেংি লাইফ’ এর প্রগ্রামে রংপুর জলো স্কুল অডটিোরয়িামে কণ্ঠশল্পিী ফাহমদিা নবীর গানরে অনুষ্ঠান শষেে আমরা ভলন্টেয়িাররা রাত দড়েটার দকিে সসিলিি রস্টেুরন্টেে ডনিার করতে গয়িে ঠাণ্ডা ভাত-তরকারি দয়িে খাওয়ার সময় বারো মশ্যিালি গল্পে হাসতে হাসতে কুটকাট হয়ছেলিাম।
হঠাৎ ইমরান ভাই ঢাকায় চলে এলনে আমাদরে দলটওি ভঙ্গেে গলে। মনে হলো, ’দনিগুলি মোর সোনার খাঁচায় রইলো না/ সে যে আমার নানা রঙরে দনিগুল।ি’ তরপর কছিুদনি মোবাইলে তার সাথে যোগাযোগ থাকলওে পরে নাম্বারটা হারয়িে ফলে।ি
বাংলাদশেরে তরুণ প্রজন্মরে এখন আইকনে পরণিত হয়ছেনে কুড়গ্রিাম জলোর রাজীবপুর উপজলের ছলেে ইমরান এইচ সরকার। কবেলি মনে পড়ে তনিি কোথায় আর আমি কোথায়ৃ? তাকে এখন বশ্বিরে মানুষ চনেে আর আমাকে পাশরে বাজাররে ফকরিটাও চনেে না। তার আহবানে এখন হাজার-হাজার, লক্ষ-লক্ষ মানুষ মহা সমাবশেে যোগ দনে। দশেরে কোট-িকোটি মানুষ তনি মনিটি নরিবতা পালন করনে, মোমবাতি প্রজ্জ্বলন করনে, আকাশে ঠকিানায় চঠিি লখেনে, বলেুন উড়য়িে দনে। একজন যুবকরে ডাকে যমেন ঝাকে ঝাকে মানুষ সাড়া দনে শাহবাগ থকেে রায়রে বাজার। রায়রে বাজার থকেে মরিপুর। মরিপুর থকেে মতঝিলি। মতঝিলি থকেে যাত্রাবাড়।ি অত:পর জাগ্রত গোটা দশে। এর সাথে কবেল ইতহিাসরে মহানায়ক বঙ্গবন্ধুর কথাই মনে পড়।ে বহুকাল পর এরকম একটা গণজাগরণরে চাক্ষুষ দৃশ্য দখেে বুকটা র্গবে ভরে যায়। নতেৃত্বরে এমন একনষ্ঠিতা, সহষ্ণিুনতা, তারুণ্যরে এমন শক্তি ও বলষ্ঠিতা দখেে আমাদরে সাহস আরো বহুগুণে বড়েে যায়। মনে হয় দুখনিী দশেটার সত্যইি গুণগত পরর্বিতনরে খুব বশেি দরেি নইে। ইমরানরে মত লক্ষ তরুণ ইতোমধ্যে বাংলাদশেরে জলো-উপজলোয় তরৈি হয়ছে।ে এই ছলেমেয়োরা বাংলাদশেরে হাল ধরলইে অচরিইে দশেটা মধ্য আয়রে দশেে পরণিত হব।ে অত:পর দুর্নীতমিুক্ত, ভজোলমুক্ত, দূষণমুক্ত হয়ে উন্নতদশেরে দকিে এগয়িে যাব।ে
শাহবাগরে আন্দোলন শুধু রাজাকার ও যুদ্ধাপরাধীর বচিার করে ইতহিাসরে দায় মটোচ্ছে না। বরং দশেরে আনাচ-েকানাচে ইমরানরে মত সাহসী দক্ষ নতো ও নতেৃত্ব তরৈি করছ।ে সময়রে আর্বতনে শাহবাগ আন্দোলনকারীদরে দাবি পূরণ হবে এবং একদনি সে আন্দোলন শষে হব।ে কন্তিু আমরা যনে আবার দশেরে র্স্বাথে দশরে র্স্বাথে জাতীয় কোন ইস্যু নয়িে মাঠে নামতে পারি । শাহবাগরে মত দশেরে অসংখ্য প্রজন্ম চত্বর থকেে প্রতবিাদ জানাতে পার।ি দল-মত নর্বিশিষেে রাজনীতরি র্উদ্ধে উঠে এসে প্রতবিাদ ও প্রতরিোধরে ভাষা যনে না হারয়িে ফলে।ি এই নবিদেন এ যুগরে বঙ্গবন্ধু ইমরান এইচ সরকার ও তরুণ প্রজন্মরে সকল সহযোদ্ধাদরে প্রত।ি
সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৪১

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




