আজকাল আমরা অনেকেই অনেক দামি দামি রেস্টুরেন্টে যাই। খাবার দাওয়ার খাওয়া শেষে যখন দেখি একটা কোকের দাম ৫০৳ যেখানে এমআরপি মাত্র ৩০৳ এভাবেই প্রতিনিয়ত আমরা ঠকবাজির স্বিকার হচ্ছি! কিন্তু আপনি কি জানেন এর জন্য একটি আইন আছে? আপনি যদি ওদের বিরুদ্ধে কেইস করেন তবে আপনার কোন টাকাই খরচ হবে না বরঞ্চ আপনি জরিমানার ২৫% পাবেন।
যেভাবে অভিযোগ করবেনঃভোক্তার প্রতিকার: ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন অনুযায়ী- ভোক্তার সঙ্গে প্রতারণা, ভেজাল দেওয়া, মোড়কে তথ্য না থাকা, মিথ্যা তথ্য দেওয়া, সেবায় প্রতারণা করা, প্রতিশ্রুতি রক্ষা না করাসহ ১৭টি কর্মকাণ্ডকে অপরাধের আওতায় আনা হয়েছে।
এসব অপরাধের শিকার হলে যে কোনো ভোক্তা আইনের আশ্রয় নিতে পারবেন। এ জন্য জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে লিখিত আবেদন করতে বলা হয়েছে। আবেদনে অভিযোগকারীর নাম, ঠিকানা, বাবা-মায়ের নাম, ফোন/ফ্যাক্স/ই-মেইল নম্বর ও পেশা উল্লেখ করতে হবে।
অভিযোগ পাঠানোর ঠিকানা- মহাপরিচালক, জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, ১, কারওয়ানবাজার (টিসিবি ভবন- অষ্টম তলা), ঢাকা।
প্রত্যেক জেলায় জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের কাছেও একইভাবে আবেদন করতে হবে।