দীর্ঘ যাত্রা...দিনের পর দিন মরুভূমিতে চলতে চলতে হাঁপিয়ে উঠেছে সে, বার বার মনে পড়ছে বাড়িতে রেখে আসা সুন্দরী বউ এর কথা।সোজা কথায় সেক্সের জন্যে আনচান করছে মন।অবশেষে একদিন সে ঠিক করলো, উটটাকেই ব্যবহার করবে সে।যে-ই ভাবা সে-ই কাজ, উটের পিঠ থেকে নেমে সে উটের পেছনে গিয়ে দাঁড়ালো।কিন্তু উট তার মতলব বুঝতে পেরে দিলো ছুট।
খানিকটা ছুটে হাঁপাতে হাঁপাতে উটটাকে পাকড়াও করে আবার মরুভূমি পাড়ি দিতে লাগলো বেদুঈন।কিন্তু পরদিন ভোরে আবার তার খায়েশ হলো।আবারও সে উটের পেছনে গিয়ে দাঁড়ালো।উটও আগের মতো ছুট দিলো।বেদুঈন গালি দিতে দিতে আবার উটটাকে পাকড়াও করে পথ চলতে লাগলো।
এমনি করে একদিন সে মরুভুমির মাঝে এক হাইওয়ের পাশে এসে দাঁড়ালো।দেখল সেখানে একটা গাড়ি নষ্ট হয়ে পড়ে আছে, আর গাড়ির পাশে দাঁড়িয়ে স্বল্পবসনা অপরূপ রূপসী তিন তরুণী।উট থেকে নেমে এগিয়ে গেলো সে।
এরপর স্মার্টলি জিজ্ঞেস করল ‘আপনাদের কিভাবে হেল্প করতে পারি?’
তরুণীদের একজন, সবচেয়ে আবেদনময়ী যে, লাস্যময়ী ভঙ্গিতে বললো, ‘দেখুন না, গাড়িটা নষ্ট হয়ে আছে।আমরা অনেকক্ষণ ধরে ওয়েট করছি কিন্তু মরুভুমির মাঝে এই পোড়া হাইওয়েতে কারুরই দেখা পাচ্ছি না যে আমাদের হেল্প করতে পারে।এখন যে কী হবে! এখন কেউ যদি গাড়িটা ঠিক করে দিতো, তাহলে সে যা চাইতো তা-ই দিতাম আমরা।’
বেদুঈন শুনে জিভ দিয়ে ঠোঁট চাটলো একবার।তারপর এগিয়ে গিয়ে বনেট খুলে তিন মিনিট ঘাঁটাঘাঁটি করতেই গাড়ি আবার জ্যান্ত হয়ে উঠলো।তিন রূপসী এবার ঘিরে ধরলো তাকে।বলুন কিভাবে আপনার এই উপকারের প্রতিদান দিতে পারি?’ মোহনীয় ঠোঁটে ঈঙ্গিতময় হাসি নিয়ে জানতে চাইলো তারা।
বেদুঈন খানিকটা ভেবে বললো, ‘আপনারা পাঁচ মিনিটের জন্যে আমার উটটাকে একটু শক্ত করে ধরে রাখতে পারবেন?’
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ৯:৫৮

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।





