somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মাদক ও জুয়ায় ভুগছে গোসাইরহাট, বাড়ছে অপরাধ প্রবণতা, দেখার যেন কেউ নাই!!!

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:১৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



গত ১৯/০৯/২০১৬ইং তারিখে ফেসবুকে একজন আমাকে ম্যাসেজ করে জানায়, আপনি বিভিন্ন মাধ্যমে লেখা-লেখি করেন অথচ আপনার এলাকায় যুব সমাজ আজ ধ্বংসের পথে এর জন্য কি আপনার দায়িত্ববোধ জিঙ্গাসিত হয় না? আমি উত্তর দেই, হয়! পরে নিজের ভিতর থেকে তাগাদা অনুভব করলাম অত:পর সামান্য পরিসরে হলেও সামুতে মাদক ও জুয়ার নিয়ে একটি রিপোর্ট লিখলাম। আশা করি প্রশাসনের নজরে আসবে।

টি টুয়েন্টির অপর নাম যেন জুয়ার আসর’ এই বাক্যটি এখন প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে।
বছরের টি টুয়েন্টির শেষ হতে না হতেই শুরু হয়ে যায় ইন্ডিয়া প্রিমিয়ার লীগ (আইপিএল), তারপর বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগ (বিপিএল), তার পর অস্টোলিয়ান ঘরোয়া টি টুয়েন্টি ক্রিকেট বিশেষ ‘বিগ ব্যাস’ এশিয়া কাপ, টি টুয়েন্টি বিশ্বকাপ, ওয়ানডে বিশ্বকাপ আর সারা বছর জুড়ে বিভিন্ন দেশের সিরিজ খেলাতো রয়েছেই।
ইংল্যান্ডে ক্রিকেটের উৎপত্তি হলেও এ খেলাটি এখন পরিণত হয়েছে সর্বজাতীয় এবং সর্ব সাধারণের খেলায়। আর এ খেলাটি যেন এক কাতারে দাঁড় করিয়েছে সারা পৃথিবীর মানুষকে। অনুষ্ঠিত এ খেলাকে ঘিরে শরীয়তপুর জেলার গোসাইরহাট উপজেলার সর্বত্রই জুয়া খেলায় মেতে উঠেছে উঠতি বয়সের তরুণ, ছাত্র, যুবক আর পেশাজীবী মানুষেরা। তারা এর সংকেত নাম দিয়েছে ‘ডট খেলা’। টি টুয়েন্টি খেলার সময় উপজেলার বাস ষ্ট্যান্ড, ধীপুর, ইদিলপুর, নাগেরপাড়া, নলমুড়ি, চরাঞ্চলবলে খ্যাত মাইজারা, সাইখ্যা, কোদালপুর, বালুচর বাজার, ঠান্ডা বাজার, আলাওলপুর, নতুন বাজার, এবং দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল বলে খ্যাত চর জালালপুরের টেকপাড় বাজার সহ বিভিন্ন এলাকায় ব্যক্তি কিংবা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বাস্তবে কিংবা মোবাইল ফোনে খেলায় কে জিতবে এ নিয়েই দশ টাকা থেকে শুরু করে দশ হাজার কিংবা লক্ষাধিক টাকা পর্যন্ত ও বাজি ধরা হচ্ছে । অনুসন্ধানে দেখা গেছে খেলায় উঠতি বয়সী তরুণ, স্কুল-কলেজ পড়ুয়া ছাত্র ও শ্রমিকশ্রেনীর লোকজনই বেশি এ জুয়ায় বাজি ধরে থাকে এবং খেলা শেষে নগদ কিংবা বিভিন্ন মোবাইল ব্যাংকিং সাভির্স ব্যবহার করে বাজীর টাকা পরিশুধ করে দেওয়া হচ্ছে। এর সাথে যারা সম্পৃক্ত তাদের সাথে কথা বলে চমকপদ তথ্য জানা গেছে, বাজীতে কেউ জয় লাভ করুক আর পরাজিত হোক কেউ বাজীর টাকা পরিশুধে গড়িমসি করেনা । এমনিভাবে প্রতিনিয়ত গোসাইরহাট ক্রিকেট খেলাকে ঘিরে এ জুয়া জমে উঠেছে। যারা এ জুয়া খেলায় মেতেছে তারা, এক ওভারে কোন ব্যাটসম্যান কত রান করবে তাও বলে দিয়ে বাজি ধরছে নিজ নিজ দলের সমর্থকরা ।




গোসাইরহাট সমাজব্যবস্থায় এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে বলে স্থানীয় বয়জ্যেষ্ঠ ব্যক্তিরা উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। বিভিন্ন এলাকায় নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন অভিভাবক অশ্র� জড়িত কণ্ঠে বলতে থাকে ক্রিকেটের বড় কোন আসর হলেই তাদের ছেলেরা বাড়িতে ঠিকমত থাকে না। বাসার থেকে এইটা লাগবে, ওইটা লাগবে বলে টাকা পয়সা নেয়। কখনো টাকা পয়সা পরিবারের পক্ষ থেকে না দিতে পারলে তারা বাসায় ভাংচুর শুরু করে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ বা বিপিএল থেকে ক্রিকেটকে ঘিরে গোসাইরহাটে জুয়ার আধিক্য আধিক্য বাড়ে। আইপিএলে প্রসার পায়। খেলাকে ঘিরে গ্রাম/কান্দি ভিত্তিক জুয়াড়ি চক্র সক্রিয় আছে। তারা দিনের শুরু থেকে ম্যাচ শুরুর আগ পর্যন্ত দর্শকদের কাছে যায়। মুঠোফোনে যোগাযোগ করে। আগ্রহী ব্যক্তিরা পছন্দমতো খেলায় বাজি ধরে।
আজকের ম্যাচে জিতবে কোন দল? ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার যাবে কার হাতে? সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি হবে কোন খেলোয়াড়? চার, ছক্কা হবে কয়টি? এসব প্রশ্নের ওপর বাজি ধরা হয়। এ ছাড়া খেলা চলাকালে ওভারে ওভারে বাজি চলে। পাড়ার কিংবা স্থানীয় চায়ের দোকান অথবা ক্লাব ঘরগুলোতে বিকেলের পর থেকে জুয়ার এই আসর বসে। অনেক খুচরা ব্যবসায়ী জুয়ার ফাঁদে পড়ে তাদের মূলধন হারিয়ে পথে বসার উপক্রম হয়েছে।

জুয়াড়ি চক্রের নিয়ন্ত্রণাধীন টিভিগুলোতে সাধারণ দর্শক খেলা দেখার সুযোগ পায় না। অনুসন্ধানে জানা যায়, জুয়ার আসরগুলোতে চা ও মুদির দোকানের টেলিভিশন বেশি ব্যবহার হয়। ওভারে কত রান হবে, চার-ছয় হবে কি না, এই ওভারে উইকেট পড়বে কি না, এমন সব বিষয় থাকে ওভারের জুয়ায়। এ কারণে অনেকে এখন আর নিজ ঘরে টিভি না দেখে দোকান ও ক্লাবে একত্রে বসে খেলা দেখে।
আগে পাড়ার ছেলেরা প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেট খেলায় মেতে থাকত কিন্তু বর্তমানে টি টুয়েন্টি ক্রিকেট জুয়ার প্রভাব পড়ার কারণে নিজেরা-নিজেদের মধ্যে উচ্চ ধরে বাজিতে খেলে থাকে। এতে যেন ক্রিকেটের প্রসার ব্যাহত হচ্ছে অপর দিকে গ্রাম গঞ্জ থেকে প্রতিভাবান খেলোয়ার উঠে আসতে পারছে না।

তবে আরেকটি বিষয়টি সচেতন মহলকে ভাবিয়ে তুলছে আগে এলাকায় ঈদের দিনে ক্ষেত্র বিশেষ জুয়া খেলায় বয়স্করা অংশ গ্রহন করলেও বর্তমানে উঠতি বয়সের পোলাপাইন ব্যাপকহারে অংশ গ্রহন করে থাকে, তারা ঈদের এক সপ্তাহ আগে শুরু করে শেষ করে তিন মাস পর। এছাড়াও অলিখিত প্রতিষ্ঠিত কিছু জুয়ার বোর্ডে সারা বছরই জুয়া খেলা হয়ে থাকে।

তাই এখনই যথাযথ পদক্ষেপ না নিলে গোসাইরহাট বাসী একদিন জুয়াড়ি জাতিতে পরিণত হবে।

তাই উপরোক্ত বিষয়টির প্রতি বিবেচনা করে টি টুয়েন্টি জুয়া খেলা বন্ধে- স্থানীয় সুশীল সমাজ, জনপ্রতিনিধি এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনী হস্তক্ষেপ কামণা করছি।
*** বিষয়টি অতীব জরুরি**



এবার আসি মাদকের কথায়ঃ-
গোসাইরহাটে সর্বগ্রাসী নেশায় যুবক ও ছাত্র সমাজ টালমাতাল।
মাদক প্রতিরোধে এগিয়ে আসছে না প্রশাসন এবং যুবলীগ ও ছাত্রলীগ কর্মীরা।।
গোসাইরহাটের প্রতিটি হাট-বাজারে চলছে মাদকের রমরমা ব্যবসা। সচেতন সমাজ থেকে মাদক বিরোধী প্রতিবাদ উঠলে ও অভিযোগ উঠেছে বর্তমান সরকার ক্ষমহতায় আসার পর স্থানীয় অর্থলিপ্সু নেতাদের সহযোগিতা পেয়ে মাদক ব্যবসা প্রায় বৈধতা পেয়ে গেছে। আগে যেখানে মাদকের তালিকায় মদ, গাজা, ফেন্সিডিল ছিল সেখানে বর্তমানে আফিম, চুরট, বিয়ার, ইয়াবা ও হিরোইন সহ জীবনঘাতি মাদক বিক্রির লাইন আরো দীর্ঘ হয়েছে। গোসাইরহাটের মাদকের চিহ্নিত স্টপ ঋষিবাড়ী ঘাট মানুষ জানলেও মাদক ব্যবুসা এখন শুধু সেখানে সীমাবদ্ধ নেই। এর বিস্তৃতি লাভ করে গোসইরহাটে প্রতিটি হাট-বাজারে ছড়িয়ে পড়েছে। এর সাথে জড়িত প্রায় ৫০ সদস্যের বিশাল সিন্ডিকেট গ্রপ। আর এর সবকিছু নিয়ন্ত্রন করছেন প্রভাবশালী কয়েকজন রাজনৈতিক নেতা। থানা পুলিশের ব্যবসায় লিয়াজো থাকলেও বিভিন্ন কারণে পুলিশ ক্ষেপে গেলে ঐ নোতারা রীতিমত পুলিশকে মাসিয়ে বান্দরবনের টিকেট ধরিয়ে দেওয়ার হুমকি দেন। ৫০ সদস্যের বিশাল সিন্ডিকেট গ্রপে রয়েছে পরিবহনের কিছু ড্রাইভার, হেলপার, পুলিশের সোর্স, নাগেরপাড়া, ধীপুর (কালীখোলা) হাসপাতাল ও উপজেলা সংলগ্ন এলাকার কয়েকজন বখাটে যুবক। রয়েছে কয়েকজন গ্রাম পুলিশ, আরও রয়েছে ৭/৮ জন নারী সদস্যা। এছাড়াও গোসাইরহাটর বিভিন্ন রাজণৈতিক পাতি নেতা পরিচয়ে এর সাথে জড়িত বলে এলাকার মানুষ সন্দেহ করে। খুচরা বিক্রির স্পট গুলোর মধ্যে পাকা রাস্তা সংলগ্ন মোড়ে মোড়ে প্রায় ২০টি চা-পানের টং দোকান। বস্তির মত কিছু ঝুপড়ি ঘর। গোসাইরহাটের বিভিন্ন বাসস্ট্যান্ড ও টেম্পু স্ট্যান্ডের চা-পানের দোকানে দোকানে সব ধরণের মাদক বিক্রির মহোৎসব চলে। তাছাড়া স্থানীয় উঠতি বয়সের ছেলেরা বিভিন্ন ঘুমের ঔষুধ যেমন সেডিল- সেনসিট প্রভৃতির সাথে দেশের বাজারে বিক্রি হওয়া বিভিন্ন কোমাল পানীয় সাথে মিশ্রিত করে পান করে থাকে।
গোসাইরহাট উপজেলার আলাওলপুর ইউনিয়নের (গরীবেরচর) চর জালালপুর (লঞ্চঘাট) কে বর্তমানে মাদক ব্যবসায়ী নিরাপদ নৌ রুট মনে করে সেখানে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে মাদকের চোরা চালান আসছে। তাছাড়া কোদালপুর বাজারের দক্ষিণ পাশ্বর্স্থ লঞ্চ ঘাট যাওয়ার রাস্তায় কয়েকটি স্পটে গোপনে মাদক ব্যবসা হয়ে থাকে। মাদকের সর্বনাশা ছোবল থেকে রেহাই পাচ্ছে না উঠতি বয়সের যুবক ও স্কুল-কলেজের ছাত্ররাও। আমাদের চোখের সামনে মাদকের অতল গহ্বরে হারিয়ে যাচ্ছে ফুটন্ত গোলাপের ন্যায় নিষ্পাপ কতগুলো তরুণ। অথচ ওদের চোখেও ছিল একদিন সোনালী স্বপ্ন। ওরাও প্রতিজ্ঞা করেছিল সভ্য ও সুন্দর সমাজ বিনির্মাণে আমাদের অংশীদার হবে। উপহার দিবে একটি মাদকমুক্ত জাতি। যুব সমাজের দিকে ঝড়ের বেগে যেভাবে বিষাক্ত মাদকের বিষ বাস্প ধেয়ে আসছে তা প্রতিরোধ করতে হবে। সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে মাদক বিক্রেতার মুলোৎপাটন করতে হবে। মাদক ব্যবসার সাথে স্থানীয় সন্ত্রাসীরা জড়িত থাকায় ইতিপূর্বে কেউ কেউ প্রতিবাদ করে প্রতিকার না পেয়ে উল্টো হয়রানির শিকার হয়েছেন বিধায় এখন আর কেউ প্রতিবাদ করার সাহস পায় না। ইদানীং মাদক ব্যবসাকে কেন্দ্র করে বহিরাগত মাদকসেবী ও সন্ত্রাসীদের আগমণ বেড়ে যাওয়ার অনেক পরিবারের যুবতী শিক্ষার্থীরা স্কুল-কলেজে গেলেও অভিভাবকরা থাকেন চরম উৎকন্ঠায়। বর্তমানে একেবারে তরুন বয়সের ছেলেরা বাবা নামক মাদকে বুঁদ হচ্ছে দেখে অভিভাবকদের দু:চিন্তার অন্ত নেই।



বিগত বছরের গোসাইরহাটের হাটুরিয়া সরদার কান্দি থেকে আটজন এবং গোসাইরহাট ডাক বাংলা মোড় থেকে ভেদেরগঞ্জের বাসিন্দা সুজন (২০) ও আকাশ (২১) নামে মাদকসহ দুই যুবককে গ্রেফতার করে ডিভি পুলিশ। কুচাইপট্টি ইউনিয়নের সাইক্ষ্যা খেয়াঘাট থেকে শাখাওয়াত হোসেন (২২) ও খলিলুর রহমান মাদবর (২৫) নামে দুই যুবককে ৬০ পিছ ইয়াবাসহ গ্রেফতার করে গোসাইরহাট থানা পুলিশ।গোসাইরহাটে আধা কেজি গাজা সহ গ্রেফতার হয়েছে ঈষা খা । সে দির্ঘ্যদিন যাবত গাজা পাচার ও বিক্রয় করে আসছিল, ইতিপূর্বে র্যা্বের হাতে একবার গ্রেফতার হয়ে সে কয়েক মাস জেল খেটে জামিনে বের হয়ে আবার নতুন করে শুরু করেন গাজা ব্যাবসা।
কোদালপুর ইউনিয়নের বালুচর বাজার আশ্রাফ বেপারী পাড়া গ্রামের আহসান উল্লাহ্ মাল এবং তার ভাইরা বিগত দিনে র্যাবের স্টিম অপারেশনে 4 কেজি গাঁজাসহ গ্রেফতার হলে পরে তারা আদালত থেকে জামিন নিয়ে বের হয়ে আসেন। তাদের মুল হোতা এক নারী সদস্য সেই সময় র্যাবের কাছ থেকে সু-কৌশলে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়।
গোসাইরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ দেলোয়ার হোসেন খাঁন নেতৃত্বে সেই সময় চিহ্নিত এক মাদক ব্যবসায়ীকে নাগেরপাড়া বাজার থেকে সাদা পোশাকধারী পুলিশ হাতে নাতে গ্রেফতার করলেও রহস্যজনকভাবে ১ সপ্তাহের মধ্যে তিনি বের হয়ে যান। আগষ্ঠ 2015ইং সালে ধীপুর থেকে তিন মাদক ব্যবসায়ী রুহুল আমিন বাঘা, মোশারফ হোসেন এবং সিদ্দিক মাঝীকে গ্রেফতার করেছিল।
তবে এলাকাবাসী মনে করে পুলিশের মাদক বিরোধী অভিযান আারো জোড়দার করতে হবে।

উপরোক্ত কয়েকজন উদাহরণ বিশেষ।
তাই মাদক প্রতিরোধে এখনই গোসাইরহাটের যুব সমাজ কে এগিয়ে আসতে হবে। তার সাথে স্থানীয় প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হস্তক্ষেপ কামনা করছি। *** বিষয়টি অতীব জরুরি***

সর্বশেষ এডিট : ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:১৪
৪টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হাদিকে shoot করে লাভবান হলো কে?

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:২৪


শরিফ ওসমান হাদি যিনি সাধারণত ওসমান হাদি নামে পরিচিত একজন বাংলাদেশি রাজনৈতিক কর্মী ও বক্তা, যিনি জুলাই গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে গঠিত রাজনৈতিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র হিসেবে পরিচিত। তিনি ত্রয়োদশ... ...বাকিটুকু পড়ুন

আধা রাজাকারি পোষ্ট ......

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৬


আমি স্বাধীন বাংলাদেশে জন্মগ্রহণ করেছি। আমার কাছে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা, বা পূর্ব পাকিস্তানের সঙ্গে আজকের বাংলাদেশের তুলনা—এসব নিয়ে কোনো আবেগ বা নস্টালজিয়া নেই। আমি জন্মগতভাবেই স্বাধীন দেশের নাগরিক, কিন্তু... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইন্দিরা কেন ভারতীয় বাহিনীকে বাংলাদেশে দীর্ঘদিন রাখেনি?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:২০



কারণ, কোল্ডওয়ারের সেই যুগে (১৯৭১সাল ), আমেরিকা ও চীন পাকিস্তানের পক্ষে ছিলো; ইন্দিরা বাংলাদেশে সৈন্য রেখে বিশ্বের বড় শক্তিগুলোর সাথে বিতন্ডায় জড়াতে চাহেনি।

ব্লগে নতুন পাগলের উদ্ভব ঘটেছে;... ...বাকিটুকু পড়ুন

বন্ডাইর মত হত্যাকাণ্ড বন্ধে নেতানিয়াহুদের থামানো জরুরি...

লিখেছেন নতুন নকিব, ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:২৫

বন্ডাইর মত হত্যাকাণ্ড বন্ধে নেতানিয়াহুদের থামানো জরুরি...

বন্ডাই সৈকতের হামলাস্থল। ছবি: রয়টার্স

অস্ট্রেলিয়ার সিডনির বন্ডাই সৈকত এলাকায় ইহুদিদের একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানে সমবেত মানুষের ওপর দুই অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী অতর্কিতে গুলি চালিয়েছে। এতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমাণ নন বলা কুফুরী

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:১৪



সূরাঃ ২ বাকারা, ২৫৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৫৫। আল্লাহ, তিনি ব্যতীত কোন ইলাহ নেই।তিনি চিরঞ্জীব চির বিদ্যমাণ।তাঁকে তন্দ্রা অথবা নিদ্রা স্পর্শ করে না।আকাশ ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে সমস্তই... ...বাকিটুকু পড়ুন

×