এটা হল মাওয়া ঘাট। লঞ্চ থেকে তোলা।
২।
পদ্মার জলরাশি আপনাকে আনমনা করে দিতে বাধ্য।
৩।
কিছুক্ষণ পর পর ফেরিনৌকা,কার্গো এর হাইড্রলিক হর্ণ আপনার নিরবতা ভেঙ্গে দিবে।
৪।
নদীর বুক ফেরে উঠা দানব আকৃতির যে লোহা আর কংক্রিটের মাথাগুলো দেখা যায় এগুলো পদ্মা সেতুর পিলার।
৫।
মাঝে মাঝে বালু বোঝাই ডুবন্ত কারগো গুলো দেখলে আপনার প্রাণে ডাবল স্পন্দন জাগাবে- এই বুঝি ডুবে গেল। আসলে ভয়ের কিছু নেই, ভিতর ফাঁপা থাকার কারণে এগুলো ডুবে না।
৬।
চলতি পথে ক্ষণিকের পরিচয় হয় এই লঞ্চ যাতায়াতের সময়। আসগর আলীর কন্যা রহিমুদ্দীনের সাথে পালিয়ে যাওয়া থেকে শুরু করে হোয়াইট হাউজ পর্যন্ত পৌছায়।
৭।
এক সময়ের প্রমত্ত পদ্মা চর পরে এখন শাখা-উপশাখায় ভাগ হয়ে গেছ।
৮।
দুই হুজুর কে দেখলাম খবরের কাগজে কি জানি পড়তে।
৯।
ক্রেন দেখলে প্রাণের ছেঁত করে উঠে। মধ্য প্রাচ্যে কত বাংলা মায়ের পুত এই দানবের নিচে পড়ে জীবন দিয়েছে।
১০।
পিলারের কাছাকাছি আছি।
১১।
চায়না প্রকৌশল বিদ্যায় অনেক এগিয়েছে তা নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না।
১২।
সেতুর অবস্হাই যদি দেখব তাহলে এত ত্যানা প্যাচিয়ে লাভ কি!
১৩।
ইয়া বড় বড় পিলার।
১৪।
লোহা লংকরের কাজ কারবার দেখলে মাথা ঘুরায়।
১৫।
খুব কাছ থেকে তোলা। ক্রেনবাহী জাহাজ।
১৬।
একই জিনিষ আরেকটা দেখলাম।
১৭।
পদ্মার পারে গড়ে উঠছে ভারী শিল্প।
১৮।
লঞ্চ চলছে, ফাঁকে ফাঁকে পারের দৃশ্য দেখে নেয়া যায়।
১৯।
শরীয়তপুরের মাঝির ঘাটের খুব কাছে চলে এসেছি।
২০।
একটি লঞ্চ চলে যাচ্ছে গন্তব্যে।
২১।
এই হল শরীয়তপুরের মাঝির ঘাটের পিছনের দৃশ্য। দোকানপাটে নেপালি বা ভুটানিদের ছাপ আছে।
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৫:০৭