somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কবর

২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৫৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


আদালত জামিন না মঞ্জুর করে তিনজনকেই জেলে পাঠিয়ে দিয়েছে । তিন বন্ধু অনেকক্ষন একে অন্যের দিকে মুখ ফিরিয়ে বসে ছিল, কারো মুখে কোন কথাও নেই। ব্যবসা করতে গিয়ে শেষ পর্যন্ত এ কি হয়ে গেল। এক সময় কথা শুরু করল রোমেল, তুই রাজি না হলে আমি কখনো এমন কাজে রাজি হতামনা, এখন ঠেলা সামলা, আল্লাহই জানে কতদিন এ জেলের ভাত খাইতে হয়। সুমন প্রতিবাদ করে বলে উঠল, আহা , এখন সব আমার দোষ, তখনতো সবাই বসে লাভের হিসেবটাই করা শুরু করেছিলা। রাশেদ বলল এসব বলে এখনতো আর লাভ নেই, ভুলটা করছি আমরাই, সদ্য আসা লাশ নিয়ে কাজটা করা ঠিক হয়নাই, যাই হউক এখন কিভাবে বের হওয়া যায় সে বন্দোবস্ত কর।

তিন বন্ধু একদিন আড্ডা দিতে দিতে এসেছিল এই আইডিয়া। সারা দেশে যে হারে আবাসন ব্যবসা পসার লাভ করছে, তাতে কবরে যাওয়া নিয়ে কারো কোন চিন্তা আছে বলেত মনে হয়না, আর কবরের জন্যও কোন আয়োজন চোখে পড়ছেনা। সব জায়গায় যদি সবার প্রাসাদোপম ঠিকান তৈরি হয় তবে শেষ ঠিকানা কোথায় তৈরি হবে। শুরুতে ফান থাকলেও শেষ পর্যন্ত তারা ব্যাপারটাকে বেশ সিরিয়াসলি নিয়ে নেয় এর ব্যবসায়িক সম্ভাবনা উজ্জ্বল বিবেচনা করে।

তিন বন্ধু মিলে অনেক ঘুরে টুরে জায়গা ঠিক করে গাজীপুরের শেষ সীমায় যেখানে জায়গার দাম অনেক কম আর লোকবসতি নেই। টাকা পয়সা জোগাড় করে মোটামুটি বেশ ভাল পরিমান জায়গা তারা কিনে ফেলে। যে শুনে, সেই হাসাহাসি করলেও তারা দমে যাবার পাত্র নয়। অবস্হা এমন তাদের এই প্রজেক্টের বর্ণনা শুনে শুরুতে কেউ এখানে চাকরি করতেও রাজি হয়নি ।

মাটি ভরাট থেকে বাউন্ডারি ওয়াল তৈরি সব কাজ তারা তিনজনে মিলে শেষ করে ডিটেইলস বিজনেস প্ল্যান নিয়ে বসল। প্রজেক্টের নাম নিয়ে বেশ ঝামেলায় পড়ল তারা, পারফেক্ট একটা নাম ঠিক করতে পারছেনা। মানুষকে চমক দিতে হবে এই ব্যাপারটা তারা মাথায় রেখে শেষ পর্যন্ত নাম ঠিক করল "স্হায়ী ঠিকানা" । নিজেরা কিছুটা দ্বিধায় থাকলেও এই নাম দিয়েই পত্রিকার জন্য একটা বিজ্ঞাপনের ড্রাফটও করে ফেলল।

"আসল ঠিকানা খুজে নিন স্হায়ী ঠিকানায়" - জীবনকে নিঙড়ে যে প্রাসাদ, সময়কে তুচ্ছ করে ছুটে চলা যে স্বপ্নকে সাথী করে, একদিন সব থেমে যাবে, সে দিনের জন্য আজই বুকিং দিন স্হায়ী ঠিকানায়। সুনিবিড় গাছের ছায়ায় অথবা মনোরম লেকের পাশে বেছে নিন আপনার পছন্দের ঠিকানা। চাইলে এখনই পছন্দের ডিজাইন দিয়ে বাঁধিয়ে রাখতে পারেন। মধ্যবিত্তের জন্যও রয়েছে বিশাল আয়োজন।

শুরু দিকে এই এ্যাড ব্যাপক হাস্যরসের জন্ম দিলেও তারা হতাশ হয়নি, প্রচারনা চালিয়েও গেছে। কোন সারাই পাচ্ছিলনা অনেকদিন, মানুষ মরতে হবে জানে, তাই বলে কেইবা চায় অগ্রীম কবরের জায়গা ঠিক করে রাখতে। মরনের কথা মানুষ এমনিতেই ভাবেনা, আর কবরের জায়গা কিনে ফেললেত তার দিনকালই থেমে যাবে। প্রথম দুমাসে লোকজন মজা করে তাদের প্রকল্প ভিজিট করতে এলেও একটাও বুকিং পরলনা।

তাদের জন্য আশীর্বাদ হয়ে দেখা দিল শহরের এক বিশিষ্ট ব্যবসায়ীর মৃত্যু। তাকে শহরের নামকরা কবরস্হানে কবর দিতে গেলে বাঁধে বিপত্তি। যে জায়গা সিলেক্ট করা হয় সেটা নাকি অন্য আরেক ব্যবসায়ীর বাবার কবরের উপরে পড়েছে। এই নিয়ে তোলপাড় শুরু হলে তার সন্তানরা মুষড়ে পড়েন। সুযোগটা কাজে লাগায় রোমেল। দেখা করে সোজা প্রস্তাব দেয় তাদের এই প্রকল্পে কবর দেয়ার জন্য। সব ধরনের সহযোগীতায় তারা করবে, চাইলে কবর মার্বেল পাথর দিয়ে তারাই বাঁধিয়ে দেবে, প্রবেশ মুখের বড় গাছটির ছায়ার নীচে কবর এর জায়গা ঠিক করে দিবে। নানা ঝামেলায় বিপর্যস্ত ছেলেরা রাজী হয়ে যায়, আয়োজন দেখে তাদেরও ভাল লাগে। কিছুদিন পরে তারা পরিবারের সবার জন্যও ঐখানে জায়গা বুকিং দিয়ে দিল।

বড়লোকদের ব্যাপার সেপার, এসব চাপা থাকেনা, এই খবর প্রায় সব ব্যবসায়ী মহলে ছড়িয়ে পড়ল। অনেক ব্যবসায়ী আগ্রহী হয়ে প্রকল্প পরিদর্শন করল। নিজের কবর মনের মত করে বাঁধায় করে রাখাটাও তাদের কাছে একটা স্ট্যাটাস সিম্বল হয়ে উঠল। প্রকল্পের বিলবোর্ড দেখা যেতে লাগল রাস্তায় "শেষ ঘুম কোথায় যাবেন এখনই ঠিক করে নিন" , " বেছে নিন মনোরম লেকের পাড় অথবা গাছের ছায়া - একদিন ফুরাবে পৃথিবীর মায়া " ।

উচ্চবিত্ত লোকজন প্রকল্পের মনোরম লোকেশনে নিজেদের জন্য কবরের প্লট বুকিং দিয়ে ফেলল। অতি উৎসাহী হয়ে কেউ কেউ মার্বেল পাথর, দামী টাইলস দিয়ে বাঁধানো শুরু করল কবর, কেউ কেউ কবরের বাঁধানো প্রাচীরের চারপাশ নানা রকম ক্যালীগ্রাফী দিয়ে ভরিয়ে তুললো। মডার্ন কেউ কেউ চমৎকার সব এফিটাফ ও লাগিয়ে ফেলল। তিন বন্ধুর কাছে সবচেয়ে মজার লাগত যখন দেখত লোকজন এই জায়গাটাও ঘুরে দেখার জন্য আসত। বিশেষ করে কোটিপতি ব্যবসায়ীদের পিতারা নামী মডেলের দামী গাড়ি নিয়ে মাঝে মাঝে আসতেন নিজের শেষ স্হায়ী ঠিকানাটা দেখার জন্য, তাতে লাগালো ফুল গুলোতে নাক ডুবিয়ে নিঃশ্বাস নিতেন।

স্বল্পবিত্তদের নিয়ে কোন আয়োজন না থাকলেও মধ্যবিত্তদের জন্য কাজ চলে যায় টাইপ আয়োজন রয়েছে। প্রকল্পের শেষ দিকে হলঘর টাইপ আয়োজন, আয়তন অবশ্য কম নয়। তবে শর্ত হল তারা চারবছর পর এটা রিইউজ করবে অর্থাৎ অন্যের কাছে আবার বিক্রী করবে, বিশেষ সুবিধা হিসেবে থাকছে নাম ফলকটা রয়ে যাবে। এইখানে মার্বেল-মোজাইকের কোন বালাই নেই, তবে পুরো জায়গাটা দশটি দশটি করে কবর দেয়া যাবে এমন আয়োজনে সাজানো হয়েছে , বাউন্ডারিতে কোরআনের নানা আয়াত আর উপদেশবানী বাঁধায় করে দেয়া হয়েছে।

মধ্যবিত্তের জন্য কিনে রাখার ব্যবস্হা না থাকলেও ছিল বুকিং দিয়ে রাখার আয়োজন। কর্নার প্লট তথা কবরের জায়গা নিয়েও দেখা গেল মধ্যবিত্তের অনেক আগ্রহ, ছেলে মেয়ে-নাতি নাতনী কদাচিৎ যদি আসে তাতে কবরের কাছে যেতে যেন তাদের কোনকস্ট না হয় সে ব্যাপারে লোকজন বেশ উদ্বিগ্ন। তিন বন্ধু হাসে, হায়রে মধ্যবিত্ত , সন্তানের যাতে কস্ট না হয় এ নিয়ে কত চিন্তা। দুদিন পর দেখা যাবে এই সন্তানই নতুন জীবন শুরু করে ঐ বাবা মাকেই ভুলে যাবে, নিজেকে নিয়েই ব্যস্ত হয়ে পড়বে, মারা যাবার পর করবে দায়বদ্ধ আয়োজন।

ভালই চলছিল স্হায়ী ঠিকানার এই ব্যবসা। টাকার গন্ধ নাকি ব্যবসায়ীরা ঘুমের মধ্যেই পান। তিন বন্ধু অবশ্য ঘুমের মাঝে নতুন কোন গন্ধ না পেলেও একদিন হঠাৎ করে এক কালো সানগ্লাসওয়ালা তাদের সামনে নিয়ে আসল টাকা ইনকামের নতুন পথ। প্রথমে না না বলে তাকে তাড়িয়েই দিয়েছিল তারা। লাশ নিয়ে এমন কাজ তারা ঘূনাক্ষরেও কল্পনা করতে পারেনি। কিন্তু মানুষতো !! টাকার মায়া, আর বিনা পরিশ্রমে দুটো বেশী আয় হলে কে না ঐ পথে পা বাড়ায়।

ভদ্রতার মুখোশ পড়া শিক্ষিত লোকটি টাকার মায়ায় নারী দেহের ব্যবসায় জড়িয়ে পড়ে, বিশাল শিল্পপতি আরো বিশাল হওয়ার নেশায় মাদকের ব্যবসায় জড়ায়, ঔষধে ভেজাল দিয়ে আরো বেশী কামানোর ধান্দায় নেমে পড়ে, আর সেখানে সানগ্লাসওয়ালার প্রস্তাবেত সমাজের কারো কোন ক্ষতিই হবেনা বরং অনেকেরই লাভ হবে। খুবই সাধারন প্রস্তাব, দাফন করা লাশগুলো একটা নির্দিস্ট সময়ের পর কবর থেকে তুলে সানগ্লাসওয়ালার হাতে তুলে দিতে হবে, তারা সেখান থেকে হাঁড় কঙ্কাল কালেক্ট করে তা মেডিক্যালের ছাত্র ছাত্রীদের কাছে বিক্রী করবে। এতে কারো ক্ষতি নেই, বরং তাদের অতিরিক্ত দুপয়সা আয় হবে। বিবেকের সাথে লড়তে লড়তে একসময় তারা হেরে গেল তিনজনই।

প্রজেক্টের কর্মচারীদেরও জানানো হল, অতিরিক্ত দুপয়সার লোভে তারাও খুশী, আফটারঅল কারো ক্ষতিত তারা করছেনা। বিনা ইনভেস্টমেন্টে, বিনা শ্রমে তাদের পকেট ফুলে ফেঁপে উঠতে লাগল। এই সময় সানগ্লাসওয়ালা নিয়ে আসল আরো বেশী লাভের লোভ। এইবার আর কঙ্কাল নয়, আস্ত দেহই বেঁচে দেয়া হবে। তিন বন্ধু চমকে উঠে মানে কি !! মানে তেমন কিছুই না, মধ্যবিত্তের স্হায়ী ঠিকানাতে সদ্য কবর দেয়া দেহ তুলে সোজা তাদের হাতে তুলে দিতে হবে। দেশে বেসরকারী মেডিক্যালের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় সেখানে ছাত্রছাত্রীদের শিখানোর জন্য মরদেহের চাহিদাও বেড়ে গেছে। সরকারী মেডিক্যালে বেওয়ারিশ লাশ অনেক এলেও সেখানে কম, তাই তাদের এই চাহিদা। ধনীদের লাশ নিয়ে অত কাঁটাছেড়া করা যায়না ।আগেই তা হার্টের অপারেশনের নামে বহুবার কাটা হয়ে যায়।

ভালই চলে যাচ্ছিল এই কাজ কারবার। কবর দেয়ার তিন চারদিন পরে লাশটা তুলে দিয়ে কবরটা আগের মতই করে রাখা হত, রিস্কের কোন বালাই নেই, কবর দেয়ার চার দিন পার হয়ে যাবার পর ঐ কবর নিয়ে আত্মীয় স্বজনের আর অত মাথাব্যাথা থাকেনা। আর স্হায়ী ঠিকানায় কবর দিয়ে লোকজন যেন আরো বেশী নিশ্চিন্ত বোধ করত। কারন এখানে বিশেষ প্যাকেজের আওতায় কোরআন তেলাওয়াত থেকে শুরু করে পরকালে মুক্তির জন্য যত ধরনের তদবীর দরকার সব কিছুরই ব্যবস্হা ছিল।

রোমেল সেই সানগ্লাস ওয়ালার গোস্ঠী উদ্ধার করে একটা গালি দিল, সাথে সাথে স্হায়ী ঠিকানর ম্যানেজারের বোকামীর জন্য আফসোস করল, যার জন্য তারা এখন জেলে। কোন এক বেসরকারী মেডিক্যালের জন্য জরুরী ভিত্তিতে একটা লাশের জন্য এসেছিল সানগ্লাসওয়ালা, আর বেকুব ম্যানেজার নতুন কোন মধ্যবিত্তের লাশ না পেয়ে তার জোরাজুরিতে এই ঘটনা ঘটিয়ে ফেলল।

মাত্র একদিন আগে দাফন হওয়া এক বিশিস্ট ব্যবসায়ীর লাশ সে তুলে দিয়েছিল সানগ্লাসওয়ালার হাতে। এটাও তেমন ব্যাপার ছিলনা যদি না ঐ ব্যবসায়ীর নাতনী ঐ মেডিক্যালে পড়ত। কবরে রেখে আসা দাদার লাশ সপ্তাহ খানেক পর ডিসেকশন টেবিলে দেখে সে জ্ঞান হারিয়ে ফেলে । তার জ্ঞান আর ফিরে না আসলেও হয়ত তিন বন্ধু বেঁচে যেত, কিন্তু কি আর করা ফলশ্রুতিতে তিন বন্ধু এখন জেলে।

পকেটে টাকা থাকলে নাকি বাঘের দুধ ও পাওয়া যায় , আর এত বাংলাদেশের পুলিশ আর আদালত। তিন বন্ধু দুই দিন জেলে থাকলেও খবরের কাগজে প্রকাশ পেল স্হায়ী ঠিকানা থেকে লাশ চুরি করে সেটা বেওয়ারিশ হিসেবে দিয়ে দেয়া হয়েছিল মেডিক্যালে।

পরদিন দেশের শীর্ষস্হানীয় কাগজগুলোতে বিজ্ঞাপন দিয়ে ঘটে যাওয়া চুরির ঘটনার জন্য ক্ষমা চাইল "স্হায়ী ঠিকানা" কতৃপক্ষ আর সাথে জানানো হল নিরাপত্তা ব্যবস্হা এখন থেকে আরো জোরদার করা হবে।

স্বস্তি ফিরে আসলে তিন বন্ধু মিলে ঠিক করল আর লাশের ব্যবসা নয়, কঙ্কালেরটাই নিরাপদ !!! তবে আপাতত কিছুদিন কোনটাই করা হবেনা।

সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:০৩
৬৫টি মন্তব্য ৬৫টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছবির গল্প, গল্পের ছবি

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৩:১৫



সজিনা বিক্রি করছে ছোট্ট বিক্রেতা। এতো ছোট বিক্রেতা ও আমাদের ক্যামেরা দেখে যখন আশেপাশের মানুষ জমা হয়েছিল তখন বাচ্চাটি খুবই লজ্জায় পড়ে যায়। পরে আমরা তাকে আর বিরক্ত না করে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে লীগ আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে জামাত

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬


বাংলাদেশে রাজনৈতিক ছদ্মবেশের প্রথম কারিগর জামাত-শিবির। নিরাপত্তার অজুহাতে উনারা এটি করে থাকেন। আইনী কোন বাঁধা নেই এতে,তবে নৈতিক ব্যাপারটা তো অবশ্যই থাকে, রাজনৈতিক সংহিতার কারণেই এটি বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

চা বাগানের ছবি কৃতজ্ঞতা: http://www.peakpx.com এর প্রতি।

আমাদের সময় একাডেমিক পড়াশোনার একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য ছিল। চয়নিকা বইয়ের গল্পগুলো বেশ আনন্দদায়ক ছিল। যেমন, চাষীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×